রাজধানীতে ছাদ থেকে নিচে পড়ে নারীর মৃত্যু

আগের সংবাদ

গরমে বিপর্যস্ত জনজীবন

পরের সংবাদ

তথ্যপ্রযুক্তি খাতে কর অব্যাহতির মেয়াদ বৃদ্ধি সময়ের দাবি

প্রকাশিত: এপ্রিল ১৯, ২০২৪ , ১২:০০ পূর্বাহ্ণ
আপডেট: এপ্রিল ১৯, ২০২৪ , ১২:০০ পূর্বাহ্ণ

সরকারের ‘ডিজিটাল বাংলাদেশ’ রূপরেখা দেশের আর্থসামাজিক উন্নয়নে বৈপ্লবিক ভূমিকা রেখেছে। ডিজিটাল বাংলাদেশের সফল বাস্তবায়নের পর আমরা এখন স্মার্ট বাংলাদেশ রূপান্তরের পথে। আর স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে অগ্রণী ভূমিকা পালন করছে আমাদের তথ্যপ্রযুক্তি খাত। আইএমএফের প্রেসক্রিপশন অনুযায়ী, এ খাতে করারোপ করা হলে সেটি স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণের পথে অন্তরায় হয়ে দাঁড়াবে। এমন বিবেচনায় স্থানীয় সফটওয়্যার, হার্ডওয়্যার এবং তথ্যপ্রযুক্তি পরিষেবার প্রসার এবং সম্ভাবনাময় এ খাত থেকে বৈদেশিক মুদ্রা আয়ের লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে তথ্যপ্রযুক্তি খাতের কর অব্যাহতির মেয়াদ বৃদ্ধি সময়ের সবচেয়ে বড় দাবি।
বাংলাদেশের অর্থনীতিতে তথ্যপ্রযুক্তি খাত তুলনামূলকভাবে একটি নতুন খাত। জাতীয় অর্থনীতিতে বর্তমানে ১ শতাংশের মতো অবদান রাখলেও এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ বর্ধনশীল খাত হিসেবে বিবেচিত। ১৯৯৭ সালে সফটওয়্যার এবং তথ্যপ্রযুক্তি পরিষেবা শিল্পের জাতীয় বাণিজ্য সংগঠন হিসেবে বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব সফটওয়্যার অ্যান্ড ইনফরমেশন সার্ভিসেস (বেসিস) প্রতিষ্ঠা করা হয়। প্রতিষ্ঠালগ্নে কেবল ১৭টি সদস্য কোম্পানি থাকলেও বর্তমানে বেসিসের সদস্য সংখ্যা প্রায় আড়াই হাজার। শুধু বেসিস নয়, বাংলাদেশের তথ্যপ্রযুক্তি খাতের অপর চারটি জাতীয় বাণিজ্য সংগঠন বিসিএস, বাক্কো, আইএসপিএবি এবং ই-ক্যাবের সদস্য সংখ্যাও কয়েক হাজার। হিসাব মতে, পাঁচটি সংগঠনের সদস্য প্রতিষ্ঠানগুলোতে তিন লাখসহ দেশে এই খাতে ১০ লাখের অধিক কর্মসংস্থান রয়েছে।
বর্তমানে সফটওয়্যার ও তথ্যপ্রযুক্তি পরিষেবা খাতের বার্ষিক অভ্যন্তরীণ বাজারের আকার প্রায় ১ দশমিক ৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার সমপরিমাণ, পাশাপাশি রপ্তানি প্রায় ১ দশমিক ৯ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে পৌঁছেছে।
সরকারের ‘ডিজিটাল বাংলাদেশ’ রূপকল্প বাস্তবায়নের কৌশল, অগ্রাধিকার, সুনির্দিষ্ট লক্ষ্যমাত্রা এবং এর ভিত্তি তুলে ধরার ফলে আজ ডিজিটাল বাংলাদেশ বাস্তবে রূপ নিয়েছে। তথ্যপ্রযুক্তিকে আলাদা খাত হিসেবে বিবেচনা না করে বরং সব ক্ষেত্রেই তথ্যপ্রযুক্তির উপযুক্ত ব্যবহার নিশ্চিত করার ফলেই বাংলাদেশ আজ কৃষি, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, অর্থনীতি, ব্যবসা-বাণিজ্য-শিল্প, ব্যাংকিং, প্রশাসন, উদ্ভাবন, প্রশিক্ষণ, কর্মসংস্থানসহ সব খাতে সমানভাবে উন্নতি করেছে। ডিজিটাল বাংলাদেশ আজ এক শক্ত ভিত্তির ওপর দাঁড়িয়ে আছে বলেই তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবহার করে কোভিড-১৯ অতিমারি মোকাবিলায় অনন্য সাফল্য দেখিয়েছে বাংলাদেশ। আজকের এই বাংলাদেশ যে কোনো সময়ের চেয়ে উন্নত, আধুনিক এবং অবশ্যই নিরাপদ। আর এক্ষেত্রে অগ্রণী ভূমিকা পালন করেছে আমাদের তথ্যপ্রযুক্তি খাত।
২০০৮ সালের ১২ ডিসেম্বর বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২০২১ সাল নাগাদ ডিজিটাল বাংলাদেশ বাস্তবায়নের রূপকল্প ঘোষণা করেছিলেন। পরবর্তীতে ডিজিটাল বাংলাদেশ বাস্তবায়নে দেশের তথ্যপ্রযুক্তি খাতের অগ্রণী ভূমিকা ও অগ্রাধিকার বিবেচনায় ২০১১ সাল থেকে ২৭টি ডিজিটাল সেবা খাতে সরকার কর অব্যাহতি দিয়ে আসছে। ২০২০-২১ অর্থবছরে এ খাতের কর অব্যাহতির মেয়াদ শেষ হলে ওই বছরেই নতুন করে চার বছরের জন্য তা বাড়ানো হয়। ১৩ বছর ধরে চলা এসব ডিজিটাল সেবা খাতে সরকারের কর অব্যাহতির মেয়াদ আগামী ৩০ জুন শেষ হওয়ার কথা রয়েছে।
গতিশীল নেতৃত্বের কারণে ২০২৩ সালে বাংলাদেশ স্বল্পোন্নত দেশ (এলডিসি) থেকে উন্নয়নশীল দেশে উত্তরণের যোগ্যতা অর্জন করে। এই উত্তরণের পরও এলডিসির মতো আরও তিন বছর উন্নত দেশগুলো থেকে সুযোগ-সুবিধা পাবে বাংলাদেশ। অথচ এরই মধ্যে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) তাদের নিজেদের স্বার্থে ট্যাক্স বসানোর প্রেসক্রিপশন দিয়েছে। আইএমএফ এনবিআরকে বলেছে, আয়কর আইনের যে বিধান অনুযায়ী এনবিআর কর অব্যাহতি দিতে পারে, সে বিধান থাকা উচিত নয়। সেই সঙ্গে বর্তমানে যেসব খাতে কর সুবিধা পায়, সেসব খাতের বিদ্যমান সুবিধার মেয়াদ শেষ হলে আর বাড়ানো উচিত নয়। আর যেসব খাতে অব্যাহতি রয়েছে, তা তুলে দেয়ার পরামর্শ দিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি। আমরা জানতে পেরেছি, এসব প্রস্তাবনার প্রেক্ষিতে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) তথ্যপ্রযুক্তি খাতে কর অব্যাহতির মেয়াদ আর বাড়াবে না। অথচ তথ্যপ্রযুক্তি খাতের কর অব্যাহতি তুলে নিলে তার প্রভাব কী হবে সেটি বিবেচনায় নেয়া হয়নি।
উদীয়মান তথ্যপ্রযুক্তি খাতে করারোপ করা হলে কী কী প্রভাব পড়বে সে বিষয়ে আগে বিবেচনা করা দরকার। তথ্যপ্রযুক্তি খাত মাত্রই টেক-অফ করেছে। এখন ফ্লাই করার সময়। এ সময় করারোপ করা হলে মাঝারি ও ক্ষুদ্র উদ্যোক্তা এবং স্টার্টআপ প্রতিষ্ঠানগুলো অগ্রসর হতে পারবে না। তথ্যপ্রযুক্তি খাতে ব্যাংক বিনিয়োগ করতে চায় না। এখানে সবাই নিজের পকেটের টাকা দিয়ে ব্যবসা করে। ব্যাংক ঋণ দেয় না বলে এই খাতে ঋণখেলাপিও নেই। বাংলাদেশের তথ্যপ্রযুক্তি খাতের ধারক ও বাহক আমাদের তরুণ প্রজন্ম। যারা তাদের উদ্ভাবনী উদ্যোগের মাধ্যমে দেশের অর্থনীতিকে সমৃদ্ধ করছে।
ব্যাংক অর্থের জোগান না দিলেও সম্ভাবনাময় এ খাতে সবেমাত্র সরাসরি বিদেশি বিনিয়োগ আসা শুরু করেছে। বাংলাদেশের স্থানীয় তথ্যপ্রযুক্তি খাতে বিদেশি বিনিয়োগকারীরা সুদূরপ্রসারী চিন্তা করে বিনিয়োগ করে থাকে। সে ক্ষেত্রে কর অব্যাহতির ফলে সবেমাত্র এই খাতটি দাঁড়াতে শুরু করেছে। বিনিয়োগকারীরা দীর্ঘমেয়াদি সুযোগ না পেলে নতুন করে বিনিয়োগ করার সাহস বা আগ্রহ পাবে না। রপ্তানির এখন সবচেয়ে সম্ভাবনাময় খাত তথ্যপ্রযুক্তি। কর অব্যাহতির ফলে যে গতিতে এই খাত এগিয়ে যাচ্ছে তাতে স্পষ্ট করেই বলা যায়, আগামীতে গার্মেন্টস খাতকে টপকে শীর্ষ রপ্তানি আয় আসবে তথ্যপ্রযুক্তি খাত থেকে। এছাড়া রপ্তানি আয় বৃদ্ধির মাধ্যমে বিশ্বে তথ্যপ্রযুক্তি খাতের রোলমডেল হবে বাংলাদেশ। কিন্তু করারোপ করা হলে প্রতিযোগী দেশগুলোর সঙ্গে আমাদের স্থানীয় তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবসায়ীরা পিছিয়ে পড়বে। আয় কমলে এমনিতেই কর দিতে পারবে না। এছাড়া ট্যাক্স বসানোর কারণে স্থানীয় বাজারে খরচ বেড়ে যাবে। আর স্থানীয় ব্যবসায় খরচ বাড়লে বিদেশি সফটওয়্যার কোম্পানিগুলো সহজেই চলে আসবে বা আমাদের আমদানিনির্ভর হতে হবে। ফলে তুলনামূলকভাবে স্বল্প পরিমাণে কর আদায় হলেও, বিপরীতে বিদেশে টাকা চলে যাবে। ২০২৬ সালে এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন করলে কমপ্লায়েন্সের কারণে এমনিতেই খরচ বাড়বে। তার আগে এখন আরেক-দফা খরচ বাড়লে তথ্যপ্রযুক্তি খাত থমকে যাবে।
আমরা শুধু বেসিসের আড়াই হাজার সদস্যের জন্য এই সুবিধা চাচ্ছি না। আমাদের আইটি খাতের পাঁচটি বাণিজ্যিক সংগঠনের সদস্যভুক্ত প্রতিষ্ঠানগুলোতে ৩ লাখসহ দেশে এ খাতে মোট ১০ লাখ মানুষের কর্মসংস্থান হয়েছে। এই খাত সংশ্লিষ্টদের সবার জন্য এবং দেশের সার্বিক উন্নয়নে স্মার্ট বাংলাদেশের জন্য এই কর অব্যাহতি প্রয়োজন।
এরই অংশ হিসেবে গত ১০ মার্চ তথ্যপ্রযুক্তি খাতের শীর্ষ পাঁচ বাণিজ্য সংগঠন বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব সফটওয়্যার অ্যান্ড ইনফরমেশন সার্ভিসেস (বেসিস), বাংলাদেশ কম্পিউটার সমিতি (বিসিএস), বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব কন্টাক্ট সেন্টার অ্যান্ড আউটসোর্সিং (বাক্কো), ইন্টারনেট সার্ভিস প্রোভাইডারস অ্যাসোসিয়েশন (আইএসপিএবি) এবং ই-কমার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ই-ক্যাব) মিলে আমরা সম্মিলিতভাবে অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলীর কাছে চিঠি দিয়ে এই কর অব্যাহতি ২০৩১ পর্যন্ত বর্ধিত করার দাবি জানিয়েছি।
অর্থমন্ত্রীকে চিঠিতে আমরা উদ্বেগ প্রকাশ করে বলেছি, কর অব্যাহতি প্রত্যাহার করা হলে খাতের প্রবৃদ্ধি, বিনিয়োগ এবং রপ্তানি হ্রাস পেতে পারে। করোনার মতো বৈশ্বিক মহামারি, চলমান বৈশ্বিক অস্থিরতা ও এগুলোর সুদূরপ্রসারী নেতিবাচক প্রভাবের কারণে তথ্যপ্রযুক্তি খাতের ব্যবসায়ীরা পিছিয়ে পড়েছেন। কর অব্যাহতির মেয়াদ ৩০ জুন পর্যন্ত থাকায় বিনিয়োগকারীরা দীর্ঘমেয়াদি বিনিয়োগে নিরুৎসাহিত হচ্ছেন। এর ফলে তথ্যপ্রযুক্তি খাতে নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টি থমকে যেতে পারে এবং দেশীয় তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানের ব্যবসায়িক ব্যয় অনেকাংশে বেড়ে গিয়ে আমরা বৈশ্বিক প্রতিযোগিতায় পিছিয়ে পড়তে পারি। এছাড়াও সামগ্রিকভাবে সরকার-ঘোষিত অগ্রাধিকার খাত ও শিল্প হিসেবে বিবেচিত এই তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবসায় তরুণ উদ্যোক্তা ও পেশাজীবীদের এবং বিনিয়োগকারীদের আকৃষ্ট করতে ২০২৪-২৫ অর্থবছরের বাজেটে তথ্যপ্রযুক্তি খাতকে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে বিবেচনায় আনতে হবে।
সর্বশেষ ৪ এপ্রিল আমরা তথ্যপ্রযুক্তি খাতের ৫টি সংগঠন যৌথভাবে সংবাদ সম্মেলন করে ২০৩১ সাল পর্যন্ত কর অব্যাহতির মেয়াদ বাড়ানোর জন্য পুনরায় প্রস্তাবনা দিয়েছি।
২০২৩ সালের বাজেট আলোচনার সময় আমরা বেসিস থেকে জোরালো দাবি করে বলেছিলাম, ২০২৪ সালে কর অব্যাহতি শেষ হওয়ার আগেই যেন তার সময়সীমা ২০৩১ সাল পর্যন্ত বর্ধিত করা হয়। এ সুবিধা না বাড়ানো হলে তথ্যপ্রযুক্তি খাতে বিনিয়োগ নিরুৎসাহিত হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। এরপর আমরা এ বিষয়ে সরকারের বিভিন্ন স্টেকহোল্ডারের সঙ্গে প্রতিনিয়ত মতবিনিময় করছি।
ডাক, টেলিযোগাযোগ এবং তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক আমাদের এই দাবির যৌক্তিকতা বিষয়ে একমত হয়েছেন। তিনি নিজে অর্থমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করেছেন এবং তার ডিও লেটারে এই অব্যাহতি বর্ধিত করার অনুরোধ করেছেন।
তথ্যপ্রযুক্তি খাতকে যদি করের আওতায় আনা হয়, সেটা মোট রাজস্ব আয়ের ১ শতাংশও হবে না। তথ্যপ্রযুক্তি খাত সবেমাত্র দাঁড়াতে শুরু করেছে, সামনে আমাদের দৌড়ানোর সময়। এসময়ে শুধু সরকারের এই অল্প আয়ের জন্য একটি সম্ভাবনাময় খাতকে হুমকির মুখে ফেলা ঠিক হবে না। যেহেতু সরকার দেশকে একটি স্মার্ট বাংলাদেশে রূপান্তর করতে চায়, তাই এই খাতে কর অব্যাহতি বজায় রাখা আগের চেয়ে আরো গুরুত্বপূর্ণ। আমরা কমপক্ষে ২০৩১ সাল পর্যন্ত তথ্যপ্রযুক্তি খাতের ওপর কর অব্যাহতির দাবি করছি। আশা করছি, সরকার স্থানীয় তথ্যপ্রযুক্তির প্রসার ও সম্ভাবনাময় এই খাত থেকে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনের লক্ষ্যে কর অব্যাহতির দাবি অতি গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করবে। এই খাতে কর অব্যাহতি মানে শুধু এটা না যে তথ্যপ্রযুক্তি খাতের কয়েক হাজার প্রতিষ্ঠানের ওপর এই কর অব্যাহতি, এটা আসলে সমগ্র দেশের উন্নয়নে এবং স্মার্ট বাংলাদেশ বাস্তবায়নে ইতিবাচক ভূমিকা রাখবে।
বাংলাদেশের তথ্যপ্রযুক্তি খাত দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করে, প্রধানমন্ত্রী আইএমএফের প্রেসক্রিপশন নয়, বরং তার বলিষ্ঠ নেতৃত্বে যে স্মার্ট বাংলাদেশের যাত্রা শুরু হয়েছে সেই যাত্রার প্রারম্ভে তরুণ প্রজন্ম ও বাংলাদেশের ক্রমবর্ধমান উন্নতির স্বার্থে তথ্যপ্রযুক্তি খাতের কর অব্যাহতির সময়সীমা বৃদ্ধি করে আমাদের সবচেয়ে বড় উপহার দেবেন।

রাসেল টি আহমেদ : সভাপতি, বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব সফটওয়্যার অ্যান্ড ইনফরমেশন সার্ভিসেস (বেসিস)।
[email protected]

মন্তব্য করুন

খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, ভোরের কাগজ লাইভ এর দায়ভার নেবে না।

জনপ্রিয়