ঢাকা-ওয়াশিংটন : রোহিঙ্গা, প্রতিরক্ষা সহযোগিতা নিয়ে আলোচনা

আগের সংবাদ

একাদশ শ্রেণিতে ভর্তি : শিক্ষার্থী পায়নি ২০০ প্রতিষ্ঠান

পরের সংবাদ

সফলতার কথা শোনালেন জাহিদ আহসান রাসেল

প্রকাশিত: জানুয়ারি ১১, ২০২৩ , ১২:০০ পূর্বাহ্ণ
আপডেট: জানুয়ারি ১১, ২০২৩ , ১২:০০ পূর্বাহ্ণ

কাগজ প্রতিবেদক : সময় কারো জন্য অপেক্ষা করে না। গতকাল এই কথা আরো একবার স্মরণ করিয়ে দিলেন যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী মো. জাহিদ আহসান রাসেল। দেশের ক্রীড়া জগতে সফল মানুষ হিসেবে পরিচিত তিনি। গতকাল যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী হিসেবে ৪ বছর পূর্ণ করেছেন রাসেল।
বিগত এই সময় তিনি কেমন কাটিয়েছেন তা গণমাধ্যমে জানিয়েছেন। এদিন জাতীয় হ্যান্ডবলের ফাইনালে প্রধান অতিথি হয়ে পল্টনের হ্যান্ডবল স্টেডিয়ামে এসেছিলেন রাসেল। সেখানে ক্রীড়াঙ্গনের নানা বিষয় নিয়ে কথা বলেন যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী। তিনি বলেন, আপনারা জানেন যে, বর্তমান সরকারের ৪ বছর পূর্ণ হয়েছে।
৪ বছর পূর্তিতে আমি সবাইকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি। আমরা যখন এক বছর পার করেছিলাম তারপরই কিন্তু কোভিড-১৯ শুরু হয়ে যায়। কোভিড এখনো আছে। এর পাশাপাশি ইউক্রেনের যুদ্ধ গত এক বছর ধরে হচ্ছে। তিন বছর ধরে সারাবিশ্বে যে একটা টালমাটাল অবস্থা এর মধ্যেও বাংলাদেশের ক্রীড়াঙ্গন যে পর্যায়ে আছে, আমি মনে করি আল্লাহর রহমতে একটা ভালো পর্যায়ে আছি। কোভিড এবং ইউক্রেনের বৈশ্বিক সমস্যাটা যদি তৈরি না হতো। তখন আর্থিক অবস্থার ওপর চাপ কম পড়ত। আমরা আমাদের বাজেটও বেশি পেতাম।
পাশাপাশি কাজ করার সুযোগও আমাদের বেশি হতো। এই অল্প সময়ের মধ্যে আমরা নিজেরাই অনূর্ধ্ব-১৭ ফুটবল করেছি, ইন্টার ইউনিভার্সিটি গেমস করেছি। এই বছর থেকে আমরা ইন্টার কলেজ শুরু করছি। আমরা বাংলাদেশ গেমস করেছি। শেখ কামাল যুব গেমস চলছে। সবকিছুর মধ্যেও আমাদের স্পোর্টস কিন্তু থেমে নেই। সবকিছুই আমরা করে যাচ্ছি। অবশ্যই আমাদের একটা আক্ষেপ থাকেই। মানুষের তৃপ্তির তো শেষ নেই। মানুষের চাওয়ার শেষ নেই, মানুষের পাওয়ারও শেষ নেই। অবশ্যই আমাদের ইচ্ছা আছে ক্রীড়াঙ্গনকে আরো অনেকদূর এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার।
যে সমস্যাগুলো আছে, ফেডারেশনগুলো যদি আমাদের আরো সার্বিকভাবে সহযোগিতা করে, তাহলে অবশ্যই আমাদের যে ইচ্ছাগুলো রয়েছে, যে পরিকল্পনা রয়েছে সেগুলো বাস্তবায়ন করতে পারব বাকি সময়ের মধ্যে। তাছাড়া গত বছর আমাদের অনেক বড় একটি অর্জন ছিল নারীদের সাফ চ্যাম্পিয়নশিপের শিরোপা জয় এবং তাদেরকে ছাদখোলা বাসে সংবর্ধনা দেয়া। এ ঘটনা বাংলাদেশে একটি আলোড়ন তৈরি হয়েছিল। দেশের যেখানেই যাই, সেখানেই কিন্তু এ কথাটা বলে।

মন্তব্য করুন

খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, ভোরের কাগজ লাইভ এর দায়ভার নেবে না।

জনপ্রিয়