পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ ইন্দোনেশিয়ার রাষ্ট্রদূত ও আইওএম মিশনপ্রধানের

আগের সংবাদ

পাহাড়ে নিরাপত্তা প্রশ্নবিদ্ধ

পরের সংবাদ

মৌলভীবাজার : উন্নয়ন ও ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা

প্রকাশিত: এপ্রিল ৩, ২০২৪ , ১২:০০ পূর্বাহ্ণ
আপডেট: এপ্রিল ৩, ২০২৪ , ১২:০০ পূর্বাহ্ণ

সবুজ চা বাগান, শ্বাসরুদ্ধকর জলপ্রপাত এবং প্রচুর সবুজের জন্য পরিচিত মৌলভীবাজার নিঃসন্দেহে বাংলাদেশের অন্যতম জনপ্রিয় পর্যটন স্পট। দেশে দেশে সুগন্ধ ছড়াচ্ছে মৌলভীবাজারের আগর-আতর। মৌলভীবাজারের বড়লেখা উপজেলাকে বলা হয় আগর-আতরের আঁতুড়ঘর। বিভিন্ন তথ্য থেকে জানা যায়, এ এলাকায় আগর চাষের ইতিহাস প্রায় ৪০০ বছরের। ৬৫২ খ্রিস্টাব্দে সংস্কৃত ভাষায় রচিত ‘হর্ষ চরিত’ গ্রন্থে উল্লেখ রয়েছে যে এ গ্রন্থের রচয়িতা আসামের মহারাজা বর্মণের কাছ থেকে মৌলভীবাজারের বড়লেখা থেকে সংগৃহীত আগর কাঠ ও তরল আতর উপহার পেয়েছিলেন। কথিত আছে, রাজা গৌরগোবিন্দকে পরাজিত করার পর হজরত শাহজালাল (রা.) রাজভাণ্ডার থেকে মূল্যবান আগর কাঠ ও আতর পেয়েছিলেন। ১৫৯০ খ্রিস্টাব্দে আবুল ফজল আল্লামী রচিত ‘আইন-ই-আকবরি’ গ্রন্থে আগর কাঠ, আগর তেল এবং আগর থেকে আতর আহরণের বিশদ বর্ণনা পাওয়া যায়। তবে ১৯৪০ খ্রিস্টাব্দের দিকে বড়লেখায় আগর চাষের বিস্তার ও ব্যবসা সুসংগঠিত হওয়ার তথ্য পাওয়া যায়। সেসব কারণে মৌলভীবাজারকে আগর-আতরের জেলা বলা হয়। বাংলাদেশের উত্তর-পূর্বাংশে অবস্থিত অপরূপ প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের আধার মৌলভীবাজার জেলা। ১৯৮২ সালে ১ এপ্রিল মৌলভী সৈয়দ কুদরত উল্লা কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত বাজারটি কেন্দ্র করে ২৬টি পরগনা নিয়ে দক্ষিণ শ্রীহট্ট মহকুমা প্রতিষ্ঠা করা হয়। ১৯৬০ খ্রিস্টাব্দে দক্ষিণ শ্রীহট্ট বা সাউথ সিলেট নামের বদলে এ মহকুমার নাম মৌলভীবাজার রাখা হয়। ১৯৮৪ সালের ২২ ফেব্রুয়ারি মৌলভীবাজার মহকুমাটি জেলায় উন্নীত হয়। এই জেলার আয়তন ২৭৯৯ বর্গ কিলোমিটার। বীরশ্রেষ্ঠ সিপাহি হামিদুর রহমান এই জেলার সীমান্তবর্তী এলাকা আমবাসা গ্রামে শহীদ হন। মৌলভীবাজার একটি সীমান্তবর্তী জেলা। এর দক্ষিণে ভারতের ত্রিপুরা রাজ্য এবং পূর্বে ভারতের আসাম ও ত্রিপুরা রাজ্য রয়েছে। ৭টি উপজেলা, ৫টি পৌরসভা, ৬৭টি ইউনিয়ন, ২ হাজার ১৫টি গ্রাম নিয়ে এই জেলা গঠিত। এই জেলার মোট ভোটার সংখ্যা ৪ লাখ ৫৬ হাজার ৩৯২ জন। এর মধ্যে পুরুষ ভোটার ২ লাখ ৩১ হাজার ৮৪২ জন, নারী ভোটার ২ লাখ ২৪ হাজার ৫৪৭ জন ও হিজড়া ভোটার ৩ জন। এই জেলার উল্লেখযোগ্য নদ-নদীগুলো হলো- মনু, ধলাই, জুড়ী, লংলা প্রভৃতি। আর হাওরগুলো হলো- হাকালুকি, হাইল ও কাউয়াদীঘি হাওর উল্লেখযোগ্য।
মৌলভীবাজার জেলার শ্রীমঙ্গল উপজেলাকে চায়ের রাজধানী বলা হয়ে থাকে। চা-পাতা ও চা শিল্পের জন্য বিখ্যাত মৌলভীবাজার জেলা। এ জেলায় মোট ৯২টি চা বাগান ও ১০টি রাবার বাগান, ৩টি সরকারি কলেজ, ২১টি বেসরকারি কলেজ, ১৫৫টি বেসরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও ৫৪টি মাদ্রাসা রয়েছে। এছাড়া ১ হাজার ১০৩টি প্রাথমিক বিদ্যালয়, ১ হাজার ৯৫২টি মসজিদ, ৩৭৪টি মন্দির, ১৬টি গির্জা, ১টি পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট, ১টি টেকনিক্যাল স্কুল অ্যান্ড কলেজ, ১টি সেবা ইনস্টিটিউট, ৭টি সরকারি হাসপাতাল, ৫টি বেসরকারি হাসপাতাল, ৬টি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, ৩৮টি পরিবার কল্যাণ কেন্দ্র ও রয়েছে। ইউনিকল, কালাপুর প্রজেক্ট ও ভাটেরা গ্যাস ফিল্ড নামে ২টি গ্যাস ফিল্ড রয়েছে। মৌলভীবাজার সদর থানার শেরপুরে ১টি বন্দর রয়েছে। মোট নদীপথ ১৭০ মাইল। এই জেলায় মণিপুরি, খাসিয়া, সাঁওতাল, টিপরা, ত্রিপুরা, গারো উপজাতির মোট ৪২ হাজার ৯১০ জন উপজাতির বসবাস রয়েছে। প্রায় এক যুগে এই জেলার যে উন্নয়ন মানুষের চোখে পড়েছে, তা হলো ১২ কোটি টাকা ব্যয়ে মৌলভীবাজারের জুড়ী ও বড়লেখা থানা ভবন নির্মাণ করা হয়েছে। ৪ কোটি টাকা ব্যয়ে রাজনগর উপজেলায় ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স স্টেশন নির্মাণ করা হয়েছে। ৬ কোটি টাকা ব্যয়ে মৌলভীবাজার জেলার শেরপুরে হাইওয়ে আউট পোস্ট নির্মাণ করা হয়েছে। আউট পোস্ট নির্মাণের ফলে অপরাধপ্রবণ শেরপুর হাইওয়ে এখন সম্পূর্ণ নিরাপদ।
বিচারপ্রার্থীদের সেবাপ্রাপ্তি সহজ করতে জেলার চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ভবন ৫ম তলা থেকে ৮ম তলা পর্যন্ত ঊর্ধ্বমুখী সম্প্রসারণ করা হয়েছে ৪৪ কোটি টাকা ব্যয়ে। মোট ১১ কোটি ৫০ লাখ টাকা ব্যয়ে ইসলামী জ্ঞানচর্চা ও ইসলামিক সংস্কৃতি বিকাশের লক্ষ্যে বড়লেখা, কমলগঞ্জ এবং রাজনগর উপজেলা মডেল মসজিদের নির্মাণকাজ চলমান রয়েছে। বিদেশে দক্ষ শ্রমিক প্রেরণ এবং দেশে কর্মসংস্থান বৃদ্ধির লক্ষ্যে ১৩ কোটি টাকা ব্যয়ে বড়লেখা উপজেলায় নির্মিত হয়েছে টেকনিক্যাল ট্রেনিং সেন্টার। বিদেশ যাত্রীদের পাসপোর্ট প্রাপ্তি ও নবায়ন সহজতর করতে জেলায় ৫ কোটি ৩০ লাখ টাকা ব্যয়ে নির্মিত হয়েছে আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিস। মনু নদীর ভাঙন থেকে মৌলভীবাজার জেলার সদর, রাজনগর ও কুলাউড়া উপজেলা রক্ষাপ্রকল্প বাস্তবায়িত হচ্ছে ৬৭ কোটি টাকা ব্যয়ে। প্রকল্পটি বাস্তবায়নের মাধ্যমে ৮৫ দশমিক ৯১ কিলোমিটার বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধ পুনর্বাসনের মাধ্যমে প্রায় ১ লাখ হেক্টর ফসলি জমি বন্যার কবল থেকে রক্ষা পাবে। জেলা সড়ক উন্নয়ন প্রকল্পের অংশ হিসেবে ৭৬ কোটি টাকা ব্যয়ে মৌলভীবাজারে মোট ৫৬ কিলোমিটার সড়ক উন্নয়ন, ৮৩ মিটার কংক্রিট ব্রিজ নির্মাণ, ৩৮০ মিটার কংক্রিট কালভার্ট নির্মাণসহ আনুষঙ্গিক কাজ সম্পন্ন হয়েছে। এছাড়া ৩৩৩ কোটি টাকা ব্যয়ে ‘জেলা মহাসড়ক যথাযথ মান ও প্রশস্ততায় উন্নীতকরণ (সিলেট জোন)’ প্রকল্প চলমান আছে। প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হলে জেলার আন্তঃউপজেলা যোগাযোগ আরো সহজ ও গতিময় হবে। ৯৯ কোটি টাকা ব্যয়ে ২৩২ দশমিক ৯৪ মিটার রাজাপুর সেতু এবং ৭ দশমিক ৫ কিলোমিটার সংযোগ সড়ক নির্মাণকাজ চলমান আছে।
২২ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত হয়েছে জেলা শিল্পকলা একাডেমি। চার তলা এ ভবনে আছে লাইব্রেরি, প্রশিক্ষণ হল এবং সেমিনার হল। মোট ১৮ কোটি টাকা ব্যয়ে শ্রীমঙ্গল, কমলগঞ্জ, বড়লেখা এবং কুলাউড়াতে অডিটোরিয়াম নির্মিত হয়েছে। প্রতিটি অডিটোরিয়ামে আছে ৫০০টি আসন। মণিপুরি সংস্কৃতির সংরক্ষণ, প্রচারণা এবং প্রসারের লক্ষ্যে ১৬ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত হয়েছে মণিপুরি ললিতকলা একাডেমি প্রশিক্ষণ সেন্টার। ৫০ লাখ টাকা ব্যয়ে মৌলভীবাজার সদর উপজেলার দুঘর শ্রীমতি উচ্চ বিদ্যালয়ের একাডেমিক ভবন নির্মিত হয়েছে। ২৫ লাখ টাকা ব্যয়ে নির্মিত হয়েছে আজমনি উচ্চ বিদ্যালয়ের একাডেমিক ভবনের প্রথম তলা। ২৫ লাখ টাকা ব্যয়ে উপাধ্যক্ষ ড. মো. আব্দুস শহীদ কলেজের অসমাপ্ত নির্মাণকাজ সম্পন্ন করা হয়েছে এবং মৌলভীবাজার জেলার জুড়ী উপজেলায় ৫০ শয্যাবিশিষ্ট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স নির্মাণ করা হয়েছে ২০ কোটি টাকা ব্যয়ে। রাজনগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ৩১ থেকে ৫০ শয্যায় উন্নীত করা হয়েছে ১৩ কোটি টাকা ব্যয়ে। জেলার বিভিন্ন ইউনিয়নে মোট ২২টি স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ কেন্দ্র এবং কমিউনিটি ক্লিনিক স্থাপন করা হয়েছে।
দেওয়ান আব্দুল বাছিত (সাবেক পাকিস্তান আমলের শিল্প ও বাণিজ্যমন্ত্রী), এম সাইফুর রহমান (অর্থনীতিবিদ ও রাজনীতিবিদ), আজিজুর রহমান (রাজনীতিবিদ ও স্বাধীনতা পদকপ্রাপ্ত), সৈয়দ মহসিন আলি (রাজনীতিবিদ), সৈয়দ মুজতবা আলী (সাহিত্যিক), লীলা নাগ (ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম ছাত্রী ছিলেন), ড. খলীকুজ্জমান (অর্থনীতিবিদ)- এরা সবাই মৌলভীবাজারের আলোকিত সন্তান। মৌলভীবাজার জেলায় এত সম্ভাবনা থাকা সত্ত্বেও একটি মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় নেই। জেলা সদরে ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট হাসপাতাল থাকলেও প্রয়োজনীয় ওষুধ, ভালো ডাক্তারের অভাবে ঠিকমতো চিকিৎসা হচ্ছে না। তাই রেফার করা রোগীকে নিয়ে সিলেট ওসমানী হাসপাতালে যেতে হয়। পথ অনেকটা দূর। তাই অনেক রোগী হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার পথেই মারা যায়। এছাড়া হাসপাতালে যেসব যন্ত্রপাতি আছে এগুলোর মধ্যে সব যন্ত্রপাতি কাজ করে না। তা মেরামতও করা হচ্ছে না। আর এই অজুহাতে সাধারণ মানুষের পকেট থেকে টাকা-পয়সা লুটে নিচ্ছে একদল প্রতারক। তাই এ জেলার প্রাণের দাবি মৌলভীবাজারে মেডিকেল কলেজ চাই। কিন্তু এই দাবি প্রধানমন্ত্রীর দপ্তর পর্যন্ত গেলেও এখনো আলোর মুখ দেখেনি কী কারণে এই কথা না জেনে অনেকেই প্রধানমন্ত্রীর ওপর নাখোশ হয়ে রয়েছেন। জেলার রাজনগর উপজেলা হয়ে গ্যাসের লাইন চলে গেলেও রাজনগর থানায় এখনো গ্যাস নেই। মৌলভীবাজারের বড়লেখা থানার মাধবকুণ্ড জলপ্রপাত, বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ জলপ্রপাত হিসেবে সমধিক পরিচিত। এটি প্রায় ১৬২ ফুট উঁচু। বাংলাদেশের সবচেয়ে বেশি বৃষ্টিপাত ও ঠাণ্ডাপ্রবণ অঞ্চল হলো মৌলভীবাজার জেলার শ্রীমঙ্গল থানার শ্রীমঙ্গল এলাকা। মৌলভীবাজার জেলার বিশেষ দর্শনীয় স্থানগুলো হলো- জেলার চা বাগান, লাউয়াছড়া জাতীয় উদ্যান, হাকালুকি হাওর, পৃথিমপাশা জমিদার বাড়ি, মাধবপুর চা বাগান লেক, হামহাম জলপ্রপাত, বাংলাদেশ চা গবেষণা ইনস্টিটিউট, বাইক্কা বিল, খোজার মসজিদ, বীরশ্রেষ্ঠ হামিদুর রহমান স্মৃতিসৌধ, কমলারানীর দীঘি, মনু ব্যারেজ, বর্ষিজোড়া ইকোপার্ক, মুরইছড়া ইকোপার্ক, রাবার বাগান ও টিলা (কুলাউড়া) ইত্যাদি। সাতকড়া, পান, লেবু , আনারস, কমলা ও কাঁঠালের জন্য বিশেষ সুখ্যাতি আছে এ জেলার। এখানে গ্র্যান্ড সুলতান টি রিসোর্ট ও গলফ, দ্য প্যালেস লাক্সারি রিসোর্ট, দুসাই রিসোর্ট অ্যান্ড স্পা, রাঙ্গাউটি রিসোর্ট, হোটেল ওয়েস্টার্ন প্লাজাসহ অনেক অভিজাত হোটেল রয়েছে, যা ইতোমধ্যে অনেক সুনাম অর্জন করেছে। এই জেলার বিখ্যাত খাবারের মধ্যে চা, কমলা, সাতকড়া, ম্যানেজার স্টলের রসগোল্লা, লেবু, আনারস অন্যতম। জেলায় মোট ৪ হাজার ৫৭৫টি ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প রয়েছে। এর মধ্যে শীতলপাটি, বেত, কাঠ ও বাঁশ শিল্প উল্লেখযোগ্য। উল্লেখ্য, বাংলাদেশ সরকারের প্রথম বাজেটের টাকার বৃহৎ অংশ এসেছিল যুক্তরাজ্য থেকে, আর সেই সিলেটীদের অন্যতম ছিলেন এই মৌলভীবাজার জেলার লোকজন। এছাড়া আগর শিল্পেও এ জেলার মানুষ যথেষ্ট ভূমিকা রেখে বিদেশ থেকে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনের পাশাপাশি অনেক মানুষের কর্মসংস্থানের সুযোগ করে দিচ্ছে। অথচ এই জেলার মানুষ বিভিন্ন কারণে অবহেলিত হয়ে আসছে সেই প্রাচীনকাল থেকে। এর কারণগুলোর মধ্যে অন্যতম হলো, রাজনৈতিক অনৈক্য, ঐক্যবদ্ধ আন্দোলনের অভাব এবং পূর্বের মতো রাজনৈতিক নেতাদের ভূমিকা নেই। সরকারের অসহযোগিতাকে দায়ী করলেও এই জেলার মানুষকে বসে থাকলে হবে না। তাদের অধিকারের জন্য লড়তে হবে এবং সরকারকেও এ ব্যাপারে সহনশীল মনোভাব পোষণ করতে হবে। তবেই এই জেলার বাজেট বরাদ্দ বৃদ্ধি পাবে এবং সব সমস্যার সমাধান হবে বলে গুণীজন মনে করেন।

ড. আজিজুল আম্বিয়া : কলাম লেখক ও গবেষক।
[email protected]

মন্তব্য করুন

খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, ভোরের কাগজ লাইভ এর দায়ভার নেবে না।

জনপ্রিয়