কেরানীগঞ্জের দগ্ধ সেই গৃহবধূর মৃত্যু

আগের সংবাদ

অনির্বাচিত সরকার এলে সংবিধান অশুদ্ধ হবে : অমর একুশে বইমেলার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী

পরের সংবাদ

ক্রোয়েশিয়া : ক্রিমিয়া কখনোই আর ইউক্রেনের অংশ হবে না

প্রকাশিত: ফেব্রুয়ারি ১, ২০২৩ , ১২:০০ পূর্বাহ্ণ
আপডেট: ফেব্রুয়ারি ১, ২০২৩ , ১২:০০ পূর্বাহ্ণ

কাগজ ডেস্ক : কৃষ্ণসাগরের ক্রিমিয়া উপদ্বীপ আর কখনোই ইউক্রেনের অংশ হবে না বলে জানিয়েছেন ক্রোয়েশিয়ার প্রেসিডেন্ট জোরান মিলানোভিচ। গত সোমবার তিনি এই মন্তব্য করেন। কৌশলগত গুরুত্বপূর্ণ এই উপদ্বীপটি রাশিয়া ২০১৪ সালে দখল করে নেয় এবং ইউক্রেন এখনও এই ভূখণ্ডটির দাবি ছাড়েনি। গতকাল মঙ্গলবার এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, রাশিয়ার আগ্রাসন মোকাবিলায় ইউক্রেনকে সামরিক সহায়তা দেয়া নিয়ে নিজের আপত্তির বিশদ ব্যাখ্যা দেয়ার সময় প্রেসিডেন্ট জোরান মিলানোভিচ এই মন্তব্য করেন। এর আগে গত ডিসেম্বরে ইউক্রেনীয় সামরিক বাহিনীকে সহায়তায় ইউরোপীয় ইউনিয়নের মিশনে যোগদানের বিষয়ে একটি প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করেছিলেন ক্রোয়েশিয়ান আইনপ্রণেতারা। এই ঘটনাটি প্রেসিডেন্ট জোরান মিলানোভিচ ও প্রধানমন্ত্রী আন্দ্রেজ প্লেনকোভিচের মধ্যে গভীর বিভাজন তুলে ধরেছিল। রয়টার্স বলছে, ইউক্রেনে পশ্চিমা নীতির সোচ্চার সমালোচক প্রেসিডেন্ট মিলানোভিচ বলেছেন, তিনি চান না ইউক্রেনে ১১ মাসেরও বেশি সময় ধরে চলা যুদ্ধের সম্ভাব্য বিপর্যয়কর পরিণতির মুখোমুখি হোক তার দেশ। ক্রোয়েশিয়ার পূর্বাঞ্চলীয় শহর পেত্রিঞ্জায় সামরিক ব্যারাক পরিদর্শনকালে কিয়েভের জন্য পশ্চিমা সামরিক সহায়তার কথা উল্লেখ করে মিলানোভিচ সাংবাদিকদের বলেন, ইউক্রেনে পশ্চিমারা যা করছে তা গভীরভাবে অনৈতিক কারণ (যুদ্ধের) কোনো সমাধান নেই। তিনি আরও বলেন, ইউক্রেনে জার্মান ট্যাংক ঢুকলে সেটি কেবল রাশিয়াকে চীনের আরও কাছাকাছি নিয়ে যাবে।
মিলানোভিচের ভাষায়, ‘এটা স্পষ্ট যে, ক্রিমিয়া আর কখনোই ইউক্রেনের অংশ হবে না।’
এর আগে ২০১৪ সালে সামরিক অভিযান চালিয়ে ইউক্রেনের কাছ থেকে ক্রিমিয়া দ্বীপের দখল নেয় রাশিয়া। অবশ্য বিশ্বের বেশির ভাগ দেশ মস্কোর এই দখলদারিত্বকে স্বীকৃতি দেয়নি। এছাড়া ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কিও ক্রিমিয়াকে রাশিয়ার দখলদারিত্ব থেকে মুক্ত করার প্রতিশ্রæতি দিয়েছেন।
অন্যদিকে রাশিয়া বলেছে, রুশ বাহিনী কৃষ্ণসাগরের এই উপদ্বীপটি দখল করার পর সেখানে গণভোট অনুষ্ঠিত হয় এবং সেখানেই দেখা গেছে, ক্রিমিয়ানরা সত্যিকার অর্থেই রাশিয়ার অংশ হতে চায়। যদিও সেই গণভোটকে বিশ্বের অধিকাংশ দেশ স্বীকৃতি দেয়নি।
এদিকে আন্তর্জাতিক রাজনীতিতে দ্বৈত ভূমিকা পালন করার জন্য পশ্চিমা দেশগুলোর সমালোচনা করেছেন মিলানোভিচ। তিনি বলেছেন, ইউক্রেনের বিভিন্ন অংশ দখলে নেয়ার জন্য অজুহাত হিসাবে ‘কসোভোর সংযুক্তিকে’ ব্যবহার করতে পারে রাশিয়া।
রয়টার্স বলছে, ক্রোয়েশিয়ার বর্তমান প্রেসিডেন্ট জোরান মিলানোভিচ দেশটির সোশ্যাল ডেমোক্রেটিক পার্টির (এসডিপি) সদস্য এবং দেশটির সাবেক প্রধানমন্ত্রী। ইউরোপের এই দেশটির আলঙ্কারিক পদ হিসেবে পরিচিত প্রেসিডেন্টের দায়িত্ব নেয়ার পর থেকে তিনি ইইউ-বিরোধী অবস্থান গ্রহণ করেছেন। সেখানে বিরোধী দলগুলোর কয়েকজন নেতাকেও দেখা গেছে। যারা ঐক্য প্রদর্শনে ওই যাত্রায় অংশ নিয়েছেন।
সেখানে ভাষণে রাহুল বলেন, শ্রীনগরের স্থানীয় প্রশাসন থেকে তাকে পায়ে হেঁটে ভ্রমণ না করার পরামর্শ দেয়া হয়েছিল। বলা হয়েছিল, তার দিকে গ্রেনেড ছুড়ে মারা হতে পারে। কিন্তু আমি পদযাত্রার ওপরই জোর দিয়েছি। কারণ আমার পরিবার এবং মহাত্মা গান্ধী আমাকে ভয়হীনভাবে জীবনযাপন করতে শিখিয়েছেন। নতুবা সেটা (ভয় নিয়ে বাঁচা) কোনো জীবনই নয়।’
ওই অঞ্চলের মানুষের কাছ থেকে ‘হৃদয় নিংড়ানো ভালোবাসা’ পেয়েছেন বলেও জানান তিনি। ভারত জোড়ো যাত্রায় পুরো দেশ থেকে অভূতপূর্ব সাড়া পেয়েছেন বলে রবিবার শ্রীনগরে এক সংবাদ সম্মেলনে জানিয়েছিলেন রাহুল। এই পদযাত্রার মাধ্যমে তিনি ভারতে একটি বিকল্প ধারার ধারণার বীজ বপন করার চেষ্টা করছেন বলে গত বছর নভেম্বরে বিবিসিকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে বলেছিলেন কংগ্রেসের এই জ্যেষ্ঠ নেতা।
তিনি বলেছিলেন, ‘‘আরো বেশি বেশি কাজ করার মধ্য দিয়ে ভারতের বর্তমান ক্ষমতাসীন ভারতীয় জনতা পার্টিকে হটানো সম্ভব।”
যদিও রাহুল এবং কংগ্রেস মুখপাত্র জয়রাম রমেশ বারবার বলেছেন, তাদের এই পদযাত্রার সঙ্গে ভোটের রাজনীতির কোনো সম্পর্ক নেই।

মন্তব্য করুন

খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, ভোরের কাগজ লাইভ এর দায়ভার নেবে না।

জনপ্রিয়