রাজউক : তথ্য অধিকার আইন ও সিটিজেন চার্টার বিষয়ক কর্মশালা

আগের সংবাদ

মাথা নত করি না, তাই চক্রান্ত : নৌকায় ভোট চাইলেন প্রধানমন্ত্রী > যাদের নর্দমা থেকে তুলে এনেছি, তারা টাকা ছড়াচ্ছে

পরের সংবাদ

আওয়ামী লীগের নির্বাচনী ইশতেহার : উন্নত-সমৃদ্ধ বাংলাদেশের ভিশন-মিশন

প্রকাশিত: জানুয়ারি ২, ২০২৪ , ১২:০০ পূর্বাহ্ণ
আপডেট: জানুয়ারি ২, ২০২৪ , ১২:০০ পূর্বাহ্ণ

গত ২৭ ডিসেম্বর বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে দলের নির্বাচনী ইশতেহার-২০২৪ হোটেল সোনারগাঁওয়ে জনাকীর্ণ সুধী সমাবেশে উপস্থাপন করেন। এবার নির্বাচনী ইশতেহারের মূল স্লোগান হচ্ছে স্মার্ট বাংলাদেশ : উন্নয়ন দৃশ্যমান, বাড়বে এবার কর্মসংস্থান। ৯৮ পৃষ্ঠার এই ইশতেহারে মহান মুক্তিযুদ্ধ থেকে ২১০০ খ্রিস্টাব্দের ডেল্টা প্ল্যান পর্যন্ত বাংলাদেশের উন্নয়ন-সমৃদ্ধির ধাপসমূহ নির্ধারণ করে আওয়ামী লীগ বাংলাদেশকে নতুন উচ্চতায় তুলে আনার স্বপ্ন উপস্থাপন করা হয়েছে। এতে ১৯৭১ এর রাজনৈতিক মুক্তির দর্শন- স্বাধীন ও সার্বভৌম বাংলাদেশ; ২০২১ এর অর্থনৈতিক মুক্তির দর্শন- মধ্যম আয়ের ডিজিটাল বাংলাদেশ; ২০৪১ এর সাংস্কৃতিক মুক্তির দর্শন- অসাম্প্রদায়িক, প্রগতিশীল, অন্তর্ভুক্তিমূলক, উন্নত সমৃদ্ধ স্মার্ট বাংলাদেশ; ২০৭১ এর সমৃদ্ধির সর্বোচ্চ শিখর- স্বাধীনতার ১০০ বছর পূর্তি; ২১০০ এর নিরাপদ ব-দ্বীপ- ডেল্টা প্ল্যানের উন্নয়ন ছক উপস্থাপন করা হয়েছে।
এ পর্যন্ত বাংলাদেশ আওয়ামী লীগই নির্বাচনী ইশতেহারকে দেশ ও জাতির সুনির্দিষ্ট লক্ষ্য অর্জনের দলীয় মিশন-ভিশন নির্ধারণ করে উপস্থাপন করে থাকে। বাংলাদেশের আর কোনো রাজনৈতিক দল নির্বাচনী ইশতেহারকে সেভাবে গুরুত্ব দেয় বলে প্রমাণ পাওয়া যায় না। সে কারণে অন্য রাজনৈতিক দলের নির্বাচনী ইশতেহারের কথা নির্বাচনের পরে কেউ খুব একটা স্মরণ করেন না। কিন্তু আওয়ামী লীগের প্রতিটি ইশতেহারই জাতির ইতিহাসের একেকটি ঐতিহাসিক দলিল হিসেবে অভিহিত হয়ে থাকে। ১৯৭০ এর নির্বাচনের ইশতেহার শেষ পর্যন্ত স্বাধীনতার পথরেখা রচনাকারী দলিল হিসেবে স্বীকৃতি লাভ করেছে। ২০০৮ সালের নির্বাচনে শেখ হাসিনা দিনবদলের সনদ-রূপকল্প ২০২১ উপস্থাপন করেছিলেন। ওই ইশতেহারে ডিজিটাল বাংলাদেশ, বিদ্যুতায়ন, খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা, শিক্ষা, যোগাযোগ, শিল্প, তথ্যপ্রযুক্তি, স্বাস্থ্যসেবাসহ রাষ্ট্রের সব কটি খাতে এনালগের পরিবর্তে ডিজিটাল পদ্ধতির যে প্রস্তাবনা হাজির করেছিলেন সেটি অনেকের কাছেই তখন চিন্তার অতীত বিষয় ছিল। কিন্তু নির্বাচনে বিজয় লাভ করার পর শেখ হাসিনার সরকার প্রতিটি খাতে যে পরিবর্তনের উদ্যোগ গ্রহণ করেছিলেন, তা ক্রমেই দৃশ্যমান হতে থাকে। বাংলাদেশ খুব স্বল্প সময়ের মধ্যেই ডিজিটাল যুগে প্রবেশ করে। ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ দেয়ার স্বপ্ন বাস্তবে দৃশ্যমান হলো। স্বাস্থ্যসেবা ইউনিয়ন পর্যায় পর্যন্ত নেয়া সম্ভব হলো। শিক্ষায় ব্যাপক সংখ্যা ও গুণগত পরিবর্তন সাধন করা হলো। যোগাযোগব্যবস্থায় আমূল পরিবর্তন ঘটেছে। খাদ্য উৎপাদনে বাংলাদেশ স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন করেছে। ফলে দেশ থেকে মঙ্গা দূরীভূত হয়। শিল্প, ব্যবসা-বাণিজ্য ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি পায়। ফলে বাংলাদেশ স্বল্প আয়ের দেশ থেকে উন্নয়নশীল রাষ্ট্রের মর্যাদা লাভ করে। ২০১৪ ও ২০১৮ সালের নির্বাচনেও দিনবদলের সনদের ধারাবাহিক পরিকল্পনা নিয়েই সরকার অগ্রসর হয়েছিল। সে কারণেই বাংলাদেশ মধ্যম আয়ের দেশে পদার্পণের আর্থসামাজিক ক্ষেত্র সৃষ্টি করতে পেরেছিল। মাথাপিছু আয় প্রায় ৫ গুণ বৃদ্ধি পায়। দারিদ্র্য কমিয়ে ১৮ শতাংশে এবং অতি দারিদ্র্য ৬ শতাংশের নিচে নামিয়ে আনা সম্ভব হয়।
বাংলাদেশ খাদ্য নিরাপত্তার পাশাপাশি সামাজিক সুরক্ষার বলয় সমাজের নিচের প্রায় সর্বস্তরে বিস্তৃত করতে সক্ষম হয়। এর ফলে কোনো মানুষ এখন আর সামাজিক নিরাপত্তা বলয়ের বাইরে অবস্থান করছে না। ২০০৮ থেকে যে বৈপ্লবিক পরিবর্তন বাংলাদেশে সূচিত হয়েছিল, সেটির মূলে রয়েছে ২০০৮ সালের দিনবদলের সনদ-রূপকল্প ২০২১ এর ভিশন-মিশন কার্যকর করা। সেই পথেই সরকার অবিচল থাকার কারণে করোনার অতিমারি সাফল্যের সঙ্গে মোকাবিলা করা সম্ভব হয়েছে। এরপর ইউক্রেন-রাশিয়ার যুদ্ধ এবং বৈশ্বিক মন্দার ফলে বিশ্ব অর্থনীতি টালমাটাল হলে এর অভিঘাত আমাদের দেশেও আছড়ে পড়ে। অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে আমাদেরও চাপ অনুভব করতে হচ্ছে। তারপরও বাংলাদেশ বিপর্যয়ের মুখে পড়েনি। এই অবস্থায় আগামী নির্বাচনকে কেন্দ্র করে শেখ হাসিনা যে ইশতেহার প্রদান করেছেন, তাতে বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ লক্ষ্যযাত্রাকে নির্বিঘœ রাখার জন্য যেসব পরিকল্পনা নেয়া হয়েছে, তা প্রণিধানযোগ্য। এতে দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ, কর্মযোগী শিক্ষা ও যুবকদের কর্মসংস্থান নিশ্চিতকরণ, আধুনিক প্রযুক্তিনির্ভর স্মার্ট বাংলাদেশ গঠন, লাভজনক কৃষির লক্ষ্যে সমন্বিত কৃষি ব্যবস্থা, যান্ত্রিকীকরণ ও প্রক্রিয়াজাতকরণে বিনিয়োগ বৃদ্ধি, দৃশ্যমান অবকাঠামোর সুবিধা নিয়ে এবং বিনিয়োগ বৃদ্ধি করে শিল্পের প্রসার ঘটানো, ব্যাংকসহ আর্থিক খাতে দক্ষতা ও সক্ষমতা বৃদ্ধি, নিম্ন আয়ের মানুষদের স্বাস্থ্যসেবা সুলভ করা, সর্বজনীন পেনশন ব্যবস্থায় সবাইকে যুক্ত করা, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কার্যকারিতা ও জবাবদিহি নিশ্চিতকরণ, সাম্প্রদায়িকতা এবং সব ধরনের সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদ রোধ করা এবং সর্বস্তরে গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা সুরক্ষা ও চর্চার প্রসার ঘটানোর যে পরিকল্পনা নেয়া হয়েছে, তা আধুনিক বাংলাদেশ রাষ্ট্র বিনির্মাণের প্রয়োজনীয় শর্ত পূরণ করবে- এতে কোনো সন্দেহ নেই। ২০০৯ থেকে ২০২২-২৩ সালে সরকার যেসব অবকাঠামোগত ভিত্তি স্থাপন করেছে, সেগুলো আমাদের আর্থসামাজিক ও জীবনমান উন্নয়নের সহায়তা করায় বাংলাদেশ উন্নয়নের রোল মডেল হিসেবে বিশ্বের অনেকের কাছেই আলোচনায় স্থান পেয়েছে। বাংলাদেশ এই সময়ে অনেক মেগাপ্রকল্প বাস্তবায়ন করে সবাইকে তাক লাগিয়ে দিতেও সক্ষম হয়েছে। এর ফলে আমাদের অর্থনীতির গতি আগের যে কোনো সময়ের চেয়ে অনেক দ্রুত বৃদ্ধি পেয়েছে। তবে টেকসই উন্নয়নের তাগিদ বিশেষভাবে অনুভূত হওয়ায় পরবর্তী বছরগুলোতে যেসব খাতে জরুরি রাষ্ট্রের মনোযোগ আবশ্যকীয় হয়ে উঠেছে, সেগুলো আওয়ামী লীগের নতুন ইশতেহারে সন্নিবেশিত হয়েছে। ২০২৮ সালের মধ্যে উপরোক্ত ১১টি খাতে আমাদের অতি অবশ্যই শিক্ষা, প্রযুক্তি, কৃষি ব্যবস্থার আধুনিকায়ন, ব্যাংক, বিমা, বিনিয়োগ বৃদ্ধি এবং অবকাঠামোগত উন্নয়ন করার কোনো বিকল্প নেই। সেগুলোই ইশতেহারে গুরুত্ব পেয়েছে। ইশতেহারে ডিজিটাল বাংলাদেশকে ২০৪১ সালের মধ্যে স্মার্ট বাংলাদেশে উত্তরণ ঘটানোর জন্য স্মার্ট নাগরিক, স্মার্ট অর্থনীতি, স্মার্ট সরকার ও স্মার্ট সমাজ তৈরির লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়েছে। এর জন্য সুশাসনকে বিশেষভাবে গুরুত্ব দেয়া হয়েছে। সুশাসনের লক্ষ্য পূরণে গণতন্ত্র, নির্বাচন ও কার্যকর সংসদ, আইনের শাসন ও মানবাধিকার সুরক্ষা, গণমাধ্যমের স্বাধীনতা ও অবাধ তথ্যপ্রবাহ, জনকল্যাণমুখী, জবাবদিহিমূলক ও স্মার্ট প্রশাসন, জনবান্ধব আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী, দুর্নীতির বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতি গ্রহণ, সন্ত্রাস ও সাম্প্রদায়িকতা, স্থানীয় সরকার ও ডিজিটাল ভূমি ব্যবস্থাপনা প্রতিষ্ঠার ওপর গুরুত্ব দেয়া হয়েছে। এসব শর্ত আগামী ২০৪১ সালের মধ্যে পূরণ করা গেলে স্মার্ট বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার গুরুত্বপূর্ণ স্তম্ভ নির্মাণ করা সম্ভব হবে। আমাদের অর্থনীতিতে গত দেড় দশকে যেসব উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি সাধিত হয়েছে, সেগুলোকে আরো বেগবান এবং ফলপ্রসূ করতে হলে সামষ্টিক অর্থনীতি- উচ্চ আয়, টেকসই ও অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়ন, দারিদ্র্যবিমোচন ও বৈষম্য হ্রাস, ‘আমার গ্রাম-আমার শহর’- প্রতিটি গ্রামে আধুনিক নগর সম্প্রসারণ, তরুণ যুবসমাজ: তারুণ্যের শক্তি- বাংলাদেশের সমৃদ্ধি, কৃষি, খাদ্য ও পুষ্টি, শিল্প উন্নয়ন, বিদ্যুৎ ও জ¦ালানি, যোগাযোগ, অবকাঠামো উন্নয়নে বৃহৎ প্রকল্প (মেগাপ্রকল্প), সুনীল অর্থনীতি, এমডিজি অর্জন এবং এসডিজি (টেকসই উন্নয়ন) বাস্তবায়ন কৌশল (২০১৬-২০৩০) এবং ব-দ্বীপ পরিকল্পনা- ২১০০ বাস্তবায়ন সম্ভব হবে।
স্মার্ট বাংলাদেশে গুরুত্বপূর্ণ স্তম্ভ হিসেবে সামাজিক নিরাপত্তা ও সেবা নিশ্চিত করতেই হবে। এর জন্য প্রয়োজন সর্বজনীন পেনশন, শিক্ষা, স্বাস্থ্যসেবা ও পরিবার কল্যাণ, সংস্কৃতি, ক্রীড়া, শ্রমিক কল্যাণ ও শ্রমনীতি, নারীর ক্ষমতায়ন, শিশু কল্যাণ, মুক্তিযোদ্ধাদের কল্যাণ, প্রতিবন্ধী ও প্রবীণ কল্যাণ, ক্ষুদ্র জাতিসত্তা, নৃ-গোষ্ঠী ও ধর্মীয় সংখ্যালঘু, অনগ্রসর জনগোষ্ঠী, জলবায়ু পরিবর্তন ও পরিবেশ সুরক্ষা এবং এনজিও ও সরকার। ইশতেহারে এসব অতীব গুরুত্বপূর্ণ অনুষঙ্গকে যথার্থই চিহ্নিত করা হয়েছে। ইশতেহারে বাংলাদেশের স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব, প্রতিরক্ষা ও পররাষ্ট্রনীতি আমাদের সংবিধান অনুযায়ী আওয়ামী লীগ শাসনামলে যেভাবে প্রতিপালনের দৃঢ়তা দেখানো হয়, তাতে বাংলাদেশ রাষ্ট্রের মর্যাদা শুধু অক্ষুণ্নই থাকে না, অন্য অনেক রাষ্ট্রের জন্য অনুকরণীয়ও হয়ে ওঠে। ইশতেহারে বঙ্গবন্ধুর অনুসৃত- ‘সকলের সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারো প্রতি বৈরিতা নয়’ নীতি এখন অনেক দেশের কাছেই প্রশংসিত হচ্ছে। বর্তমান বিশ্ববাস্তবতা ক্রমেই জটিল আকার ধারণ করেছে। এই অবস্থায় আমাদের পররাষ্ট্রনীতির প্রতি অবিচল থাকার মাধ্যমেই বাংলাদেশ তার লক্ষ্য পূরণে এগিয়ে যেতে সক্ষম হবে বলে ইশতেহারে আশাবাদ ব্যক্ত করা হয়েছে। ইশতেহারে আমাদের প্রতিরক্ষা নীতির পর্যালোচনা করা হয়েছে। বলা হয়েছে, ‘ফোর্সেস গোল-২০৩০’ আলোকে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর তিনটি কোর গঠন করা হচ্ছে, নতুন সেনানিবাস, সামরিক প্রযুক্তি, অস্ত্র উৎপাদন, জাতিসংঘে শান্তিরক্ষী বাহিনীতে অংশগ্রহণের সুযোগ সমুন্নত রাখার প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখার নীতির প্রতি জোর দেয়া হচ্ছে।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে উপস্থাপিত ইশতেহার ২০০৮ সালের দিনবদলের সনদ রূপকল্প-২০২১ এর মতোই স্মার্ট বাংলাদেশ তথা জ্ঞান, প্রযুক্তি, বিজ্ঞান চেতনা, অসাম্প্রদায়িকতা, গণতন্ত্র এবং কল্যাণবাদী রাষ্ট্র বিনির্মাণের সোপান তৈরিতে সম্মুখের প্রতিটি ধাপে উত্তরণের উপায় নির্ধারণ করে রেখেছে। আমরা আশা করি, এবারের ইশতেহার দেশের তরুণ সমাজকে আগামী ২০৪১ সালের মধ্যে ব্যাপকভাবে প্রভাবিত করতে অবদান রাখবে। তরুণরাই জ্ঞানবিজ্ঞান, প্রযুক্তি এবং চিন্তা-চেতনার মাধ্যমে স্মার্ট বাংলাদেশকে অধিকতর উন্নত ও সমৃদ্ধ রাষ্ট্রে পরিণত করতে ভূমিকা রাখবে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যে স্বপ্ন দেখছেন, সেটি এই ইশতেহারে পথরেখা হিসেবে তৈরি করা হয়েছে। প্রয়োজন এর সঠিক বাস্তবায়ন।

মমতাজউদ্দীন পাটোয়ারী : অধ্যাপক (অবসরপ্রাপ্ত), ইতিহাসবিদ ও কলাম লেখক।
[email protected]

মন্তব্য করুন

খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, ভোরের কাগজ লাইভ এর দায়ভার নেবে না।

জনপ্রিয়