গ্রামীণ ব্যাংকের ৩ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের মামলা : অর্থ আত্মসাৎ

আগের সংবাদ

মন্ত্রী-এমপির হস্তক্ষেপে লাগাম

পরের সংবাদ

দীর্ঘদিনেও সংস্কার হয়নি বকুলতলার সেতুর রেলিং

প্রকাশিত: এপ্রিল ১৮, ২০২৪ , ১২:০০ পূর্বাহ্ণ
আপডেট: এপ্রিল ১৮, ২০২৪ , ১২:০০ পূর্বাহ্ণ

মোহাম্মদ সেলিম, মুন্সীগঞ্জ থেকে : মুন্সীগঞ্জ সদর উপজেলার আধারা ইউনিয়নের বকুলতলার সেতুটির দুই পাশে রেলিং ভাঙা। বছরের পর বছর ধরে রেলিং ভাঙা থাকলেও মেরামতের কোনো উদ্যোগ নেয়া হচ্ছে না। ফলে ঝুঁকি নিয়ে এ সেতু দিয়ে যানবাহন চলাচল করছে। সেতুর এ বেহাল দশার কারণে এখানে জনদুর্ভোগ বেড়েছে।
সেতুর পশ্চিম পাশে রয়েছে বকুলতলা হাজী আব্দুল করিম উচ্চ বিদ্যালয়। আর পূর্ব পাশে রয়েছে চিতলীয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, এ অঞ্চলের বড় চিতলীয়া বাজার এবং আধারা ইউনিয়ন পরিষদ ভবন। এখানে একাধিক মাদ্রাসা রয়েছে। এ সেতু দিয়ে শিক্ষার্থী ও বাজারের লোকজন এবং ইউনিয়ন পরিষদে এ জনপদের মানুষ যাতায়াত করে থাকেন। আধারা, শিলই ও বাংলাবাজার ইউনিয়ন পরিষদের লোকজনের একমাত্র ভূমি অফিস হচ্ছে চিতলীয়া বাজারে। এখানকার তিন ইউনিয়নের মানুষদের এ সেতু দিয়ে এখানে জমি-সংক্রান্ত বিষয়ে ভূমি অফিসে আসতে হয়। দক্ষিণে ভাষানটেকে রয়েছে আশ্রয়ণ প্রকল্প। সেখানে যেতে হলে এ সেতু দিয়ে পারাপার হতে হয়। এখানে রয়েছে একটি নৌ-পুলিশ ফাঁড়ি। মেঘনা নদীতে অপরাধ নিয়ন্ত্রণে নৌ-পুলিশ ফাঁড়িটি এখানে কাজ করে থাকে। সবকিছু মিলিয়ে সেতুটি এ জনপদের জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ।
চিতলীয়া বাজার কমিটির সভাপতি কাজল মাহমুদ বলেন, এ সেতুটি হচ্ছে সদরে যোগাযোগের একমাত্র মাধ্যম। তিনি সেতুর রেলিং মেরামতের জোর দাবি জানান।
চিতলীয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক নূর মোহাম্মদ বলেন, অনেক বছর ধরেই এ সেতুর রেলিং ভাঙা রয়েছে। এ অবস্থার মধ্য দিয়েই এখানকার শিক্ষার্থীরা সেতুটি ব্যবহার করছে। এটি দ্রুত মেরামত করা হলে মানুষ উপকৃত হবে।
আধারা ইউনিয়ন পরিষদের মেম্বার মো. মজিবুর রহমান বলেন, এখানে সেতুর রেলিং ভাঙা থাকায় যানবাহন চলাচলে অসুবিধা হচ্ছে। এটি মেরামতের উদ্যোগ নিলে ভালো হয়।

মন্তব্য করুন

খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, ভোরের কাগজ লাইভ এর দায়ভার নেবে না।

জনপ্রিয়