সেটাই তো ভাবতে ভালোবাসি আমার ভাবার সমান্তরালে যা যায়-
যা কিছু শুভ, সুলক্ষণা। আহা! তার বিপরীতটা করার জন্য সারাক্ষণ
দাঁড়ানো একজন। দেখেন একদল জম্বির আঁচড়কামড়। দাঁড়ানো একজন।
সে তো আর আমরা নই যে বুঝবেন ক্ষুদ্র বুকের আঘাত, অপঘাত।
নীরবতার অধিক নীরব তিনি, তার পেছনে জামাকাপড় পরা রাশিরাশি
পিঁপড়ার দল। খানাপিনার মাঝে রেখেছেন তেঁতো। থাক্ তোরা
দৌড়ের ওপর।
দূরগামী জাহাজের দিকে ছুটছে মানুষ, সাথে পাপপুণ্যের লটবহর।
মহাশূন্য পর্যন্ত ছড়ানো হচ্ছে বার্তা- শোনো! শোনো!
আমাদের কথারা ডুবছে দীর্ঘশ্বাস জলের অতলে, নিঃশ্বাস তারচে’
কত সেন্টিমিটার উঁচু প্রবালে?
মহাসমুদ্রে হাঁসফাঁস, মাটির ওপর বাঁচি সামান্যই।
অথচ, বলো প্রফুল্ল! ভৌতিক জলজ্যান্ত পুরনো জীবন নকশা
আকাশে তারাবাতি ঝুলিয়ে উনি ঠোঁট নাড়ানো দেখছেন-
সকলে এবার আওড়াও তবে, এটাই সাধের জীবন, হ্যাঁ, হ্যাঁ।
দাঁতে দাঁত কামড়ে, দেখানো হাসিতে আলোকে চিনি।
বুকে হাঁপানি। ঘড়ঘড় করে বলে, ওতো প্রত্যাশা না করো।
তারা সুখে ছিল, বলছে পূর্বসূরিরা। উত্তরসূরিরা গলা মেলাচ্ছে।
একজোড়া চোখ মাটিতে মুখ নামালো। সর্বৈব মিথ্যে।
মন্তব্য করুন
খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, ভোরের কাগজ লাইভ এর দায়ভার নেবে না।