বন্যায় উদ্ধার ও ত্রাণ : সরকারের উদাসীনতার তীব্র নিন্দা ও ক্ষোভ বাম জোটের

আগের সংবাদ

ত্রাণ পৌঁছেনি প্রত্যন্ত জনপদে : এখনো পানিবন্দি লাখ লাখ মানুষ, সিলেট বিভাগে বন্যায় ২২ জনের মৃত্যু

পরের সংবাদ

সিংগাইরে নজর কাড়ছে ‘নানা ভাই’

প্রকাশিত: জুন ২১, ২০২২ , ১২:০০ পূর্বাহ্ণ
আপডেট: জুন ২১, ২০২২ , ১২:০০ পূর্বাহ্ণ

মাসুম বাদশাহ, সিংগাইর (মানিকগঞ্জ) থেকে : আসন্ন কুরবানি ঈদকে সামনে রেখে সিংগাইরের গরু খামারিরা ব্যস্ত সময় পার করছেন। অনেকে আবার দেশে বন্যার কারণে গরুর ন্যায্যমূল্য নিয়ে শঙ্কায় রয়েছেন।
সিংগাইর উপজেলায় বেশ কিছু খামারে গরু পালন হয়ে থাকে। এর মধ্যে মো. সেলিমের অস্ট্রেলিয়ান ফ্রিজিয়ান জাতের ষাঁড়টি সবার নজর কেড়েছে। আট ফুট লম্বা, ৫ ফুট উচ্চতার ৩ বছর বয়সের প্রায় ১২০০ কেজি ওজনের ষাঁড়টি তিনি দাম হাঁকিয়েছেন ১০ লাখ টাকা।
মানিকগঞ্জের সিংগাইর উপজেলার বাইমাইল গ্রামের মৃত ইছাক আলী দেওয়ানের ছেলে মো. সেলিমের ডেইরি ফার্মেই এ বিশালাকারের ষাঁড়টি লালন-পালন করছেন তিনি ও পরিবারের সদস্যরা। ষাঁড়টি দেখার জন্য তার বাড়িতে দূর-দূরান্ত থেকে লোকজন আসছেন।
সরজমিন মো. সেলিমের বাড়িতে ষাঁড়টি দেখতে গেলে তিনি জানান, খামারে জন্ম নেয়া ষাঁড়টি তার মেয়ের ঘরের নাতনি তাছলিয়ার নামে দেয়া। এজন্য ষাঁড়টির নাম রাখা হয়েছে ‘নানা ভাই’।
শখের বসে তারা এ ষাঁড়টি পালন করে আসছেন। সম্পন্ন প্রাকৃতিক উপায়ে দেশি খাবার- ধানের কুঁড়া, শুকনো খড়, গমের ছাটনি, ভুট্টা, বিচি কলা ও কাঁচা ঘাস খাইয়ে আদর যতেœ ষাঁড়টি লালন-পালন করছেন। প্রতিদিন নানা ভাইয়ের পেছনে খাবার বাবদ ব্যয় করছেন ৮০০ থেকে এক হাজার টাকা। তিনি যথাসময়ে ষাঁড়টি ১০ লাখ টাকায় বিক্রির আশা করছেন।
সিংগাইর উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. ফারুক আহাম্মদ বলেন, আমাদের উপজেলায় গরু পালনে কোনো ধরনের স্টেরয়েড ব্যবহার করা হয় না। সম্পন্ন প্রাকৃতিক উপায়ে খাবার খাইয়ে গরুগুলো মোটাতাজাকরণ করা হচ্ছে।

মন্তব্য করুন

খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, ভোরের কাগজ লাইভ এর দায়ভার নেবে না।

জনপ্রিয়