ডিএনসিসি মেয়র আতিক : ডেঙ্গু প্রতিরোধে সবাইকে সচেতন করতে পারছি না

আগের সংবাদ

বেহাল রেলের মেগা প্রকল্প : খুলনা-মোংলা রেল প্রকল্পের কাজ কবে শেষ হবে কেউ জানে না

পরের সংবাদ

ইউজিসি-বঙ্গবন্ধু ফেলো হিসেবে ড. আফজাল হোসেনের যোগদান

প্রকাশিত: আগস্ট ৪, ২০২১ , ১২:০০ পূর্বাহ্ণ
আপডেট: আগস্ট ৪, ২০২১ , ১২:০০ পূর্বাহ্ণ

বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ, শিক্ষা প্রশাসক ও বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের অবসরপ্রাপ্ত প্রফেসর ড. এম. আফজাল হোসেন গত রবিবার বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশনের চেয়ারম্যানের কাছে ইউজিসি-বঙ্গবন্ধু ফেলো হিসেবে যোগদানপত্র দাখিল করেছেন। বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের গ্র্যাজুয়েট এবং প্রাণরসায়ন ও অনুপ্রাণ বিজ্ঞান বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত প্রবীণতম প্রফেসর তিনি।
দিনাজপুরের হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য হিসেবে অত্যন্ত সফলতার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করেন। বর্তমানে বগুড়ার শীর্ষ বেসরকারি বিদ্যাপীঠ পুণ্ড্র বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় এবং টিএমএসএসের উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন তিনি।
ড. আফজাল বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের পশুপালন অনুষদ থেকে প্রথম শ্রেণীতে ১৯৭৪ সালে স্নাতক ও ১৯৭৬ সালে প্রাণরসায়ন বিষয়ে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি লাভ করেন। তিনি ১৯৮৪ সালে ভারতের হরিয়ানার জাতীয় ডেইরি গবেষণা ইনস্টিটিউট থেকে পিএইচডি ডিগ্রি এবং ইউএস-এইড ফেলোশিপের আওতায় ১৯৮৭ সালে যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াই বিশ্ববিদ্যালয়ে খাদ্যবিজ্ঞান ও পুষ্টি বিভাগে পোস্ট-ডক্টরাল গবেষণা কাজ সম্পন্ন করেন। বিজ্ঞপ্তি।

দেশের উচ্চশিক্ষায় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের অনবদ্য অবদানকে স্মরণীয় করে রাখতে বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকীতে বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশন ইউজিসি-বঙ্গবন্ধু ফেলোশিপ প্রবর্তন করে। ফেলোশিপ প্রদানে কলা ও মানবিক, বিজনেস, শিক্ষা ও আইন, সামাজিক বিজ্ঞান, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি অধিক্ষেত্র নির্ধারণ করে জাতীয় দৈনিক পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে দরখাস্ত আহ্বান করা হয়।
ফেলোশিপের জন্য দেশের ৯ জন গবেষক আবেদন করেন। ইউজিসি গঠিত কমিটি সবার আবেদন যাচাই-বাছাই করে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক অধ্যাপক ড. আফজাল হোসেনকে তার ‘এক্সপ্লোরিং দ্য পটেনশিয়াল অব সিউইডস ফর প্রমোটিং দ্য ব্লু ইকোনমি অব বাংলাদেশ’ শীর্ষক গবেষণা প্রস্তাবনার জন্য এ ফেলোশিপের চূড়ান্ত মনোনয়ন দেয়।
প্রফেসর আফজাল হোসেন বগুড়ার সারিয়াকান্দি উপজেলার মাজবাড়ি গ্রামের ছবদের রহমান ও জামিলা খাতুনের পুত্র। ব্যক্তিজীবনে তিনি এক পুত্র ও এক কন্যার পিতা। বিজ্ঞপ্তি।

মন্তব্য করুন

খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, ভোরের কাগজ লাইভ এর দায়ভার নেবে না।

জনপ্রিয়