রাজধানীতে ৬ বছরের শিশুকে গণধর্ষণের অভিযোগ

আগের সংবাদ

সম্ভাবনার নবদিগন্তে বাংলাদেশ

পরের সংবাদ

স্টেপ-ইন, ওয়ারীর একটি বাড়ি

প্রকাশিত: ডিসেম্বর ৩০, ২০২৩ , ১২:০০ পূর্বাহ্ণ
আপডেট: ডিসেম্বর ৩০, ২০২৩ , ১২:০০ পূর্বাহ্ণ

‘বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করা হইলে ১৯৫০ সালে আমি বিএম পরীক্ষা দেয়ার সিদ্ধান্ত নিলাম। লজ্জায় কাহাকেও আর্থিক অনটনের কথা বলিতে পারি না। অবিভক্ত বঙ্গীয় মুসলিম লীগের প্রগতিশীল গোষ্ঠীর অন্যতম নেতা এম এ জলিল আমার পরীক্ষার ফি ও অন্যান্য প্রয়োজনীয় অর্থ জোগান দেন।’ অলি আহাদের আত্মজীবনীমূলক গ্রন্থ থেকে উদ্ধৃত। পূর্ববঙ্গে প্রাদেশিক মুসলিম লীগে প্রগতিশীল নেতা আবুল হাশিম প্রতিষ্ঠিত কাজী মোহাম্মদ ইদ্রিস সম্পাদিত সাপ্তাহিক মিল্লাত পত্রিকার প্রকাশক ও মুদ্রক ছিলেন এম এ জলিল। সাহায্যের জন্য হোক কি আত্মগোপনের জন্য হোক, রাজনীতিবিদদের গন্তব্য ছিল তার বাড়ি স্টেপ-ইন।
এম এ জলিলের স্ত্রী জায়নাব আখতার স্টেপ-ইন বাড়ির কাহিনির দলিলীকরণ করেছেন অনেকটাই বস্তুনিষ্ঠভাবে। এই বইটি না পড়লে বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসের অনেকগুলো অকথিত ও অলিখিত বিষয় অজানাই থেকে যেত। ইতিহাসের কিছু কিছু ডট মেলাতে সাহায্য করেছে এই বইটি।
হুলিয়া মাথায় নিয়ে আত্মগোপনে থাকার সময় হোক কিংবা সান্ধ্য আইন ডিঙিয়েই হোক, অলি আহাদের মতো আরো অনেকেই মদনমোহন বসাক রোডের পরিবর্তিত নাম টিপু সুলতান রোডে আবদুল জলিলের বাসভবন স্টেপ-ইন-এ আসতেন, সঙ্গোপন বৈঠক সেরে আন্দোলন পরিস্থিতি পর্যালোচনা করে দিকনির্দেশনা নিয়ে ফিরে যেতেন।
বাড়িটার নাম ছিল মাশ্চরক কুটির- সুন্দর ঝকঝকে দোতলা বাড়ি। জায়নাব বেগম ১৯৪৮-এর ফেব্রুয়ারিতে মেয়েকে কোলে নিয়ে এ বাড়িতে উঠলেন। চারদিকে বানর, তিনি শুনেছেন বানর ছোট বাচ্চা তুলে নিয়ে যায়, সুতরাং মেয়েকে জড়িয়ে ধরে রাখেন।
বাড়িটা বলধা গার্ডেনের দক্ষিণ-পশ্চিমে। পুরো ওয়ারী এলাকাটি শিক্ষিত উচ্চ-মধ্যবিত্ত হিন্দুদের আবাসিক এলাকা ছিল। পুরনো দিনের মাশ্চরক মুনির নামে বাড়ি।
এ ওয়ারী বুদ্ধদেব বসুর শৈশব ও যৌবনের ওয়ারী। জায়নাব লিখেছেন, ‘বুদ্ধদেব বসুর বইগুলো পড়লে মনে হয় দেহ যেখানেই থাকুক, আত্মা তার ঘুরে বেড়িয়েছে ওয়ারী, পুরানা পল্টন আর রমনার পথে-ঘাটে।’ তিনটি প্রধান রাস্তা ওয়ারী এলাকার- ওয়ার স্ট্রিট, লারমিনি স্ট্রিট ও র‌্যাঙ্কিন স্ট্রিট। ওয়ারী দক্ষিণের মদনমোহন বসাক রোড আর উত্তরের ফোল্ডার স্ট্রিটকে যুক্ত করেছে রাস্তা তিনটি। ওয়ারীর ভেতরে আড়াআড়ি তিনটি রাস্তা- হেয়ার স্ট্রিট, নওয়াব স্ট্রিট এবং চণ্ডিচরণ বোস স্ট্রিট। ‘হেয়ার স্ট্রিটে থাকতেন একদা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রেজারার সারদাপ্রসাদ সেন এবং তার ছেলে অধ্যাপক আশুতোষ সেন। আশুতোষ সেনের এক ছেলে বর্তমানে ক্যামব্রিজের অধ্যাপক এবং বিখ্যাত অর্থনীতিবিদ অমর্ত্য সেন। ২৭ নম্বর র‌্যাঙ্কিন স্ট্রিটে ছিলেন ডা. নন্দী, যার কাছে ঢাকা শহরবাসী কৃতজ্ঞ- শ্রেণি-দল-মত নির্বিশেষ।’ গ্রন্থকার প্রয়াত হন ১৯৯৫-এর জুলাই মাসে, ১৯৯৯ সালে অমর্ত্য সেন অর্থনীতির নোবেল পুরস্কার পেলেন।
জলিল-জায়নাব যখন ওয়ারীতে স্থিত হলেন তখনো এই এলাকায় মুসলমান বসবাস শুরু হয়নি। তাদের নিয়ে প্রতিবেশীদের কৌতূহল ছিল, কারণ এক যুগেরও বেশি সময় ওয়ারী পাড়ায় কোনো মুসলমান ঢুকতে সাহস করেনি। মুসলমান পাড়াতেও হিন্দুদের একই অবস্থা। মুসলমান বলতে এলাকার হিন্দুরা বুঝত ‘ঢাকার নবাবদের আর ঘোড়ার গাড়ির গাড়োয়ান কুট্টি সম্প্রদায়কে।’
১৯৪৮-এর পহেলা বৈশাখ ৮ নম্বর র‌্যাঙ্কিন স্ট্রিটের আমতলায় প্যান্ডেল খাটিয়ে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান করা হয়। জায়নাবও ছিলেন, কিছুক্ষণের মধ্যে বৈশাখী ঝড় প্যান্ডেল উড়িয়ে নিয়ে গেল, গাছের ডাল ভেঙে সব লণ্ডভণ্ড করে দিল। এখানেই সম্ভবত মাঘী পূর্ণিমার কোনো অনুষ্ঠানে নিভা বোসের গান শুনেন- তিনি পরবর্তীকালের শিল্পী মাহবুবা হাসনাত, বাড়ি থেকে পালিয়ে মাশ্চরক কুটিরে উঠেছিলেন। বিয়ের আয়োজনও গৃহকর্ত্রীকেই করতে হয়। দুই পুত্র নিয়ে সংসার ছেড়ে নিভা বেরিয়ে এলেন এবং হলেন মাহবুবা রহমান, খান আতাউর রহমানের স্ত্রী।
একদিন ‘খোদেজা আপার সঙ্গে আফিয়া এলো আমাদের বাসায়। ও তখন ইডেন কলেজে ইংরেজির প্রভাষক।’ এই খোদেজাই পরবর্তীকালে ইডেন কলেজের অধ্যক্ষ খোদেজা খাতুন। আফিয়ার কথা তিনি শুনেছেন আবুল হাসেমের কাছে। আবুল হাসেম বদরুদ্দিন ওমরের বাবা, প্রাদেশিক মুসলিম লীগের সেক্রেটারি। আর আফিয়ার সে বছরই খুররম খান পন্নœীকে উপনির্বাচনে হারানো তরুণ শামসুল হকের সঙ্গে বিয়ে হয়। তিনিই আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন, মানসিক রোগগ্রস্ত হয়ে মারা গেলে আনোয়ার দিল নামের একজন পাঞ্জাবি শিক্ষাবিদকে বিয়ে করে আমেরিকা চলে যান, দুজনেই সেখানে অধ্যাপনায় যোগ দেন। (উভয়ের সঙ্গে আমার সাক্ষাতের সুযোগ হয়েছে, আফিয়া প্রয়াত।) আফিয়াই তার জন্য একটি চাকরির প্রস্তাব নিয়ে এসেছেন। আঞ্জুমানে মফিদুল ইসলামের মেয়েদের স্কুলে তার মাও শিক্ষক, সেখানে গ্র্যাজুয়েট শিক্ষক লাগবে। চাকরি হয়ে গেল।
দ্রুত সময় কাটতে থাকল, এসে গেল ভাষা আন্দোলন। জিন্নাহর উর্দু ঘোষণার পেছনে কোনো প্রদেশকে সন্তুষ্ট করার রাজনীতি কাজ করেনি, কারণ পাকিস্তানে উর্দুভাষী কোনো প্রদেশ ছিল না। তবুও উর্দু উর্দু করে গলা ফাটানো হলো, তার পেছনে একটা বিশেষ কারণ ছিল। পশ্চিম পাকিস্তানের অধিকাংশ লোক ছিল অশিক্ষিত, ভাষা নিয়ে তাদের কোনো মাথাব্যথা ছিল না। যেসব ধনীর সন্তান এবং নবাবপুত্র বিদেশে লেখাপড়া করেছেন আর রাজনীতির সঙ্গে জড়িত ছিলেন, তারা সবাই ছিল উর্দুভাষী। নিজ নিজ প্রদেশের ভাষার সঙ্গে তাদের কোনো সম্পর্ক ছিল না- তারাই পেছন থেকে উর্দুকে রাষ্ট্রভাষা করার জন্য চাপ সৃষ্টি করে যাচ্ছিল। প্রকৃতপক্ষে তারাই এর প্রবক্তা এবং ক্ষমতার ব্যারোমিটার তাদের হাতেই ধরা ছিল।
স্টেপ-ইন-এ দল-মত নির্বিশেষে সবাইকে স্বাগতম। পঞ্চাশের সাম্প্রদায়িক দাঙ্গায় আবুল হাশিমের পিতৃপুরুষের ভিটার চারপাশের মুসলমানদের বাড়িতে যখন আগুন জ¦লছে তখন তিনি সিদ্ধান্ত নিলেন ভারতের বর্ধমানে আর নয়, পূর্ব পাকিস্তানেই ফিরতে হবে। এসে উঠলেন মাশ্চরক কুটিরে। মাসখানেক থেকে তিনি ছেলে বদরুদ্দীন ওমরকে আনালেন। ‘লাজুক ও কম কথা বলা’ ছেলেটি এ বাড়িতে থেকেই আইন পরীক্ষা দিয়ে পাস করলেন।
হাশিম সাহেব কৃতী পুরুষ, তার বাসস্থানের সংস্থান হলো। কিন্তু তার চাচা বর্ধমান থেকে নিঃস্ব অবস্থায় ঢাকায় আসা আবুল হাসনাত সাহেবের তো চেনাজানা কেউ নেই। এ বাড়িতেই উঠলেন, তার স্ত্রী ছেলেমেয়েদের দিকে তাকিয়ে নীরবে অশ্রæপাত করতেন। বড় মেয়ে নাগিনার তখনো কৈশোর পার হয়নি। জলিল সাহেব ভাবলেন নাগিনা নামের মেয়েটিকে নারায়ণগঞ্জের খানদানি পরিবার খান সাহেব ওসমান আলীর ছেলে শামসুজ্জোহার সঙ্গে বিয়ে দিতে পারলে ভালো হতো। জায়নাব নিজেও দুপক্ষের মধ্যে দূতিয়ালি করলেন। ‘স্টেপ-ইন’-এ যত বিয়ে হয়েছে তার মধ্যে নাগিনা ও জোহার বিয়েটাই সবচেয়ে সার্থক। শামসুজ্জোহা পরে এমপি হয়েছেন। সেই ‘পাতলা শ্যামলা মেয়ে’ নাগিনাই পরবর্তীকালের এমপি শামীম ওসমান ও সেলিম ওসমানের মা।
দাঙ্গার পর অনেকটা কষ্ট করেই এমনকি বাড়ির আয়া সুলতানের মায়ের দেখানো পথে বিনা বন্ধকে সুদে কিছু টাকা ধার নিয়ে মোট ১২ হাজার টাকায় মাশ্চরক কুটির কিনে নিলেন। জলিল সাহেবের চোখে পড়েছিল দার্জিলিংয়ে, এক জমিদারের বাড়ির নাম ছিল স্টেপ-এসাইড; এবার মাশ্চরক বদলে তিনি নাম রাখলেন স্টেপ-ইন। স্টেপ-ইন-এর পাশের একটি বাড়ি কিনে নেন ‘পারস্য প্রতিভা’র লেখক বরকতউল্লাহ, সরকারের জয়েন্ট সেক্রেটারি হিসেবে অবসরে যান। তার ছয় মেয়ের চারজনই কামরুন্নেসা স্কুলে জায়নাবের ছাত্রী। বড় মেয়ের জামাতা বিখ্যাত গণিতবিদ ও বুয়েটের রেজিস্ট্রার খগোল শাস্ত্র ও তারা পরিচিতি গ্রন্থের লেখক অধ্যাপক আবদুল জব্বার। ছাত্রীদের মধ্যে সুফিয়া সবচেয়ে মেধাবী। পরবর্তী সময় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতির অধ্যাপক এবং সিএসপি সচিব শেখ মাকসুদ আলীর স্ত্রী, নিলুফারের স্বামী লেখক ও পরবর্তীকালে নির্বাচন কমিশনার মাহবুব তালুকদার। স্টেপ-ইন-এর পেছনে তিনটি বাড়ির পর পশ্চিমের কোণারটা কিনলেন জায়নাবের ভাবির এক বোন, তার মেজো ছেলে প্রখ্যাত অর্থনীতির শিক্ষক ও পরিকল্পনা কমিশন সদস্য মোশাররফ হোসেন। এ বাড়িতে মোশাররফের বিদেশি স্ত্রী ইনারি হোসেন (তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ইংরেজির অধ্যাপক হন) থাকার সময় মেম সাহেব কোমরে আঁচল বেঁধে কেমন করে কাপড় ধুতেন আর গরুকে গোসল করাতেন দেখে লোকজন থ হয়ে থমকে দাঁড়াত।
স্টেপ-ইন-এ প্রভাতের বান্ধব শিল্পী আব্বাসউদ্দীন। খুব ভোরে নামাজ পড়ে পল্টনের বাড়ি থেকে হাঁটতে হাঁটতে চলে আসতেন। ঘুমন্ত বাড়ির কাউকে ডাকতেন না। সামনের বারান্দায় পায়চারি করতে করতে গুন গুন করে গাইতেন তার গানগুলো। স্টেপ-ইন জেগে উঠত হামদ-নাত, ভাওয়াইয়া-ভাটিয়ালির সুরে। কখনো কখনো সবার অনুরোধে সে গানগুলো আবার গলা ছেড়ে গাইতেন। সে জিনিস আর পাওয়া যাবে না কোনো রেকর্ড বা ক্যাসেটে।
স্টেপ-ইন-এ আসতেন বামপন্থি রাজনীতির অন্যতম একজন মোহাম্মদ তোয়াহা। রাজনৈতিক আলোচনায় জায়নাবও যোগ দিতেন। তিনি তোয়াহা সম্পর্কে লিখেছেন : বাড়ির অবস্থা যথেষ্ট সচ্ছল ছিল, ইচ্ছা করলে সারা জীবন আয়েসেই কাটাতে পারতেন কিন্তু রাজনীতির নেশায় অধিকাংশ সময়ই রাত্রির অন্ধকারে এ-বাড়ি থেকে সে-বাড়ি নিশাচরবৃত্তি করতে হয়েছে। শ্রীঘর দর্শনও করেছেন বহুবার। ব্যক্তিজীবনে অমায়িক ও ভদ্র, কিন্তু মিটিংয়ে একগুয়ে আচরণ করতেন। এ বাড়িতে বাড়তি খাবারের ব্যবস্থা রাখতেই হতো। এক বৃষ্টির দিন ভুনা খিচুড়ির আয়োজন ছিল। পাঁচ নিশাচর উদিত হলে অতি সাধারণ বাসনে তাদের খিচুড়ি দেয়া হলো। তাদের একজন শহীদুল্লাহ কায়সার বললেন, ‘আমাদের রুচির ওপর আপনার এই আক্রমণ কেন? বললাম, আক্রমণ কে বলল! কমিউনিজম মানে তো সবাই সমান। সবাই সমান হতে হলে কচুর পাতাতেও কুলাবে না।’ শহীদুল্লাহ কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে জায়নাবের সমসাময়িক।
ময়মনসিংহের খোকা রায়, যশোরের আবদুল হক আসতেন। কলকাতা থেকে এলেন কমরেড হালিম। রাজনৈতিক নেতা ও কর্মীদের এ বাড়িতে আনাগোনা মুসলিম লীগারদের দৃষ্টি এড়ায়নি। গোয়েন্দা রিপোর্টের পর তখনকার চিফ সেক্রেটারি আজিজ আহমদ বাড়িটি সরকারের অনুকূলে বাজেয়াপ্ত করার পরামর্শ দিয়েছেন। তার বদলির পর এই পদে স্থলাভিষিক্ত হলেন এন এম খান হিসেবে পরিচিত নিয়াজ মোহাম্মদ খান, অনেকটাই জনমুখী। দুজনই পাঞ্জাবি কিন্তু মেজাজে ঠিক উল্টো। আইসিএস এন এম খান এবং আজগর আলী শাহ জলিল-জায়নাবের বিয়েতে বরযাত্রী হয়েছিলেন। তাদের বিয়েতে বরের গাড়ি চালিয়েছিলেন স্বয়ং হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী, তিনি তখন অবিভক্ত বাংলার প্রধানমন্ত্রী। এন এম খানের সঙ্গে সেই বিয়ের পাত্র যখন দেখা করলেন তিনি উল্টো নোট লিখলেন, এত ছোট বাড়ি সরকারের কোনো কাজে লাগবে না, বরং রক্ষণাবেক্ষণে টাকা খরচ হবে। স্টেপ-ইন রক্ষা পেল।

ড. এম এ মোমেন : সাবেক সরকারি চাকুরে, নন-ফিকশন ও কলাম লেখক।

মন্তব্য করুন

খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, ভোরের কাগজ লাইভ এর দায়ভার নেবে না।

জনপ্রিয়