বিএনপি নেতা খন্দকার মাহবুব হোসেন আর নেই

আগের সংবাদ

দেশজুড়ে জেঁকে বসেছে শীত : উত্তররাঞ্চলের কয়েক জেলায় বইছে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ > জনজীবন বিপর্যস্ত > বাড়ছে ঠাণ্ডাজনিত রোগবালাই

পরের সংবাদ

জমির পরিকল্পিত ব্যবহার ও আবাসন ব্যবস্থাপনা

প্রকাশিত: জানুয়ারি ২, ২০২৩ , ১২:০০ পূর্বাহ্ণ
আপডেট: জানুয়ারি ২, ২০২৩ , ১২:০০ পূর্বাহ্ণ

জাতিসংঘের টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রায় যে ১১টি লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়েছে, সেখানে ২০৩০ সালের মধ্যে সবার জন্য পর্যাপ্ত, নিরাপদ ও সাধ্য অনুযায়ী সাশ্রয়ী মূল্যে আবাসন ব্যবস্থা করা এবং মৌলিক ব্যবস্থাপনার উন্নয়ন ও বস্তিসমূহের মানোন্নয়নের ওপর গুরুত্বারোপ করা হয়েছে। এছাড়া মানবিক আস্তানাসমূহকে অন্তর্ভুক্তিমূলক, নিরাপদ, বসবাসযোগ্য এবং উৎপাদন অবকাঠামোর টেকসই স্থায়িত্বের কথা বলা হয়েছে লক্ষ্যসমূহে। স্বল্প আয়তনের ঘনবসতিপূর্ণ বাংলাদেশে পরিকল্পিত আবাসন নিশ্চিত করতে হলে গ্রাম ও শহরের মধ্যে বিদ্যমান বৈষম্য হ্রাস অপরিহার্য। স্বাধীনতা-পূর্ব ও পরবর্তী সময়ে বিক্ষিপ্তভাবে নগরায়ণের ফলে নগর জীবনে গণমানুষের জীবনযাত্রার বস্তুগত উন্নয়ন ও সংস্কৃতিগত উৎকর্ষ সাধন তেমন পরিলক্ষিত হয়নি। বরং নগর জীবনে ব্যক্তিগত উদ্যোগে আবাসন ব্যবস্থা গড়ে ওঠায় সময়ের পরিক্রমায় মূল্যবান ভূমি অপব্যবহার ও অপচয়ের পাশাপাশি নানাবিদ নাগরিক সমস্যার সৃষ্টি হয়েছে। পর্যাপ্ত সড়কের অভাবে নগরে যানজটের প্রকটতা, সীমাহীন জলাবদ্ধতা, অগ্নি ও ভূমিকম্পের ন্যায় ভয়াবহ প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবিলায় যথাযথ সক্ষমতার অভাব নগর জীবনে অভিশাপে রূপ নিয়েছে। এসব ভাবনাকে সামনে রেখে জাতীয় গৃহায়ন নীতিমালা ১৯৯৩ পরিবর্তন, পরিবর্ধন, পরিমার্জন, সংশোধন ও সমন্বয় সাধনপূর্বক অধিকতর কার্যকর ও যুগোপযোগী করার লক্ষ্যে জাতীয় গৃহায়ন নীতিমালা ২০১৬ গ্রহণ করেছে। সরকারের যুগোপযোগী সিদ্ধান্তের ফলে আধুনিক নগর আবাসনে কিছুটা পরিবর্তন লক্ষ্য করা গেলেও এখনো ফ্ল্যাটের পরিবর্তে প্লট বরাদ্দের মাধ্যমে উচ্চ সুবিধাভোগী মানুষকে ধনী হওয়ার সুযোগ দিয়েছে। যার ফলে মূল্যবান ভূমির অপচয় রোধ করা যায়নি। অন্যদিকে স্বল্প ভূমির এ দেশে ভূমি ও গৃহ নির্মাণসামগ্রীর ক্রমবর্ধমান মূল্য বৃদ্ধি, স্বাস্থ্যসমত নাগরিক সুবিধার অপর্যাপ্ততায় মধ্যবিত্ত, নি¤œবিত্ত ও দরিদ্র জনগোষ্ঠীর ক্রয়সীমার মধ্যে আবাসনের দুষ্প্রাপ্যতা গৃহায়ন ও আবাসন সমস্যাকে জটিল করে তুলছে।
বাংলাদেশের সংবিধানের ১৫নং অনুচ্ছেদে দেশের সব মানুষের বাসস্থান তথা আবাসনের অধিকার মৌলিক অধিকার হিসেবে স্বীকৃত। সেই প্রেক্ষিতে দেশের যে কোনো সরকারের জনগণের এই মৌলিক অধিকার প্রতিষ্ঠায় দৃঢ় অঙ্গীকার থাকাই শুধু বাঞ্ছনীয় নয় বরং অত্যাবশ্যকীয়। বিশ্বের সর্বোচ্চ ঘনবসতিপূর্ণ বাংলাদেশে যেখানে প্রতি বর্গ কিলোমিটারে ১১৩৮ জন মানুষের বসবাস, সেখানে দেশের প্রতিটি প্রাপ্তবয়স্ক নাগরিককে বাসস্থানের মৌলিক অধিকার প্রদান করা খুব সহজ কাজ নয়। স্বাধীনতার এত বছর পরেও জনগণের বাসস্থানের মৌলিক অধিকারটি প্রতিষ্ঠায় তেমন উল্লেখযোগ্য উদ্যোগ বা পরিকল্পনা গৃহীত না হওয়ায় সাধারণ জনগণ অব্যাহতভাবে বাসনের অধিকার থেকে বঞ্চিতই থেকে যাচ্ছে। এমনকি অন্যান্য অনেক কম গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে আলাদা মন্ত্রণালয় প্রতিষ্ঠিত হলেও বাসস্থানের মতো মৌলিক অধিকার প্রতিষ্ঠার বিষয়টি বিবেচনায় নিয়ে মন্ত্রণালয় কিংবা আলাদা বিভাগ গঠন করে কোনো সুনির্দিষ্ট কার্যক্রম গ্রহণ করছে না।
দেশের আবাদযোগ্য কৃষিজমির পরিমাণ ৮৮ লাখ হেক্টর। জনসংখ্যা বৃদ্ধির পরিপ্রেক্ষিতে দেশব্যাপী গ্রাম-গঞ্জে এলোপাতাড়ি বাড়িঘর, রাস্তাঘাট ইত্যাদি নির্মিত হচ্ছে এবং প্রতি বছর ১ লাখ হেক্টর আবাদি জমি হ্রাস পাচ্ছে। অব্যাহতভাবে শুধু কৃষিজমি সংকুচিত হচ্ছে না, বরং অপরিকল্পিত ও এলোপাতাড়ি বাড়িঘর, রাস্তা ইত্যাদি নির্মিত হওয়ার পরিপ্রেক্ষিতে আগামীতে যে কোনো আধুনিক কৃষি ব্যবস্থা গড়ে তোলার উদ্যোগ নেয়ার ক্ষেত্রেও বিশাল প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি হবে। এখনই যদি জমির অপব্যবহার রোধ করে যথার্থ পরিকল্পিত ব্যবহার নিশ্চিত না করা যায়, তাহলে আগামী ৫০ বছরের মধ্যে সমগ্র বাংলাদেশই শুধু বাড়িঘরে পূর্ণ হবে, থাকবে না কোনো আবাদযোগ্য কৃষিজমি। তাই, আগামী প্রজন্মের স্বার্থেই দেশব্যাপী পরিকল্পিত গ্রামীণ ব্যবস্থা গড়ে তোলার জন্য রাষ্ট্রীয়ভাবে জাতীয় গৃহায়ন কর্তৃপক্ষের উদ্যোগে যথাযথ পরিকল্পনা গ্রহণ করা প্রয়োজন।
দেশের সব নাগরিকের সাংবিধানিক অধিকার প্রতিষ্ঠায় ও গৃহায়ন সমস্যা সমাধানে সুপরিকল্পিত জনপদ গড়ে তোলার লক্ষ্যে নি¤েœাক্ত বিষয়সমূহ বিবেচনা করা যেতে পারে। দেশের সমগ্র আবাসন/গৃহায়ন কার্যক্রমের দেখভালের জন্য অতিশিগগিরই গৃহায়ন মন্ত্রণালয় প্রতিষ্ঠা করা। জাতীয় গৃহায়ন কর্তৃপক্ষের সামগ্রিক কার্যক্রমকে ২ ভাগে বিভক্ত করে একটি অংশকে সব গ্রামীণ ও অপরটিকে শহরের আবাসন ব্যবস্থাপনার দায়িত্ব প্রদান করা।
জাতীয় গৃহায়ন কর্তৃপক্ষের শহরভিত্তিক কার্যক্রম সীমিত করে (কারণ দেশের প্রায় সব শহরের উন্নয়নে একাধিক প্রতিষ্ঠান কাজ করছে) প্রতিষ্ঠানটির সামগ্রিক কার্যক্রম গ্রাম, ইউনিয়ন ও উপজেলায় বিস্তৃত করা উচিত। সেই প্রেক্ষিতে উপজেলা পর্যায়ে গৃহায়ন কর্তৃপক্ষের উপসহকারী প্রকৌশলী দপ্তর বা উপসহকারী স্থপতির দপ্তর প্রতিষ্ঠা করে এই পর্যায়ের কর্তকর্তা নিয়োগ দেয়া যেতে পারে। প্রাথমিকভাবে এত জনবল একত্রে নিয়োগ দেয়া না গেলেও অর্ধেক উপজেলায় গৃহায়ন কর্তৃপক্ষের জনবল প্রেরণ করে এবং বাকি অর্ধেক উপজেলায় বর্তমান কর্মরত জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল, এলজিইডি, বায়োগ্যাস, পিআইও, কৃষি উন্নয়ন করপোরেশন ইত্যাদি প্রতিষ্ঠানের উপসহকারী প্রকৌশলীদের তাদের কাজের অতিরিক্ত দায়িত্ব হিসেবে গৃহায়ন কর্তৃপক্ষের নিয়মনীতি অনুযায়ী গ্রামীণ গৃহায়ন কার্যক্রম শুরু করার জন্য সরকারি নির্দেশনা জারি করা যেতে পারে। গ্রামীণ জনপদের সর্বত্র ঘরবাড়ি, রাস্তা, পুকুর, বাজার, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ইত্যাদি সবকিছু পরিকল্পিতভাবে গড়ে তোলার জন্য অগ্রাধিকার ভিত্তিতে প্রতিটি থানা/ইউনিয়নে সার্ভে করে মাস্টার প্ল্যান প্রণয়ন করা যেতে পারে। জাতীয় গৃহায়ন কর্তৃপক্ষের নিয়ন্ত্রণে এই কাজের জন্য প্রাইভেট সার্ভে টিম চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ দেয়া যেতে পারে- যারা সরকারি নীতিনির্ধারণী গাইড লাইন অনুযায়ী মাস্টার প্ল্যান প্রণয়ন করবে। দেশের কিছু উপজেলায় এই সার্ভে ও মাস্টার প্ল্যান প্রণয়ন কাজ স্থানীয় সরকার বিভাগের প্রতিষ্ঠান তথা এলজিইডি, জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল ইত্যাদি সংস্থাকে দিয়েও করানো সম্ভব। জাতীয় গৃহায়ন কর্তৃপক্ষ প্রাথমিকভাবে দেশব্যাপী পরিকল্পিত গ্রামীণ জনপদ গড়ে তোলার ক্ষেত্রে ‘কৃষিজমি রক্ষা করো, পরিকল্পিত গ্রাম গড়ো’ এই রাষ্ট্রীয় নীতির ভিত্তিতে জনমত গঠনে উদ্যোগী ভূমিকা পালনসহ গৃহনির্মাণ সুবিধা ও সুযোগ প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান হিসেবে গ্রামীণ রাস্তা, পানি, বিদ্যুৎ, টেলিযোগাযোগ ইত্যাদি সুবিধা প্রদানে দায়িত্ব পালন করবে। দ্বিতীয়ত গৃহ যেহেতু মানুষকে আয় রোজগারের প্রেরণা/উদ্দীপনা সৃষ্টিকারী শিল্প হিসেবে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে, সেহেতু এলোপাতাড়ি ঘরবাড়ি নির্মাণে নিরুৎসাহিতকরণে ও ক্লাস্টার ভিলেজ নির্মাণে উৎসাহিত করার লক্ষ্যে সরকারের সম্পদ বিবেচনাপূর্বক স্বল্প পরিমাণ জমিতে সরকারের অনুমোদিত নকশা অনুযায়ী ঘরবাড়ি নির্মাণে আংশিক ঋণ প্রদান করা যেতে পারে। যত্রতত্র বাড়িঘর নির্মাণ ও আবাদি জমি নষ্ট করে নতুন বাড়ি নির্মাণে নিরুৎসাহিত করা প্রয়োজন। এ লক্ষ্যে নতুন বাড়ি নির্মাণের স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদের সুপারিশক্রমে উপজেলা হাউজিং কর্তৃপক্ষের অনুমতি গ্রহণের নির্দেশনা প্রদান করা যেতে পারে। সংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন পরিষদ নতুন বাড়ি নির্মাণের যৌক্তিকতা বিবেচনা করে নতুন বাড়ি নির্মাণের সুপারিশ প্রদান করবে। তবে বর্তমান বাড়ি সম্প্রসারণের ক্ষেত্রে অনুমতি গ্রহণের প্রয়োজন হবে না।
জাতীয় গৃহায়ন কর্তৃপক্ষ কর্তৃক সরবরাহকৃত গ্রামীণ যৌথ মালিকানাধীন ক্লাস্টার ভিলেজের নকশায় বাড়ির আঙিনায় বা গ্রামের কোনো স্থানে কি ধরনের ফলদ, বনজ বা তরিতরকারির গাছপালা রোপণ করা যায় সে নির্দেশনাসহ অঙ্গীকার গাছপালা পরিচর্যার পরামর্শ/নির্দেশনা প্রদান করবে। জাতীয় গৃহায়ন কর্তৃপক্ষ বিভিন্ন এলাকায় স্থানীয়ভাবে প্রাপ্ত গৃহনির্মাণসামগ্রী এবং জনগণের চাহিদা ও পছন্দের ওপর ভিত্তি করে বিভিন্ন মাপের ঘরবাড়ি নির্মাণ নকশা (মডেল হিসেবে) প্রণয়নপূর্বক বিনামূল্যে বা স্বল্পমূল্যে সরবরাহসহ স্বল্পমূল্যে নির্মাণ কাজের জন্য যথাযথ পরামর্শ প্রদান ও তদারকি করে জনগণকে সাহায্য-সহযোগিতা প্রদান করতে পারে। তাতে গ্রামীণ জনগণের সঙ্গে সরকারের সরাসরি গভীর ও আত্মিক যোগাযোগ সৃষ্টি হবে। জাতীয় গৃহায়ন কর্তৃপক্ষ প্রদত্ত নকশা অনুযায়ী ঘরবাড়ি নির্মাণে জনসাধারণকে উৎসাহিতকরণে ঘরবাড়ি নিবন্ধন কার্যক্রম প্রচলন এবং নিবন্ধিত ঘরবাড়ি নির্মাণে স্বল্প সুদে সম্পূর্ণ বা আংশিক গৃহঋণ প্রদান করা যেতে পারে। দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা গ্রহণের মাধ্যমে ঘরবাড়ি নির্মাণে আবাদি জমির ব্যবহার হ্রাসকল্পে গ্রামীণ জনপদে সমবায় ভিত্তিতে অথবা পারিবারিক ও ব্যক্তিগত উদ্যোগে বহুতল ভবন নির্মাণে আগ্রহীদের সরকারিভাবে ঋণ সহায়তা দিয়ে উৎসাহিত করা যেতে পারে। এতে একটি গ্রামের সব মানুষকেই ২/৩টি বহুতল ভবনে বসবাসের সুযোগ করে দেয়া সম্ভব হবে।
প্রস্তাবিত ক্লাস্টার ভিলেজে গৃহায়ন কর্তৃপক্ষের প্রদত্ত নকশা অনুযায়ী ব্যক্তি মালিকানাধীন বহুতল বিশিষ্ট বাড়ি নির্মাণের সুযোগ থাকতে পারে। কোনো ব্যক্তি বর্তমান প্রয়োজনে এবং আগামীতে পরিবারের সদস্য বৃদ্ধির প্রেক্ষিতে পর্যায়ক্রমে স্বউদ্যোগে ঊর্ধ্বমুখী নির্মাণকাজ করতে পারবে। এক্ষেত্রে স্বল্প সুদে ঋণ দেয়ার ব্যবস্থা থাকা বাঞ্ছনীয়।
দেশব্যাপী জাতীয় গৃহায়ন কর্তৃপক্ষের কার্যক্রম গ্রাম পর্যায়ে বিস্তৃতকরণ ও তার সুষ্ঠু বাস্তবায়নের লক্ষ্যে প্রয়োজনীয় পর্যালোচনান্তে স্ব স্ব এলাকাস্থ শিক্ষক, প্রকৌশলী, স্থপতি, জনপ্রতিনিধি ও বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার প্রতিনিধি (সরকারি/বেসরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী ও ব্যবসায়ীদের সমন্বয়ে) নিয়ে প্রথমে উপজেলা পর্যায়ে একটি করে এবং পরবর্তী সময়ে প্রয়োজনে প্রতিটি ইউনিয়নে একটি করে ‘পরিকল্পিত গ্রামীণ জনপদ উন্নয়ন কমিটি’ গঠন করা যেতে পারে। পরিকল্পিত আবাসন ব্যবস্থাপনাই টেকসই আবাসের পূর্বশর্ত। বিষয়টি সামনে রেখে দেশে পরিকল্পিত আবাসন ব্যবস্থা গড়ে তুলতে, বিশেষ করে এ বিষয়ে বর্তমান জননন্দিত সরকারের জনকল্যাণমূলক কার্যক্রম জনসম্মুখে দৃশ্যমান করার লক্ষ্যে প্রস্তাবসমূহ সুবিবেচনায় নিলে দেশে আবাসন ব্যবস্থাপনা কর্মসূচি সার্থক হবে।

এ কে এম এ হামিদ : উন্নয়ন গবেষক ও সভাপতি, আইডিইবি।

মন্তব্য করুন

খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, ভোরের কাগজ লাইভ এর দায়ভার নেবে না।

জনপ্রিয়