প্রকাশিত: সেপ্টেম্বর ২৬, ২০২১ , ১২:০০ পূর্বাহ্ণ
আপডেট: সেপ্টেম্বর ২৬, ২০২১ , ১২:০০ পূর্বাহ্ণ
পা আবার বাঁধাই করাও যায়! জানলে অবাক হবেন, চীনা নারীরা পা ভাঁজ করে রাখার অভ্যাস গড়তে ছোট জুতা পরতেন। ছোটবেলা থেকেই এ অভ্যাস করার দরুন পায়ের আঙুগুলো ভাঁজ হয়ে থাকত। একসময় পায়ের নখগুলো অবশ হয়ে যেত।
সম্রাট লি ইউ’র সময় থেকে পা বাঁধানোর ইতিহাস শুরু হয়। তখন ছোট পায়ের কদর করা হত এবং যার পা যত ছোট তিনি তত সুন্দরী বলে বিবেচিত হতেন। এটি খুবই বেদনাদায়ক প্রক্রিয়া ছিল। তবুও নারীরা সৌন্দর্য বর্ধনে এই যন্ত্রণাদায়ক প্রক্রিয়াটি বংশ পরম্পরায় অনুসরণ করতেন। ৪-৯ বছর পর্যন্ত পা বাঁধানোর প্রক্রিয়া চলমান থাকত। এর ফলে পায়ের হাড় ভেঙে ঘোড়ার খুরের মতো আকার ধারণ করত। এর থেকে সংক্রমণ হয়ে অনেক শিশুরই মৃত্যু ঘটত। আর যারা বেঁচে থাকতেন তারাও আজীবন শারীরিক সমস্যা নিয়েই বেঁচে থাকতেন।
শেয়ার করুন
মন্তব্য করুন
খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, ভোরের কাগজ লাইভ এর দায়ভার নেবে না।
মন্তব্য করুন
খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, ভোরের কাগজ লাইভ এর দায়ভার নেবে না।