প্রস্তুতি ম্যাচ : ইংল্যান্ডের বিপক্ষে টাইগারদের হার

আগের সংবাদ

রাজনীতিতে সমঝোতার উদ্যোগ! : বৈরিতার পারদ নিম্নমুখী, আ.লীগের ৫ সদস্যের কমিটি, প্রতিনিধি দল গঠন করছে বিএনপি

পরের সংবাদ

দুদকের মামলা : সাবেক বিমানবালা শোভার ৩ বছর কারাদণ্ড

প্রকাশিত: অক্টোবর ৪, ২০২৩ , ১২:০০ পূর্বাহ্ণ
আপডেট: অক্টোবর ৪, ২০২৩ , ১২:০০ পূর্বাহ্ণ

কাগজ প্রতিবেদক : জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) করা মামলায় অবসরপ্রাপ্ত বিমানবালা নাজমীন সিদ্দিক শোভাকে তিন বছরের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। গতকাল মঙ্গলবার ঢাকার বিভাগীয় স্পেশাল জজ এস.এম জিয়াউর রহমান আসামির উপস্থিতিতে এ রায় ঘোষণা করেন। কারাদণ্ডের পাশাপাশি আসামিকে ২০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড অনাদায়ে আরো তিনমাসের কারাদণ্ড দেয়া হয়েছে। রায় ঘোষণা শেষে আসামিকে সাজা পরোয়ানা দিয়ে কারাগারে পাঠানো হয়।
মামলা সূত্রে জানা যায়, ২০১৬ সালের ২২ নভেম্বর দুদকের উপপরিচালক জালাল উদ্দিন আহাম্মদ আসামি শোভার বিরুদ্ধে মামলাটি দায়ের করেন। মামলায় আসামির বিরুদ্ধে ৫৭ লক্ষ ৪৩ হাজার ৬৮৬ টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগ আনা হয়। এরপর ২০১৯ সালের ২৫ আগস্ট মামলার তদন্ত কর্মকর্তা আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন।
বাঞ্ছারামপুর
মুক্তিপণ না পেয়ে
শিশুকে হত্যা
গ্রেপ্তার ২
বাঞ্ছারামপুর (ব্রাহ্মণবাড়িয়া) প্রতিনিধি : বাঞ্ছারামপুরে মুক্তিপণ না পেয়ে সাত বছরের শিশুকে গলা টিপে হত্যা করা হয়েছে।
অপহরণ ও হত্যার শিকার ফাতেহা উপজেলার দরিয়াদৌলত ইউনিয়নের শুঁটকিকান্দি গ্রামের বাছেদ মিয়ার মেয়ে। সে প্রথম শ্রেণির ছাত্রী ছিল।
গ্রেপ্তারকৃতরা একই উপজেলার দরিয়াদৌলত গ্রামের রাজ্জাক মিয়ার ছেলে নাজিম (১৯) ও শুঁটকিকান্দি গ্রামের মমিন মিয়ার ছেলে আলাউদ্দিন (২১)। সম্পর্কে তারা ফাতেহার ফুফাতো ও চাচাতো ভাই। অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সিরাজুল ইসলাম জানান, গত ৩০ আগস্ট বাড়ি থেকে নিখোঁজ হয় ফাতেহা। ১ অক্টোবর অপহরণকারীরা ফাতেহার বাবাকে ফোন করে তাকে অপহরণ করা হয়েছে বলে জানান। পরে বাছেদ মিয়ার কাছে মুক্তিপণ বাবদ ৪ লাখ টাকা দাবি করেন অপহরণকারীরা। বাছেদ মিয়া বিষয়টি বাঞ্ছারামপুরের ওসিকে জানান। পরে পুলিশ অপহরণকারীর ফোন নম্বর ধরে বিষয়টির তদন্ত শুরু করে।
নিহত শিশুর মা রুমি আক্তার বলেন, আমার মেয়েকে কবিরাজ সেজে অপহরণ করে আমাকে ফোন দিয়ে বলে, মেয়েকে ফিরে পেতে হলে ৪ লাখ টাকা দিতে হবে। যারা অপহরণ করেছে, তারাই এলাকায় মাইকিং করে আমার মেয়ের খোঁজ চায়।
পুলিশ সুপার শাখাওয়াত হোসেন বলেন, গত সোমবার রাতে দুজনকে আটক করে পুলিশ। তাদের ফোনে শিশুটিকে অপহরণ ও মুক্তিপণ দাবি সংক্রান্ত চ্যাটিং পাওয়া গেছে। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে তারা ঘটনার সঙ্গে জড়িত থাকার কথা স্বীকার করেছেন। পরে তাদের স্বীকারোক্তি অনুযায়ী পাশের ডোবা থেকে শিশুটির মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। এ ঘটনায় শিশুর মা রুমা আক্তার গতকাল মঙ্গলবার বাঞ্ছারামপুর থানায় হত্যা মামলা করেছেন।

মন্তব্য করুন

খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, ভোরের কাগজ লাইভ এর দায়ভার নেবে না।

জনপ্রিয়