সার্ভারের রক্ষণাবেক্ষণ : আজ দুপুর ২টা পর্যন্ত ইসির এনআইডি সেবা বন্ধ

আগের সংবাদ

দাম চড়া, সরবরাহেও টান : কয়েকটি পণ্যের দাম বেঁধে দিলেও তা কার্যকর হয়নি, আরো ছয় কোটি ডিম আমদানির অনুমতি

পরের সংবাদ

শাটলের সিট সংকট

প্রকাশিত: সেপ্টেম্বর ২১, ২০২৩ , ১২:০০ পূর্বাহ্ণ
আপডেট: সেপ্টেম্বর ২১, ২০২৩ , ১২:০০ পূর্বাহ্ণ

বাংলাদেশের স্বায়ত্তশাসিত ৪টি বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় অন্যতম। এটি চট্টগ্রাম শহর থেকে ২২ কিলোমিটার দূরে জোবরা গ্রামে অবস্থিত। যেখানে ২৭ হাজার শিক্ষার্থীর মধ্যে ৫ হাজার শিক্ষার্থী হলে থাকার সুযোগ পায়। তাই শিক্ষার্থীদের বাধ্য হয়েই শহরে থাকতে হয়।
শহরে যাতায়াতের জন্য চবিয়ানদের একমাত্র মাধ্যম হচ্ছে শাটল ট্রেন। বহুকাল আগে থেকেই শাটল ট্রেনে সিটের সংকট। তাই শিক্ষার্থীদের জীবনের ঝুঁকি নিয়ে ট্রেনের ছাদে উঠতে হয়। যার মধ্যে গোদের ওপর বিষফোঁড়া হিসেবে ১০০ যাত্রীর মধ্যে ৩০-৪০ শতাংশই থাকে সাধারণ যাত্রী। তার ওপর চুরি, ছিনতাই, যৌন হয়রানি দৈনিক বৃদ্ধি পাচ্ছে, এছাড়া প্রতি বগিতে পুলিশ দেয়ার কথা থাকলেও তা নেই। যেই শাটল ট্রেন চবিয়ানদের চলাচলের একমাত্র বাহন সেই শাটলের বগি ভাঙাচোরা, নেই ফ্যানের ব্যবস্থা। জায়গা সংকুলান না হওয়ায় প্রায় সময় ছাত্রছাত্রীদের দাঁড়িয়ে যেতে হয়।
যেখানে দৈনিক ২০ হাজার শিক্ষার্থীর চলাচলের বাহন শাটলের সিট সংকট, সেখানে পরিবহন খাতের ৯২ শতাংশ খরচ শিক্ষকদের বাসের ওপর আর শিক্ষার্থীদের জন্য ৭ শতাংশ, যা পুরোপুরি বৈষম্য এবং তা স্পষ্ট।
তাই সাধারণ শিক্ষার্থীদের দাবি, শাটলের বগি বাড়ানো, সিডিউল বাড়ানো ও ডেমো ট্রেন চালু করা। যার মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের এই ভোগান্তির অবসান হতে পারে।

সোলাইমান সরকার : শিক্ষার্থী, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়।
[email protected]

মন্তব্য করুন

খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, ভোরের কাগজ লাইভ এর দায়ভার নেবে না।

জনপ্রিয়