রাজধানীতে ছুরিকাঘাতে যুবক খুন

আগের সংবাদ

ঝুঁকির মধ্যেই অনিয়ম বহাল

পরের সংবাদ

স্বাস্থ্য খাত পুনর্গঠন সময়ের দাবি

প্রকাশিত: মার্চ ১৮, ২০২৪ , ১২:০০ পূর্বাহ্ণ
আপডেট: মার্চ ১৮, ২০২৪ , ১২:০০ পূর্বাহ্ণ

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের কেরানি দম্পতি আফজাল হোসেন ও রুবিনা খানমের বিরুদ্ধে প্রায় ২০০ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদের অনুসন্ধান করছে দুদক। প্রায়ই দেখা যায়, ভুল চিকিৎসার পর জানা যায় ক্লিনিকের লাইসেন্স ছিল না। এই গাফিলতির দায়ভার কে নেবে? ডাক্তার সাবরিনার প্রতারণার কথা মানুষ মনে রেখেছে। বগুড়ার শহীদ জিয়াউর রহমান হাসপাতালের ডাক্তার মোমেনের দাবি, ডাক্তারকে স্যার বলতে হবে। এটি এখন সারাদেশের চিত্র বললে হয়তো ভুল হবে না। এটা নতুন বিষয় নয়, ডাক্তাররা মানুষের বন্ধু হতে পারছেন না। তাই সরকারকে আর এ বিষয়ে কালক্ষেপণ করা ঠিক হবে না বলে গুণীজন মনে করেন। বর্তমান স্বাস্থ্যমন্ত্রী সামন্ত লাল সেনের কাছে দেশের মানুষের অনেক আশা-আকাক্সক্ষা রয়েছে। কারণ প্রধানমন্ত্রী সবচেয়ে ভালো জানেন দেশের খবর এবং তিনি নিজে পছন্দ করেছেন এই মন্ত্রীকে। এজন্য জাতি প্রহর গুনছে সুদিনের। বাংলাদেশে এখনো সেই পুরনো আমলের মান্ধাতার চিকিৎসাব্যবস্থা বিদ্যমান। দিনের পর দিন এ দেশের মধ্যবিত্ত মানুষ চিকিৎসা ব্যয়ে দিশাহারা হয়ে নীরবে নিজেদের অসহায়ত্বের চিত্র দেখতে দেখতে অসুস্থ হয়ে পড়েছে। সরকার কিংবা সুশীল সমাজের ভূমিকা নিয়ে আজকে এই অসহায় মানুষগুলোর অনেক অভিযোগ। কিন্তু তাদের অভিযোগ শোনারও কি সময় আছে সরকার কিংবা সুশীল সমাজের? তাই তারা এ বিষয়ে আর বলতে চান না নতুন করে। কিন্তু যেখানে বাংলাদেশকে সারা বিশ্ব একটি সম্ভাবনার দেশ হিসেবে ভাবতে শুরু করেছে, সেখানে কি একটি কল্যাণমূলক স্বাস্থ্যব্যবস্থা গড়ে তোলা জরুরি নয়? আমাদের কি এ বিষয়ে চিন্তা-ভাবনার সময় হয়নি? নিঃসন্দেহে আমরা এই সময় অতিক্রম করছি। তবুও কেন বিবেক জাগ্রত হচ্ছে না, আর আমরা করতে পারছি না তার সুরাহা। জাতির এই অবস্থায় আজ ভূপেন হাজারিকার গানের কথা মনে পড়ে যায়, ‘মানুষ মানুষের জন্য, জীবন জীবনের জন্য, একটু সহানুভূতি কি মানুষ পেতে পারে না ও বন্ধু’, আজকে আমাদের বিবেককে জাগ্রত করতে হবে অন্তত এই অসহায় মানুষগুলোর কথা চিন্তা করে। দেশের এই ভঙ্গুর স্বাস্থ্যব্যবস্থার জন্য কিছু লোক লাভবান হচ্ছে; কিন্তু তাদের সংখ্যা খুব কম আমরা জানি। তবুও কেন এত সময় নিতে হবে রাষ্ট্রকে নিয়ম পরিবর্তনের জন্য- এই প্রশ্ন এখন প্রতিটি সচেতন নাগরিকের? এবার আসুন আমরা দেখি কী কী সমস্যা রয়েছে এই স্বাস্থ্য খাতে, যা রোগী সেবার বিপরীতে কাজ করছে। আজকে যাদের টাকা-পয়সা আছে এবং বিদেশমুখী তাদের কাছে দেশে কিংবা বিদেশে সব জায়গাতেই চিকিৎসা করা সম্ভব। তাই তাদের কোনো মাথাব্যথা নেই এ ব্যাপারে। আর এরাই দেশ নামক একটি মহান রাষ্ট্রের বিভিন্ন দায়িত্বে নিয়োজিত আছেন। তাদের মধ্যেও কিছু কিছু মানুষ যারা চিকিৎসার জন্য দেশকে বেচে নেন তাদের জন্য অপেক্ষা করে চরম হয়রানি আর বিচিত্র অভিজ্ঞতা। পক্ষান্তরে দেশের গরিব ও মধ্যবিত্ত মানুষগুলোকে নিতে হয় দেশীয় চিকিৎসা, যেতে হয় দেশের হাসপাতালগুলোতে, আর এখানে নানা অনিয়ম এখন নিয়মে পরিণত হয়ে গেছে। প্রায়ই দেখা যায় দেশের অনেক হাসপাতালে এখন চিকিৎসা বিল এত বড় হয়ে আসে, যা রোগীর পক্ষে পরিশোধ করা অসম্ভব হয়ে পড়ে। আর তাইতো অনেক সময় দেখা যায় চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যাওয়া রোগীর লাশ হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ টাকার জন্য আটকে রেখেছে। তারা বিভিন্ন টেস্ট আর লাইফ সাপোর্ট মেশিনের চার্জের নাম করে বড় করে ফেলেন বিলের হিসাব। তাই বিল পরিশোধের ক্ষমতা হারিয়ে ফেলেন রোগীরা। চলে বিল কমানোর জন্য দেনদরবার। এসব ঘটনা এখন ঘটছে অনেক নামিদামি প্রাইভেট হাসপাতালগুলোতে। এসব জায়গায় রোগী ভর্তির জন্য গুনতে হয় সর্বনিম্ন প্রায় ৩৫ হাজার টাকা; কিন্তু পরবর্তীতে চিকিৎসা না করালেও এই টাকা বিভিন্ন হিসাব দেখিয়ে আর ফেরত দেয়া হয় না। কিডনি ডায়ালাইসিস আর হার্টের রিং পরাতেও এখন নানা অনিয়ম চোখে পড়ে সরকারের নির্দিষ্ট দাম না থাকাতে।
মানুষের সঠিক ধারণার অভাবে হাসপাতালের মালিকরা পুকুরচুরির বিরাট সুযোগ পান। ফলে তারা তাদের ইচ্ছামতো টাকা আদায় করছেন ভুক্তভোগীদের কাছ থেকে। জনগণের এখানে কথা বলার সুযোগ নেই, কারণ দাম তো অন্যান্য উন্নত দেশের মতো ওষুধের গায়ে লিখে দেয়া হয় না বা নির্ধারণ করে দেয়া নেই। যেখানে উন্নত দেশে নরমাল বাচ্চা প্রসব করানো হয় ওষুধ কিংবা দক্ষ ধাত্রীর তত্ত্বাবধানে। সেখানে আমাদের দেশে সামান্য কিছু টাকার লোভে ডাক্তাররা মানুষের পেট কেটে যেমন মানবদেহের ক্ষতিসাধন করছেন, তেমনি মানুষকে বোকা বানিয়ে পকেটের টাকা অভিনব কায়দায় হাতিয়ে নিচ্ছেন। সরকারের নির্দিষ্ট আইনের অভাবে ডাক্তার এবং হাসপাতালের মালিকরা এ রকম ব্যবসা করে আঙুল ফুলে কলাগাছ বনে যাচ্ছেন খুব কম সময়ে। ওষুধের দাম নিয়েও বিরাট অসন্তোষ রয়েছে এ দেশের মানুষের মধ্যে, কারণ ওষুধের গায়ে দাম লেখা না থাকায় ফার্মেসির মালিকরা তাদের ইচ্ছামতো দাম আদায় করছেন সাধারণ মানুষের কাছ থেকে। অনেক সময় দেখা যায় ৩০০ টাকার ইনজেকশন বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ২০০ থেকে ১ হাজার ৫০০ টাকায়।
এবার আসুন অসাধু ডাক্তারদের ওষুধ লেখা ও রিপোর্ট বাণিজ্যের কথা নিয়ে আলোচনা করি। রোগীরা সামান্য সর্দি-কাশির জন্য ডাক্তারের কাছে এলে কিছু ডাক্তার রোগীকে দিয়ে দেন অনেক টেস্ট, যা তার দরকার নয় এ চিকিৎসার জন্য এবং বলে দেন তার পছন্দের ডায়াগনস্টিক সেন্টারের কথা। কারণ সেখান থেকে তিনি একটি কমিশন পাবেন এবং মালিক হলে তো মুনাফাও পাবেন। এছাড়া ওষুধও বেশি লিখছেন কমিশনের আশায়। এমনকি মানসম্মত নয় এমন নিম্নমানের কোম্পানির ওষুধের নামও লিখছেন, কারণ এই কোম্পানিগুলো তাদের কমিশন দেয়। এছাড়া তাদের পছন্দমতো জায়গায় টেস্ট না করালে তারা রীতিমতো অনেক রোগীর ওপর রাগও করেন এবং চিকিৎসা না করারও হুমকি দেন। অথচ একজন ভালো চিকিৎসক রোগ বুঝে ওষুধ দেন, ফলে কম ওষুধে রোগী ভালো হয়ে যায়। অবস্থাদৃষ্টে এই মনে হয় রোগীর পকেটে টাকা থাকুক কিংবা না থাকুক তাদের খেয়াল নেই কিংবা রাখতেও চান না তারা। নির্লজ্জভাবে চালিয়ে যাচ্ছেন তাদের অনৈতিক বাণিজ্য। এসব ক্ষেত্রে সচেতনমহল মনে করে, সরকারের নির্দিষ্ট নিয়মনীতির ঘাটতি রয়েছে, তাই চিকিৎসকরা এই সুযোগে অনেকে বাড়ি-গাড়ির মালিক হয়ে যাচ্ছেন। ডাক্তারের ভিজিটও সরকার কর্তৃক নির্দিষ্ট না থাকাতে ডাক্তাররা ১ হাজার থেকে শুরু করে ৩ হাজার টাকা কিংবা কোনো কোনো জায়গায় আরো বেশি ভিজিট নিচ্ছেন বলে জানা যায়।
এছাড়া রিপোর্ট দেখাতেও কিছু কিছু ডাক্তারকে আলাদা টাকা দিতে হয়। নীরবে এই অনিয়ম সয়ে যাচ্ছেন অসহায় রোগীরা। কিন্তু এখানে সরকারের সদিচ্ছায় একটি আইন করা হয়, তবে বাড়তি ভিজিট, টেস্ট বাণিজ্য, ওষুধের কমিশন বাণিজ্য, রিং বাণিজ্য, ইনসুলিন বাণিজ্য, কিডনি ডায়ালাইসিসের বড় বিল, ওষুধের মূল্যের অসমতা, হাসপাতালের নিয়মবহির্ভূত বিলেরও সমাধান হতো। আমরা জনগণ এবং সরকার এ বিষয়ে নীরবতা পালন করাতে এই প্রতারকের দল দিন দিন ভারী হয়ে উঠছে। তাই তাদের যে কোনো মূল্যে রুখতে হবে। এই ওষুধের বাজার নিয়ন্ত্রণ করার দায়িত্ব যাদের হাতে, যারা এসব কিছু মনিটরিং করে ব্যবস্থা নেয়ার কথা তারা কী করছেন? সেদিকে সরকার এবং জনগণকে একসঙ্গে বিষয়টি গুরুত্ব সহকারে দেখতে হবে, তবেই বেরিয়ে আসবে আসল রহস্য। আর তখন সহজে এই অনিয়মের সমাধান হবে। বাংলাদেশের অনেক হাসপাতালে রোগী সেবা অত্যন্ত নিম্নমানের- এ অভিযোগ আছে। কোনো কোনো জায়গায় রোগী আসেন এক রোগ নিয়ে, পরে দেখা যায় অন্য রোগ। এছাড়া হাসপাতালে ডাক্তারের সিরিয়ালেও অনিয়মের অভিযোগ পাওয়া যায়, ডাক্তাররা নিয়মিত রোগী দেখেন না, দালালদের দাপটে রোগীর আত্মীয়স্বজন রোগীর সঙ্গে দেখা করতে হলে অভিযোগ আছে উৎকোচ গ্রহণের, হাসপাতালের ডাক্তার যে ওষুধ লিখেন রোগীর জন্য সেটি হাসপাতাল থেকে দেয়ার কথা থাকলেও অসাধু কর্মচারীদের কারণে রোগীরা বাইরে থেকে কিনে আনতে বাধ্য হন। কারণ তারা জানান হাসপাতালে এই ওষুধ নেই। অনেক কর্মচারীর দীর্ঘদিন কাজ করা ও কেউ কেউ স্থানীয় লোক বলে, তাছাড়া রাজনৈতিক পরিচয়েও অনেক ক্ষমতা দেখান এবং অনেক সময় কাজ না করেও অফিস ম্যানেজ করে বেতন নিয়ে যান। এই সমস্যাগুলো সেই মান্ধাতার আমলের হলেও এখন পর্যন্ত বিদ্যমান। কিন্তু উন্নত দেশের মতো যদি সরকারের একটি বিভাগ থাকত তারা ছদ্মবেশে বা রোগী সেজে এই অবস্থা দেখতেন, রোগীদের মতামত নিতেন, চিকিৎসার ওপর রোগীর সন্তুষ্টির পরিসংখ্যান সংগ্রহ করতেন, ডাক্তাররা কোথায় সময় কাটাচ্ছেন রোগী দেখার সময়- এই তথ্যগুলো দিয়ে সরকারের নির্দিষ্ট কর্তৃপক্ষকে সহযোগিতা করত; তবেই অসাধু কর্মচারীর শাস্তি এবং নানা অনিয়মের সমাধান সহজ হয়ে যেত। আমাদের দেশে অনেক বৃদ্ধ লোক আছেন তাদের দেখভাল করার মানুষের বড়ই অভাব। তাই তাদের কথা চিন্তা করে সরকার যদি বিদেশের মতো কেয়ার হোমের ব্যবস্থা করে দিত, তবে এই অসহায় মানুষগুলোকে বৃদ্ধাশ্রমে গুমড়ে গুমড়ে আর কাঁদতে হতো না। যদিও এটি ব্যয়বহুল, তবুও মানুষের মৌলিক চাহিদার কারণে লন্ডনের মতো যদি আমাদের দেশেও জিপি সিস্টেম চালু করা হয়, তবে দেশের সব মানুষের ডাটা এন্ট্রি করা থাকবে জিপিতে। তাই দেশের যে কোনো জায়গায় অসুস্থ হলে আপনি চিকিৎসা নিতে পারেন সেখান থেকে। রেকর্ড থেকে ডাক্তার রোগীর পূর্ববর্তী রোগ সম্পর্কে জানতে পেরে চিকিৎসা দিতে পারবেন এক মুহূর্তে এবং সকালে ফোন করে রোগীর সিরিয়াল নিতে পারবেন রোগী। রোগ অনুযায়ী ডাক্তার পাবেন রোগী। সব ধরনের টেস্ট হবে সরকারি ল্যাবে, তাতে সরকারের রাজস্ব বাড়বে। দালালরা হারিয়ে যাবে খুব সহজেই।
সরকার নিয়ন্ত্রিত ফার্মেসিতে থাকবে ওষুধ আর সেখান থেকে রোগীরা ওষুধ নিয়ে আসবেন। যারা কাজ করেন তারা মূল্য দেবেন আর দরিদ্ররা বিনামূল্যে পাবেন ওষুধ। ডাক্তাররা থাকবেন সরকারি আয়ের ওপর নির্ভরশীল, তাই ইচ্ছামতো ওষুধ লেখা থেকে থাকবেন বিরত। গর্ভবতী নারীদের জন্য খোলা হবে দেশের সব অঞ্চলে একেকটি বার্থ সেন্টার। সেখানে নরমাল বাচ্চা প্রসব করানো হবে, যদি কোনো বড় অসুবিধা না হয়। বন্ধ হবে সিজারিয়ান বাণিজ্য। হার্টের রিং, ডায়াবেটিস রোগীদের ইনসুলিন সরকারের মাধ্যমে পাবে, ধনী লোক তা পাবে নির্ধারিত মূল্যে এবং গরিবরা পাবে ফ্রি। লাইফ সাপোর্ট মেশিনও থাকবে সরকারি হাসপাতালে। জরুরি প্রয়োজনে ৯৯৯-এ কল করলে আসবে অ্যাম্বুলেন্স। প্রশ্ন আসতে পারে- এত টাকা সরকার কোথায় পাবে? বাংলাদেশ সরকার ব্যাংক, বিদ্যুতের বিল, বিকাশ, নগদসহ বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠান, গ্রাহকের কাছ থেকে অতিরিক্ত টাকা কেটে রাখতে পারে কিছু সময়ের জন্য। এছাড়া দেশের জনগণের ওপর বাড়তি ট্যাক্স ধার্য করে, তাছাড়া জিপিতে নিবন্ধনের সময় একটা ফি নিলে- এগুলো কভার করা সম্ভব বলে অনেকে মনে করেন। এ বিষয়ে বিস্তারিত জানতে একটি টিম লন্ডন সফর করে বিশাল অভিজ্ঞতা নিয়ে আসতে পারে। পরিশেষে বলব, দেশে অনেক ডাক্তার আছেন গরিবের চিকিৎসা বিনা টাকায় করে দেন, তারা রোগীদের যথেষ্ট সময় দেন, রোগ বুঝে খুব কম ওষুধ লেখেন এবং সব ধরনের অনৈতিক কাজ থেকে নিজেদের বিরত রেখেছেন- স্যালুট জানাই সেই মহান সন্তানদের। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আপনি পদ্মা সেতুর মতো বড় কাজ করে দেখিয়ে দিয়েছেন যে কোনো বড় মহৎ কাজ বাস্তবায়ন সম্ভব। স্বাস্থ্যখাতে নৈরাজ্য দমনে এখাত পুনর্গঠন জরুরি। আপনি নজর দিলে স্বাস্থ্যখাতে শৃঙ্খলা ফিরে আসবে বলে আশা করছি ।

ড. আজিজুল আম্বিয়া : কলাম লেখক ও গবেষক।
[email protected]

মন্তব্য করুন

খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, ভোরের কাগজ লাইভ এর দায়ভার নেবে না।

জনপ্রিয়