প্রশিক্ষণার্থী চিকিৎসকদের আন্দোলন দুদিন স্থগিত : প্রয়োজনে প্রধানমন্ত্রীর কাছে যাওয়ার আশ্বাস বিএসএমএমইউ উপাচার্যের

আগের সংবাদ

আনন্দে পাঠ উৎসবে মূল্যায়ন : ষষ্ঠ ও সপ্তমে চলছে ‘ষান্মাসিক সামষ্টিক মূল্যায়ন উৎসব’, ঈদুল আজহার পর মূল্যায়নের বিশ্লেষণ

পরের সংবাদ

ব্যারিস্টার শেখ তাপস : ঢাকার জলাবদ্ধতা ৭০ ভাগ থেকে ১০ ভাগে এসেছে

প্রকাশিত: জুন ১৫, ২০২৩ , ১২:০০ পূর্বাহ্ণ
আপডেট: জুন ১৫, ২০২৩ , ১২:০০ পূর্বাহ্ণ

কাগজ প্রতিবেদক : সময়োপযোগী পদক্ষেপ নেয়ায় ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের এলাকার জলাবদ্ধতা ৭০ ভাগ থেকে ১০ ভাগে নেমে এসেছে বলে জানিয়েছেন সংস্থাটির মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস।
তিনি বলেন, ২০২০ সালেও একটু বৃষ্টি হলে শহর প্লাবিত হয়ে যেত।
মনে হতো বন্যা হয়ে গেছে। সেখান থেকে আমরা জলাবদ্ধতা ১০ ভাগে নিয়ে এসেছি।
গতকাল বুধবার রাজধানীর বংশালের ৩২ নম্বর ওয়ার্ডের সামসাবাদ খেলার মাঠের উদ্বোধন শেষে সাংবাদিকদের তিনি এ তথ্য জানান।
এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন ঢাকা-৭ আসনের সংসদ সদস্য হাজী সেলিম, ডিএসসিসির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. মিজানুর রহমান, প্রধান প্রকৌশলী আশিকুর রহমান, প্রধান সম্পত্তি কর্মকর্তা রাসেল সাবরিন, প্রধান বর্জ্য ব্যবস্থাপনা কর্মকর্তা ইফতেখার আহমেদ চৌধুরী, ৩২ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর মো. আ. মান্নান প্রমুখ।
মেয়র তাপস বলেন, বর্ষাকালে জলাবদ্ধতা আমাদের বড় দুশ্চিন্তা। তবে আমরা যখন ২০২০ সালে দায়িত্ব নেই তখন খাল, নর্দমাগুলো আমাদের দায়িত্বে ছিল না। তখন অল্প বৃষ্টিতেই ঢাকা শহরের ৭০ ভাগ এলাকা জলমগ্ন হয়ে যেত, প্লাবিত হয়ে যেত।
মনে হতো যেন বন্যা হয়ে গেছে। আমরা যখন সোচ্চার হয়েছি, তখন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে স্থানীয় সরকার মন্ত্রীর নেতৃত্বে খাল ও নর্দমাগুলো আমাদের কাছে হস্তান্তর করা হয়। এরপর আমরা ১৩৬টা স্থান নির্ধারণ করে প্রয়োজনীয় অবকাঠামোর উন্নয়ন করেছি।
যার ফলে জলাবদ্ধতা ১০ ভাগে নেমে এসেছে। কিছু কিছু বিচ্ছিন্ন জায়গা ছাড়া এখন আর জলমগ্নতা নাই।
যেসব কাজ চলমান আছে, সেগুলো শেষ হলে আগামী মৌসুমে আর জলাবদ্ধতা থাকবে না।
একটি উন্নত রাজধানী গড়ে তোলার লক্ষ্য জানিয়ে ব্যারিস্টার তাপস বলেন, আমাদের লক্ষ্য- একটি উন্নত রাজধানী, উন্নত ঢাকা গড়ায় ওয়ার্ডভিত্তিক পর্যাপ্ত খেলার মাঠ, উদ্যানের ব্যবস্থা করা। উন্মুক্ত জায়গার ব্যবস্থা করা।
যেখানে ছেলেমেয়েরা খেলতে পারবে, মুরব্বিরা হাঁটতে পারবে এবং একটু নির্মল বাতাস উপভোগ করতে পারবে, একটু সবুজায়ন থাকবে। সেজন্যই আমাদের কার্যক্রম পুরোদমে চলছে। এ সময় মেয়র সামসাবাদ খেলার মাঠের হাঁটার পথ (ওয়াকওয়ে) সংলগ্ন জায়গায় একটি পলাশ গাছের চারা রোপণ করেন।

মন্তব্য করুন

খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, ভোরের কাগজ লাইভ এর দায়ভার নেবে না।

জনপ্রিয়