প্রকাশিত: নভেম্বর ২৩, ২০২১ , ১২:০০ পূর্বাহ্ণ
আপডেট: নভেম্বর ২৩, ২০২১ , ১২:০০ পূর্বাহ্ণ
কাগজ প্রতিবেদক : অর্থনীতি পুনরুদ্ধার হচ্ছে। বেসরকারি বিনিয়োগ বাড়তে শুরু করেছে। ফলে বাড়ছে ঋণ প্রবাহ। কিছুটা মূল্যস্ফীতির চাপ আছে। শেয়ার মার্কেট কিছুটা খারাপ আছে। রপ্তানির আদেশ অনেক ভালো অবস্থানে আছে। রেমিট্যান্স কিছুটা শ্লøথ আছে। সব মিলিয়ে কিছুটা মিশ্রভাব রয়েছে। তবে বছর শেষে এর উত্তরণ ঘটবে বলে আশা করছেন বাংলাদেশ উন্নয়ন গবেষণা প্রতিষ্ঠানের (বিআইডিএস) গবেষক ডক্টর জায়েদ বখত। ভোরের কাগজকে তিনি বলেন, মহামারি করোনা নিয়ন্ত্রণে অর্থনীতির চাকা সচল হয়েছে। এতে রাজস্ব আয় বাড়ছে। ইউরোপ-আমেরিকাসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে করোনা পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়ে এসেছে। দেশেও করোনা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে। সবমিলিয়ে অভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিক অঙ্গনে সব ধরনের পণ্যের চাহিদা বেড়েছে। অর্থাৎ রপ্তানি বেড়েছে। আবার বাজার নিয়ন্ত্রণ রাখতে চালসহ বিভিন্ন খাদ্যপণ্য আমদানি করতে হচ্ছে। এ কারণে আমদানি ব্যয় বাড়ছে। তিনি উল্লেখ করেন, ছোট-বড় সব উদ্যোক্তা বিনিয়োগের পরিকল্পনা করছেন। আর এসব পরিকল্পনার অংশ হিসেবে মূলধনী যন্ত্রপাতি, শিল্পের কাঁচামালসহ পণ্য আমদানির পরিমাণ বাড়ছে।
এ অর্থনীতি বিশ্লেষক বলেন, অর্থনীতির এ চাঙ্গাভাব ধরে রাখতে হলে বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময় হার স্থিতিশীল রাখতে হবে। কারণ ডলারের দাম বেশি বেড়ে গেলে আমদানি খরচ বেড়ে যাবে। তাতে বিনিয়োগ ব্যাহত করবে। মূল্যস্ফিতির ওপর আরো চাপ বাড়বে। তাই বাংলাদেশ ব্যাংকের উচিত হবে ডলারের দাম স্থিতিশীল রাখতে ব্যবস্থা নেয়া।
শেয়ার করুন
মন্তব্য করুন
খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, ভোরের কাগজ লাইভ এর দায়ভার নেবে না।
মন্তব্য করুন
খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, ভোরের কাগজ লাইভ এর দায়ভার নেবে না।