নির্ধারণ হবে আশুরার তারিখ : জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির সভা বসছে আজ

আগের সংবাদ

সংক্রমণ ঠেকানোর কৌশল কী

পরের সংবাদ

সাক্ষাৎকার : রাশেদ খান মেনন > স্বাধীনতার পরও অতি ডান-বামরা বঙ্গবন্ধুর বিরোধিতা অব্যাহত রাখে

প্রকাশিত: আগস্ট ১০, ২০২১ , ১২:০০ পূর্বাহ্ণ
আপডেট: আগস্ট ১০, ২০২১ , ১২:০০ পূর্বাহ্ণ

ষাটের দশকের তুখোড় ছাত্রনেতা রাশেদ খান মেনন ডাকসুর ভিপি ছিলেন। ছিলেন পূর্বপাকিস্তান ছাত্র ইউনিয়নের সভাপতি। ছাত্র আন্দোলন করতে গিয়ে কয়েকবার জেল খাটেন। ৬৭-৬৯ সালে জেলে থাকাকালে তিনি বঙ্গবন্ধুর ঘনিষ্ঠ সান্নিধ্যে আসেন। ৭১-এর মার্চে অসহযোগ আন্দোলন শুরু হলে তিনি স্বাধীনতার জন্য সশস্ত্র প্রতিরোধ গড়ার কাজ শুরু করেন। ৭ মার্চ বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ভাষণকে কার্যকর করতে সশস্ত্র প্রতিরোধ গড়ার কাজ শুরু করেন। ১৯৭৯ সালে সাংসদ নির্বাচিত হন। এ সময় ওয়ার্কার্স পার্টি নামে পার্টি পুনঃসংগঠিত হয়। এরশাদের সামরিক শাসনের বিরুদ্ধে আন্দোলনে নেতৃত্ব দেন। ১৯৯১ সালের পঞ্চম জাতীয় সংসদের সদস্য নির্বাচিত হন। ২০০৮ সালের ডিসেম্বর নির্বাচনে তিনি ১৪ দলের প্রার্থী হিসেবে ঢাকা-৮ থেকে সাংসদ নির্বাচিত হন। পরপর তিনবার তিনি এই আসন থেকে সাংসদ। তিনি ১৪ দলীয় জোট সরকারের প্রথমে ডাক ও টেলিযোগাযোগমন্ত্রী পরে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটনমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন। শোকাবহ আগস্ট সম্পর্কে ভোরের কাগজের কাছে স্মৃতিচারণ করেন বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন।
জাতির পিতা হত্যাকাণ্ডের প্রেক্ষাপট নিয়ে রাশেদ খান মেনন বলেন, পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠী কখনই বাঙালির স্বাধিকার স্বতন্ত্র জাতিসত্তা-গণতান্ত্রিক অধিকার মেনে নেয়নি। তারা ভাষা আন্দোলন দমন করেছে। নির্বাচনের রায় বানচালে ষড়যন্ত্র করেছে। পূর্ব বাংলার ওপর নিষ্ঠুর জাতিগত নিপীড়ন চালিয়েছে। এসবের বিরুদ্ধে আন্দোলন করতে গিয়ে বঙ্গবন্ধু পূর্ব বাংলার মানুষের একক নেতা হন। পাকিস্তানিরা বঙ্গবন্ধুকে ধ্বংসে নানা পদক্ষেপ নেয়। আগরতলা মামলায় মৃত্যুদণ্ড দেয়ার চেষ্টা করে। এমনকি বন্দি অবস্থায়ও তাকে হত্যার ষড়যন্ত্র

হয়। তিনি ‘বঙ্গবন্ধু’ উপাধিতে ভূষিত হন। সত্তরের নির্বাচনে বিজয়ী হলেও বাঙালির রায় উপেক্ষা করে পাকিস্তানিরা তাকে ক্ষমতা না দিতে গড়িমসি করে। এমনকি, তাদের গণহত্যার প্রধান লক্ষ্যও ছিলেন শেখ মুজিব। ২৬ মার্চ পাকিস্তানি সেনাশাসক বঙ্গবন্ধুকে ‘রাষ্ট্রদ্রোহী’ ঘোষণা করে। ১৬ ডিসেম্বর বিজয়ের পরেও তারা বঙ্গবন্ধুকে ফাঁসি দেয়ার চেষ্টা করেছিল। জেলখানায় কবরও খুঁড়েছিল। জুলফিকার আলী ভুট্টো ক্ষমতায় এসে বঙ্গবন্ধুকে মুক্তি দিলেও ‘স্বাধীন বাংলাদেশের সঙ্গে পাকিস্তানের আবার সংযুক্তি সাধনের জন্য ভুট্টো বঙ্গবন্ধুকে প্রস্তাব দিলে তিনি তা প্রত্যাখ্যান করেন। বঙ্গবন্ধু দেশে ফিরে শাসনভার নিলেও পাকিস্তান অভিলাষ থেকে পিছু হটেনি। তারা বাংলাদেশে স্বাধীনতাবিরোধী শক্তির সঙ্গে সংযোগ স্থাপন করে কখনো ‘মুসলিম বাংলা’, কখনো ভারত বিরোধিতার স্লোগানে সচেষ্ট থাকে।
শাসনভার নিয়ে বঙ্গবন্ধুর লক্ষ্য ছিল যুদ্ধবিধ্বস্ত বাংলাদেশের পুনর্গঠন, বিশ্বের বিভিন্ন রাষ্ট্র থেকে স্বাধীন বাংলাদেশের স্বীকৃতি, দেশের সংবিধান তৈরি করে একটি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রব্যবস্থার প্রবর্তন। সেজন্য তিনি বাংলাদেশে রাষ্ট্রের চার মূলনীতি গণতন্ত্র, সমাজতন্ত্র, ধর্মনিরপেক্ষতা ও জাতীয়তাবাদকে নির্দিষ্ট করে দেন। বিরোধী শক্তি চার মূলনীতি মেনে নেয়নি। এর বিরুদ্ধেই স্বাধীনতা যুদ্ধে পরাজিত অতি ডান ও অতি বাম শক্তি তাদের বিরোধিতা অব্যাহত রাখে। দেশের শাসন ব্যবস্থা অস্থিতিশীল করতে সশস্ত্র বিপ্লবের নামে থানা দখল, ফাঁড়ি দখল, খাদ্যগুদাম লুট, পাটের গুদামে আগুন ইত্যাদি ঘটনা ঘটাতে থাকে।
অন্যদিকে, ধর্মনিরপেক্ষ ও সমাজতান্ত্রিক চরিত্র সম্পর্কেও ব্যাপক প্রচার চলে। দেশের প্রশাসনিকভাবে পাকিস্তানি শাসনব্যবস্থা পুনঃপ্রতিষ্ঠিত হওয়ায় মুক্তিযুদ্ধের আকাক্সক্ষার সঙ্গে বিশাল অসঙ্গতি তৈরি হয়। এই প্রশাসন দেশে চোরাচালান, দুর্নীতি, স্বজনপ্রীতিকে রুখতে ব্যর্থ হয়।
তাছাড়া, রাজনৈতিকভাবে ক্ষমতাসীন দলে একাধিপত্য, দলবাজি, এমনকি গণতান্ত্রিক রীতিনীতি না মানা দেশের শাসনব্যবস্থা সম্পর্কে জনমনে অস্বস্তি ও অনাস্থা সৃষ্টি করে। বঙ্গবন্ধু দুর্নীতি-দুঃশাসনের বিরুদ্ধে সুস্পষ্ট অবস্থান ঘোষণা করেও রাশ টেনে ধরতে পারেননি। শেষে আশ্রয় নেন অগণতান্ত্রিক বিধিবিধান জারি করে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে। সংবিধানের দ্বিতীয় সংশোধনীতে জরুরি অবস্থা জারির ক্ষমতাসহ মৌলিক গণতান্ত্রিক বিধান বিলোপ করা হয়। জারি করা হয় ১৯৭৪-এর প্রেস-পাবলিকেশন অ্যাক্ট ও বিশেষ ক্ষমতা আইনের মতো অগণতান্ত্রিক আইন। আইনশৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনতে পুলিশ-বিডিআরের (বর্তমানে বিজিবি) পাশাপাশি গঠন করা হয় জাতীয় রক্ষীবাহিনী। তিনি বলেন, বাংলাদেশকে কেন্দ্র করে সা¤্রাজ্যবাদী চক্রান্ত যুক্ত হয়। মুক্তিযুদ্ধে পাকিস্তানের মূল সহযোগী মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দিলেও স্বাধীন অস্তিত্ব ও নীতিকে তারা মেনে নিতে পারেনি। হেনরি কিসিঞ্জার বাংলাদেশকে ‘তলাহীন ঝুড়ি’র দেশ বলে অবহিত করে। ¯œায়ুযুদ্ধকালীন বাংলাদেশ সরকারের ‘জোট নিরপেক্ষ অবস্থান’ বিশেষ করে সমাজতান্ত্রিক সোভিয়েত ইউনিয়নের সঙ্গে তার সুসম্পর্ক মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র সুনজরে দেখেনি। এ কারণেই ৭৪ সালে বাংলাদেশে যখন খাদ্য সংকট দুর্ভিক্ষাবস্থা, তখন বাংলাদেশগামী পিএল ৪৮০-এর ত্রাণের জাহাজ তারা ফিরিয়ে নিয়ে দুর্ভিক্ষকে অবশ্যম্ভাবী করে তোলে। এই দুর্ভিক্ষে প্রায় ৬ লাখ মানুষ প্রাণ হারায়। এতে মানুষের মনে অস্বস্তি ও অনাস্থার সৃষ্টি হয়, তা ষড়যন্ত্রের প্রেক্ষাপটকে বাড়িয়ে দেয়। বঙ্গবন্ধু দেশের রাজনীতি ও অর্থনীতিকে নতুন পথ দিতে দ্বিতীয় বিপ্লবের ডাক দেন। সব রাজনৈতিক দল বিলুপ্ত করে জাতীয় দল ‘বাকশাল’ কায়েম করেন। জেলা পর্যায়ে গভর্নর নিয়োগ ও সমস্ত স্থানীয় প্রশাসনকে তাদের অধীনস্ত করে রাজনৈতিক ব্যবস্থার অধীন করা হয়। কৃষিক্ষেত্রে সমবায় পদ্ধতি চালুর কর্মসূচি ঘোষণা হয়। বঙ্গবন্ধু বিশাল ব্যক্তিত্ব ও নেতৃত্বের কারণে দলে দলে বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ নতুন ব্যবস্থাকে স্বাগত জানিয়ে ‘বাকশাল’-এ যোগদানসহ নানা আয়োজনে যোগ দিলেও কার্যত এক বিশাল জনবিচ্ছিন্নতার সৃষ্টি হয়। যা ষড়যন্ত্র বাস্তবায়নের উত্তম সময় বলে ষড়যন্ত্রকারীরা মনে করে এবং আঘাত করে। তাদের ঐ আঘাতের মুখ্য উদ্দেশ্য ছিল সপরিবারে বঙ্গবন্ধু ও তার কাছে আত্মীয়বর্গ। এই প্রেক্ষাপটই সেদিন সম্ভব করেছিল ১৫ আগস্টের হত্যাকাণ্ডের।
এ হত্যাকান্ডের মধ্য দিয়ে ঘাতকচক্রের অর্জন প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ঘাতকচক্র যা অর্জন করতে চেয়েছিল তা তাদের পরবর্তী কার্যক্রম ও জবানবন্দিতে স্পষ্ট। হত্যাকাণ্ডর পরপরই ঘাতক ডালিম রেডিওতে সারাদেশে সামরিক শাসন জারির কথা বলে। অবশ্য পরপরই খন্দকার মোশতাক ক্ষমতা নেয়। মোশতাক ‘বাকশাল’ বাতিল করেছে। দেশের ধর্মনিরপেক্ষ ব্যবস্থার অবসান ঘটাতে মোশতাক বক্তৃতার শুরুতেই বিসমিল্লাহ বলা, মুজিব কোটের পরিবর্তে ‘মোশতাক টুপি’র প্রবর্তন, নির্বাচনসহ গুরুত্বপূর্ণ ঘোষণার জন্য ধর্মীয় দিনকে বেছে নেয়া-নানা ব্যবস্থা চালু করে। অন্যদিকে ‘বাংলাদেশ বেতার’র নাম পরিবর্তন করে ‘রেডিও বাংলাদেশ’, ‘জয় বাংলার’-জায়গায় পাকিস্তান আমলের জিন্দাবাদের পুনঃপ্রবর্তন করা হয়। আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে সৌদি আরব ও চীন তাৎক্ষণিকভাবে বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেয়।
অন্যদিকে, পাকিস্তানের ভুট্টো ঘোষণা দেয় বাংলাদেশে ইসলামী প্রজাতন্ত্র কায়েম হয়েছে। তারা তাৎক্ষণিক বাংলাদেশকে সাহায্য দেয়ার ঘোষণা দেয়। সদ্যপ্রকাশিত ব্রিটিশ মিউজিয়ামে রক্ষিত বঙ্গবন্ধুর খুনি কর্নেল ফারুকের বিবৃতিতে জানা যায় ‘বাংলাদেশের ধর্মনিরপেক্ষ শাসন অবসানের জন্যই তারা এই হত্যাকাণ্ড সংঘটিত করে।
পরবর্তীতে জিয়াউর রহমানের সংবিধান সংশোধনের মাধ্যমে চার মূলনীতির অন্যতম ধর্মনিরপেক্ষতার বিলোপ সাধান ও সমাজতন্ত্রের নতুন সংজ্ঞায়ন করা হয়। এরপর সামরিক শাসক এরশাদ একে বিস্তৃত করে ‘রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম’ সংবিধানের বিধি করেছে। অন্যদিকে জিয়া-এরশাদ উভয়ই প্রথমে সামরিক শাসনকে বৈধকরণ ও পরবর্তীতে বেসামরিক লেবাসে ‘সামরিকতন্ত্র’ প্রতিষ্ঠার কাজকে এগিয়ে নিয়েছেন। এ সবই ১৫ আগস্টের হত্যাকাণ্ডের মাধ্যমে ঘাতকচক্র অর্জন করতে চেয়েছিল।
বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের জাতীয় ও আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্রের স্বরুপ নিয়ে ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি বলেন, মোশতাক চক্রের ষড়যন্ত্রের পাশাপাশি আওয়ামী লীগের ভেতরে অন্যরাও প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে বাইরে ছিল না। তার প্রমাণ বঙ্গবন্ধুর লাশ ৩২ নম্বরে রেখেই তারই মন্ত্রিসভার অধিকাংশ মোশতাকের মন্ত্রিসভায় যোগ দেন। দেশের মধ্যে আওয়ামী লীগ বা তার সহযোগী সংগঠনগুলোর কোনো প্রকার প্রতিবাদ – প্রতিরোধ ছিল না।
অন্যদিকে, বঙ্গবন্ধু হত্যার এই ষড়যন্ত্রের সঙ্গে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, বিশেষ করে সিআইএ ও পাকিস্তানি শাসকচক্রের সম্পৃক্ততা এখন প্রকাশিত বিভিন্ন দলিলে বেরিয়ে আসছে। এ ব্যাপারে একটি ‘জাতীয় তদন্ত কমিশন’ গঠন করে এই জাতীয় আন্তর্জাতিক সম্পর্কে উদঘাটন ও তাকে বিচারের আওতায় আনার কথা আমরা বহু আগে থেকেই বলে আসছি। আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা বিদেশে বসে বঙ্গন্ধু হত্যার আন্তর্জাতিক তদন্ত কমিটি গঠন করলেও আজও তা বাস্তবায়ন হচ্ছে না।
রাশেদ খান মেনন বলেন, বঙ্গবন্ধু হত্যার খবর শোনার পর আমি ব্যক্তিগতভাবে বিমূঢ় হয়ে পড়েছিলাম। রাজনৈতিক ইন্সটিটিউট অনুযায়ী আত্মরক্ষা করে ঘটনাগুলো পর্যবেক্ষণের কথা মনে হয়েছিল। কিছু সময় করেছিলামও। কিন্তু পরবর্তীতে বঙ্গবন্ধুর মন্ত্রিসভার সদস্যদের অনেকেই খন্দকার মোশতাকের মন্ত্রিসভায় যোগ দেন। যখন দেখলাম, কোনো ধরণের কোনো প্রতিবাদ প্রতিরোধ হচ্ছে না। তখন আবার স্বাভাবিকতায় ফিরে আসি।
সে সময় নিজের রাজনৈতিক দলের ভূমিকা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, রাজনৈতিকভাবে আমাদের দল ‘বাকশাল’ ব্যবস্থাকে সমর্থন করেনি। ‘বাকশাল’ বাদে সব দল বিলুপ্ত হওয়ায় আমাদের দল ইউনাইটেড পিপলস পার্টি ও বাংলাদেশের কমিউনিষ্ট পার্টি (লেনিনবাদী) গোপন কার্যক্রমে লিপ্ত হয়। আমরা ‘বাকশাল’ ব্যবস্থার বিরুদ্ধে কোনো প্রতিরোধ গড়ে তোলা যায় কিনা সে ব্যাপারে সচেষ্ট ছিলাম। ’৭৫ এর ১৫ আগস্ট ইউপিপি, জাসদ, জাতীয় গণমুক্তি ইউনিয়নের (জাগমুই) বৈঠক ছিল। কিন্তু ১৫ আগস্টের হত্যাকাণ্ড সংগঠিত হওয়ায় ঐ বৈঠক আর হয়নি। জাসদ ইতোমধ্যে নিজেরাই একটি প্রচারপত্র বের করে। কোথাও কোনো প্রকার প্রতিবাদ প্রতিরোধ না হওয়ায় আমাদের দল পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ ও নতুন পরিস্থিতিতে দলের সর্বত্র যোগাযোগ করে তাকে পুনঃসংগঠিতের কাজকেই প্রধান কাজ হিসাবে নিয়েছিলাম।

মন্তব্য করুন

খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, ভোরের কাগজ লাইভ এর দায়ভার নেবে না।

জনপ্রিয়