দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন : ৬ আন্তর্জাতিক সংস্থার বিবৃতি প্রত্যাখ্যান সরকারের

আগের সংবাদ

দুর্নীতির বিরুদ্ধে কড়া বার্তা

পরের সংবাদ

পঞ্চগড় যুবলীগ নেতাকে মারধরের ঘটনায় গ্রেপ্তার ৩

প্রকাশিত: জানুয়ারি ১৫, ২০২৪ , ১২:০০ পূর্বাহ্ণ
আপডেট: জানুয়ারি ১৫, ২০২৪ , ১২:০০ পূর্বাহ্ণ

পঞ্চগড় প্রতিনিধি : পঞ্চগড়ে যুবলীগ নেতা শাহাদত হোসেন সাদাতকে মারধরের ঘটনায় ৩ জনকে গ্রেপ্তার করেছে সদর থানা পুলিশ। গত শনিবার দুপুরে সদর উপজেলার পঞ্চগড় সদর ইউনিয়নের মৎস্য খামার ও হাফিজাবাদ ইউনিয়নের পুকুরী ডাঙ্গা এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেপ্তার করে পুলিশ। পরে মারধরের ঘটনায় দায়ের করা মামলায় আসামিদের গ্রেপ্তার দেখিয়ে ওইদিনই সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট জাহিদ হাসানের আদালতে তোলা হয়। আদালত তাদের জেলহাজতে পাঠিয়েছে।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন, পঞ্চগড় পৌরসভার পূর্ব চানপাড়া এলাকার হাসিবুল ইসলাম, পূর্ব জালাসী এলাকার কামরুল ইসলাম এবং সদর উপজেলার হাফিজাবাদ ইউনিয়নের পুকুরী ডাঙ্গা এলাকার এনামুল ইসলাম। তবে প্রধান আসামি মফিজুল ইসলামসহ ৭ আসামিকে এখনো ধরতে পারেনি পুলিশ।
গত ১১ জানুয়ারি দুপুরে সদর উপজেলার হাফিজাবাদ ইউনিয়নের পুকুরী ডাঙ্গা এলাকার নিজ ব্যবসা প্রতিষ্ঠান থেকে পঞ্চগড় জেলা শহরের দিকে যাচ্ছিলেন সদর উপজেলা যুবলীগের সহসাধারণ সম্পাদক শাহাদত। জেলা শহরের জালাসী ভাসানী পার্ক এলাকায় পৌঁছালে তার ইজিবাইকের গতিরোধ করে ওই এলাকার মফিজুল, জহিরুল, আল আমিন, রফিকুল, শরিফ, হাসিবুল, নাঈম ও ফরিদসহ ১০-১৫ জন শাহাদতকে টেনেহিঁচড়ে নামিয়ে রাস্তার পাশে নিয়ে যায়। পরে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নৌকার বিরুদ্ধে ভোট করায় ও নৌকার প্রার্থীর বিরুদ্ধে কথা বলার অজুহাতে তাকে বেধরক মারধর শুরু করেন মফিজুলসহ তার সঙ্গে থাকা লোকজন। এ ঘটনায় শাহাদত বাদী হয়ে ওইদিন রাতেই পঞ্চগড় সদর থানায় মফিজুলকে প্রধান আসামি করে ১০ জনের নামে একটি মামলা দায়ের করেন।
তদন্তকারী কর্মকর্তা ও সদর থানার এসআই সাহিদুর রহমান বলেন, গত শনিবার দুপুরে অভিযান চালিয়ে সদর উপজেলার সদর ইউনিয়নের মৎস্য খামার এলাকা থেকে হাসিবুল ও কামরুলকে এবং সদর উপজেলার হাফিজাবাদ ইউনিয়নের পুকুরী ডাঙ্গা এলাকা থেকে এনামুলকে গ্রেপ্তার করতে সমর্থ হই।

মন্তব্য করুন

খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, ভোরের কাগজ লাইভ এর দায়ভার নেবে না।

জনপ্রিয়