সমাজকল্যাণমন্ত্রী : ভিক্ষুক নিয়ন্ত্রণে অভিযান চালাচ্ছে মোবাইল কোর্ট

আগের সংবাদ

বৈশ্বিক সংকটে চাপা প্রত্যাবাসন : রোহিঙ্গা শরণার্থী

পরের সংবাদ

পাথরঘাটায় ঢাবি উপাচার্য : ডিজিটাল থেকে স্মার্টের পথে বাংলাদেশ

প্রকাশিত: জানুয়ারি ২১, ২০২৩ , ১২:০০ পূর্বাহ্ণ
আপডেট: জানুয়ারি ২১, ২০২৩ , ১২:০০ পূর্বাহ্ণ

পাথরঘাটা (বরগুনা) প্রতিনিধি : ‘বঙ্গবন্ধু একটি অসা¤প্রদায়িক স্বনির্ভর বাংলাদেশ বিনির্মাণে আজীবন সংগ্রাম করে গেছেন। তারই কন্যা প্রধানমন্ত্রী দেশরতœ শেখ হাসিনা এদেশকে সমৃদ্ধির পথে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন। ডিজিটাল থেকে বাংলাদেশ এখন স্মার্ট বাংলাদেশের পথে এগিয়ে যাচ্ছে।
গতকাল শুক্রবার বরগুনার পাথরঘাটা মুসলিম মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৮০ বছর পূর্তি ও পুনর্মিলনী অনুষ্ঠান উদযাপন উপলক্ষে আয়োজিত সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে ওই বিদ্যালয়ের ছাত্র ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য (ভিসি) অধ্যাপক মো. আখতারুজ্জামান এসব কথা বলেন।
কালমেঘা মুসলিম মাধ্যমিক বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির সভাপতি ফারজানা সবুর রুমকির সভাপতিত্বে সভায় বিদ্যালয়ের সাবেক শিক্ষার্থীরা স্মৃতিচারণ করেন।
ঐতিহ্যের সাক্ষ্য বহনকারী এ বিদ্যালয়ের বর্তমান প্রধান শিক্ষক মো. জাহাঙ্গীর আলম।
ঢাবি উপাচার্য বলেন, একটি ভালো কথা এবং ভালো ব্যবহার টনিকের মতো কাজ করে। আমরা শিক্ষকদের দেখে মাথানত করে ছালাম-আদাব দিয়েছি। আমি এই বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী হিসেবে নিজেকে গর্বিত মনে করছি। এই বিদ্যাপীঠ থেকে আমি-ই শুধু নয়; অসংখ্য শিক্ষার্থী মন্ত্রণালয়ের সচিব উপসচিবসহ দেশের গুরুত্বপূর্ণ নানা পদে কর্মরত রয়েছেন।
বরগুনার পাথরঘাটা মুসলিম মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৮০ বছর পূর্তি ও পূনর্মিলনী অনুষ্ঠান উদযাপন উপলক্ষে এই প্রথম এমন জমকালো আয়োজন। অনুষ্ঠানে রাতের কনসার্টে থাকবেন বাংলাদেশের ফোকগানের সম্রাজ্ঞী মমতাজ এমপি।
বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন- সংসদ সদস্য সুলতানা নাদিরা (সংরক্ষিত আসন, বরগুনা-ঝালকাঠী), এই বিদ্যালয়ের সাবেক শিক্ষার্থী ঢাকা রিপোটার্স ইউনিটির সাবেক সভাপতি বিশিষ্ট গণমাধ্যম ব্যক্তিত্ব নজরুল ইসলাম মিঠু, চ্যানেল আইয়ের এসেইন্টম্যান এডিটর তারিকুল ইসলাম মাসুম, প্রবীণ শিক্ষক মো. আনোয়ার হোসেন, প্রবীণ শিক্ষার্থী মো. এমদাদ আলী, উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আলমগীর হোসেন, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সুফল চন্দ্র গোলদার, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আবু জাফর ছালেহ্, থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা শাহ আলম হাওলাদারসহ এই বিদ্যালয়ের বিভিন্ন ব্যাচের প্রাক্তন শিক্ষার্থী এবং বিভিন্ন রাজনীতিক, সামাজিক প্রতিষ্ঠানের নেতারা।
অনুষ্ঠান মঞ্চে সস্ত্রীক উপাচার্য মো. আখতারুজ্জামান তার শিক্ষা ও পারিবারিক জীবনের নানা স্মৃতি তুলে ধরেন। একইসঙ্গে এই বিদ্যালয়ে বৃত্তিমূলক একটি ফান্ড তৈরি করে দেয়ার কথাও ঘোষণা দেন। যেখানে প্রতি বছর মেধাবী ও দরিদ্রদের জন্য বৃত্তি দেয়া হবে এবং বাধ্যতামূলক প্রতি বছর একজন মেয়েকে বৃত্তির আওতায় আনতে হবে।

মন্তব্য করুন

খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, ভোরের কাগজ লাইভ এর দায়ভার নেবে না।

জনপ্রিয়