প্রিপেইড মিটার স্থাপনে আর্থিক লেনদেন না করার আহ্বান

আগের সংবাদ

হাটে পর্যাপ্ত গরু, দাম চড়া : কেনাবেচা আজ থেকে > শর্ত মানছেন না ইজারাদার > ট্রাক নিয়ে টানাটানি

পরের সংবাদ

ভারত-আমেরিকার বৈচিত্র্যময় অংশীদারত্ব গড়ার প্রত্যয় : হোয়াইট হাউসে মোদি-বাইডেন বৈঠক শেষে যৌথ ঘোষণা

প্রকাশিত: জুন ২৪, ২০২৩ , ১২:০০ পূর্বাহ্ণ
আপডেট: জুন ২৪, ২০২৩ , ১২:০০ পূর্বাহ্ণ

কাগজ ডেস্ক : মানবাধিকার, গণতন্ত্র, স্বাধীনতা এবং আইনের শাসনভিত্তিক নীতির মধ্য দিয়ে আরো শক্তিশালী, বৈচিত্র্যময় ভারত-মার্কিন অংশীদারত্ব গড়ে তোলার প্রত্যয় ব্যক্ত করেছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। স্থানীয় সময় গত বৃহস্পতিবার সকালে হোয়াইট হাউসে দুই ঘণ্টাব্যাপী একান্ত বৈঠক শেষে যৌথ ঘোষণায় এমন প্রত্যয় ব্যক্ত করেন তারা।
তিন দিনের সফরে যুক্তরাষ্ট্র যান ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সফরের দ্বিতীয় দিনে গত বৃহস্পতিবার হোয়াইট হাউসে রাজসিক সংবর্ধনার পর নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় বৈঠক করেন জো বাইডেন। বৈঠকে গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ ও মানবাধিকার নিয়ে আলোচনা হয়েছে। এই সফরে ভারত এবং আমেরিকার মধ্যে প্রযুক্তি, প্রতিরক্ষা, মহাকাশ গবেষণা, সেমিকন্ডাক্টর এবং খনিজসম্পদ নিয়ে বিভিন্ন চুক্তি ও সমঝোতা স্বাক্ষর করা হয়। দুই নেতার বৈঠকের পর এক যৌথ ঘোষণায় এসব বিষয় জানানো হয়েছে। জাতিসংঘের রীতিনীতি, আন্তর্জাতিক আইন ও সার্বভৌমত্বের ভিত্তিতে বর্তমান যে বিশ্ব ব্যবস্থা গড়ে উঠেছে সেটাকে সম্মান জানানোর প্রতি জোর দেয় দুই পক্ষই। মিয়ানমার ও উত্তর কোরিয়া নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশের পাশাপাশি পাকিস্তান ও আফগানিস্তানকে জঙ্গি হামলার ক্ষেত্র হিসেবে যেন ব্যবহার না করা হয় সে বিষয়ে জোর দেয়া হয়েছে যৌথ ঘোষণায়।
ইউক্রেন পরিস্থিতি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে বলা হয়- যুদ্ধের কারণে বিশ্ব যেভাবে আক্রান্ত হচ্ছে তা থেকে উত্তরণের চেষ্টা চালিয়ে যেতে হবে। অবনতি ঘটতে থাকা মিয়ানমারের পরিস্থিতি নিয়ে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন দুই নেতা। দেশটিতে নির্বিচারে আটক ব্যক্তিদের মুক্তি দিয়ে গঠনমূলক আলোচনার মধ্য দিয়ে

একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় এগিয়ে নেয়ার আহ্বান জানানো হয়। বিভিন্ন ধরনের সামরিক ও প্রযুক্তিভিত্তিক সম্পর্ক বাড়ানোর পাশাপাশি সামরিক জোট কোয়াডকে আরো কার্যকর করে গড়ে তোলার ব্যাপারে একমত হয় দুই পক্ষই।
প্রতিরক্ষাবিষয়ক দুই দেশের অংশীদারত্বকে আরো শক্তিশালী করার বিভিন্ন পদক্ষেপ নেয়া হয় এবারের বৈঠকে। সামরিক পর্যায়ে অত্যাধুনিক প্রযুক্তি যেমন কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা পরমাণুবিদ্যা সংযোজনের পাশাপাশি ভারতের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থাকে উন্নত করতে মার্কিন সহযোগিতার বিষয়টিও উঠে আসে।
যৌথ সংবাদ সম্মেলনে প্রেসিডেন্ট বাইডেন বলেন, ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে বৈঠকে গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ নিয়ে আলোচনা হয়েছে। আমেরিকা এবং ভারতের ‘ডিএনএ’র মধ্যে গণতন্ত্র রয়েছে। তিনি ভারতের গণতান্ত্রিক মূল্যবোধের প্রশংসা করেন।
কিন্তু নরেন্দ্র মোদির সরকারের আমলে ভিন্নমতাবলম্বী ও ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের ওপর দমন-পীড়নের বিষয়ে মানবাধিকার সংস্থাগুলো যেসব অভিযোগ তুলেছে সেটি নিয়ে বাইডেনকে প্রশ্ন করা হয়। এর জবাবে তিনি বলেন, ভারতের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্ক যে জায়গায় অবস্থান করছে, চীনের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্কের বিষয়টি সে রকম নয়। এর মৌলিক কারণ হচ্ছে, ভারত ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে পারস্পরিক শ্রদ্ধা হচ্ছে দুই দেশই গণতান্ত্রিক।
যৌথ সংবাদ সম্মেলনে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এই প্রথমবারের মতো সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাব দেন। মোদি তার ৯ বছরের শাসনামলে কখনোই এ ধরনের সংবাদ সম্মেলনে অংশ নেননি। হোয়াইট হাউসের ইস্ট উইংয়ের মঞ্চে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে একজন ভারতীয় এবং একজন আমেরিকান সাংবাদিক তাকে প্রশ্ন করেন। এই দুটো প্রশ্নই আগে থেকে নির্ধারিত ছিল। তিনি অনুবাদকের মাধ্যমে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাব দেন।
সিএনএন জানিয়েছে, যৌথ সংবাদ সম্মেলনে অংশ নিয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাব দেয়ার বিষয়টি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ও ভারতের কর্মকর্তাদের মধ্যে ব্যাপক আলাপ-আলোচনা হয়েছে। কারণ, এ ধরনের সংবাদ সম্মেলন করার বিষয়ে ভারতের দিক থেকে তেমন একটা আগ্রহ ছিল না। যৌথ সংবাদ সম্মেলন নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের কর্মকর্তাদের অবস্থান এবং ব্যাপক আলোচনার পরে ভারতও শেষ পর্যন্ত রাজি হয়।
সংবাদ সম্মেলনে ভারতের মানবাধিকার নিয়ে প্রশ্ন করা হলে মোদি ভারতে মানবাধিকার লঙ্ঘনের বিষয়টি খারিজ করে দেন। তিনি বলেন, আমাদের সরকারে বৈষম্যের কোনো জায়গাই নেই। কোনো ভেদভাব নেই। ধর্ম জাতি, ভৌগোলিক ভিত্তিতে কোনো বৈষম্য করা হয় না। আমাদের এবং আমেরিকার রক্তেই রয়েছে গণতন্ত্র। ভারত এবং আমার সরকার সংবিধান মেনে চলে।
যৌথ সংবাদ সম্মেলনের পর মার্কিন কংগ্রেসের যৌথ অধিবেশনে বক্তব্য রাখেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তিনি বলেন, ভারতের উন্নতি হলে উন্নতি হবে সারা বিশ্বের। তার বক্তৃতায় উঠে আসে ভারত-আমেরিকার বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক থেকে শুরু করে গণতন্ত্র, অর্থনীতি, পরিবেশ, সন্ত্রাসবাদসহ বিভিন্ন বিষয়। তিনি জানান, মনুষ্যত্বের পরিচয় পাওয়া যায় গণতন্ত্রের চেতনা থেকে। গণতন্ত্রের ধারণা বিশ্বের প্রতি দৃষ্টিভঙ্গি তৈরি করে। প্রায় এক ঘণ্টার সেই নাতিদীর্ঘ ভাষণ শুনে মুগ্ধ মার্কিন কংগ্রেসের ‘হাউস অব রিপ্রেজেনটেটিভস’-এর স্পিকার কেভিন ম্যাকার্থিসহ অন্য নেতারা।
তিনি বলেন, ৭ বছর আগেও আমি এখানে দাঁড়িয়েছিলাম। গত ৭ বছরে অনেক কিছু পরিবর্তন হয়েছে। এখন আমরা যুগের সন্ধিক্ষণে দাঁড়িয়ে। নতুন সময়ের বিষয়টি মাথায় রেখে ভারতের হয়ে কথা বলতে এসেছি। আমেরিকার সঙ্গে দীর্ঘ পথ অতিক্রম করে ভারত বন্ধুত্বের পরীক্ষায় সফল হয়েছে। আরো গভীর হয়েছে ভারত এবং আমেরিকার মধ্যে বন্ধুত্ব। এআই (আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স বা কৃত্রিম মেধা)-এর যুগে, এটি আর একটি এআই (আমেরিকা-ইন্ডিয়া)। ২০১৬ সালে আমি বলে গিয়েছিলাম, ভবিষ্যতের কথা মাথায় রেখে দুদেশের সম্পর্ক ঠিক রাখা খুব গুরুত্বপূর্ণ। বর্তমানে সেই ভবিষ্যৎ আমাদের সামনে রয়েছে।
ভারতীয় অর্থনীতির উন্নতির প্রসঙ্গ টেনে তিনি বলেন, আমি যখন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে প্রথম আমেরিকা এসেছিলাম, তখন বিশ্বে দরবারে ভারতের অর্থনীতি ছিল দশম স্থানে। আজ ভারত পঞ্চম স্থানে দাঁড়িয়ে। খুব শিগগিরই ভারত তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির দেশে পরিণত হবে। ভারতের যখন উন্নতি হয়, তখন সারা বিশ্বের উন্নতি হয়।
তবে মোদি স্পষ্ট করেছেন, পরিবেশ এবং বিশ্বের প্রতি দায়িত্বশীল থেকেই ভারতের অগ্রগতি হচ্ছে। কোনোভাবেই পরিবেশের ক্ষতির বিনিময়ে উন্নতির সমর্থন করে না ভারত। তার কথায়, ‘ভারত বিশ্বের প্রতি দায়িত্বশীল। ভারতীয় সংস্কৃতি গভীরভাবে পরিবেশ এবং আমাদের গ্রহকে সম্মান করে। আমাদের দৃষ্টিভঙ্গি সমগ্র গ্রহের উন্নতি এবং সমৃদ্ধির পক্ষে।’
এর পাশাপাশি মার্কিন কংগ্রেসের যৌথ অধিবেশনে সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে ভারতের অবস্থানও স্পষ্ট করেন মোদি। তিনি বলেন, ৯/১১ হামলার দুই দশক এবং মুম্বইয়ে ২৬/১১ হামলার এক দশকেরও বেশি সময় পেরিয়ে গিয়েছে। কিন্তু উগ্রপন্থা এবং সন্ত্রাসবাদ এখনো বিশ্বের কাছে বড় সমস্যা। সন্ত্রাসবাদী মতাদর্শ নতুন নতুন পরিচয় নিতে থাকে এবং তাদের উদ্দেশ্য একই থাকে। সন্ত্রাসবাদ মানবতার শত্রæ এবং এর সঙ্গে মোকাবিলা করার ক্ষেত্রে কোনো ‘কিন্তু’ থাকতে পারে না।
যুদ্ধবিরোধী নীতির কথাও উঠে আসে মোদির বক্তৃতায়। তিনি জানান, রাশিয়া এবং ইউক্রেনের মধ্যে সংঘাতের কারণে ইউরোপের মাটিতে আবার যুদ্ধ শুরু হয়েছে। এতে বহু মানুষ চরম দুর্ভোগ এবং যন্ত্রণার মুখোমুখি হচ্ছেন। যেহেতু বিশ্বের গুরুত্বপূর্ণ শক্তিগুলো এর সঙ্গে জড়িত, তাই এর পরিণতি ভয়ঙ্কর বলেও মন্তব্য করেন তিনি। একই সঙ্গে তিনি বলেন, ‘এই যুগ যুদ্ধের নয়। এটা সংলাপ ও কূটনীতির যুগ।’
বর্তমানে আন্তর্জাতিক স্তরে ক্ষমতা দখলের রাজনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে ভারত-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চল। ভারত, আমেরিকা থেকে শুরু করে চীন- সবারই নজর রয়েছে এই অঞ্চলে। এই অঞ্চলে কৌশলগত ক্ষমতা দখলে রাখার প্রধান কারণ- বিশ্বের ৮টি প্রধান তেল এবং গ্যাসের ভাণ্ডারের মধ্যে ৩টি এই অঞ্চলে রয়েছে। ঘটনাচক্রে, বৃহস্পতিবার এই অঞ্চলের কথাও উঠে আসে মোদির বক্তৃতায়। তিনি বলেন, ‘স্বার্থ এবং সংঘর্ষের কালো মেঘ ভারত-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলকে ছেয়ে ফেলেছে। এই অঞ্চলের স্থিতিশীলতা ভারত এবং আমেরিকার অন্যতম প্রধান উদ্বেগ হয়ে উঠেছে।’
প্রসঙ্গত, মার্কিন কংগ্রেসের যৌথ অধিবেশনে এটি ছিল মোদির দ্বিতীয় ভাষণ। ৭ বছর আগে ২০১৬ সালের জুনে আমেরিকা গিয়ে যৌথ অধিবেশনে বক্তৃতা করেন তিনি। সেই প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী মোদি বলেন, ‘আমেরিকার কংগ্রেসে ভাষণ দেয়া বিশেষ সম্মানের এবং দুবার এই মঞ্চে কথা বলার সুযোগ পেয়ে আমি গর্বিত।’
মার্কিন কংগ্রেসে ‘মোদি-ঝড়’ : মার্কিন কংগ্রেসের যৌথ অধিবেশনে নরেন্দ্র মোদির বক্তৃতা শেষ হতেই করতালি এবং ‘মোদি-মোদি’ স্লোগানে ভরে যায় অধিবেশন কক্ষ। সম্মান জানাতে আসন ছেড়ে উঠে দাঁড়ান অনেকে। তাকে ঘিরে ধরে সেলফি তোলার হিড়িকও দেখা যায় মার্কিন নেতাদের মধ্যে। মোদিকে সম্মান জানাতে আসন ছেড়ে উঠে দাঁড়ান মার্কিন কংগ্রেসের ‘হাউস অব রিপ্রেজেনটেটিভস’-এর স্পিকার কেভিন ম্যাকার্থি। তার দিকে এগিয়ে আসেন হাত মেলানোর জন্য।
তবে সব থেকে বেশি ভিড় দেখা যায় মোদির অটোগ্রাফ নেয়া এবং তার সঙ্গে সেলফি তোলার লাইনে। মার্কিন আইনপ্রণেতা এবং ভারতীয় বিশিষ্ট সদস্যরা যখন মোদির স্বাক্ষর এবং সেলফি তুলতে ব্যস্ত, তখন ‘ভারত মাতা কি জয়’ এবং ‘বন্দে মাতরম’ রবও ওঠে সারা অধিবেশন কক্ষজুড়ে।
আমেরিকায় থাকা ভারতীদের প্রসঙ্গে কথা বলার সময় মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্ট কমলা হ্যারিসের দিকে আঙুল দেখিয়ে মোদি মন্তব্য করেন, ‘আমাদের মধ্যে ভারতীয় শিকড় রয়েছে এমন অনেক আমেরিকান বসে আছে। আমার পেছনে একজন আছেন, যিনি ইতিহাস তৈরি করেছেন।’ তার এই মন্তব্যের জন্যও অনেকে প্রধানমন্ত্রীর প্রশংসা করেন।
অধিবেশন শেষে নরেন্দ্র মোদির জন্য নৈশভোজের আয়োজন করেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন এবং ফার্স্ট লেডি জিল বাইডেন। সেখানে উপস্থিত ছিলেন ভারতীয় শিল্পপতি মুকেশ অম্বানী, আনন্দ মাহিন্দ্রা থেকে শুরু করে গুগলের সিইও সুন্দর পিচাই। ছিলেন মাইক্রোসফটের সিইও সত্য নাদেলা, ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর এবং জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত ডোভালও।
রাষ্ট্রীয় নৈশভোজের অনুষ্ঠানে প্রেসিডেন্ট বাইডেন বলেন, ‘দুটো মহান জাতি, দুটো মহান বন্ধু এবং দুটো বড় শক্তি, চিয়ার্স।’ জবাবে নরেন্দ্র মোদি বলেন, ‘আপনি মৃদুভাষী, কিন্তু সিদ্ধান্ত নেয়ার ক্ষেত্রে আপনি বেশ দৃঢ়।’

মন্তব্য করুন

খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, ভোরের কাগজ লাইভ এর দায়ভার নেবে না।

জনপ্রিয়