গয়েশ্বর চন্দ্র রায় : নতজানু পররাষ্ট্রনীতির কারণে সীমান্ত হত্যা বন্ধে ব্যর্থ সরকার

আগের সংবাদ

ওমিক্রনের সামাজিক সংক্রমণ! জিনোম সিকুয়েন্সিং বাড়ানোর তাগিদ > সার্বিক পরিস্থিতি বুঝতে আরো দুই সপ্তাহ লাগবে : বিশেষজ্ঞদের মত

পরের সংবাদ

স্ট্যাম্প বিক্রেতা আশরাফুল ৫ দিনের রিমান্ডে

প্রকাশিত: জানুয়ারি ৮, ২০২২ , ১২:০০ পূর্বাহ্ণ
আপডেট: জানুয়ারি ৮, ২০২২ , ১২:০০ পূর্বাহ্ণ

কাগজ প্রতিবেদক : নোটারি পাবলিক (হলফনামা) তৈরিতে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট দেবদাস চৌধুরী অধিকারীর স্বাক্ষর জালিয়াতির মামলায় আশরাফুল ইসলাম নামের এক স্ট্যাম্প বিক্রেতার পাঁচ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত। গতকাল শুক্রবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মাহবুব আহমেদের আদালত এ আদেশ দেন।
এদিন আসামি আশরাফুল ইসলামকে আদালতে হাজির করে ১০ দিনের রিমান্ডে নিতে আবেদন করেন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা। এ আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে বিচারক আসামির পাঁচ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন। গত ৬ জানুয়ারি নোটারি পাবলিকে ম্যাজিস্ট্রেটের স্বাক্ষর জালিয়াতির অভিযোগে কোতোয়ালি থানায় বাদী হয়ে একটি প্রতারণার মামলা দায়ের করেন ভুক্তভোগী রহমত আলী।
মামলার এজাহারে বলা হয়, ভুক্তভোগী একজন গার্মেন্ট কর্মী। পাসপোর্টে তার এবং তার বাবার নাম ভুল হওয়ায় সংশোধনের জন্য ৫ জানুয়ারি নোটারি পাবলিক (হলফনামা) করার জন্য জজ কোর্ট পুরাতন ভবনের নিচ তলায় স্ট্যাম্প বিক্রেতার কাছে এলে আসামি আশরাফুল ইসলাম সংশোধন করে দেবে মর্মে কাজের বিনিময়ে নগদ ১ হাজার টাকা নেয়। পরে অপর পলাতক আসামি মোহাম্মদ আলীর সহায়তায় ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট দেবদাস চন্দ্র অধিকারীর স্বাক্ষর জালিয়াতি করে নোটারি পাবলিক (হলফনামা) তৈরি করে দেন।
বাসায় গিয়ে সন্দেহ মনে হলে ৬ জানুয়ারি ভুক্তভোগী রহমত আলী হলফনামা নিয়ে আদালতের রেজিস্ট্রার অফিসে গেলে স্বাক্ষর যে ভুয়া তা জানতে পারেন।
এ বিষয়ে কোতোয়ালি থানাকে জানালে পুলিশ জজ কোর্টের ভেন্ডার থেকে আসামি আশরাফুল ইসলামকে গ্রেপ্তার করে। আরেক আসামি মোহাম্মদ আলী পালিয়ে যায়। এ সময় একটি সিপিইউ, একটি মনিটর, একটি প্রিন্টার, কিবোর্ড ও মাউস জব্দ করা হয়।

মন্তব্য করুন

খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, ভোরের কাগজ লাইভ এর দায়ভার নেবে না।

জনপ্রিয়