করোনার প্রাদুর্ভাব নিয়ন্ত্রণে বেইজিংয়ে ফের স্কুল বন্ধ

আগের সংবাদ

রাজধানীর আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় ১৯ দফা নির্দেশনা : ঝুঁকি মোকাবিলায় নজরদারিতে চাকরিচ্যুত পুলিশরা

পরের সংবাদ

চট্টগ্রামে বইমেলা : গুরুত্ব ও তাৎপর্য

প্রকাশিত: মে ৬, ২০২২ , ১২:০০ পূর্বাহ্ণ
আপডেট: মে ৬, ২০২২ , ১২:০০ পূর্বাহ্ণ

লাইব্রেরিকে বলা হয় জাতির মেধা ও মননের আঁতুড়ঘর; দেশের সকল মেধার সংগ্রহশালা। সময়ের প্রয়োজনে এই সংগ্রহশালাকে মেলার মধ্য দিয়ে প্রদর্শন ও প্রচার করা হয়ে থাকে। এতে এই বিশাল জ্ঞানের ভাণ্ডার চলে আসে সকলের হাতের নাগালে। এর মাধ্যমে শিশুকিশোর থেকে শুরু করে বৃদ্ধ মানুষও এই বিশাল জ্ঞান-সমুদের সাথে পরিচিত হওয়ার একটি বড় সুযোগ পায়।
কথায় আছে, যে জাতির পুস্তক সংখ্যা যত বেশি তার মেধাগত সমৃদ্ধিও তত বেশি। বর্তমান বিশ্বে সবচেয়ে বড় লাইব্রেরি হলো ইউনাইটেড লাইব্রেরি অব কনগ্রেস। ওয়াশিংটন ডিসিতে অবস্থিত এই লাইব্রেরিতে কী পরিমাণ বই আছে তা অনুমান করার জন্য তার একটি তথ্যই যথেষ্ট। তা হলো- এর একটি সেলফের দৈর্ঘ্য প্রায় ৫৪০ মাইল, যাতে বই ধারণক্ষমতা প্রায় ৯০ মিলিয়ন বা ৯ কোটি। বিশেষজ্ঞরা বলেন, এ জন্যই বুঝি যুক্তরাষ্ট্র বর্তমান বিশ্বের প্রধান পরাশক্তি। উল্লেখ্য, বিশ্বের প্রথম বইমেলাটিও অনুষ্ঠিত হয়েছিলো ১৮০২ সালে যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে।
মানুষকে বইমুখী করে তোলার জন্য বইমেলার রয়েছে এক অসামান্য ভূমিকা। সকল বয়সের মানুষের জন্য এখানে থাকে উপযুক্ত বইয়ের পর্যাপ্ত কালেকশন। বাঙালি নাকি জতিগতভাবে আরাম ও প্রমোদপ্রিয়। জ্ঞানান্বেষণের উদ্দেশ্যে লাইব্রেরিতে গিয়ে বইপড়া ও বই সংগ্রহ করার ইচ্ছা ও সুযোগ অনেকেরই হয় না। মেলা উপলক্ষে প্রমোদ ও বইকেনা দুটোই একসাথে হয়ে যায়। মেলায় যেসব দুর্লভ বই হাতের নাগালে পাওয়া যায় অন্য অনেক সময়েই তা খুঁজে পাওয়া মুশকিল হয়ে পড়ে। যে কোনো মেলায় সমবেত হওয়ার মননগত প্রবণতা আছে বাঙালির। মেলায় মিলিত হওয়ার যে আনন্দ তা অন্যত্র পাওয়া যায় না। অধ্যাপক মাহমুদুল বাসার তার এক প্রবন্ধে বলেন, বইমেলায় বই কেনার গরজেই শুধু মানুষরা আসে না, আসে সাংস্কৃতিক পীঠস্থান, উৎসবে মিলিত হওয়ার আনন্দে। তারপর বইও কেনেন। যারা মেলা থেকে বই কেনেন, তারা কেউ কেউ হয়তো কোনোদিনও বই বিপণিতে গিয়ে বই কিনতেন না। এইটা বইমেলার গুরুত্ব।
প্রমথ চৌধুরী বই পড়ার গুরুত্ব দিয়েছেন আর সৈয়দ মুজতবা আলী গুরুত্ব দিয়েছেন বই কেনার। বাঙালির বইকেনার প্রতি বৈরাগ্যকে তীক্ষè উপহাস করেছেন সৈয়দ মুজবতা আলী। বাঙালির সেই অনীহা অনেকটাই কেটে গেছে এই বইমেলার বদৌলতে। বাংলা একাডেমির বইমেলায় হাজার হাজার মানুষ যাচ্ছে, বই কিনছে, গৌরবের প্রতিষ্ঠানকে ঘিরে সমাগম হচ্ছে, মেলার তাৎপর্য উপলব্ধি করছে- সেটা অনেক বড় পাওয়া। বইমেলা মানুষকে আনন্দমুখী করে। মেলায় গেলে বই কেনা ও পড়ার জন্য তাগিদ অনুভব হয়। ‘আরো বই পড়ুন’ নামে কবি জসীম উদদীনের একটি প্রবন্ধ আছে। এ প্রবন্ধে তিনি বলেছেন, ‘আপনারা বই কিনলে আরো কি হবে জানেন? দেশের লেখকরা বই বিক্রি থেকে পয়সা পাবেন। দেশে একদল স্বাধীন-মত লেখক তৈরি হবে। তখন তারা যা ভাববেন তাই লিখতে পারবেন। দুর্বলের হয়ে, নিপীড়িতের হয়ে লড়াই করতে পারবেন। আপনাদের আশা-আকাক্সক্ষার ও আদর্শবাদের তারা রূপ দিতে পারবেন। দেশের অধিকাংশ লেখককে যদি জীবিকার জন্য সরকারের কোনো চাকরি করতে হয় তবে সেই সরকার কোনো অবিচার করলেও লেখক রুখে দাঁড়াতে পারেন না। লেখক স্বাবলম্বী হলে সে তো আপনারই লাভ। সরকারের সমালোচনা করে আপনাকে তবে জেলে যেতে হবে না। লেখকের বইগুলো সেই কাজ করবে। রুশো-ভলটেয়ারের লেখাগুলো তাদের দেশে মহাপরিবর্তন এনেছিল।’
বইমেলায় হাতের নাগালে একসাথে পাওয়া যায় সাহিত্যের সকল ভাণ্ডার। ফলে ছাত্রছাত্রীরা ক্লাসের পড়ার বাইরে নানা স্বাদের বই সম্পর্কে চিন্তা করার সুযোগ পায়। তাদের চিন্তায় জ্ঞানের নতুন তৃষ্ণার জন্ম হয়। সব বয়সের পাঠকরা মেতে উঠতে পারেন জ্ঞান-সমুদ্রের সীমাহীন জ্ঞানাহরণে। তাই জাতীয় মেধা ও মনন গঠনে বইমেলার গুরুত্ব অপরিসীম।
অমর একুশে ও ভাষা আন্দোলনকে ঘিরে যে স্বতঃস্ফূর্ত বইমেলা অনুষ্ঠিত হচ্ছে দেশে, তা এককথায় প্রশংসনীয়। কেননা, একে ঘিরে গল্প-কবিতা-উপন্যাস-প্রবন্ধ-শিশুসাহিত্যসহ সৃজনশীল লেখনী শিল্প ও প্রকাশনা শিল্পের সুবিশাল এক কর্মযজ্ঞ চলছে দেশে, যার অর্থনৈতিক ব্যাপ্তি ও পরিধি কম নয়। এর জন্য বাংলা একাডেমিকে অবশ্য ধন্যবাদ জানাতে হয়।

দুই.
যতদূর জানা যায়, চট্টগ্রামে প্রথম বইমেলার সূচনা হয় ১৯৭৫ সালে। এটির আয়োজক প্রতিষ্ঠান ছিল জাতীয় গ্রন্থকেন্দ্র। এ উপলক্ষে গঠিত গ্রন্থমেলা কমিটির চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালন করেছিলেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের তৎকালীন উপাচার্য সাহিত্যিক অধ্যাপক আবুল ফজল।
১৫ই ফেব্রুয়ারি থেকে একুশে ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত চট্টগ্রাম মিউনিসিপ্যাল স্কুল মাঠে অনুষ্ঠিত এ গ্রন্থমেলায় ভারত, ফ্রান্স, অস্ট্রেলিয়া ও রাশিয়াসহ বিভিন্ন দেশের ৪৩টি বইয়ের স্টল ছিল। বাংলাদেশের স্টলগুলোর মধ্যে চট্টগ্রামের কয়েকটি পুস্তক ব্যবসা প্রতিষ্ঠানসহ ঢাকা থেকে কিছুসংখ্যক প্রকাশনা সংস্থা স্টল নিয়েছিল মেলায়। সে বছর জাতীয় গ্রন্থমেলার সেøাগান ছিল ‘বই হোক নিত্যসঙ্গী’। সাপ্তাহিক বিচিত্রার (৩য় বর্ষ, ৪০ সংখ্যা, ৭ মার্চ ১৯৭৫) এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছিল, ঢাকার বাইরে কোনো শহরে এই প্রথম এ ধরনের মেলা অনুষ্ঠিত হলো। সাত দিনব্যাপী এ মেলা বা প্রদর্শনীর মূল মঞ্চে প্রতিদিন নিয়মিতভাবে সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানসহ কবিতা পাঠ, ছড়া, গান, নাট্যানুষ্ঠান, চলচ্চিত্র প্রদর্শন ও কবি গানের আসর বসেছিল।
তারই ধারাবাহিকতায় ১৯৮৮ সালে জাতীয় গ্রন্থকেন্দ্র চট্টগ্রামের পাবলিক লাইব্রেরি ভবনে আরেকটি বইমেলার আয়োজন করে। এটি আমার দেখা চট্টগ্রামের শ্রেষ্ঠ বইমেলা। চট্টগ্রামের বইপ্রেমী মানুষ রীতিমতো টিকেট কেটে মেলায় প্রবেশ করে বই কিনেছিলেন। অভূতপূর্ব এই মেলার পর জাতীয় গ্রন্থকেন্দ্র চট্টগ্রামের এম এ আজিজ স্টেডিয়াম সংলগ্ন জিমনেশিয়াম মাঠে অন্য একটি বইমেলার আয়োজন করে। ঢাকার শীর্ষস্থানীয় প্রকাশনা সংস্থাগুলো এ মেলায় অংশগ্রহণ করে। এটি চট্টগ্রামে সর্ববৃহৎ বইমেলা হিসেবে স্বীকৃত হলেও বই বিক্রি, লেখক পাঠকের ব্যাপক সমাগম ও চট্টগ্রামের সংস্কৃতিকর্মীদের তেমন অংশগ্রহণ না থাকায় আগের বইমেলার জনপ্রিয়তাকে ডিঙ্গোতে পারেনি।
এখানে বিশেষভাবে উল্লেখ করতে হয় যে শহীদ দিবসকে কেন্দ্র করে চট্টগ্রামের কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারকেন্দ্রিক স্বল্পপরিসরে বইমেলার আয়োজন শুরু হয় গত শতকের সত্তর দশকের শেষের দিকে। নিয়মিতভাবে না হলেও চট্টগ্রামে অবস্থানরত তরুণ কবি ও লিটল ম্যাগাজিন কর্মীরা মিলে হাতেগোনা কয়েকটি টেবিল সাজিয়ে বইমেলার আয়োজন শুরু করেন। পরে চট্টল ইয়ুথ কয়ারের উদ্যোগে এবং একুশে মেলা পরিষদের ব্যবস্থাপনায় আয়োজন করা হয় একুশ মেলার। একুশে মেলা পরিষদের তত্ত্বাবধানে এই মেলার আয়োজন এখনো পর্যন্ত অব্যাহত আছে। তবে শহীদ মিনারে নয়, ডিসি হিলে।
এদিকে চট্টগ্রামের প্রকাশনাগুলোর প্রচার ও প্রসারের লক্ষ্যে ‘চট্টগ্রামের লেখকদের বই, চট্টগ্রাম থেকে প্রকাশিত বই’ নিয়ে প্রকাশনা সংস্থা ‘শৈলী’ ২০০০ সালে স্বাধীনতার মাসে শুরু করে প্রথম ‘স্বাধীনতার বইমেলা’। পরে এই মেলার আয়োজনের দায়িত্ব গ্রহণ করে চট্টগ্রাম একাডেমি। ২০১৯ সাল পর্যন্ত নিরবচ্ছিন্নভাবে এই মেলা অনুষ্ঠিত হয়।
অন্যদিকে, ‘চট্টগ্রাম সৃজনশীল প্রকাশক পরিষদ’ গঠিত হলে চট্টগ্রামের সৃজনশীল প্রকাশকদের নিয়ে একুশের বইমেলার আয়োজনের গুরুত্ব অনুধাবন করেন নেতৃবৃন্দ। ফলে ২০০৯ ও ২০১১ সালে ফেব্রুয়ারি মাসে চট্টগ্রামের লেখক, সাংবাদিক ও পাঠকদের সম্পৃক্ত করে চট্টগ্রাম মুসলিম ইনস্টিটিউট হল প্রাঙ্গণে ‘চট্টগ্রাম সৃজনশীল বইমেলা’র আয়োজন করা হয়।
চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের উদ্যোগে প্রথম একুশের বইমেলা শুরু হয় ১৯৯৫ সালে, লালদীঘি মাঠে। পরবর্তীকালে ২০১২ সালে এই মেলার আয়োজন হয় মুসলিম ইনস্টিটিউট হল প্রাঙ্গণে। এতে সহায়তা দেয় চট্টগ্রামের সৃজনশীল প্রকাশক পরিষদ। এখনো পর্যন্ত এই মেলার আয়োজন অব্যাহত আছে। এখন সেই মেলা অনুষ্ঠিত হচ্ছে চট্টগ্রামের এম এ আজিজ স্টেডিয়াম সংলগ্ন জিমনেসিয়াম মাঠে। আমরা অত্যন্ত আনন্দিত যে, সিটি করপোরেশন ফেব্রুয়ারিতে চট্টগ্রামে অভিন্ন বইমেলার আয়োজন করেছে। এটা চট্টগ্রামবাসীর দীর্ঘদিনের প্রত্যাশার ফসল। বহুদিন ধরে আমরা যারা চট্টগ্রামের সাহিত্যকর্মী, সংস্কৃতিকর্মী, বইপ্রেমী নাগরিক আমাদের একটা দাবি ছিলো অভিন্ন বইমেলা আয়োজনের। ফেব্রুয়ারি মাসে ভিন্ন ভিন্নভাবে না করে অভিন্ন আয়োজনে বইমেলা করার। আমাদের দাবির প্রেক্ষিতে সাবেক সিটি মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দীনের এ উদ্যোগ রীতিমতো প্রশংসনীয়।

তিন.
এতো কিছুর পরও চট্টগ্রামের লেখক, প্রকাশক ও পাঠকের মনে বিরাজ করছে হাহাকার। অতৃপ্তি ও তৃষ্ণায় কাতর তারা। বাংলা একাডেমির বইমেলার আদলে একটা বইমেলা চট্টগ্রামে অনুষ্ঠিত হোক- সেটাই তারা চান। বইমেলার আয়োজনে নানা সময়ে সম্পৃক্ততার কারণে যে অভিজ্ঞতা আমরা সঞ্চয় করেছি, তা থেকে বলা যায়, একুশের মাসে বইমেলা আয়োজন করে যে সাড়া ফেলা যায়, কিংবা জমজমাট করা যায়, বছরের অন্য সময়ে আয়োজন করে তেমন সফল করা যায় না। ভাষার মাসে মানুষের মনে যে চেতনার সঞ্চার হয়, অন্য সময়ে তা হয় না। কেননা বইমেলার সঙ্গে একুশের চেতনার রয়েছে নিবিড় সংযোগ।
বছরজুড়ে নানা সময়ে পৃথক বইমেলার আয়োজনে কারো কোনো দ্বিমত থাকতে পারে না। কেননা যত বেশি বই নিয়ে হইচই হবে, আলোচনা হবে, মেলা হবে, প্রদর্শনী হবে; ততই মঙ্গল। কিন্তু নগরীর বর্তমান ও নতুন প্রজন্মের জ্ঞানপিপাসু মানুষগুলো ফেব্রুয়ারিতে ভাষার মাসে একটি সম্মিলিত বইমেলা চান। যে মেলা হবে অন্তত পনেরো দিনব্যাপী। পুরো দেশের মানুষ যেভাবে অপেক্ষা করেন বাংলা একাডেমির অমর একুশে গ্রন্থমেলার জন্য, ঠিক তেমনিভাবে চট্টগ্রামের পাঠকরাও একুশের বইমেলার জন্য অপেক্ষার প্রহর গুনতে থাকবেন।
পাশাপাশি আমাদের ভাবতে হবে, চট্টগ্রামের বইমেলায় চট্টগ্রামের প্রকাশক ও লেখকদের স্বার্থকে কীভাবে অগ্রাধিকার দেয়া যায় তা নিয়ে। যেমন বাংলা একাডেমির বইমেলায় শুধু বাংলাদেশের বই পাওয়া যায়। কলকাতা বা অন্য বিদেশি প্রকাশনার বইয়ের স্থান বাংলা একাডেমিতে নেই। কারণ বাংলাদেশের প্রকাশনা শিল্পকে প্রতিষ্ঠিত করতে, সমৃদ্ধ করতে সরকারের এই উদ্যোগ। সে হিসেবে পশ্চিমবঙ্গের কোনো একজন লেখকের বই মেলায় স্থান পেতে হলে বাংলাদেশি কোনো প্রকাশনা শিল্পের মাধ্যমে বাজারজাত করতে হয়। কলকাতার অনেক লেখকের বই বাংলাদেশের প্রকাশনা থেকে প্রকাশিত হয়। এর কারণ বাংলাদেশের প্রকাশনা শিল্পকে সমৃদ্ধ করা। ঠিক সে রকম চট্টগ্রামের প্রকাশনা শিল্পকে সমৃদ্ধ করতে এ মেলার ভূমিকা থাকতে হবে। জাতীয় পর্যায়ের লেখকদের বই চট্টগ্রামের প্রকাশনা সংস্থা থেকে বের হলে এ অঞ্চলের প্রকাশনাকে সমৃদ্ধ করা হয়। এখান থেকে ভালো মানের বই প্রকাশ করার ঐতিহ্য আছে, এখন প্রয়োজন সেটা পুনরুদ্ধার করা।

মন্তব্য করুন

খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, ভোরের কাগজ লাইভ এর দায়ভার নেবে না।

জনপ্রিয়