ঠিকানা নিয়ে ৩২ বার তদন্তে উষ্মা হাইকোর্টের

আগের সংবাদ

সেন্টমার্টিন দ্বীপ লিজ দিয়ে ক্ষমতায় বসবে না আ.লীগ > সংবাদ সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রী : অন্য দেশের সঙ্গেও অর্থ বিনিময়ের সুযোগে ব্রিকসে যোগ দেয়ার সিদ্ধান্ত

পরের সংবাদ

গাধার পাঁচ পায়ে বিএনপি

প্রকাশিত: জুন ২১, ২০২৩ , ১২:০০ পূর্বাহ্ণ
আপডেট: জুন ২১, ২০২৩ , ১২:০০ পূর্বাহ্ণ

যুক্তরাষ্ট্রের বর্তমান ক্ষমতাসীনদের প্রতীক গাধা। আর বিপরীতে হাতি। ১৮০০ সালের দিকে যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক কার্টন নিয়ে লোকজন খুব চুলচেরা বিশ্লেষণ করত। কার্টনের মাধ্যমে প্রেরিত বার্তা কখনো হতো বেশ কঠোর, কখনো বেশ জটিল ও বহুমাত্রিক অর্থবহ, আবার কখনো হালকা কৌতুকপূর্ণ। ইতিবাচক-নেতিবাচক উভয় অর্থই থাকত। গাধা কষ্টসহিষ্ণুতার প্রতীক, আবার হাস্যরস বা বোকার প্রতীকও। তেমনি হাতি বিশাল-মহান কিছু, বিদঘুটে কিছুর প্রতীকও। স্থিতিশীলতার স্তম্ভ অথবা রাজা-বাদশাদের বাহনের প্রতীকও মনে করা হয় হাতিকে। যুক্তরাষ্ট্রের রিপাবলিকান ও ডেমোক্র্যাট দুই প্রধান দলের প্রতীকগুলো প্রায় শতাব্দী প্রাচীন। প্রেসিডেন্ট অ্যান্ড্রু জ্যাকসন ছিলেন যুক্তরাষ্ট্রের সপ্তম প্রেসিডেন্ট (১৮২৯-১৮৩৭)।
নির্বাচনের সময় রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ তাকে ‘জ্যাকঅ্যাস’ (গাধা’) বলে ডাকত। জ্যাকসন নামটি পছন্দ করেন এবং গাধাকে নির্বাচনী প্রতীক হিসেবে ব্যবহার করেন। ওই সময় একজন কার্টনশিল্পী তার মাথাটা একটি গাধার শরীরের ওপর বসিয়ে কার্টন আঁকেন। অবশিষ্ট রাজনৈতিক জীবনে অ্যান্ড্রু জ্যাকসনকে এই গাধার ছায়া বহন করতে হয়। যুক্তরাষ্ট্রের গৃহযুদ্ধের অবসানের পর ডেমোক্র্যাট দলীয় অন্য নেতাদেরও প্রতীক হয়ে ওঠে গাধা। প্রায় একই সময়ে একজন কার্টনশিল্পী হাতিকে রিপাবলিকানদের প্রতীক হিসেবে উপস্থাপন করেন। ওই সময় প্রশাসনের নানা কেলেঙ্কারিতে অতিষ্ঠ হয়ে তিনি ওই প্রতীকের কথা চিন্তা করেছিলেন। এরপর অন্যান্য কার্টনশিল্পীও এই প্রতীক লুফে নেন।
সেই থেকে নির্বাচনে ডেমোক্র্যাটদের প্রতীক গাধা আর রিপাবলিকানদের প্রতীক হাতি। তাই দলীয় প্রতীক হাতি ও গাধাকে ধরে রাখতে হবে? যুক্তরাষ্ট্রে কি সুন্দর জিনিসের সংকট? মার্কিন দুই প্রতিদ্ব›দ্বী রাজনৈতিক দলের নির্বাচনী প্রতীক একই শিল্পীর থমাস ন্যাস্টের মস্তিষ্কপ্রসূত। ধীরস্থিরতার প্রতীক গাধার বৈশিষ্ট্যের বিপরীতে বাইডেন প্রশাসন দেশে দেশে ঘটিয়ে চলছে নানা কাণ্ডকীর্তি। তবে বেশ সহিষ্ণুতার সঙ্গে। হাঁকডাক বা যুদ্ধবিগ্রহে না গিয়ে তা করছে গণতন্ত্রায়নের নামে। সুষ্ঠু-অবাধ, নিরপেক্ষ নির্বাচনের নামে। বিশ্বমানের নির্বাচনের কথাও বলা হচ্ছে। বিশ্বমানের আগে যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচনের মান নিয়ে ভাবলে সামনে কী তথ্য আসে? ক্যানভাসে কী ভাসে?
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র নিজেই দীর্ঘদিন গণতান্ত্রিক ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিশ্চিতে ব্যর্থ। বছরের পর বছর ধরে দেশটিতে সংখ্যালঘু ভোটারদের দমন, হুমকি, বাগবিতণ্ডা, ভোট প্রদানে বাধা ইত্যাদি অভিযোগ। গাধা মার্কার বাইডেনের বিরুদ্ধে এসব অভিযোগ করেই চলছেন হাতি মার্কার ট্রাম্প। যেখানে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র নিজ দেশের ৪০ শতাংশ জনগণ ২০২০-এর নির্বাচনকে সুষ্ঠু মনে করে না, সেখানে বাংলাদেশ বা অন্য কোনো দেশে একটি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন কীভাবে নির্ধারণ করবে তারা? এক জরিপে দেখা যায়, প্রায় ৬১ শতাংশ রিপাবলিকান বাইডেনের প্রেসিডেন্সির বৈধতা নিয়ে প্রশ্নবিদ্ধ। তার ওপর সামাজিক সহিংসতাসহ আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি যে সেখানে বাংলাদেশের চেয়ে ঢের উত্তম, তাও নয়।
কেবল চলতি সপ্তাহে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে আলাদা বন্দুক সহিংসতার ঘটনায় নিহতের সংখ্যা হাফ ডজনের বেশি। আহত হয়েছে বহু মানুষ। শিকাগো, ওয়াশিংটন, পেনসিলভেনিয়া, সেন্ট লুইস, ক্যালিফোর্নিয়া এবং বাল্টিমোরে এসব বন্দুক সহিংসতার ঘটনা হয়। স্থানীয় সময় রবিবার ভোরে শিকাগোতে ক্রীতদাস মুক্তি দিবস উপলক্ষে একটি অনুষ্ঠানে অজ্ঞাত বন্দুকধারীদের এলোপাতাড়ি গুলিতে নিহত হয় একজন। আহত অন্তত ২৩ জন। এর আগে শনিবার রাতে একটি মিউজিক উৎসবে এক বন্দুকধারীর গুলিতে নিহত হয়েছে দুজন। পরে ওই হামলাকারীকে আটক করে পুলিশ। বন্দুক হামলা হয়েছে পেনসিলভেনিয়াতেও। সেখানে পুলিশ ব্যারিকেড লক্ষ্য করে এক বন্দুকধারী গুলি চালালে নিহত হয় এক পুলিশ সদস্য। পরে আত্মহত্যা করে ওই হামলাকারী। রবিবার ভোরে সেন্ট লুইসে কিশোরদের একটি অনুষ্ঠানে গোলাগুলিতে নিহত হয়েছে ১৭ বছরের এক কিশোর। এছাড়া ক্যালিফোর্নিয়ার দক্ষিণাঞ্চলে ও বাল্টিমোরে আলাদা বন্দুক সহিংসতায় আহত হয়েছে ১৪ জন। এ নিয়ে চলতি বছরে এ পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ২৭৯টি বন্দুক সহিংসতার ঘটনায় নিহত হয়েছে অন্তত ৩৪৫ জন। আহত ১১শরও বেশি।
এত কিছুর পরও পরাশক্তি বা বিশ্ব মোড়ল বলে কথা। তারা বাংলাদেশে দেবে গণতন্ত্রায়ন। দেবে সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ, অবাধ, অংশগ্রহণমূলক, গ্রহণযোগ্য ইত্যাদি বিশেষণযুক্ত নির্বাচন। এ লক্ষ্যে দেশটির গাধা প্রতীকের ক্ষমতাসীনদের দ্বারস্থ বাংলাদেশের জাতীয়তাবাদী দল বিএনপিসহ তাদের অনুসারীরা। বাংলাদেশে আজ পর্যন্ত নির্বাচন একটি কাঠামোতে না আসায় এত কথা। যখন যারা ক্ষমতায় আসেন তাদের মতো নির্বাচনী বৈতরণী পার হতে চান। কখনো পারেন, কখনো চিৎপটাং হন। বর্তমান সরকার তা পেরে চলছে টানা বা নন-স্টপে। ২০১৪ এবং ২০১৮ সালে প্রশ্নবিদ্ধ নির্বাচন তাদের নৈতিকভাবে অনেকটা কাবু করে ফেলেছে। ভোটের জন্য সবচেয়ে বেশি আন্দোলন করা দলটির জন্য তা কলঙ্কের। আবার এ কথাও সত্য ’১৪-১৮ স্টাইলের নির্বাচন গণতন্ত্রকামী কারোই কাম্য নয়। অন্যদিকে বিশ্বায়ন, বৈশ্বিক স্নায়ুচাপসহ ভূরাজনৈতিক অবস্থান ও উপ-আঞ্চলিক বাস্তবতায় বাংলাদেশ এখন ভিন্ন উচ্চতায়। নিজ নিজ স্বার্থে বাংলাদেশকে কাছে, পাশে, সঙ্গে পাওয়ার ব্যাকুলতা পরাশক্তিগুলোর মাঝে। জাতীয় নির্বাচন সামনে রেখে যেন একটা উপলক্ষ তৈরি হয়েছে। বাংলাদেশ নিয়ে বাড়তি আগ্রহে ভুগতে থাকা কয়েকটি দেশের এ প্রবণতা দেশের রাজনৈতিক কোনো কোনো মহলের জন্য আশীর্বাদের মতো। রাজনীতির মাঠে অবিরাম ব্যর্থতার শোধ তাদের মাধ্যমে উসুলের চেষ্টায় মত্ত বিরোধী মহলের কেউ কেউ।
বিরোধীপক্ষ সরকারের বিরোধিতা করবে, সরকারকে ক্ষমতাচ্যুত করার চেষ্টায়ও নামবে, ক্ষমতায় যেতে চাইবে- এগুলো রাজনীতির স্বাভাবিক ক্রিয়াকর্মের মতো। তাই বলে রাষ্ট্রের সর্বনাশ ডেকে এনে? নির্বাচনের আগে সরকারের ওপর চাপ-তাপ বাড়ানোর চেষ্টার মাঝে এখন আর রাখঢাক নেই। কিন্তু তা দেশের সীমানা উতরে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে নিয়ে যাওয়ার লক্ষণটি দেশের জন্য শুভ নয়। ভিসানীতি ছাড়াও বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রসহ কিছু পরাশক্তির অতি আগ্রহ স্পষ্ট। গত কয়দিন ধরে তা মহলবিশেষের মাঝে একটি উইন-উইন ভাব তৈরি করেছে। বাংলাদেশ এবং বাংলাদেশের রাজনীতি ও নির্বাচনকে যুক্তরাষ্ট্রসহ কয়েকটি দেশের সাবজেক্ট করে দেয়া হয়েছে। বাংলাদেশে সুষ্ঠু নির্বাচনের পদক্ষেপ চেয়ে মার্কিন প্রেসিডেন্ট বাইডেন ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ব্লিংকেনকে দেশটির কংগ্রেসম্যানদের দিয়ে চিঠি চালাচালির আয়োজনের কৃতিত্বের দৃষ্টান্ত পর্যন্ত তৈরি হয়েছে। নির্বাচন যত ঘনিয়ে আসবে তাদের চাপ আরো বাড়বে, তা বলার অপেক্ষা রাখে না।
সামনের দিনগুলোতে বাংলাদেশ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের মাথাব্যথা আরো বাড়বাড়ন্তের আলামত স্পষ্ট। বিশ্ব বাস্তবতায় বাংলাদেশ বা উদীয়মান কোনো দেশের ক্ষতি করার প্রচুর সামর্থ্য রাখে মার্কিন পরাশক্তি। চাইলে সরকার নাড়িয়েও দিতে পারে। রাখঢাকা না রেখে, ইনিয়েবিনিয়ে না বলে যা সোজাসাপ্টা উচ্চারিত হয়েছে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কণ্ঠেও। জেনে এবং বুঝেশুনেই তিনি এ কঠিন তথ্যটি গোপন না রেখে জানান দিয়েছেন। বাংলাদেশের অনিষ্ট করার এ কাজে যুক্তরাষ্ট্রের ফলোয়ার্স ইউরোপীয় ইউনিয়নের কিছু দেশও একাট্টা। এতে ঝাড়ফুঁক বা রসদ জোগানোর মানসিকতার দল-গোষ্ঠী বেশ তৎপর। তারা কদাকারভাবে জাতিসংঘের কোর্টে পর্যন্ত নিয়ে ঠেকাচ্ছে বাংলাদেশকে। জাতিসংঘের পিস অপারেশন বিভাগের আন্ডার সেক্রেটারি জেনারেল জ্যঁ পিয়েরের শিগগিরই বাংলাদেশ সফরে আসার কথা। সফরে তিনি বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় আয়োজিত এক সম্মেলনে যোগ দেবেন। হিসাব কষে এর আগেভাগে শান্তিরক্ষা মিশনে বাংলাদেশি নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্য নিয়োগের ক্ষেত্রে জাতিসংঘকে আরো যাচাই-বাছাইর আহ্বান জানানোর একটি চিকন কাজ করানো হয়েছে যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক মানবাধিকার সংগঠন হিউম্যান রাইটস ওয়াচকে দিয়ে। তাদের ওয়েবসাইটে সংগঠনের চিফ এফভোকেসি অফিসার ব্রুনো স্ট্যাগনো লিখেছেন, জাতিসংঘের পিস অপারেশন বিভাগের প্রধান আন্ডার সেক্রেটারি জেনারেল জ্যঁ পিয়েরে ল্যাক্রুয়ার উচিত তার আসন্ন বাংলাদেশ সফরের সময় সরকারি নিরাপত্তা বাহিনীগুলোর নির্যাতনের বিষয়ে প্রকাশ্যে উদ্বেগ জানানো। বাংলাদেশ সফরের সময় পিয়েরেকে প্রকাশ্যে একটি বর্ধিত মানবাধিকার স্ক্রিনিং করার প্রতিশ্রæতি দেয়ার তাগিদও দেয়া হয়েছে। হিউম্যান রাইটস ওয়াচের বিবৃতির প্রতি দলীয় টুইটার অ্যাকাউন্ট থেকে সমর্থন করেছে বিএনপি।
নিজস্ব সীমানায় আন্দোলনের খাটাখাটুনির চেয়ে বাংলাদেশে মানবাধিকার লঙ্ঘন এবং বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের অভিযোগটি নানা দেশকে জানানোর মিশনকে লাগসই ভাবছে তারা। কিছু ফলও পাচ্ছে। বিদ্যুৎ পরিস্থিতি, অর্থনৈতিক সংকট, দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতিসহ কিছু সমস্যায় সরকার এমনিতেই চাপে আছে। এ অবস্থার মাঝে সরকারের প্রতি যুক্তরাষ্ট্রসহ পশ্চিমা দেশগুলোর নানা চোখ রাঙানি বিএনপির জন্য বেশ পুলক ও তৃপ্তির। সেখানে এখন টানা হচ্ছে জাতিসংঘকেও। আরো কিছু বিষয় এরই মধ্যে পরিষ্কার হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের ভিসানীতি ঘোষণার পর সরকার ও আওয়ামী লীগ শুরুতে যে প্রতিক্রিয়া ছিল, তারা এখন সেখানে নেই। ভিসানীতি এখন তাদের কাছে ক্ষমতা পরিবর্তন বা বদলের ষড়যন্ত্র। সেই সূত্রে আন্তর্জাতিকভাবেও কিছু বিষয় রাখঢাক ছাড়াই প্রকাশ পাচ্ছে। যুক্তরাষ্ট্রের ভিসানীতি নিয়ে চীন সরকার যে প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে, তাতে বাংলাদেশ প্রশ্নে দুটি দেশের সরাসরি বিরোধপূর্ণ অবস্থানটি বোঝা যাচ্ছে। তার ওপর বাংলাদেশ মার্কিন মুরুব্বিয়ানার কোয়াডের বিষয়টি ধামাচাপ বা উহ্য রেখে চীন-রাশিয়ার নেতৃত্বাধীন ব্রিকসে যাওয়ার ইঙ্গিত দিয়েছে, যা বাংলাদেশের গুরুত্বের সঙ্গে বিপদও বাড়িয়েছে। মোট কথা, ভূরাজনীতির বিবেচনায় বাংলাদেশ ও এর আগামী নির্বাচন প্রশ্নে যুক্তরাষ্ট্রের অবস্থান পরিষ্কার, চীনের অবস্থানও পরিষ্কার। ভারত কি আগের দুটি নির্বাচনের মতোই আওয়ামী লীগ সরকারের পক্ষে রাখঢাক ছাড়াই অবস্থান নেবে, নাকি এখানে অবস্থানের কোনো বদল হবে, এখনই বলা যাচ্ছে না। এ রকম অবস্থায় বিএনপি নিজের মাঠে না খেলে বিশ্বায়নের এ খেলায় মাথা ঢুকিয়ে গাধার পাঁচ পা ধরে কোন ভবিষ্যতের দিকে এগোচ্ছে, তা বুঝতে বেশি অপেক্ষা করা নাও লাগতে পারে।

মোস্তফা কামাল : সাংবাদিক ও কলাম লেখক; বার্তা সম্পাদক, বাংলাভিশন।
[email protected]

মন্তব্য করুন

খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, ভোরের কাগজ লাইভ এর দায়ভার নেবে না।

জনপ্রিয়