কক্সবাজার সৈকতে নারীদের জন্য আলাদা জোনের সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার

আগের সংবাদ

গণতন্ত্রের সাইকেল এক চাকায় চলছে : সৈয়দ আনোয়ার হোসেন

পরের সংবাদ

সাফল্যের ডানায় স্বপ্নের উড়াল : করোনাকালে ‘বিশেষ’ পরীক্ষা পদ্ধতির কারণে ৫০ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ পাসের হার

প্রকাশিত: ডিসেম্বর ৩১, ২০২১ , ১২:০০ পূর্বাহ্ণ
আপডেট: ডিসেম্বর ৩১, ২০২১ , ১২:০০ পূর্বাহ্ণ

অভিজিৎ ভট্টাচার্য্য : চলতি বছরের এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় পাসের হার দেশের ৫০ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ হয়েছে। মূলত কঠিন বিষয় গণিত ও ইংরেজির পরীক্ষা না থাকা, সংক্ষিপ্ত সিলেবাসে তিনটি নৈর্বাচনিক বিষয়ে পরীক্ষা নেয়ায় পাসের হার সবচেয়ে বেশি হয়েছে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। পাশাপাশি জেএসসির বিষয়ভিত্তিক ফলাফলের মাধ্যমে নম্বর ও পাস-ফেল নির্ধারণ করায় এ রেকর্ড সৃষ্টি হয়েছে। অর্থাৎ যারা জেএসসিতে পাস করেছেন, পরীক্ষা ছাড়াই এসএসসিতেও তারা ওই বিষয়গুলোতে পাস করেছেন। এছাড়া বিভাগভিত্তিক ফলাফলে বিজ্ঞান বিভাগে পাসের হার বেশি হওয়ায় সার্বিক ফলাফলে এর প্রভাব পড়েছে। চলতি বছরের এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষার ফলাফল বিশ্লেষণে এমন তথ্য জানা গেছে। প্রসঙ্গত, এত দিন পর্যন্ত ২০১৪ সালের মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) ও সমমানের পরীক্ষায় গড় পাসের হার ৯১ দশমিক ৩৪ শতাংশই ছিল সর্বোচ্চ। এবার সেই সংখ্যা ছাড়িয়ে পাসের হারে নতুন রেকর্ড হয়েছে। তবে এত ভালো ফলাফলের মধ্যেও প্রায় ৬ শতাংশ শিক্ষার্থী পাস করতে পারেনি।
দেশে এসএসসি পরীক্ষা ফেব্রুয়ারিতে হয়ে এলেও কোভিড পরিস্থিতিতে এবার ৯ মাস পিছিয়ে গত ১৪ নভেম্বর সংক্ষিপ্ত সিলেবাসে এ পরীক্ষা শুরু হয়। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় দশম শ্রেণিতে মাত্র চার মাস সরাসরি ক্লাস করার সুযোগ পায় পরীক্ষার্থীরা। ৩ ঘণ্টার পরিবর্তে পরীক্ষা হয়েছে দেড় ঘণ্টায়। বাংলা, ইংরেজির মতো আবশ্যিক বিষয়গুলোয় পরীক্ষা না নিয়ে সংক্ষিপ্ত সিলেবাসে কেবল তিনটি ঐচ্ছিক বিষয়ে পরীক্ষা হয়েছে। বাংলা, ইংরেজির মতো আবশ্যিক বিষয়গুলোয় এবার পরীক্ষা না নিয়ে আগের পাবলিক পরীক্ষা অর্থাৎ জেএসসি-জেডিসির ফলের ভিত্তিতে মূল্যায়ন করা হয়েছে।
এর আগে গতকাল বৃহস্পতিবার সকালে রাজধানীর গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষার ফল ঘোষণার কার্যক্রম উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। পরে শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে ফলাফলের বিস্তারিত তুলে ধরেন। এতে দেখা গেছে, চলতি বছরের মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) ও সমমান পরীক্ষায় গড় পাসের হার ৯৩ দশমিক ৫৮। গতবার ছিল ৮২ দশমিক ৮৭ শতাংশ। এবার মোট পরীক্ষার্থী ছিল

২২ লাখ ৪০ হাজার ৩৯৫ জন। এর মধ্যে উত্তীর্ণ হয়েছে ২০ লাখ ৯৬ হাজার ৫৪৬ জন। অন্যদিকে ৯টি সাধারণ শিক্ষা বোর্ডের অধীনে শুধু এসএসসি পরীক্ষায় গড় পাসের হার ৯৪ দশমিক শূন্য ০৮। অন্যদিকে সারাদেশে জিপিএ-৫ পেয়েছে ১ লাখ ৮৩ হাজার ৩৪০ জন।
পাসে সেরা ময়মনসিংহ, জিপিএ ফাইভে ঢাকা : এবারের এসএসসি ও সমমান পরীক্ষায় চমক দেখিয়েছে ময়মনসিংহ শিক্ষা বোর্ড। পাসের হারে সবার ওপরে রয়েছে তারা। তবে জিপিএ ফাইভে শীর্ষে অবস্থান করছে ঢাকা শিক্ষা বোর্ড। ময়মনসিংহ বোর্ডে অংশ নেয়া ১ লাখ ৩০ হাজার ৮৬৩ পরীক্ষার্থীর মধ্যে পাসের হার ৯৭ দশমিক ৫২ শতাংশ। জিপিএ ফাইভ পেয়েছে ১০ হাজার ৯২ জন শিক্ষার্থী। পাসের হারে ময়মনসিংহের ঠিক পরই সিলেট। এই শিক্ষা বোর্ডে অংশ নেয়া ১ লাখ ১৯ হাজার ৫৫৩ পরীক্ষার্থীর মধ্যে পাসের হার ৯৬ দশমিক ৭৮ শতাংশ। সিলেটে জিপিএ ফাইভ পাওয়া শিক্ষার্থী ৪ হাজার ৮৩৪ জন। পাসের হারে তৃতীয় কুমিল্লা বোর্ড। এ বোর্ডে অংশ নেয়া ২ লাখ ১৯ হাজার ৭০৪ পরীক্ষার্থীর মধ্যে পাসের হার ৯৬ দশমিক ২৭ শতাংশ। এই বোর্ডে জিপিএ ফাইভ পাওয়া শিক্ষার্থী ১৪ হাজার ৬২৬ জন।
দিনাজপুরে পরীক্ষায় অংশ নেয় ১ লাখ ৯৩ হাজার ৪১২ জন। ৯৪ দশমিক ৮০ শতাংশ পাস দিয়ে চতুর্থ স্থানে আছে তারা। জিপিএ ফাইভ পেয়েছে ১৭ হাজার ৫৭৮ জন। এ তালিকায় পঞ্চম স্থানে আছে রাজশাহী। ২ লাখ ৬ হাজার ৩১৪ পরীক্ষার্থীর মধ্যে পাসের হার ৯৪ দশমিক ৭১ শতাংশ। এই বোর্ডে জিপিএ ফাইভ পাওয়া শিক্ষার্থী ২৭ হাজার ৭০৯ জন। এরপর রয়েছে ঢাকা বোর্ড। ৪ লাখ ৭২ হাজার ২৯ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে পাসের হার ৯৩ দশমিক ১৫ শতাংশ। তবে জিপিএ ফাইভ পাওয়ার তালিকায় সবার ওপরে রয়েছে এই শিক্ষাবোর্ড, ৪৯ হাজার ৫৩০ জন।
পাসের হারে যশোরের অবস্থান সপ্তম। ১ লাখ ৭৮ হাজার ৭৯৫ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে পাসের হার ৯৩ দশমিক ০৯ শতাংশ। এই শিক্ষা বোর্ডে জিপিএ ফাইভ পেয়েছে ১৬ হাজার ৪৬১ জন। এরপর রয়েছে চট্টগ্রাম শিক্ষা বোর্ড। ১ লাখ ৫৮ হাজার ৬৩৬ পরীক্ষার্থীর মধ্যে পাসের হার ৯১ দশমিক ১২ শতাংশ। জিপিএ ফাইভ পেয়েছে ১২ হাজার ৭৯১ জন। সাধারণ শিক্ষা বোর্ডগুলোর মধ্যে পাসের হারে একেবারে তলানিতে আছে বরিশাল। ১ লাখ ১৩ হাজার ৬ পরীক্ষার্থীর মধ্যে পাসের হার ৯০ দশমিক ১৯ শতাংশ। এই বোর্ডে জিপিএ ফাইভ পেয়েছে ১০ হাজার ২১৯ জন।
মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডে এবার পাসের হার ৯৩ দশমিক ২২ শতাংশ। মোট পরীক্ষার্থী ছিল ২ লাখ ৯২ হাজার ৫৬৯ জন। জিপিএ ফাইভ পাওয়া শিক্ষার্থী ১৪ হাজার ৩১৩ জন। আর কারিগরি শিক্ষা বোর্ডে ১ লাখ ৫৫ হাজার ৫১৪ পরীক্ষার্থীর মধ্যে পাসের হার ৮৮ দশমিক ৪৯ শতাংশ। জিপিএ ফাইভ পেয়েছে ৫ হাজার ১৮৭ জন।
মেয়েরাই সেরা : গত বছরের মতো এবারও এসএসসি এবং সমমান পরীক্ষায় পাস ও জিপিএ ফাইভ পাওয়ার দিক থেকে ছেলেদের তুলনায় মেয়েরাই সেরা হয়েছে। এবার মেয়েদের পাসের হার ৯৪ দশমিক ৫০ শতাংশ এবং ছেলেদের ৯২ দশমিক ৬৯ শতাংশ। সব শিক্ষা বোর্ড মিলিয়ে এবার এসএসসিতে মোট পরীক্ষার্থী ছিল ২২ লাখ ৪০ হাজার ৩৯৫ জন। এর মধ্যে উত্তীর্ণ হয়েছে ২০ লাখ ৯৬ হাজার ৫৪৬ জন। মোট ছেলে পরীক্ষার্থী ১১ লাখ ৪২ হাজার ৯৪ জন। এর মধ্যে উত্তীর্ণ হয়েছে ১০ লাখ ৫৮ হাজার ৬২৮ জন। আর মেয়ে পরীক্ষার্থী ছিল ১০ লাখ ৯৮ হাজার ৩০১ জন। উত্তীর্ণ হয়েছে ১০ লাখ ৩৭ হাজার ৯১৮ জন। গত বছর ছাত্রদের পাসের হার ৮১ দশমিক ১৩ শতাংশ, আর ছাত্রীদের পাসের হার ছিল ৮৩ দশমিক ২৮ শতাংশ। চলতি বছর ৯টি সাধারণ বোর্ডে বিজ্ঞান বিভাগে ৯৫ দশমিক ৯৫ শতাংশ ছাত্র ও ৯৬ দশমিক ৫৩ শতাংশ ছাত্রী পাস করেছে। মানবিকে ৯২ দশমিক ০৯ শতাংশ ছাত্র ও ৯৪ দশমিক ১১ শতাংশ ছাত্রী এবং ব্যবসায় শিক্ষায় ৯২ দশমিক ৫০ শতাংশ ছাত্র ও ৯৪ দশমিক ৯৬ শতাংশ ছাত্রী উত্তীর্ণ হয়েছে। এবার এসএসসিতে জিপিএ ফাইভ পাওয়াদের মধ্যেও মেয়েরা এগিয়ে। জিপিএ ফাইভ পেয়েছে ১ লাখ ৮৩ হাজার ৩৪০ জন। এর মধ্যে ছাত্রী ১ লাখ ৩ হাজার ৫৭৮ জন। ছাত্র ৭৯ হাজার ৭৬২ জন। সেই হিসাবে ২৩ হাজার ৮১৬ জন বেশি ছাত্রী জিপিএ ৫ পেয়েছে। জিপিএ ফাইভ পাওয়ায় মেয়েদের হার ৯ দশমিক ৪৩ শতাংশ, ছেলেদের হার ৬ দশমিক ৯৮ শতাংশ। গত বছর পাঁচে পাঁচ পাওয়া ১ লাখ ৩৫ হাজার ৮৯৮ শিক্ষার্থীর মধ্যে ছাত্রী ছিল ৭০ হাজার ১৪৪ জন। আর ছাত্র ৬৫ হাজার ৭৫৪ জন। চার বছর ধরেই এসএসসিতে পাসের হারের দিক থেকে ছাত্রীরা এগিয়ে আছে।
তবু শূন্য পাস : চলতি বছরের এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় দেশের ১৮ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে কোনো শিক্ষার্থী পাসই করতে পারেনি। তবে এই সংখ্যাটি গত বছরের চেয়ে অনেক কমেছে। গত বছর পাস না করা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সংখ্যা ছিল ১০৪টি। অন্যদিকে এ বছর শতভাগ পাস করেছে এমন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সংখ্যা ৫ হাজার ৪৯৪টি। গত বছর শতভাগ পাস এমন প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা ছিল ৩ হাজার ২৩টি। এ প্রসঙ্গে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি বলেন, শূন্য পাস করার ক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠানগুলোর অনেক জায়গায় অর্থনৈতিক নানা কারণ থাকে, হয়তো প্রতিষ্ঠানের অবস্থা একেবারেই ভালো নয় বা অন্য কিছু। যে কারণই থাকুক আমরা কারণগুলো খুঁজে বের করে সেগুলো দূর করার চেষ্টা করব।
শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘আমরা অনেক দিন থেকে এ বিষয়টিতে নজর দিচ্ছি।’ তার মতে, এমন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান কেন থাকবে, যেখানে একজন শিক্ষার্থীও পাস করতে পারবে না? আমাদের জন্য এক অর্থে খুবই স্বস্তিকর যে, ১০৪ থেকে এই সংখ্যাটি ১৮তে নেমে এসেছে। কিন্তু ১৮টিই বা কেন থাকবে? কাজেই আমরা চাই, এ রকম কোনো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থাকবে না, যেখানে একজনও পাস করবে না। কারণগুলো এবারও খুঁজে দেখে সমাধানের চেষ্টা করব।
যেসব কারণে বাড়ল পাসের হার : শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি বলেন, কারিগরি বাদে প্রায় প্রতিটি বোর্ডেই এবার ৯০ শতাংশের বেশি শিক্ষার্থী পাস করেছে। তিনটি নৈর্বাচনিক বিষয়ে পরীক্ষা, সংক্ষিপ্ত সিলেবাসে পরীক্ষা ও প্রশ্নপত্রে বিকল্প অনেক বেশি থাকার কারণে পরীক্ষার্থীরা ভালো করেছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন কর্মকর্তা বলেন, যে তিনটি বিষয়ে এসএসসি পরীক্ষা হয়েছে এর বাইরের বিষয়গুলো জেএসসির ভিত্তিতে মূল্যায়ন হয়েছে। বাংলা ও ইংরেজি বিষয়ে জেএসসির সমান নম্বর যোগ হয়েছে। জেএসসিতে যারা পাস করেছিল, বাকি বিষয়গুলোতে পরীক্ষা ছাড়াই তারা পাস করেছে। এভাবে মূল্যায়নের কারণে ভালো ফলাফল হয়েছে।
আন্তঃশিক্ষা বোর্ডের সমন্বয়ক ও ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের সমন্বয়ক অধ্যাপক নেহাল আহমেদ বলেন, কোভিড-১৯ মহামারির কারণে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান অনেক দিন বন্ধ থাকায় ক্লাস-পরীক্ষা আর মূল্যায়নের যে বিকল্প ব্যবস্থা করা হয়েছে, সব জায়গায় সব শিক্ষার্থী সে সুযোগ সমানভাবে পায়নি। তার মধ্যেও পাসের এই হার খুবই আনন্দের বলে মন্তব্য করে তিনি বলেন, আবশ্যিক বিষয় ইংরেজি পরীক্ষা না থাকা পাসের হার বাড়ার পেছনে একটা কারণ থাকতে পারে। তিনি বলেন, দেশে প্রতি বছর ইংরেজি বিষয়ে ফেল করে বহু শিক্ষার্থী, এবার সে পরীক্ষা তাদের দিতে হয়নি, এটা একটা বড় কারণ বলে আমার মনে হয়। এছাড়া পরীক্ষা ১০০ নম্বরের হলেও উত্তর দেয়ার ক্ষেত্রে চাপ কম ছিল। প্রতি বছর যেখানে আটটি থেকে পাঁচটি প্রশ্নের উত্তর লিখতে হয়, এবার ওই একই আটটি প্রশ্নের মধ্যে দুইটি উত্তর লিখতে হয়েছে। মোটা দাগে এগুলোই পাসের হার বাড়ার কারণ বলে মনে করেন তিনি।
চট্টগ্রাম শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক নারায়ণ চন্দ্র নাথ বলেন, কোভিড পরিস্থিতিতে এসএসসি পরীক্ষা হবে কি হবে না, এ নিয়ে একটা দোলাচল ছিল। তবে সরকারের সাহসী পদক্ষেপের কারণে আমরা সংক্ষিপ্ত সিলেবাসে হলেও সুষ্ঠুভাবে এসএসসি পরীক্ষা হয়েছে এবং মহামারির মধ্যেও পরীক্ষার্থীরা দারুণ সাফল্য দেখিয়েছে।
এবারের ফল আশাব্যঞ্জক উল্লেখ করে সিলেট শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক অরুন কান্তি পাল বলেন, করোনার কারণে এবার স্কুল দীর্ঘ সময় বন্ধ ছিল। পরীক্ষাও হয়েছে পরিবর্তিত সিলেবাসে। তবে শিক্ষার্থীরা দ্রুত সব কিছুর সঙ্গে খাপ খাইয়ে নিয়েছে।

মন্তব্য করুন

খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, ভোরের কাগজ লাইভ এর দায়ভার নেবে না।

জনপ্রিয়