গাজীপুরে সালনা রিসোর্ট ও পিকনিক স্পট উদ্বোধন

আগের সংবাদ

ব্যবসায়ীদের দাবি : দাম বাড়িয়েও পোষাচ্ছে না

পরের সংবাদ

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় : চার পয়েন্টে বসছে ফিঙ্গারপ্রিন্ট মেশিন

প্রকাশিত: সেপ্টেম্বর ৭, ২০২২ , ১২:০০ পূর্বাহ্ণ
আপডেট: সেপ্টেম্বর ৭, ২০২২ , ১২:০০ পূর্বাহ্ণ

জবি প্রতিনিধি : জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে (জবি) কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের ফিঙ্গারপ্রিন্টে হাজিরা নিতে ‘চারটি পয়েন্ট’ (স্থান) নির্ধারণ করা হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন একাডেমিক ভবন, প্রশাসনিক ভবন, ভাষাশহীদ রফিক ভবন ও কলা ভবনে এ মেশিন লাগানো হবে। গতকাল বিষয়টি ভোরের কাগজকে জানিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের আইসিটি সেলের পরিচালক অধ্যাপক ড. উজ্জ্বল কুমার আচার্য্য।
তিনি বলেন, ফিঙ্গারপ্রিন্ট মেশিন লাগানোর জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ে চারটি পয়েন্ট (স্থান) নির্ধারণ করে প্রস্তাব করা হয়েছে। প্রশাসনিক ভবনে, নতুন একাডেমিক ভবনে, কলা ভবনে ও ভাষাশহীদ রফিক ভবনে দুটি করে মেশিন থাকবে। এরমধ্যে বিজ্ঞান ভবনের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের রফিক ভবনের ফিঙ্গারপ্রিন্ট মেশিনে হাজিরা দিতে হবে। যেন কোনো ভিড় না হয় তার জন্য প্রতি স্থানে দুটি করে মেশিন লাগানো হবে। কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনা করে পরবর্তী ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে জানান তিনি। উল্লেখ্য, গত ২৮ আগস্ট ভোরের কাগজে ‘জবিতে দেরিতে ঘুম ভাঙে কর্মকর্তাদের’ শিরোনামে সংবাদ প্রকাশের পর সব কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের হাজিরা ফিঙ্গারপ্রিন্টে নেয়ার সিদ্ধান্ত নেয় জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। ৩০ আগস্ট এক নোটিসের মাধ্যমে ৭ দিনের মধ্যে সব বিভাগ, দপ্তর ও ইনস্টিটিউটে ফিঙ্গারপ্রিন্ট মেশিন লাগানোসহ প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে বিশ্ববিদ্যালয়ের আইটি সেলকে নির্দেশ দেয়া হয়। ভোরের কাগজ ওই সংবাদে বলা হয়, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে অফিসে যোগদানের সময় সকাল ৮টা। তবে কেউ সাড়ে ৯টায়, কেউ ১০টায়, কেউ ১১টায়, এরপরও আসেন কেউ কেউ। ঘুম ভাঙতে ভাঙতেই অফিসের সময় ২-৪ ঘণ্টা চলে যায় জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মকর্তাদের। দপ্তরে যার ক্ষমতা যত বেশি, তার ঘুম ভাঙতে তত বেশি সময় লাগে।

মন্তব্য করুন

খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, ভোরের কাগজ লাইভ এর দায়ভার নেবে না।

জনপ্রিয়