গভর্নরের সঙ্গে আইএমএফের বৈঠক : ভবিষ্যদ্বাণী মডেলে নিরসন হবে অর্থনৈতিক সংকট

আগের সংবাদ

ভিসা নিষেধাজ্ঞা নিয়ে ধোঁয়াশা : নিষেধাজ্ঞাভুক্ত ব্যক্তির সংখ্যা বা পরিচয় জানায়নি > আ.লীগ-বিএনপি চাপাচ্ছে একে অন্যের ঘাড়ে

পরের সংবাদ

রাজামৌলির নতুন প্রজেক্ট

প্রকাশিত: সেপ্টেম্বর ২৩, ২০২৩ , ১২:০০ পূর্বাহ্ণ
আপডেট: সেপ্টেম্বর ২৩, ২০২৩ , ১২:০০ পূর্বাহ্ণ

আরআরআরের বিশ্বব্যাপী সাফল্যের পর আসছে এসএস রাজামৌলির নতুন প্রজেক্ট। গণেশ চতুর্থীর শুভ দিনে এই বিশেষ খবর শেয়ার করে নিলেন পরিচালক নিজেই। সামাজিক মাধ্যমে নতুন সিনেমা ‘মেড ইন ইন্ডিয়া’-র মোশন পোস্টার শেয়ার হতে না হতেই ভাইরাল। ভারতীয় সিনেমার জনক, অর্থাৎ দাদাসাহেব ফালকেকে নিয়ে বায়োপিক আনছেন রাজামৌলি। এক্সে (সাবেক টুইটার) ভিডিও শেয়ার করে রাজামৌলি লিখেছেন, ‘যখন আমি প্রথমবার সিনেমাটির বর্ণনা শুনেছিলাম, তখনই তা আমাকে আবেগপ্রবণ করে তুলেছিল। এমনিতেই বায়োপিক বানানো কঠিন, আর তা যদি হয় ভারতীয় সিনেমার জনককে নিয়ে, তাহলে তা আরো বেশি চ্যালেঞ্জিং। আমাদের ছেলেরা এর জন্য প্রস্তুত। অত্যন্ত গর্বের সঙ্গে মেড ইন ইন্ডিয়া উপস্থাপন করছি।’
মেড ইন ইন্ডিয়া পরিচালনা করবেন জাতীয় পুরস্কার বিজয়ী পরিচালক নীতিন কক্কর। মারাঠি, তেলেগু, হিন্দি, তামিল, মালায়লাম এবং কন্নড় ভাষায় মুক্তি পাবে সিনেমাটি। ছবিটি প্রযোজনা করবেন ম্যাক্স স্টুডিওসের বরুণ গুপ্ত এবং শোয়িং বিজনেসের এসএস কার্তিকেয়া। রাজামৌলির এই পোস্টে প্রতিক্রিয়া জানিয়ে একজন দাবি জানালেন মহাভারতের। লিখলেন, ‘মহাভারত কবে আসছে?’ আরেকজনের মন্তব্য, ‘ভারতীয় সিনেমার জনক বলতে কি দাদা সাহেব ফালকের বায়োপিক এটা?’ আরেকজন কমেন্টে পরামর্শ দিলেন, ‘মেড ইন ভারত’ রাখা হোক সিনেমার ‘মেড ইন ইন্ডিয়া’র বদলে। ডেডলাইনের এক প্রতিবেদনে দাবি করা হয়েছে, রাজামৌলি ‘ভারতীয় সিনেমার জন্ম ও উত্থানের’ গল্প বলতে আগ্রহী। দলের ঘনিষ্ঠ একটি সূত্র আরও প্রকাশ করেছে, ছবিটি ‘বিশাল স্কেল’-এ তৈরি হবে এবং আরআরআরের মতোই একটি ‘ম্যাগনাম অপাস’ হতে চলেছে। চলতি বছরের শুরুর দিকে লস অ্যাঞ্জেলেসে অনুষ্ঠিত ৯৫তম একাডেমি পুরস্কারের মঞ্চে এসএস রাজামৌলির জজজ সিনেমাটি তার নাটু নাটুর জন্য ‘সেরা মৌলিক গান’ বিভাগে অস্কার জিতে নেয়। এই ছবিতে জুনিয়র এনটিআর এবং রাম চরণ প্রধান ভূমিকায় অভিনয় করেছিলেন। গুরুত্বপূর্ণ চরিত্রে কেমিও করেন আলিয়া ভাট এবং অজয় দেবগন। ছবিটি বিশ্বব্যাপী বক্স অফিসে ১ হাজার কোটিরও বেশি আয় করে একটি বিশাল বাণিজ্যিক ব্লকবাস্টারে পরিণত হয়েছিল। জাতীয় পুরস্কারের মঞ্চেও বিশেষভাবে সমাদৃত হয়েছে ছবিটি। ‘স্বাস্থ্যকর বিনোদন প্রদানকারী জনপ্রিয় চলচ্চিত্র’ হিসেবে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার জিতেছে। সঙ্গে এমএম কিরাভানির জন্য সেরা সংগীত পরিচালনা, কালভৈরবের জন্য সেরা পুরুষ প্লেব্যাক গায়কসহ সেরা স্পেশাল এফেক্ট, সেরা অ্যাকশন ডিরেক্টর, সেরা কোরিওগ্রাফির মতো বিভাগে পাঁচটি জাতীয় পুরস্কার জিতে নেন।

:: মেলা ডেস্ক

মন্তব্য করুন

খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, ভোরের কাগজ লাইভ এর দায়ভার নেবে না।

জনপ্রিয়