এস কে সুর চৌধুরী ও তার স্ত্রীর ব্যাংক হিসাব স্থগিত

আগের সংবাদ

রূপগঞ্জে হতাহত বেড়েছে চার কারণে : ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে ৫২ জনের মৃতদেহ উদ্ধার, আহত শতাধিক, এখনো নিখোঁজ ৫১ জন

পরের সংবাদ

কুখ্যাত ইনডেমনিটি অধ্যাদেশকে আইনে রূপান্তর

প্রকাশিত: জুলাই ৯, ২০২১ , ১২:০০ পূর্বাহ্ণ
আপডেট: জুলাই ৯, ২০২১ , ১২:০০ পূর্বাহ্ণ

জিয়াউর রহমান ১৯৭৯ সালের ৯ জুলাই কুখ্যাত ইনডেমনিটি অধ্যাদেশকে আইনে রূপান্তর করেন। সেদিন সংবিধানের পঞ্চম সংশোধনীর মধ্য দিয়ে তার আমলে বঙ্গবন্ধুর খুনিদের বিচার বাধাগ্রস্ত করা হয়। ইনডেমনিটি অধ্যাদেশকে আইনে রূপান্তর করে জিয়া প্রমাণ করেছেন তিনি বঙ্গবন্ধুর হত্যাকারীদের রক্ষাকারী এবং এই হত্যার ষড়যন্ত্রের মূল কুশীলবদেরই একজন। জিয়াউর রহমান ওহফবসহরঃু ঙৎফরহধহপব-কে বৈধতা দিয়ে কলঙ্কিত করেন সংবিধানকে, কলুষিত করেন রাজনীতিকে। হাস্যকর সংসদের দ্বারা সংশোধিত আইনে এ আইনটি বাংলাদেশ সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত করা হয়, যা পঞ্চম তফসিলের ১৮নং অনুচ্ছেদে সংযুক্ত হয়েছিল। বঙ্গবন্ধু ও তার পরিবারবর্গকে যারা হত্যা করেছিল বা তার সঙ্গে জড়িতদের আইনি ব্যবস্থা থেকে অনাক্রম্যতা বা শাস্তি এড়াবার ব্যবস্থা প্রদানের জন্য ‘ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ’ আইন প্রণয়ন করা হয়েছিল। ১৯৭৫ সালের ২৬ সেপ্টেম্বর খুনি খন্দকার মোশতাক আহমেদ এ ইনডেমনিটি (দায়মুক্তি) অধ্যাদেশ জারি করেন। এটি ১৯৭৫ সালের অধ্যাদেশ নং ৫০ নামে অভিহিত ছিল। পরে ১৯৭৯ সালে জিয়া কর্তৃক এটি অনুমোদিত হয়। ফলে এটি একটি আনুষ্ঠানিক আইন হিসেবে অনুমোদন পায়। জিয়াউর রহমান সংশোধনীর নামে সংবিধানকে পাকিস্তানি চেতনায় বদলে দিয়েছিলেন। তার করা পঞ্চম সংশোধনীর বৈশিষ্ট্যগুলো হলো- সংবিধানের প্রারম্ভে ‘বিসমিল্লাহির রাহমানির রহিম’ সংযোজন। বাঙালি জাতীয়তাবাদ বাদ দিয়ে ‘বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদ’-এর সূচনা করা। চার মূলনীতির ধর্মনিরপেক্ষতা ও সমাজতন্ত্রের পরিবর্তন আনা। ধর্মনিরপেক্ষতার পরিবর্তে ‘মহান আল্লাহতালার প্রতি পূর্ণ আস্থা ও বিশ্বাস’ সংযোজন করা। সমাজতন্ত্রের পরিবর্তে সামাজিক ও অর্থনৈতিক ন্যায়বিচার অর্থে ‘সমাজতন্ত্র’ প্রতিস্থাপন করা হয়। এ সংশোধনী ছিল সংবিধানের মৌলিক কাঠামোগত পরিবর্তন ও পাকিস্তানিকরণ। যা ২০০৫ সালের ২৯ আগস্ট হাইকোর্টের এক রায়ে বাতিল হয়ে যায়।
আসলে ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যার পর খুনিদের রক্ষার জন্য বাংলাদেশের সংবিধানজুড়ে এক অদ্ভুত কেলেঙ্কারির ইতিহাস রচিত হয়। প্রণীত হয় ইনডেমনিটি বিল। ইনডেমনিটি হলো কোনো বিচারকার্যকে বাধা প্রধান সংক্রান্ত অধ্যাদেশ বা আইন। কোনো অভিযান বা অভ্যুত্থানের ক্ষয়ক্ষতি আদালতের বহির্ভূত রাখার জন্য আইনসভা যে বিল পাস করে তাকেই ইনডেমনিটি বিল বলে। এই শব্দের অর্থ শাস্তি এড়াইবার ব্যবস্থা অর্থাৎ ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ হলো সেই অধ্যাদেশ যার মাধ্যমে বঙ্গবন্ধুর খুনিদের শাস্তি এড়ানোর ব্যবস্থা করা হয়েছিল। জিয়ার দ্বারা সংবিধানে কলঙ্কলেপনের এই দিনটি কেন আমরা স্মরণ করছি? কারণ এটি প্রণয়ন করেছিলেন খুনিদের প্রধান খলনায়ক খন্দকার মোশতাক আহমেদ আর বৈধতা দিয়েছিলেন আরেক খুনি জিয়া। অর্থাৎ ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট সপরিবারে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হত্যা হলে হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের আইনি ব্যবস্থা থেকে শাস্তি এড়ানোর জন্য বাংলাদেশে এ আইন করা হয়েছিল। তখন বাংলাদেশে সংসদ অধিবেশন না থাকায় আওয়ামী লীগের একজন প্রতারক রাজনৈতিক সহযোগী হয়ে বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করে মোশতাক আহমেদ অধ্যাদেশ আকারে ২৬ সেপ্টেম্বর ১৯৭৫ সালে এ আইন প্রণয়ন করেন। বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের পরে খন্দকার মোশতাকই বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতির পদ গ্রহণ করেছিলেন। আগেই বলা হয়েছে, আইনটি ১৯৭৫ সালের ৫০নং অধ্যাদেশ হিসেবে অভিহিত ছিল। ১৯৭৯ সালের ৯ জুলাই বাংলাদেশ সংবিধানের পঞ্চম সংশোধনীর পর সংশোধিত আইনে বাংলাদেশ সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত করা হলে বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের বিচার একেবারে বন্ধ হয়ে যায়। পরে ১৯৯৬ সালের ১২ নভেম্বর সপ্তম জাতীয় সংসদে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আইনটি বাতিল করেন। যার ফলে বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের বিচারের পথ আবার খুলে যায়। ২০১০ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে বাংলাদেশ হাইকোর্ট সংবিধানের পঞ্চম সংশোধনীকে অবৈধ ঘোষণা করেন।
ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ যেদিন স্বাক্ষরিত হয় সেদিন ছিল শুক্রবার। ‘দি বাংলাদেশ গেজেট, পাবলিশড বাই অথরিটি’ লেখা অধ্যাদেশটিতে খন্দকার মোশতাক স্বাক্ষরিত। মোশতাকের স্বাক্ষরের পর অধ্যাদেশে তৎকালীন আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব এম এইচ রহমানের স্বাক্ষর আছে। তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী ও সংসদ নেতা শাহ আজিজুর রহমান পঞ্চম সংশোধনী বিলটি পেশ করেন। এই ব্যক্তি রাজাকারদের মধ্যে অন্যতম ছিলেন। অধ্যাদেশটিতে দুটি অংশ আছে। প্রথম অংশে বলা হয়েছে, ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট ভোরে বলবৎ আইনের পরিপন্থি যা কিছুই ঘটুক না কেন, এ ব্যাপারে সুপ্রিম কোর্টসহ কোনো আদালতে মামলা, অভিযোগ দায়ের বা কোনো আইনি প্রক্রিয়ায় যাওয়া যাবে না।
১৯৭৫ সালের ৭ নভেম্বর মেজর জিয়াউর রহমান রাষ্ট্রক্ষমতার নিয়ন্ত্রণকারী হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেন। ১৯৭৬ সালের ২৯ এপ্রিল জিয়া রাষ্ট্রপতি সায়েমের কাছ থেকে প্রধান সামরিক আইন প্রশাসকের দায়িত্ব নিয়ে নেন। ১৯৭৭ সালের ২১ এপ্রিল রাষ্ট্রপতিকে পদত্যাগ করতে বাধ্য করান এবং নিজে রাষ্ট্রপতি হন। প্রহসনের হ্যাঁ-না ভোটের আয়োজকও তিনি। তিনি তখনো একজন সামরিক শাসক। সেনাবাহিনীতে দৃশ্যত তাকে চ্যালেঞ্জ করার মতো কেউ ছিল না। দেশের ভেতরে রাজনৈতিক বিরোধীরা বিভক্ত, বিচ্ছিন্ন এবং দিশাহারা। তারপরও জিয়াউর রহমানকে প্রমাণ করতে হবে, তার পেছনে জনসমর্থন আছে; আর বন্দুকের জোর তো আছেই। তার প্রতি জনগণের আস্থা আছে কিনা, তা যাচাইয়ের জন্য ১৯৭৭ সালে হ্যাঁ-না ভোট নেয়া হলো। নির্বাচন কমিশন জানাল, দেশের ৮৮.৫০ শতাংশ ভোটার ভোট দিয়েছে এবং তাদের মধ্যে ৯৮.৯ শতাংশ হ্যাঁ ভোট দিয়েছে। ভোটার উপস্থিতির এ হার মোটেও বিশ্বাসযোগ্য ছিল না। গণভোটের মাধ্যমে রাজনৈতিক বৈধতার একটি ছাড়পত্র তৈরি করেন জিয়াউর রহমান। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট থেকে ১৯৭৯ সালের ৯ এপ্রিল পর্যন্ত ইনডেমিনিটি অধ্যাদেশসহ ৪ বছরে সামরিক আইনের আওতায় সব অধ্যাদেশ, ঘোষণাকে সংবিধানের পঞ্চম সংশোধনীর মাধ্যমে আইনি বৈধতা পায়। সংসদে উত্থাপিত আইনটির নাম ছিল সংবিধান (সংশোধনী) আইন, ১৯৭৯। এটি সংবিধানের চতুর্থ তফসিলের ১৮ অনুচ্ছেদে সংযুক্ত হয়েছিল, যা পঞ্চদশ সংশোধনীতে বিলুপ্ত হয়েছে।
পঞ্চম সংশোধনীকে বৈধতা না দিলে জিয়াউর রহমানের আমলে বঙ্গবন্ধুর খুনিদের বিচার করা যেত কিন্তু জিয়াউর রহমান তা করেননি। এই সামরিক জান্তা বরং খুনিদের সুবিধা দিয়ে চাকরি দিয়েছিলেন। জিয়াউর রহমানের মৃত্যুর পর বিচারপতি আবদুস সাত্তার, এইচ এম এরশাদ এবং ১৯৯১ সালে খালেদা জিয়া ক্ষমতায় এলেও ইনডেমিনিটি অধ্যাদেশ বাতিল করা হয়নি। ফলে দায়মুক্তি পেয়ে খুনিরা হত্যার কথা প্রকাশ্যে বলে বেড়াত। এরশাদ ক্ষমতায় আসীন হলে ১৯৭৫ সালের ২৬ সেপ্টেম্বরের ইনডেমিনিটি অধ্যাদেশ বাতিল না করে আবার নিজের সুবিধার জন্য দ্বিতীয়বার ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ জারি করে, যা ১৯৮৬ সালের ১০ নভেম্বর জাতীয় সংসদে পাস হয় এবং সংবিধানের সপ্তম সংশোধনীতে এটি অন্তর্ভুক্ত হয়। ১৯৮২-এর ২৪ মার্চ থেকে ১৯৮৬ সালের ৯ নভেম্বর পর্যন্ত এরশাদ সরকারের জারিকৃত সব প্রকার সামরিক আইন, অধ্যাদেশ, বিধি-নির্দেশ ইত্যাদি বৈধতাদানের উদ্দেশ্যে দ্বিতীয় ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ জারি করা হয়। পরে চারদলীয় জোট সরকারের সময় ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০০৩ ‘যৌথ অভিযান দায়মুক্তি বিল ২০০৩’ নামে সবশেষে ইনডেমনিটি আইন পাস হয়।
বাংলাদেশে মোট তিনবার ইনডেমনিটি আইন পাস করা হয়। ২০১০ সালে এসব অধ্যাদেশকে অবৈধ ঘোষণা করা হয়। এ ইনডেমিনিটি ছিল এমন একটি আইন যা ইতিহাসে লজ্জাজনক। বঙ্গবন্ধু ছাড়াও আব্রাহাম লিংকন, মহাত্মা গান্ধী, রাজীব গান্ধী, ইন্দিরা গান্ধী, বেনজির ভুট্টো, বন্দর নায়েককে গুলি করে হত্যা করা হলেও সেসব দেশে ইনডেমনিটি আইন জারি করা হয়নি কিন্তু বাংলাদেশে এমনটি করা হয়েছিল। পৃথিবীর কোনো সংবিধানে লেখা নেই যে, খুনিদের বিচার করা যাবে না। বাংলাদেশেই প্রথম ঘটেছিল এমনকি বঙ্গবন্ধুর মৃত্যুর ২০ বছর পার হলেও কোনো রাষ্ট্রপতি বা সরকারপ্রধান সেটি বাতিল না করে উল্টো নিজেদের সুবিধা নেয়ার জন্য ইনডেমনিটি বহাল রাখে। আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় আসার পরে আইন প্রতিমন্ত্রী এডভোকেট আবদুল মতিন খসরু ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ বিল বাতিলের জন্য ‘দি ইনডেমনিটি রিপিল অ্যাক্ট-১৯৯৬’ নামে একটি বিল উত্থাপন করেন। ১৯৯৬ সালের ১২ নভেম্বর মাসে মানবতা ও সভ্যতাবিরোধী কুখ্যাত ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ বাতিল হয়। পরে বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের বিচারে শুরু হয়। উল্লেখ্য, জিয়া সরকার খুনিদের বিচার না করে সরকারি ওপর মহলে এবং বিদেশের দূতাবাসে চাকরির ব্যবস্থা করে। তারা পালিয়ে যায়; এখনো অনেকে পালিয়ে আছে। ২০০১ সালে বিএনপি-জামায়াত চারদলীয় জোট সরকার যারা ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ জারির সমর্থক তারা ক্ষমতায় এলে বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ড মামলার কার্যক্রম স্থবির হয়ে পড়ে, বিচারকরা বিব্রত হতে থাকেন। ২০০৮ সালের নির্বাচনে নিরঙ্কুশ জয় লাভের পর আওয়ামী লীগ সরকার আবার এ বিচারকার্য চালিয়ে যাওয়ার উদ্যোগ গ্রহণ করে। ২০০৯ সালে লিভ-টু-আপিলের মাধ্যমে এ বিচার প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়। আপিল শেষে ১২ জনের মৃত্যুদণ্ড বহাল রাখেন আদালত।
ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ সম্পর্কে ২০১৯ সালের আগস্ট মাসে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছিলেন, ‘১৯৯৬ সালে যখন ইনডেমিনিটি অধ্যাদেশ বাতিল করি তখন সমালোচনা করা হয়েছিল, অনেকেই বলেছিল আমি প্রতিশোধ নিচ্ছি। বিএনপি সেদিন খুনিদের রক্ষা করতে হরতাল ডেকেছিল। বিচারপতির পরিবারের ওপর হামলা হয়েছিল। একজন সাধারণ মানুষের হত্যার বিচার যেভাবে হয়, জাতির পিতার হত্যার বিচারও সেভাবেই হয়েছে।’ কিন্তু বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের বিচার সম্পন্ন হলেও কয়েকজন খুনি এখনো ধরাছোঁয়ার বাইরে। ১৯৯৬-এ আওয়ামী লীগ শাসনামলে বঙ্গবন্ধুর ২০ খুনিকে আসামি করে মামলা দায়ের করেন বঙ্গবন্ধুর আবাসিক সহকারী মুহিতুল ইসলাম। এরপর মামলা চলে প্রায় ১৩ বছর। বিচারিক আদালত ১৫ জনকে মৃত্যুদণ্ড দিলেও হাইকোর্ট ১২ জনের মৃত্যুদণ্ড বহাল রাখেন। দীর্ঘ ২১ বছর বিচার বন্ধ থাকার মূল কারণ ছিল কুখ্যাত ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ। যা বাতিল হওয়ার ফলে খুনিদের বিচারকার্য সম্পন্ন করা সম্ভব হয়েছে এবং এজন্যই সে দিনটি আইনের শাসন প্রতিষ্ঠার উজ্জ্বলতম ও গৌরবময় দিন ছিল। অন্যদিকে আজকের দিনটি জিয়ার কারণে বাংলাদেশের ইতিহাসে কলঙ্কের দিন।
ড. মিল্টন বিশ্বাস : অধ্যাপক, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়।
[email protected]

মন্তব্য করুন

খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, ভোরের কাগজ লাইভ এর দায়ভার নেবে না।

জনপ্রিয়