ঠিকানা নিয়ে ৩২ বার তদন্তে উষ্মা হাইকোর্টের

আগের সংবাদ

সেন্টমার্টিন দ্বীপ লিজ দিয়ে ক্ষমতায় বসবে না আ.লীগ > সংবাদ সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রী : অন্য দেশের সঙ্গেও অর্থ বিনিময়ের সুযোগে ব্রিকসে যোগ দেয়ার সিদ্ধান্ত

পরের সংবাদ

খালিদ মাহমুদ চৌধুরী : নৌ মন্ত্রণালয় হবে আগামী দিনের শোকেস মন্ত্রণালয়

প্রকাশিত: জুন ২১, ২০২৩ , ১২:০০ পূর্বাহ্ণ
আপডেট: জুন ২১, ২০২৩ , ১২:০০ পূর্বাহ্ণ

কাগজ প্রতিবেদক : নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, নৌপরিবহন মন্ত্রণালয় আগামী দিনের ‘শোকেস’ মন্ত্রণালয়ে পরিণত হতে যাচ্ছে। এই মন্ত্রণালয় চলতি অর্থবছরের ৩৯টি প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে। এ মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে অনেক বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করা সম্ভব। বিভিন্ন দেশ নৌ মন্ত্রণালয়ের বিভিন্ন সংস্থার কাজে বিনিয়োগ করেছে এবং আরো বিনিয়োগ করতে আগ্রহ প্রকাশ করেছে।
গতকাল মঙ্গলবার নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের ২০২৩-২৪ অর্থবছরের বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তিপত্র (এপিএ) স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতাকালে প্রতিমন্ত্রী এসব কথা বলেন। তিনি ২০২২-২৩ অর্থবছরের শুদ্ধাচার পুরস্কার দিয়েছেন। অনুষ্ঠানে মন্ত্রণালয়ের অধিনস্ত ১১টি দপ্তর ও সংস্থার সঙ্গে চুক্তি স্বাক্ষর হয়েছে।
প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেন, নৌপরিবহন মন্ত্রণালয় চলতি অর্থবছরের ৩৯টি প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে। মাতারবাড়ি সমুদ্র বন্দর, চট্টগ্রাম বন্দরের বে-টারমিনাল, মোংলা বন্দরে আপগ্রেডেশন, পায়রা বন্দরের পুরোপুরি দৃশ্যমান হওয়া, বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশনে ৪টি জাহাজ সংগ্রহ, স্থলবন্দরগুলোর উন্নয়নসহ মেরিটাইম সেক্টরে অনেক উন্নয়ন হবে। নৌপরিবহন মন্ত্রণালয় আগামী তিন বছরের মধ্যে অনন্য উচ্চতায় চলে যাবে।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বলিষ্ট নেতৃত্বের প্রশংসা করে নৌপ্রতিমন্ত্রী আরো বলেন, প্রধানমন্ত্রীকে ইউক্রেনের প্রধানমন্ত্রীর ফোন করা থেকেই বোঝা যায় শেখ হাসিনা বিশ্বব্যাপী নেতৃত্বের কোনো অবস্থানে আছেন। সব ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে উন্নয়ন কাজ অব্যাহত রাখতে হবে। এ মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে অনেক বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করা সম্ভব। বিভিন্ন দেশ নৌ মন্ত্রণালয়ের বিভিন্ন সংস্থার কাজে বিনিয়োগ করেছে এবং আরো বেশি বিনিয়োগ করতে আগ্রহ প্রকাশ করেছে।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের অধিনস্ত দপ্তর ও সংস্থার কর্মকর্তা এবং কর্মচারীদের শুধু চুক্তি স্বাক্ষর করলেই হবে না, সেগুলো বাস্তবায়নে সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাতে হবে। মন্ত্রণালয়ের পক্ষে সচিব মো. মোস্তফা কামাল এবং দপ্তর ও সংস্থার পক্ষে দপ্তর ও সংস্থার প্রধানরা এপিএতে স্বাক্ষর করেন।
চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান রিয়ার অ্যাডমিরাল এম সোহায়েল, মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব (উন্নয়ন) মো. রফিকুল ইসলাম খান, ব্যক্তিগত কর্মকর্তা মো. সেকেন্দার আলী খান এবং অফিস সহায়ক জিসান আহমেদ সানি শুদ্ধাচার পুরস্কার পায়।

মন্তব্য করুন

খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, ভোরের কাগজ লাইভ এর দায়ভার নেবে না।

জনপ্রিয়