মানবতাবিরোধী অপরাধ : দণ্ড থেকে খালাস চেয়ে চারজনের আপিল

আগের সংবাদ

ঝিকরগাছা : বুদ্ধিপ্রতিবন্ধী স্কুল পরিদর্শন করলেন উপসচিব

পরের সংবাদ

সমস্যার গভীরে কেউ যাচ্ছে না : সাঈফ মনজুর ব্যবস্থাপক, ওয়াটার এইড বাংলাদেশ

প্রকাশিত: মার্চ ২২, ২০২৩ , ১২:০০ পূর্বাহ্ণ
আপডেট: মার্চ ২২, ২০২৩ , ১২:০০ পূর্বাহ্ণ

কাগজ প্রতিবেদক : ওয়াটার এইড বাংলাদেশের ব্যবস্থাপক (ক্লাইমেট রেসিলিয়েন্স প্রোগ্রাম) সাঈফ মনজুর ভোরের কাগজকে বলেন, উপকূলীয় অঞ্চল বিশেষ করে দক্ষিণাঞ্চলে সুপেয় পানির সংকট বহু পুরনো। বিভিন্ন প্রকল্পের মাধ্যমে ঢালাওভাবে নলকূপ বা মোটর স্থাপন করে এ সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করা হচ্ছে। কিন্তু সুনির্দিষ্ট উদ্যোগটা নেয়া হয় না। যেমন- সাতক্ষীরা অঞ্চলসহ যেসব এলাকায় লবণাক্ততা বেশি সেখানে নিরাপদ পানির জন্য নলকূপ বসিয়ে দেয়া হচ্ছে। যদিও সেই নলকূপের পানি লোনা হওয়ায় তা ব্যবহার করা যায় না। কিন্তু ৮/১২ লাখ টাকা খরচ করে লবণ বিমুক্তিকরণ প্ল্যান্টের সুপারিশ করা হচ্ছে না। সমস্যার গভীরে কেউ যাচ্ছে না। কমিউনিটি ক্লিনিকগুলো তৈরির দায়িত্বে যারা আছেন তারা খাবার পানি ও স্যানিটেশনের বিষয়টিতে খুব একটা গুরুত্ব দিচ্ছেন না। ফলে অধিকাংশ ক্লিনিকেই বিশুদ্ধ ও নিরাপদ পানির ব্যবস্থা নেই। এই খাবার পানি ও স্যানিটেশনের ব্যবস্থা না থাকার কারণে সেখানে কর্মরত সিএইচসিপি বা যারা সেবা নিতে আসেন তাদের ভোগান্তিতে পড়তে হয়।
উপকূলীয় অঞ্চলে ওয়াটার এইড বাংলাদেশের কার্যক্রম সম্পর্কে তিনি বলেন, খুলনা, বাগেরহাট ও সাতক্ষীরার লবণাক্ত প্রবণ উপজেলায় আমাদের ৬/৭টি প্রকল্প রয়েছে। বৃষ্টির পানি সংরক্ষণের মাধ্যমে শ্যামনগরের বড় অংশের কমিউনিটি ক্লিনিকে বিশুদ্ধ পানির ব্যবস্থা করেছি। বিশুদ্ধ পানি নিশ্চিত করার পর দেখা গেছে, কমিউনিটি ক্লিনিকে প্রসব সেবারও উন্নতি হয়েছে। দাকোপ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সেও বিশুদ্ধ পানির ব্যবস্থা ছিল না। লবণ বিমুক্তিকরণ প্ল্যান্টের মাধ্যমে আমরা সেই উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সসহ শ্যামনগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সেও নিরাপদ পানির ব্যবস্থা করেছি।

মন্তব্য করুন

খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, ভোরের কাগজ লাইভ এর দায়ভার নেবে না।

জনপ্রিয়