ম্যান ইউতে ফিরলেন রোনালদো

আগের সংবাদ

চেনা উইকেটে অচেনা নিউজিল্যান্ড

পরের সংবাদ

ক্যাশলেস সোসাইটি হচ্ছে আমাদের ভবিষ্যৎ : আর্থিক অন্তর্ভুক্তিকে করেছে সহজ এবং গতিশীল

প্রকাশিত: আগস্ট ২৯, ২০২১ , ১২:০০ পূর্বাহ্ণ
আপডেট: আগস্ট ২৯, ২০২১ , ১২:০০ পূর্বাহ্ণ

প্রধানমন্ত্রীর তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি বিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয় বলেছেন, আমাদের ডিজিটাল বাংলাদেশের পরবর্তী স্বপ্ন হচ্ছে দেশের সব ফাইন্যান্সিয়াল ট্রানজেকশন ক্যাশলেস হয়ে যাবে। সোনালী ব্যাংকের উদ্যোগে চালু হওয়া রেমিট্যান্স সেবা ‘ব্লেজ’ উদ্বোধন করে তিনি এ কথা বলেন। সজীব ওয়াজেদ জয় বলেন, নগদ অর্থে আর লেনদেন হবে না, উন্নতির ধারাবাহিকতায় এমন পরিবেশের দিকে বাংলাদেশ যাচ্ছে। ক্যাশলেস সোসাইটি হচ্ছে আমাদের ভবিষ্যৎ। ব্লেজ সেবা চালু হলে প্রবাসীদের কষ্টার্জিত অর্থ বিশ্বের যে কোনো প্রান্ত থেকে ব্যাংকিং চ্যানেলে ডিজিটাল পদ্ধতিতে মাত্র ৫ সেকেন্ডে বাংলাদেশে রেমিট্যান্স গ্রহীতার অ্যাকাউন্টে জমা হবে। বাংলাদেশে ৩৫টির মতো ব্যাংক ব্লেজ সেবাটি দিতে পারবে এবং সপ্তাহে ৭ দিন ২৪ ঘণ্টা এই সেবা পাওয়া যাবে। এতে সাধারণ মানুষের অংশগ্রহণ কীভাবে হবে, তা তুলে ধরে জয় বলেন, তারা তাদের মোবাইল ফোনে টাকা পাবে। যে টাকাটা তারা একটা দোকানে গিয়ে খরচ করবে, সেটাও তারা মোবাইলে পেমেন্ট করে দেবে। তাদের হাতে আর ক্যাশ রাখার প্রয়োজন হবে না। তাদের কষ্ট করে আয় করা টাকাটা তাদের থেকে কেউ চুরি করে নেবে না। তিনি বলেন, ‘ব্লেজ’ সেবাটি সেই ‘ক্যাশলেস সোসাইটি’র পথে এগিয়ে যাওয়ারই একটি অংশ। ‘ক্যাশলেস সোসাইটি’ হলে দুর্নীতি নির্মূলেও তা ভূমিকা রাখবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করে তিনি বলেন, আজ বাংলাদেশের ৫ কোটি মানুষের কোনো ব্যাংক অ্যাকাউন্ট নেই। তারা সম্পূর্ণ ক্যাশের ওপর নির্ভরশীল। তবে এই ক্যাশ টাকা তো চুরি হতে পারে। তাদের টাকা লুট হতে পারে; দুর্নীতির সুযোগ থাকে। আমরা যখন ক্যাশলেস সোসাইটিতে চলে যাব, তখন দুর্নীতির সুযোগ সম্পূর্ণ বন্ধ হয়ে যাবে। আজ যত সরকারি ভাতা দেয়া হয়, এটা কিন্তু সম্পূর্ণ ডিজিটাল পদ্ধতিতে দেয়া হয়। আগে টাকা চুরি করার সুযোগ থাকত। সে সুযোগ বন্ধ করে দেয়া হয়েছে। করোনা মহামারির সময়েও গত ১৭ মাসে ডিজিটাল বাংলাদেশের সুফল যেভাবে পাওয়া গেছে, তাও তুলে ধরে সজীব ওয়াজেদ বলেন, অন্যান্য দেশের সরকার, ধনী দেশের সরকার বসে গেছে। তাদের সরকার পরিচালনা সম্ভব হয়নি। তাদের স্কুল-কলেজ পরিচালনা বন্ধ হয়ে গেছে। কারণ তাদের ডিজিটাল সিস্টেম ছিল না। আর পূর্বপ্রস্তুতি থাকার কারণেই বাংলাদেশে কোভিড-১৯ মহামারির সময়ে দ্রুত ডিজিটাল পদ্ধতিতে যাওয়া গেছে। আমাদের দেশের অর্থনীতিতে কোভিডের সে রকম প্রভাব পড়েনি। কারণ আমরা এই প্রস্তুতি অনেক আগে থেকে নিয়ে রেখেছি। তিনি বলেন, সরকারের স্বপ্ন-ভবিষ্যৎ বাংলাদেশ হবে সম্পূর্ণ ডিজিটাল, ক্যাশলেস। ‘ব্লেজ’ সেবাটি ‘ক্যাশলেস সোসাইটি’র পথে এগিয়ে যাওয়ার একটি ধাপ। বাংলাদেশের অর্থনীতিতে প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্সের গুরুত্ব তুলে ধরে জয় বলেন, আমাদের দেশের কিন্তু সব থেকে বড় আয় হচ্ছে প্রবাসীদের রেমিট্যান্স। গার্মেন্টসের চেয়েও কিন্তু বেশি আয় আসে রেমিট্যান্স থেকে।
সোনালী ব্যাংক জানিয়েছে, ব্লেজ সেবা চালু হলে প্রবাসীদের কষ্টার্জিত অর্থ বিশ্বের যে কোনো প্রান্ত থেকে ব্যাংকিং চ্যানেলে ডিজিটাল পদ্ধতিতে মাত্র ৫ সেকেন্ডে বাংলাদেশে রেমিট্যান্স গ্রহীতার অ্যাকাউন্টে জমা হবে। বাংলাদেশে ৩৫টির মতো ব্যাংক ব্লেজ সেবাটি দিতে পারবে এবং সপ্তাহে ৭ দিন ২৪ ঘণ্টা এ সেবা পাওয়া যাবে। এখন ডিজিটাল আর্থিক সেবা অর্থাৎ ডিজিটাল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস নিয়ে অনেক কথা হচ্ছে। আধুনিক প্রযুক্তিনির্ভর আর্থিক সেবার বিকাশ এখন দেশের অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডকে গতিশীল করেছে। মোবাইল ফোন এবং ডিজিটাল আর্থিক লেনদেন দেশের ব্যাংকিং ব্যবস্থায় আমূল পরিবর্তন এনেছে। আর্থিক অন্তর্ভুক্তিকরণ প্রক্রিয়ার ধরনও পাল্টে গেছে এখন। দেশের বেশিরভাগ মানুষের হাতে এখন মোবাইল ফোন থাকায় ডিজিটাল ফাইন্যান্স দারুণ চালু হয়ে উঠেছে। এখন বেশিরভাগ আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন হচ্ছে ডিজিটাল পদ্ধতিতে।
বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে বিবেচনা করলে ডিজিটাল ফাইন্যান্স অনুন্নত গ্রামীণ জীবনে অত্যাধুনিক আর্থিক লেনদেন সেবাকে সহজলভ্য করেছে। যা গতানুগতিক, প্রচলিত ব্যাংক ব্যবস্থায় সম্ভব ছিল না। কয়েক বছর আগেও যা কল্পনা করা যায়নি তা এখন সম্ভব হয়েছে। কয়েক বছর আগে বাংলাদেশের প্রত্যন্ত গ্রামের এক বয়স্ক বিধবা মা সৌদি কিংবা দুবাই প্রবাসী ছেলের পাঠানো অর্থ এত অল্প সময়ে সহজে নির্ঝঞ্ঝাট পাওয়ার কথা ভাবতে পারতেন না। এখন ডিজিটাল রেমিটারের মাধ্যমে প্রবাসীদের পাঠানো অর্থ খুব কম সময়ের মধ্যে সুবিধাভোগীর (ইবহবভরপরধৎু) হাতে পৌঁছে যাচ্ছে। গ্রামীণ দারিদ্র্যের মোকাবিলায় সরকারি নানা উদ্যোগ, প্রচেষ্টাকে শক্তিশালী এবং গতিশীল করেছে অন্তর্ভুক্তিমূলক ডিজিটাল ফাইন্যান্স। আমাদের দারিদ্র্য দূরীকরণে একটি কার্যকর পদক্ষেপ হিসেবে ডিজিটাল ফাইন্যান্সের বিভিন্ন বিষয় ইতোমধ্যে উজ্জ্বল সাফল্য দেখিয়েছে। এর মাধ্যমে টেকসই উন্নয়ন নিশ্চিত হয়েছে। দেশের সামগ্রিক উন্নয়নে ডিজিটাল ফাইন্যান্সের কোনো বিকল্প নেই, এটা সবাই উপলব্ধি করেছেন এরই মধ্যে। উদ্ভাবনী ক্ষমতার চর্চা এবং ডিজিটালাইজেশন বাংলাদেশকে মধ্যম আয়ের দেশে পরিণত করবে আশা করা যায়। উচ্চাভিলাষী হলেও সরকারি এবং বেসরকারি নানা উদ্যোগ এ প্রক্রিয়াকে এগিয়ে নিচ্ছে। সরকারি বিভিন্ন আর্থিক অনুদান, সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচি, বিভিন্ন ধরনের ভাতা খুব সহজে সুবিধাভোগীর হাতে পৌঁছানোর ক্ষেত্রে ডিজিটাল ফাইন্যান্স বা আর্থিক ব্যবস্থা অত্যন্ত কার্যকর মাধ্যম হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে। দেশের সর্বস্তরের জনগণকে আর্থিক সেবার আওতায় নিয়ে আনাটা মস্তবড় চ্যালেঞ্জ ছিল। সে চ্যালেঞ্জে জয়ী হয়েছে বাংলাদেশ। নগদ, বিকাশ, রকেট, ডাচ্ বাংলা ব্যাংক মোবাইল ব্যাংকিং প্রভৃতির সুবাদে মাইক্রোফাইন্যান্স এখন অনেকটাই সহজ এবং সাফল্যময় হয়ে উঠেছে। দেশের বেশিরভাগ মানুষ ব্যাংকিং সেবার আওতার বাইরে থাকায় তাদের পক্ষে আর্থিক লেনদেন বেশ কঠিন ছিল। কিন্তু ডিজিটাল ফাইন্যান্স তাদের আর্থিক লেনদেনের চমৎকার সুযোগ এনে দিয়েছে। এর সুবাধে শুধু টাকা জমা দেয়া কিংবা উত্তোলন অথবা অর্থ স্থানান্তর নয়, বিভিন্ন ইউটিলিটি বিল পরিশোধ, ভ্যাট ও আয়কর পরিশোধ, ভর্তি ফি প্রদান, স্কুল-কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের টিউশন ফি জমাকরণ প্রভৃতি কাজ ব্যাংকে না গিয়ে ঘরে বসেই সম্পন্ন করতে পারছেন সবাই। এতে ব্যাংকে যাওয়া-আসার সময় বেঁচে যাচ্ছে, ব্যাংকে সেবা নিতে আসা গ্রাহকদের চাপ কমছে। তাছাড়া নগদ অর্থ বহনের ঝুঁকি দূর করেছে ইলেকট্রনিক ব্যাংকিং। ক্রেডিট কার্ড, ডেবিট কার্ড, ভিসা কার্ড ইত্যাদির ব্যবহার দিন দিন বাড়ছে। এর মাধ্যমে ডিজিটাল ফাইন্যান্সের ব্যাপক জনপ্রিয়তার প্রমাণ মেলে।
ইলেকট্রনিক ব্যাংকিং সবার জন্য আর্থিক লেদেনকে অনেক সহজসাধ্য, ব্যয় সাশ্রয়ী, সময় সাশ্রয়ী এবং নিরাপদ করে তুলেছে। এর মাধ্যমে লেনদেন ব্যয় অনেক কমেছে, অল্প সময়ের মধ্যে দেশের যে কোনো প্রান্তে অর্থ স্থানান্তর সহজ এবং সম্ভব করেছে। আগে আর্থিক লেনদেনে ব্যাংকের গ্রাহককে নানা ভোগান্তির শিকার হতে হতো, যা ইলেকট্রনিক ব্যাংকিংয়ের প্রসারে প্রায় দূর হয়েছে, এখন গ্রাহক তার ব্যাংক হিসাবে লেনদেনের সর্বশেষ বিবরণী (ঁঢ় ঃড় ফধঃব রহভড়ৎসধঃরড়হ) খুব সহজেই পেয়ে যাচ্ছেন। ইলেকট্রনিক ব্যাংকিং পরিচালন দক্ষতা বৃদ্ধি করেছে, মানবসম্পদের চাহিদা ক্রমেই হ্রাস করছে। এখন ব্যাংকিং কর্মকাণ্ডে আগের তুলনায় অনেক কম মানুষ লাগছে। যে কোনো সাধারণ গ্রাহক খুব দ্রুত, অল্প সময়ের মধ্যে তার প্রত্যাশিত সেবা পেয়ে যাচ্ছেন আধুনিক ইলেকট্রনিক ব্যাংকিং ব্যবস্থার কল্যাণে। ব্যাংকগুলোতে গ্রাহক সেবার মান বহুগুণ উন্নত হয়েছে এর মাধ্যমে। আগে ব্যাংক থেকে নগদ অর্থ উত্তোলন কিংবা জমা দেয়ার ক্ষেত্রে যে ধরনের ঝুঁকি মোকাবিলা করতে হতো ইলেকট্রনিক ব্যাংকিংয়ে তা সম্পূর্ণভাবে দূর হয়েছে। এখন ব্যাংকের লেনদেন শুধু কাউন্টার কেন্দ্রিক নয়। তার চেয়ে বরং বিকল্প ডেলিভারি চ্যানেলেই আজকাল লেনদেনে বেশি আগ্রহী হচ্ছেন বেশিরভাগ গ্রাহক। এ ক্ষেত্রে এটিএম, মোবাইল ব্যাংকিং, ইন্টারনেট ব্যাংকিং, কার্ড ব্যাংকিংসহ আরো বহু ডেলিভারি চ্যানেলের বিপুল জনপ্রিয়তার কথা উল্লেখ করতে হয়। এগুলোর মাধ্যমে ব্যাংকিং লেনদেন নির্ধারিত সময়ের মধ্যে সীমাবদ্ধ না থেকে সপ্তাহের সব দিনই ২৪ ঘণ্টাব্যাপী বিস্তৃত হয়েছে। গ্রাহককে সর্বোচ্চ সুবিধা দেয়ার টার্গেটে আজকাল ব্যাংকগুলো নতুন নতুন ডিজিটাল ব্যাংকিং সেবা পণ্য নিয়ে আসছে। যার প্রতিটিতেই থাকছে আধুনিক সহজবোধ্য লেনদেন সুবিধা। ইন্টারনেট ব্যাংকিং ফান্ড ট্রান্সফার সুবিধা চালু হয়েছে সম্প্রতি।
গ্রামের একজন সাধারণ কৃষক কিংবা দুগ্ধ উৎপাদনকারী খামারি অথবা মৎস্য চাষি, হাঁস-মুরগির খামারের মালিক প্রত্যন্ত দূরবর্তী গ্রামে বসেই মোবাইল ব্যাংকিং সুবিধা ভোগ করার মাধ্যমে তার উৎপাদিত কৃষি পণ্যের মূল্য পেয়ে যাচ্ছেন অল্প সময়ের মধ্যে, যা পাওয়ার জন্য আগে তাকে ক্রেতাদের দুয়ারে দুয়ারে যেতে হতো। যাতে ঝুঁকির মাত্রা ছিল অনেক বেশি। এভাবে অনেক সময় গ্রামের কৃষক, মৎস্য চাষি, হাঁস-মুরগির খামারের মালিক তার উপযুক্ত মূল্য পেত না, তার ন্যায্য পাওনাও পেত না। অথচ এখন মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে তার বিক্রীত পণ্যের মূল্য পাওয়ার পর পণ্যের চালান ক্রেতার কাছে পাঠাচ্ছেন। এভাবেই ডিজিটাল আর্থিক লেনদেন গ্রামের সাধারণ মানুষ থেকে শুরু করে সমাজের বিভিন্ন স্তরে ফিন্যান্সিয়াল লিটারেসি অর্থাৎ আর্থিক বিষয়ে জ্ঞান ও অভিজ্ঞতার বিকাশ ঘটাচ্ছে। বাংলাদেশের অর্থনীতিতে ডিজিটাল ফাইন্যান্সের দ্রুত বিকাশ ঘটেছে গত এক দশক সময়ে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার টানা তিন মেয়াদের দেশ পরিচালনায় বাংলাদেশ অনেক দূর এগিয়ে গেছে। এই অগ্রগতির উজ্জ্বল প্রকাশ লক্ষ করা যায় অর্থনীতিতে ডিজিটাল ফাইন্যান্সের অভাবনীয় উন্নয়ন। এ সাফল্যের অনন্য কৃতিত্ব অবশ্যই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রাপ্য। তিনি সর্বক্ষেত্রে আধুনিক তথ্যপ্রযুক্তির প্রয়োগকে বেশ গুরুত্ব দিয়ে যাচ্ছেন শুরু থেকেই। আর বাংলাদেশে আইসিটি খাতের বিস্ময়কর সাফল্য ও অগ্রগতির পেছনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সুযোগ্য পুত্র, প্রধানমন্ত্রীর তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি বিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদের প্রগতিশীল আধুনিক চিন্তাভাবনা এবং উদ্ভাবনী ক্ষমতার প্রকাশ আমরা প্রতিনিয়ত লক্ষ করছি। প্রধানমন্ত্রীর তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা হিসেবে বাংলাদেশকে আধুনিক তথ্যপ্রযুক্তির মহাসড়কে নিয়ে যেতে অসামান্য অবদান রেখেছেন এই মেধাবী মানুষটি।
রেজাউল করিম খোকন : সাবেক ব্যাংক কর্মকর্তা ও কলাম লেখক।
[email protected]

মন্তব্য করুন

খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, ভোরের কাগজ লাইভ এর দায়ভার নেবে না।

জনপ্রিয়