বিএনপির দাবি : রোহিঙ্গা সংকট সমাধানের সক্ষমতা নেই সরকারের

আগের সংবাদ

স্বর্ণ গায়েব নিয়ে অনেক প্রশ্ন

পরের সংবাদ

টেকসই অর্থনীতির জন্য টেকসই ব্যাংকিংয়ের গুরুত্ব বাড়ছে

প্রকাশিত: সেপ্টেম্বর ৫, ২০২৩ , ১২:০০ পূর্বাহ্ণ
আপডেট: সেপ্টেম্বর ৫, ২০২৩ , ১২:০০ পূর্বাহ্ণ

টেকসই অর্থনীতি, বিশেষ করে টেকসই ব্যাংকিংয়ের ওপর এখন বাংলাদেশসহ উন্নয়নশীল ও স্বল্পোন্নত দেশগুলোর আগ্রহ বাড়ছে। লেবানন, শ্রীলঙ্কা, দক্ষিণ আফ্রিকা ও শেষে বাংলাদেশের অর্থনীতিতে আর্থিক ব্যবস্থাপনার ব্যর্থতার পটভূমিতে ‘টেকসই’ ব্যাংকের দাবি প্রবলভাবে উচ্চারিত হচ্ছে। ২০২০ সালে টেকসই অর্থায়ন নীতিমালা জারি করে বাংলাদেশ ব্যাংক। এরপর টেকসই অর্থায়ন নীতির সঙ্গে সঙ্গতি রেখে পরিবেশ অনুকূল শিল্পসহ টেকসই উন্নয়ন প্রকল্পে অর্থায়নে আগ্রহ প্রকাশ করতে থাকে অন্য আরো ব্যাংক। এ ধরনের পরিবেশবান্ধব উদ্যোগে অর্থায়নের জন্য কেউ বেছে নেন কৃষি খাত, কেউ ইফালুয়েন্ট ট্রিটমেন্ট প্লান্ট (ইটিপি), কেউ কৃষিপণ্য সরবরাহ সোপান (সাপ্লাই চেইন), কেউ বা সামাজিক দায়বদ্ধতা (সিএসআর) কার্যক্রম ইত্যাদি। ব্যাংকগুলো এখন থেকেই ভাবতে শুরু করেছে প্রতিটি অর্থায়ন উদ্যোগের মূল প্রতিপাদ্য হতে হবে ‘টেকসই উন্নয়ন’। ব্যাংকের অর্থায়নে শিল্প প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে বর্জ্য দূষণ ব্যবস্থা নিশ্চিতকরণ এবং দাহ্য জ্বালানি দ্বারা কার্বন নিঃসরণ নিয়ন্ত্রণে রাখার মাধ্যমে পরিবেশ সংরক্ষণ নিয়ে এখন আগের যে কোনো সময়ের চেয়ে বেশি গুরুত্ব সহকারে ভাবনা-চিন্তা করা হচ্ছে। এর পাশাপাশি ‘টেকসই’ শিল্প উদ্যোগে জড়িত উদ্যোক্তা গড়ে তোলার লক্ষ্যে সহজ শর্তে অর্থায়ন সুবিধা বাড়ানোর জন্যও উদ্যোগী হয়ে উঠছে ব্যাংকগুলো। পরিবেশ নিয়ে সংবেদনশীলতা বাড়ানোর পাশাপাশি চলছে অন্তর্ভুক্তিমূলক ব্যাংকব্যবস্থা পুনর্বিন্যাসের উদ্যোগ। সংশ্লিষ্ট সব উদ্যোক্তা ও ব্যাংকগুলোর বর্ধিত সামাজিক দায় পালন (সিএসআর) কার্যক্রমকে আরো গতিশীল, লক্ষ্য-অভিমুখী এবং অর্থবহ করে তোলার প্রয়োজনবোধের বিষয়টি তো সব সময়ই সক্রিয় বিবেচনায় রাখা হয়েছে। টেকসই ব্যাংকিংয়ের ওপর দীর্ঘদিন কাজ করছে এমন একটি আন্তর্জাতিক গবেষণা প্রতিষ্ঠান ‘ডিজাস্টার’ টেকসই ব্যাংকিং ‘অ্যাপ্রোচ’ বাস্তবায়নের ৯টি মূল আদর্শ সাব্যস্ত করেছে। এভাবেই ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে দরদি, সংবেদনশীল ও মূল্যবোধভিত্তিক করে সামাজিক ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা, পরিবেশ এবং সামাজিক অবদান, মানবাধিকার, নারীর আর্থসামাজিক ক্ষমতায়ন, অন্তর্ভুক্তিমূলক ব্যাংকিং, পরিবেশ ও সামাজিক সুশাসন, সক্ষমতা বৃদ্ধি, সহায়তামূলক অংশীদারত্ব এবং রিপোর্টিংয়ের ওপর গুরুত্ব দেয়া হচ্ছে। টেকসই ‘অ্যাপ্রোচ’ শুধু আর্থিক ক্ষেত্রেই নয়- সব পর্যায়ে, সব খাতে ও ক্ষেত্রে ছড়িয়ে দিতে হবে। টেকসই ব্যাকিং (ঝঁংঃধরহধনষব ইধহশরহম) একটি নতুন ধারণা হলেও বিশ্ব পরিবেশ এবং জলবায়ুগত বিভ্রাট এবং তজ্জনিত বিপর্যয়ের আলোকে এই নতুন ‘অ্যাপ্রোচটি’ নিয়ে এখন খুব জোরেশোরে কথা চলছে। ইতোমধ্যেই এই নতুন ধারার কিছু প্রকার-প্রকরণ এবং আনুষঙ্গিক বিষয় নিয়ে প্রাতিষ্ঠানিক সংজ্ঞাবদ্ধতাও পরিদৃশ্যমান।
টেকসই অর্থায়নের পাশাপাশি ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোও পরিবেশবান্ধব কার্যক্রম শুরু করেছে। তারই অংশ হিসেবে অনেক ব্যাংক শাখা ও এটিএমে সৌরবিদ্যুৎ ব্যবহার করা হচ্ছে। বিদ্যুতের ব্যবহার কমিয়ে প্রাকৃতিক আলোর ব্যবহার বাড়ানো হচ্ছে। কাগজের ব্যবহার কমিয়ে আনছে কোনো কোনো ব্যাংক। আবার টেকসই অর্থায়নের আওতায় এমন প্রকল্প যুক্ত হচ্ছে, যেখানে সৌরবিদ্যুৎ ব্যবহৃত হচ্ছে। এসব উদ্যোগের ফলে পরিবেশ কতটা সুরক্ষিত হচ্ছে, তার কোনো হিসাব যদিও নেই; তবে অর্থায়নের নীতি ও কৌশলের মাধ্যমে পরিবেশের সুরক্ষা দেয়া সম্ভব। সারা বিশ্বে পরিবেশের সুরক্ষা এখন অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। এ জন্য দেশের ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে টেকসই অর্থায়নের লক্ষ্য বেঁধে দেয়া হয়েছে। তবে এখন সময় এসেছে নবায়নযোগ্য জ্বালানি, বর্জ্য ব্যবস্থাপনা, পরিবেশবান্ধব স্থাপনা খাতে ঋণের লক্ষ্য বেঁধে দেয়ার। পাশাপাশি পরিবেশবান্ধব ইট-কারখানাতেও ঋণ দিতে বিশেষ উদ্যোগ নিতে হবে। এতে সরাসরি পরিবেশের ক্ষতি ঠেকানো যাবে। বসবাসের উপযোগী হবে এই ধরণি।
কখনো খেলাপি হয়নি, পরিবেশ দূষণ করেনি- এমন গ্রাহকদেরই ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো টেকসই অর্থায়ন করছে। এসব ঋণগ্রহীতা কারখানাগুলো পরিবেশবান্ধব ও সৌরবিদ্যুৎ ব্যবহার করে। জাহাজভাঙা কারখানাও পরিবেশবান্ধব হয়ে যাচ্ছে। এতে টেকসই অর্থায়ন বাড়ছে। এসব ঋণ আদায়ের হারও ভালো। কোভিড-১৯ মহামারি শুধু আমাদের সামগ্রিক উন্নয়নের মূলেই আঘাত করেনি, পরিবেশ নিয়ে আমাদের অর্জনগুলো ধরে রাখতে নতুন করে ভাবতে হচ্ছে। পরিবেশবান্ধব স্থাপনার বিভিন্ন নির্ণায়কের মধ্যে রয়েছে- টেকসই নির্মাণ ভূমি, জ্বালানি দক্ষতা, নবায়নযোগ্য শক্তির ব্যবহার, নিরাপত্তা, পানি ব্যবহারের দক্ষতা, কর্মবান্ধব পরিবেশ, অভ্যন্তরীণ পরিবেশগত মান, কারখানার অভ্যন্তরে বায়ুর মান, প্রযুক্তির ব্যবহার, অগ্নিনির্বাপণ ব্যবস্থা, দুর্ঘটনা মোকাবিলার সক্ষমতা, বর্জ্য ব্যবস্থাপনা ইত্যাদি। একটি পরিবেশবান্ধব পোশাক কারখানায় উৎপাদনের প্রতিটি ধাপে পানি, বিদ্যুৎ, রং এবং বিভিন্ন রাসায়নিক দ্রব্যের ব্যবহার পরিবেশবান্ধব উপায়ে হচ্ছে কিনা তা দেখা হয়। অধিকাংশ পোশাকশিল্প কারখানা ইটিপি ব্যবহারের ক্ষেত্রে গতানুগতিক ইটিপির পরিবর্তে বায়োলজিক্যাল ইটিপি ব্যবহার করছে, যা আমাদের সবুজ বিপ্লবেরই একটি ইতিবাচক ইঙ্গিত। বিশ্ববাজারে টিকে থাকতে হলে টেকসই উন্নয়নের বিকল্প নেই। তাই বিশ্ববাজারে নিজেদের অবস্থান আরও সুদৃঢ় করে তুলতে পরিবেশবান্ধব উৎপাদন ব্যবস্থায় মনোযোগী হতে হবে। পরিবেশবান্ধব শিল্পায়নে অর্থায়নের পাশাপাশি এনভায়রনমেন্টাল, সোশ্যাল ও করপোরেট গভর্ন্যান্স (ইএসজি) প্রণয়ন ও বাস্তবায়নকে আরো গুরুত্ব সহকারে দেখতে হবে। বিশ্বব্যাপী ভোক্তাদের টেকসই ও স্বল্প কার্বনফুট প্রিন্ট সম্পন্ন পোশাকের প্রতি আগ্রহ ক্রমশ বেড়ে চলেছে এবং জনপ্রিয় ফ্যাশন ব্র্যান্ডগুলোও পরিবেশবান্ধব পোশাক তৈরির নিত্যনতুন প্রতিশ্রæতি নিয়ে কনজুমারদের আকৃষ্ট করার চেষ্টা করছে।
এই ‘প্রটোকল’ বা কর্ম সোপানগুলোর একটাই লক্ষ্য এবং তা হলো, পরিবেশবান্ধব অর্থায়ন এবং বিশ্বজুড়ে পরিবেশের যে অনাসৃষ্টি চলছে তাতে এটাই সাব্যস্ত হওয়া স্বাভাবিক, দীর্ঘমেয়াদে টিকে থাকতে হলে ‘টেকসই’ অর্থনীতি এবং টেকসই উন্নয়নের কোনোই বিকল্প নেই। একটি প্রাচীন পোলিশ প্রবাদে আছে, প্রকৃতিকে যদি পিস্তল দিয়ে গুলি করা হয়, প্রকৃতি তার বদলা নেয় কামান দেগে। মানুষ যেভাবে প্রকৃতির ভারসাম্যতাকে বিনষ্ট করেছে তারই প্রতিশোধ চলছে ইউরোপে ৪৫ থেকে ৫০ সেলসিয়াস তাপমাত্রায়; শীত ও বর্ষার মধ্যেও দাবানলে পুড়ে ছাই হয়ে যাচ্ছে বনভূমি ও জনপদ; অস্বাভাবিক ভূকম্পন হচ্ছে; সমুদ্র উঁচু হয়ে উঠছে; মেরুতে বিশাল বিশাল বরফখণ্ড গলে গলে পড়ছে। পরিবেশ ও প্রকৃতির প্রতি সংবেদনশীলতার গুরুত্ব অনুধাবন করে ব্যাংক ও ব্যাংকবহির্ভূত আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো তাই যেভাবে এগিয়ে আসছে এ জন্য প্রশংসা ও অভিনন্দন দুটিই তাদের পাওনা। কোনো কোনো ব্যাংক কর্মকর্তা বলছেন, প্রতিটি উদ্যোগে টেকসই উন্নয়নকে মূল প্রতিপাদ্য করে নেয়ার সময় এসেছে। কার্বন নিঃসরণ আমাদের কমাতেই হবে। দাহ্য বর্জ্যরে আগ্রাসন কমাতে বিকল্প ও নবায়নযোগ্য শক্তির দিকে ঝুঁকতেই হবে। আগে এটা হয়তো মূল্যবোধের ব্যাপার ছিল; কিন্তু এখন এটা অস্তিত্বের প্রশ্ন। প্রকৃতি বাঁচলে আমরা বাঁচব। প্রকৃতি পচলে আমরাও রসাতলে যাব। ব্যাংকগুলো বর্জ্য প্রক্রিয়াজাত প্লান্ট কিংবা সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদনে অর্থায়নের ওপর গুরুত্ব দিচ্ছে। এই গুরুত্ববোধকে আরো বাড়াতে হবে। উৎপাদন ও সরবরাহ ধারায় অর্থায়ন বা অর্থ-সংস্থানকারী প্রতিষ্ঠানগুলো একটি বড় ভূমিকা পালন করতে পারে। এ ক্ষেত্রেও তার অন্যথা হওয়ার কথা নয়। যেসব শিল্পে বর্জ্য ব্যবস্থাপনা অপরিহার্য হলেও ব্যবস্থা (ইটিপি) নেই, সেই শিল্পে ব্যাংক অর্থায়নে অপারগ, এটা পরিষ্কার করে বলে দিতে হবে। এই ধরনের পরিবেশানুকূল উদ্যোগে দীর্ঘমেয়াদি এবং সহজ শর্তে বিনিয়োগ করার কথা ভাবতে হবে, যাতে প্রতিষ্ঠানগুলো এই খাতে উৎসাহী হয়। তেমনি নবায়নযোগ্য জ্বালানি বা শক্তি খাতেও সহজ শর্তে মেয়াদি বিনিয়োগের কথা ভাবতে হবে, যাতে সৌর বিদ্যুতের আরো প্রসার ঘটে এবং দেশে সৌর বিদ্যুতের প্যানেলসহ অন্য সব যন্ত্র এবং প্রযুক্তি তৈরি করার পথ সুগম করতে হবে, যাতে সৌর বিদ্যুতে মানুষের ঝোঁক এবং নির্ভরশীলতা আরো বাড়ে। ভাবতে হবে ‘উইন্ডমিলের’ কথাও। ‘পরিবেশানুকূল উদ্যোগ’ নিজেও একটি বড় খাত হয়ে উঠতে পারে। সে জন্য চাই জাতীয় পর্যায়ে যথাযথ পরিকল্পনা। তেল বিক্রি কমিয়ে দেয়া বা রেশনিং প্রথা নিতান্তই একটি নেতিবাচক পদক্ষেপ। অতি সাম্প্রতিককাল পর্যন্তও এ দেশের ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো টেকসই উন্নয়নের বিশ্বব্যাপী যৌথ অভিযাত্রার মূলস্রোতে ছিল না। তবে এখন বিশ্বের উন্নয়ন ভাবনা, পরিবেশ ও আবহাওয়াগত বিষয়ের সঙ্গে এত নিবিড়ভাবে জড়িত হয়ে পড়ছে যে, ব্যাংকগুলোর সেবা নীতি ও লেনদেনের একটা বড় অভিমুখ তৈরি করেছে, টেকসই গুণ বা জাতিসংঘ জলবায়ু সম্মেলন হয়ে যাওয়ার পর টেকসই ব্যাংকিং ধারণা তত্ত্বগত পরিমণ্ডলী ছাড়িয়ে ব্যাংকের কাউন্টারের সামনে চলে এসেছে। ব্যাংকগুলো এখন ‘সবুজ’ পণ্য উৎপাদন এবং ‘সবুজ’ বাণিজ্যের দিকে আগের যেকোনো সময়ের চেয়ে বেশি ঝুঁকছে এবং পরিবেশ অনুকূল উৎপাদন খাতে বিনিয়োগের সর্বোচ্চ তাগিদ বাস্তবায়ন করছে। কৌশলপট সাজানো হচ্ছে কীভাবে ‘সবুজ বিনিয়োগ’ বাস্তবায়ন করা যায় এবং কার্বন নিঃসরণ বিরোধী প্রকল্পে উৎসাহব্যঞ্জক সাড়া দেয়া যায়। শুধু তাই নয়, প্রতিষ্ঠানগুলোর করপোরেট দায়বদ্ধতা কর্মসূচির সুফলভোগীদের মধ্যে তারা জলবায়ু-শরণার্থীদের আরো বেশি করে অন্তর্ভুক্ত করার কথা ভাবছে। বিশ্ব ব্যাংকব্যবস্থার এই ‘সবুজে ফিরে আসার’ তাগিদ বাংলাদেশের জন্য বিশেষভাবে প্রযোজ্য। কেননা জলবায়ু পরিবর্তনের সবচেয়ে বেশি ঝুঁকিপূর্ণ দেশগুলোর মধ্যে বাংলাদেশ ছিল এবং আছে। টেকসই উন্নয়নমুখী ব্যাংকিংয়ের অন্য কয়েকটি সহযোগী সুফলের মধ্যে থাকছে অন্তর্ভুক্তিমূলক ব্যাংকিং, জনবান্ধব ব্যাংকিং এবং অংশগ্রহণমূলক ব্যাংকিং। টেকসই উন্নয়নের মূল লক্ষ্য যেহেতু সাধারণ মানুষ, বিশেষ করে গ্রামীণ এবং প্রান্তিক জনগোষ্ঠী, তাই পরিবেশ ও জলবায়ুমুখী যেকোনো উদ্যোগের প্রথম এবং প্রধান সুফলভোগী তারাই হবেন।

রেজাউল করিম খোকন : অবসরপ্রাপ্ত ব্যাংকার, কলাম লেখক।

মন্তব্য করুন

খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, ভোরের কাগজ লাইভ এর দায়ভার নেবে না।

জনপ্রিয়