স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংকের সাবেক এমডি কারাগারে

আগের সংবাদ

এসডিজি অর্জনে তিন চ্যালেঞ্জ : চারটি অভীষ্ট সঠিক পথে, ছয়টিতে উন্নতি, তিনটি অপরিবর্তিত, দুটির মূল্যায়নে উপাত্তে ঘাটতি

পরের সংবাদ

আশাবাদী ছোটন নতুনদের নিয়ে

প্রকাশিত: নভেম্বর ১, ২০২২ , ১২:০০ পূর্বাহ্ণ
আপডেট: নভেম্বর ১, ২০২২ , ১২:০০ পূর্বাহ্ণ

কাগজ প্রতিবেদক : কমলাপুর বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ সিপাহী মোস্তফা কামাল স্টেডিয়ামে আজ থেকে শুরু হবে সাফ নারী অনূর্ধ্ব-১৫ ফুটবল চ্যাম্পিয়নশিপ টুর্নামেন্ট।
উদ্বোধনী ম্যাচে বিকাল সাড়ে ৪টায় ভুটানের মুখোমুখি হবে বাংলাদেশ। এরপর ৫ নভেম্বর স্বাগতিকরা নেপালের বিপক্ষে মাঠে নামবে। এটি অনূর্ধ্ব-১৫ বছর বয়সিদের মেয়েদের তৃতীয় আসর। প্রথম আসরের চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ পরের দুই আসর ২০১৮ ও ২০১৯ সালে ফাইনালে হেরেছে ভারতের বিপক্ষে। এবার ভারতই নেই টুর্নামেন্টে। তাই আসরটিতে ফেভারিটের তকমা নিয়েই শুরু করছেন লাল-সবুজের প্রতিনিধিরা। যদিও বাংলাদেশের এই দলটি প্রায় শতভাগ নতুন। ২৩ সদস্যের দলের কেবল জয়নব বিবি রিতার আছে আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলার অভিজ্ঞতা। বাকি ২২ জনই বাংলাদেশের জার্সি গায়ে অভিষেকের অপেক্ষায় আছেন। এই নতুন দল নিয়ে কেমন লড়াই করবে বাংলাদেশ। এই বিষয় বাফুফে ভবনে অনুষ্ঠিত সংবাদ সম্মেলনে প্রধান কোচ গোলাম রব্বানী ছোটন আশার কথা বলেছেন। তিনি নতুনদের নিয়ে বেশ আশাবাদী। এদিকে এবার সাফ নারী অনূর্ধ্ব-১৫ ফুটবল চ্যাম্পিয়নশিপে বাংলাদেশ, নেপাল ও ভুটান এই তিন দল বলেই টুর্নামেন্ট হয়ে গেছে লীগ ভিত্তিক।
ডাবল লীগের পর পয়েন্ট টেবিলের শীর্ষ দল হবে চ্যাম্পিয়ন। তাই নেই কোনো ফাইনাল ম্যাচ। বিষয়টি জানার পর এই টুর্নামেন্টর জৈলুস বেড়ে গেছে। কারণ বাংলাদেশ নারী ফুটবল দল প্রথমবারের মতো সাফ চ্যাম্পিয়নশিপের শিরোপা জিতেছে গত সেপ্টেম্বরে। এরপর দেড় মাস যেতে না যেতেই নারীদের আরেকটি টুর্নামেন্ট। এবার সাফ অনূর্ধ্ব-১৫ চ্যাম্পিয়নশিপের খেলা ঘরের মাঠে। এই নতুন দল কি পারবে শিরোপার স্বাদ নিতে? এমন প্রশ্নের জবাবে কোচ গোলাম রব্বানী ছোটন বলেন, এই মেয়েরা কোনো আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলেনি ঠিকই। তবে এই দলে অনেক প্রতিভাবান খেলোয়াড় আছে। আমি তাদের নিয়ে আশাবাদী। দুই দলের বিপক্ষে আমরা চারটি ম্যাচ খেলবো। আশা করছি, ভালো কিছুই হবে।
এছাড়া বাংলাদেশ নারী দলের অধিনায়ক রুমা আক্তার ঘরের মাঠে ভালো খেলা উপহার দিতে চান। এই বিষয় তিনি বলেন, এক মাস আগে সিনিয়র দল সাফ চ্যাম্পিয়ন হয়েছে। তাদের অর্জন আমাদের জন্য অনুপ্রেরণা। আমরা দেশবাসীর দোয়া চাই। আমরা সবাই নিজদের সেরাটা দিয়ে খেলব।
এদিকে একের পর এক সফলতা আসছে নারী ফুটবলে। যার যাত্রা শুরু হয়েছিল বয়সভিত্তিক টুর্নামেন্ট থেকে। ২০১৭ সালে হওয়ার মধ্যদিয়ে দক্ষিণ এশিয়ার শ্রেষ্ঠত্ব অর্জন করেছিল বাংলাদেশ। সেই মেয়েরাই সিনিয়র দলের জার্সিতে জয় করেছে দক্ষিণ এশিয়া। যাইহোক ঘরের মাঠে নেপাল ও ভুটানকে হারিয়ে বাংলাদেশের পক্ষে চ্যাম্পিয়ন ট্রফি লুফে নেয়া মোটেও কঠিন নয়। তবে বাংলাদেশ কোচ গোলাম রব্বানী নেপাল ও ভুটানকে সমীহ করছেন।

মন্তব্য করুন

খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, ভোরের কাগজ লাইভ এর দায়ভার নেবে না।

জনপ্রিয়