চলে গেলেন বীর মুক্তিযোদ্ধা কৃষ্ণা রহমান

আগের সংবাদ

বিশৃঙ্খলা ঠেকাতে কঠোর ইসি : তিন শতাধিক প্রার্থীকে শোকজ > কয়েকজনকে জরিমানা > মামলা ৩ প্রার্থীর বিরুদ্ধে

পরের সংবাদ

স্মার্ট বাংলাদেশের রূপরেখা ঘোষণা

প্রকাশিত: ডিসেম্বর ২৮, ২০২৩ , ১২:০০ পূর্বাহ্ণ
আপডেট: ডিসেম্বর ২৮, ২০২৩ , ১২:০০ পূর্বাহ্ণ

ঝর্ণা মনি : উন্নয়নের চমক জাগানিয়া স্বপ্ন দেখিয়ে আবারো জনগণের ম্যান্ডেট পেতে ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ এর রূপরেখা জাতির সামনে তুলে ধরেছে ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগ। ‘উন্নয়ন দৃশ্যমান করতে বাড়বে এবার কর্মসংস্থান’ স্লোগানে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দলীয় ইশতেহারে ‘আমাদের বিশেষ অগ্রাধিকার’ শিরোনাম ১১ দফা অঙ্গীকার করেছে দলটি। তরুণদের স্মার্ট জনশক্তিতে রূপান্তর, কর্মসংস্থানের নিশ্চয়তা, দুর্নীতির বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স, দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে রাখা, সা¤প্রদায়িকতা-জঙ্গিবাদ ও মাদক নির্মূলের মাধ্যমে ডিজিটাল বাংলাদেশকে স্মার্ট বাংলাদেশে গড়ার প্রতিশ্রæতি দেয়া হয়েছে। সেই সঙ্গে ঘোষণা করা হয়েছে কৃষিতে বিনিয়োগ, শিল্পের প্রসার, ব্যাংক খাতে সক্ষমতা বাড়ানো, স্বাস্থ্য সেবা, সর্বজনীন পেনশন, আইনশৃঙ্খলা ও জবাবদিহিতা এবং সর্বস্তরে গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা সুরক্ষা ও চর্চার প্রসার ঘটানোর।
রাজধানীর হোটেল সোনারগাঁওয়ের গ্রান্ড বলরুমে গতকাল বুধবার এই ইশতেহার ঘোষণা ও উপস্থাপন করেন আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন ইশতেহার প্রণয়ন উপকমিটির আহ্বায়ক ও দলের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ড. আব্দুর রাজ্জাক। আরো বক্তব্য দেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। এর আগে সকাল ১০টা ২৫ মিনিটে অনুষ্ঠানে স্থলে আসেন শেখ হাসিনা। এরপর জাতীয় সংগীতের মাধ্যমে অনুষ্ঠান শুরু হয়। শুরুতেই আওয়ামী লীগের টানা তিন মেয়াদের উন্নয়নের ডকুমেন্টারি প্রদর্শন করা হয়।
সাদা শাড়ির ওপর দলীয় প্রতীক নৌকার হ্যান্ডপেইন্ট শাড়ি পরিহিত শেখ হাসিনা যেন আরো বেশি আত্মপ্রত্যয়ী। দৃঢ়প্রত্যয় নিয়েই আসন্ন নির্বাচনের ইশতেহার ঘোষণা করে তিনি বলেন, আন্তরিকতা ও নিষ্ঠা থাকা সত্ত্বেও সরকার পরিচালনা করতে গিয়ে সব সময়ই যে আমরা শতভাগ সফল হয়েছি, এমন দাবি করব না। তবে আওয়ামী লীগ কথামালার রাজনীতিতে বিশ্বাসী নয়। আমরা যা বলি, তা বাস্তবায়ন করি। টানা ১৫ বছর ক্ষমতায় থেকে ‘ডিজিটাল থেকে স্মার্ট বাংলাদেশে’ উত্তরণের পথে নিয়ে যাওয়া বাংলাদেশে কর্মসংস্থান সৃষ্টি ও জীবনমানের উন্নয়ন ঘটিয়ে উন্নত সমৃদ্ধ জাতির কাতারে পৌঁছানোর যাত্রা অব্যাহত রাখার প্রতিশ্রæতি দেন ইশতেহারে। এ সময় নৌকার জন্য ভোট চেয়ে বলেন, আপনারা আমাদের ভোট দিন, আমরা আপনাদের উন্নয়ন, শান্তি ও সমৃদ্ধি দেব।
যা আছে ১১ দফায় : ২০১৮ সালে আওয়ামী লীগের নির্বাচনী অঙ্গীকারে প্রাধান্য পেয়েছিল তরুণদের দক্ষ জনশক্তিতে রূপান্তর এবং কর্মসংস্থানের নিশ্চয়তা, ২০২১ সালে উন্নয়নশীল দেশের মর্যাদা লাভ, দুর্নীতির বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স, জাতীয় সংসদকে কার্যকর করা, সা¤প্রদায়িকতা-জঙ্গিবাদ ও মাদক নির্মূল। সেই সঙ্গে ঘোষণা ছিল মেগা প্রকল্পগুলোর দ্রুত ও মানসম্মত বাস্তবায়ন, গণতন্ত্র ও আইনের শাসন সুদৃঢ় করা, সার্বিক উন্নয়নে ডিজিটাল প্রযুক্তির অধিক ব্যবহার, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি নিরাপত্তার নিশ্চয়তা, দক্ষ ও সেবামুখী জনপ্রশাসন, জনবান্ধব আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী সংস্থা, ব্লæ-ইকোনমি-সমুদ্রসম্পদ উন্নয়ন, নিরাপদ সড়কের নিশ্চয়তা দিয়ে সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ার। ওই ইশতেহারের আমার গ্রাম আমার শহর, ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ, পদ্মা সেতু, মেট্রোরেল, পদ্মা সেতুতে রেল সংযোগ, বঙ্গবন্ধু টানেলসহ অধিকাংশ প্রতিশ্রæতিই বাস্তবায়ন করেছে তারা।
আগামী ৭ জানুয়ারির নির্বাচনে স্মার্ট বাংলাদেশ ইশতেহারের শুরুতে ১১টি বিষয়ে বিশেষ অগ্রাধিকার দিয়েছে ক্ষমতাসীনরা। এই ১১ দফা হচ্ছে- দ্রব্যমূল্য সবার ক্রয়ক্ষমতার মধ্যে রাখার জন্য সর্বাত্মক প্রচেষ্টা চালিয়ে যাওয়া, কর্মোপযোগী শিক্ষা ও

যুবকদের কর্মসংস্থান নিশ্চিত করা, আধুনিক প্রযুক্তিনির্ভর স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ে তোলা, লাভজনক কৃষির লক্ষ্যে সমন্বিত কৃষি ব্যবস্থা, যান্ত্রিকীকরণ ও প্রক্রিয়াজাতকরণে বিনিয়োগ বৃদ্ধি, দৃশ্যমান অবকাঠামোর সুবিধা নিয়ে এবং বিনিয়োগ বাড়িয়ে শিল্পের প্রসার ঘটানো, ব্যাংকসহ আর্থিক খাতে দক্ষতা ও সক্ষমতা বাড়ানো, নি¤œ আয়ের মানুষদের স্বাস্থ্যসেবা সুলভ করা, সর্বজনীন পেনশন ব্যবস্থায় সবাইকে যুক্ত করা, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কার্যকারিতা ও জবাবদিহি নিশ্চিত করা, সা¤প্রদায়িকতা এবং সব ধরনের সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদ রোধ করা, সর্বস্তরে গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা সুরক্ষা ও চর্চার প্রসার ঘটানো।
চার স্তম্ভে স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয় : দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে ইশতেহার ঘোষণা করেছে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ। স্মার্ট নাগরিক, স্মার্ট সরকার, স্মার্ট অর্থনীতি ও স্মার্ট সমাজের মাধ্যমে ক্ষুধা-দারিদ্র্যমুক্ত স্মার্ট সোনার বাংলা গড়তে চায় দলটি। দলটির সভাপতি শেখ হাসিনা বলেন, দ্বাদশ নির্বাচনকে সামনে রেখে আমরা আবারো আওয়ামী লীগের নির্বাচনী ইশতেহার নিয়ে আপনাদের সামনে হাজির হয়েছি। অতীতের ধারাবাহিকতায় এবারো আমরা সুনির্দিষ্ট লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করে একটি বাস্তবায়নযোগ্য নির্বাচনী ইশতেহার তৈরি করেছি। ২০০৮, ২০১৪ এবং ২০১৮-এর নির্বাচনী ইশতেহারে ঘোষিত দীর্ঘমেয়াদি কর্মপরিকল্পনাগুলোর ধারাবাহিকতা দ্বাদশ নির্বাচনী ইশতেহারেও রক্ষিত হয়েছে।
ইশতেহারে ডিজিটাল থেকে স্মার্ট বাংলাদেশে উত্তরণের স্বপ্ন দেখিয়ে বলা হয়েছে, চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের যুগে বিশ্ব প্রতিযোগিতায় টিকে থাকার জন্য প্রযুক্তি সক্ষমতা একান্ত প্রয়োজন। এজন্য ‘স্মার্ট নাগরিক’, ‘স্মার্ট সরকার’, ‘স্মার্ট অর্থনীতি’ ও ‘স্মার্ট সমাজ’- এই চারটি স্তম্ভের সমন্বয়ে ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ গড়ার ঘোষণা দেয়া হয়েছে। স্মার্ট বাংলাদেশ বাস্তবায়নে কাজ করছে দলটি। জনগণের ভোটে নির্বাচিত হলে ২০৪১ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে ক্ষুধা-দারিদ্র্যমুক্ত স্মার্ট সোনার বাংলা হিসেবে গড়ে তোলার অঙ্গীকার ব্যক্ত করা হয়।
আবারো ক্ষমতায় আসতে যেসব প্রতিশ্রæতি : ইশতেহারে চারটি অধ্যায়। প্রথম অধ্যায়ে বিশেষ অধিকারের কথা বলা হয়েছে। দ্বিতীয় অধ্যায়ে বিভিন্ন মেয়াদে আওয়ামী লীগ সরকারের উন্নয়ন তুলে ধরা হয়েছে। তৃতীয় অধ্যায়ে ২০০৯ সাল থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত উন্নয়ন ও অগ্রগতির বিষয়ে বলা হয়েছে। সেই সঙ্গে রয়েছে ডিজিটাল বাংলাদেশ থেকে স্মার্ট বাংলাদেশে উত্তরণের কৌশল। চতুর্থ অধ্যায়ে অঙ্গীকার বাস্তবায়নের প্রতিশ্রæতি। বিভিন্ন ক্ষেত্রে আওয়ামী লীগের দলীয় অবস্থান, গত ১৫ বছরের অর্জন এবং আগামী দিনের লক্ষ্য ও পরিকল্পনা ধরে সাজানো হয়েছে ৯৮ পৃষ্ঠার এই ইশতেহার। ২০০৯ থেকে ২০২৩ সালের শাসনামলকে ‘উন্নয়ন ও সমৃদ্ধির পথে বিশ্বের বিস্ময় বাংলাদেশ’ বলা হয়েছে। সুশাসনের ক্ষেত্রে বলা হয়েছে- গণতন্ত্র, নির্বাচন ও কার্যকর সংসদ, আইনের শাসন ও মানবাধিকার সুরক্ষা, গণমাধ্যমের স্বাধীনতা ও অবাধ তথ্যপ্রবাহ, জনকল্যাণমুখী, জবাবদিহিমূলক, দক্ষ ও স্মার্ট প্রশাসন, জনবান্ধব আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী গড়ে তোলা, দুর্নীতির বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতি, সন্ত্রাস ও সা¤প্রদায়িকতা, স্থানীয় সরকার, ডিজিটাল ভূমি ব্যবস্থাপনার কথা তুলে ধরা হয়েছে।
ইশতেহারে বলা হয়েছে, গণমানুষের দল আওয়ামী লীগ প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকেই গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার জন্য লড়াই-সংগ্রাম করে আসছে। মানুষের মৌলিক ও গণতান্ত্রিক অধিকার নিশ্চিতে আমরা সদা তৎপর। গণতান্ত্রিক শাসন ব্যবস্থায় নির্বাচনের মাধ্যমে একটি কার্যকর সংসদই পারে কেবল জনগণের স্বার্থ রক্ষা করতে।
অর্থনীতির ক্ষেত্রে বলা হয়েছে- নির্বাচিত হলে আওয়ামী লীগ সরকার লক্ষ্য ও পরিকল্পনা বাস্তবায়নের জন্য প্রয়োজনীয় নীতি-কৌশল গ্রহণ করবে। বাজারমূল্য ও আয়ের মধ্যে সঙ্গতি প্রতিষ্ঠা করা হবে। এছাড়া সামষ্টিক অর্থনীতি : উচ্চ আয়, টেকসই ও অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়ন, মুদ্রা সরবরাহ ও ব্যাংকিং ব্যবস্থা, বিনিয়োগ ও উন্নয়ন, আর্থিক খাতে শৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠা ও অপরাধ দমন, দারিদ্র্য বিমোচন ও বৈষম্য হ্রাস করার ব্যাপারে ইশতেহারে বিশদ ব্যাখা দেয়া হয়েছে।
নির্বাচিত হলে দারিদ্র্যের হার ১১ শতাংশে, চরম দারিদ্র্যের অবসান এবং ২০৪১ সাল নাগাদ দারিদ্র্যের হার ৩ শতাংশে নামিয়ে আনার স্বপ্ন দেখানো হয়েছে। এছাড়া ‘আমার গ্রাম-আমার শহর’ : প্রতিটি গ্রামে আধুনিক নগর সুবিধা স¤প্রসারণ করা হবে।
‘তারুণ্যের শক্তি-বাংলাদেশের সমৃদ্ধি’ অংশে বলা হয়েছে আওয়ামী লীগ নির্বাচিত হলে দেশের রূপান্তর ও উন্নয়নে আমরা তরুণ ও যুবসমাজকে সম্পৃক্ত রাখবে। কর্মক্ষম, যোগ্য তরুণ ও যুবকদের জন্য কর্মসংস্থানের সুযোগ স¤প্রসারণ, জেলা ও উপজেলায় ৩১ লাখ যুবকের প্রশিক্ষণ এবং তাদের আত্মকর্মসংস্থানের জন্য সহায়তার কর্মসূচি অব্যাহত থাকবে। এছাড়া কৃষি, খাদ্য ও পুষ্টি, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উন্নয়নে বাণিজ্যিক দুগ্ধ, পোল্ট্রি ও মৎস্য খামার প্রতিষ্ঠা, আত্মকর্মসংস্থান বাড়ানো এবং দারিদ্র্য দূরীকরণে সহজশর্তে ঋণ, প্রয়োজনীয় ভর্তুকি, প্রযুক্তিগত পরামর্শ ও নীতিগত সহায়তা দেয়া হবে।
ইশতেহারে শিল্প উন্নয়ন, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি, যোগাযোগ, মেগা প্রকল্প, সুনীল অর্থনীতি, এমডিজি অর্জন এবং এসডিজি বাস্তবায়ন কৌশল, ডেল্টা প্ল্যান, সর্বজনীন পেনশন, শিক্ষা, স্বাস্থ্যসেবা ও পরিবার কল্যাণ, সংস্কৃতি, ক্রীড়া, শ্রমিক কল্যাণ ও শ্রম নীতি, নারীর ক্ষমতায়ন, শিশুকল্যাণ, হিজড়া জনগোষ্ঠী, জলবায়ু পরিবর্তন ও পরিবেশ সুরক্ষা, স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব, দুর্নীতিবাজদের অর্থ-সম্পদ বাজেয়াপ্তের অঙ্গীকার করা হয়েছে।
ইশতেহার ঘোষণার সময় শেখ হাসিনা বলেন, আওয়ামী লীগের হাতে আবারো রাষ্ট্রক্ষমতা দেয়া হলে, বিগত বছরগুলোতে নেয়া দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা বাস্তবায়নের ধারাবাহিকতা অব্যাহত থাকলে ২০৩১ সালের মধ্যে বাংলাদেশ উচ্চ মধ্যম আয়ের এবং ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত-সমৃদ্ধ স্মার্ট ‘সোনার বাংলা’ প্রতিষ্ঠিত হবে।
প্রসঙ্গত, ডিজিটাল বাংলাদেশ গঠনের রূপরেখা সংবলিত ২০০৮ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগের ইশতেহারের স্লোগান ছিল ‘দিন বদলের সনদ’। ২০১৪ সালের দশম সংসদ নির্বাচনে ছিল ‘এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ’। ২০১৮ সালে দলটির ইশতেহারে স্লোগান ছিল, ‘সমৃদ্ধির অগ্রযাত্রায় বাংলাদেশ’। এবারের শিরোনাম ‘স্মার্ট বাংলাদেশ: উন্নয়ন দৃশ্যমান, বাড়বে এবার কর্মসংস্থান’।

মন্তব্য করুন

খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, ভোরের কাগজ লাইভ এর দায়ভার নেবে না।

জনপ্রিয়