খুলনায় মন্দির ও প্রতিমা ভাঙচুর : সম্প্রীতি পরিষদ ও বিশিষ্ট নাগরিকদের প্রতিবাদ

আগের সংবাদ

হার্ড ইমিউনিটি কতটা সম্ভব : নতুন নতুন ধরন নিয়ে শঙ্কা >> টিকার সুফল কিছুটা হলেও মিলবে : আশা বিশেষজ্ঞদের

পরের সংবাদ

শেরপুরে সড়কে হাঁটুপানি

প্রকাশিত: আগস্ট ১২, ২০২১ , ১২:০০ পূর্বাহ্ণ
আপডেট: আগস্ট ১২, ২০২১ , ১২:০০ পূর্বাহ্ণ

নাহিদ আল মালেক, শেরপুর (বগুড়া) থেকে : উপজেলার ফুলতলা গ্রামে পাকা রাস্তা এখন পানিভর্তি খালে পরিণত হয়েছে। অপরিকল্পিতভাবে মিল-চাতাল গড়ে ওঠায় এবং পানি নিষ্কাশনের ব্যবস্থা না থাকায় রাস্তার উপর হাঁটুপানি জমে যায়। ফলে এলাকার ৫ শতাধিক পরিবার কয়েক মাস ধরে চরম দুর্ভোগ পোহাচ্ছেন। তাছাড়া পানি জমে থাকায় পাকা রাস্তা বিনষ্ট হচ্ছে।
শেরপুর উপজেলার ১০নং শাহবন্দেগী ইউনিয়নের ৫নং ওয়ার্ডের একটি গ্রাম ফুলতলা। এই গ্রামে ১টি দাখিল মাদ্রাসা, ৩টি মসজিদ, ১০টি অটোরাইস মিল, অর্ধশতাধিক চাতালসহ কয়েক হাজার মানুষের বসবাস। কিন্তু বৃষ্টি হলেই পানি নিষ্কাশনের ব্যবস্থা না থাকায় রাস্তার উপর দিনের পর দিন পানি জমে থাকায় চরম দুর্ভোগ পোহাতে হয় তাদের। শুধু তাই নয়, শেরুয়া বটতলা থেকে কানাইকান্দর পর্যন্ত ৩ কিলোমিটার রাস্তায় যাতায়াতকারী ৮টি গ্রামের কয়েক হাজার মানুষকেও দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর (এলজিইডি) শেরপুর উপজেলা অফিস সূত্রে জানা গেছে, শেরুয়া বটতলা থেকে রাজবাড়ী পর্যন্ত ভায়া ফুলতলার ৩ কিলোমিটার রাস্তার মধ্যে দেড় কিলোমিটার রাস্তা ৩ বছর পূর্বে পাকাকরণ করা হয়েছে। ফুলতলা গ্রামের লিটন, মুন্না জানান, এলাকার মিল-চাতালগুলো রাস্তার চেয়ে উঁচু। যে কারণে বৃষ্টি হলেই রাস্তায় হাঁটুপানি জমে থাকে। ফলে পায়ে হেঁটে এমনকি রিকশা ভ্যানে চলাচলও দুর্বিষহ হয়ে পড়েছে। তাছাড়া এলাকার মুসল্লিরা এজন্য মসজিদে নামাজ পড়তে যেতে পারছেন না। এলাকার আনন্দ চন্দ্র জানান, রাস্তায় ময়লা-আবর্জনাযুক্ত পানি জমে থাকায় অনেকেই চর্মরোগে আক্রান্ত হচ্ছেন।

মন্তব্য করুন

খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, ভোরের কাগজ লাইভ এর দায়ভার নেবে না।

জনপ্রিয়