প্রশিক্ষণার্থী চিকিৎসকদের আন্দোলন দুদিন স্থগিত : প্রয়োজনে প্রধানমন্ত্রীর কাছে যাওয়ার আশ্বাস বিএসএমএমইউ উপাচার্যের

আগের সংবাদ

আনন্দে পাঠ উৎসবে মূল্যায়ন : ষষ্ঠ ও সপ্তমে চলছে ‘ষান্মাসিক সামষ্টিক মূল্যায়ন উৎসব’, ঈদুল আজহার পর মূল্যায়নের বিশ্লেষণ

পরের সংবাদ

ফরিদপুর : কোতোয়ালি থানার ওসিকে দুদকে তলব

প্রকাশিত: জুন ১৫, ২০২৩ , ১২:০০ পূর্বাহ্ণ
আপডেট: জুন ১৫, ২০২৩ , ১২:০০ পূর্বাহ্ণ

বিভাষ দত্ত, ফরিদপুর (শহর) থেকে : অর্থ আত্মসাৎ, ঘুষ লেনদেন, সেবা প্রত্যাশীদের সঙ্গে অসদাচরণসহ নানা অভিযোগের বিষয়ে ফরিদপুর কোতোয়ালি থানার (ওসি) এম এ জলিলকে তলব করেছে দুদক। গতকাল বুধবার সকাল ১০টায় তাকে ফরিদপুর দুর্নীতি দমন কমিশন সমন্বিত কার্যালয়ে ডাকা হয়। এ সময় তাকে প্রায় আড়াই ঘণ্টা জিজ্ঞাসাবাদ করেন দুদক ফরিদপুর সমন্বিত কার্যালয়ের উপপরিচালক রেজাউল করিম।
জিজ্ঞাসাবাদ শেষে দুপুর ১২টায় দুদক ফরিদপুর সমন্বিত কার্যালয়ের উপপরিচালক রেজাউল করিম জানান- একজন ওসির বিরুদ্ধে যে যে ধরনের অভিযোগ থাকতে পারে সেসব ধরনের অভিযোগ আছে ওসি এম এ জলিলের বিরুদ্ধে। সুনির্দিষ্ট অভিযোগের ভিত্তিতে তাকে ডাকা হয়েছে এবং জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে। সম্প্রতি কোতোয়ালি থানার পাশে পুলিশ স্কয়ার মার্কেটে দোকান বরাদ্দ নিয়ে ব্যাপক অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ, ঘুষ লেনদেন এবং সেবা প্রত্যাশীদের সঙ্গে অসদাচরণের বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে। এছাড়া তার ব্যক্তিগত সম্পদের বিষয়েও জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে। বিষয়টি তদন্তনাধীন থাকায় সব বলা যাচ্ছে না।
এ বিষয়ে ওসি এম এ জলিল অভিযোগের বিষয়গুলো অস্বীকার করেন। তিনি বলেন, পুলিশ স্কয়ার মার্কেটের বিষয়ে বেনামে চিঠির বিষয়ে আমাকে ডাকা হয়েছিল। অভিযোগের বিষয় ছিল- মার্কেট নিয়ে অনেক টাকা আত্মসাৎ হয়েছে কিন্তু মার্কেটতো এসপি আলিমুজ্জামান স্যার থাকাকালীন হয়েছে এবং টাকার বিষয়ে ব্যাংকের মাধ্যমে লেনদেন হয়েছে, এখানে এক টাকাও এদিক- সেদিক হয়নি। এদিক-সেদিক করার সুযোগই নেই, সব টাকা ব্যাংকের মাধ্যমে লেনদেন হয়েছে।
একজন বেনামে চিঠি দিতেই পারে। ব্যক্তিগত সম্পদ অর্জন বা তার বিরুদ্ধে আনীত অন্য অভিযোগগুলোর বিষয়ে কোনো মন্তব্য করেননি তিনি।

মন্তব্য করুন

খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, ভোরের কাগজ লাইভ এর দায়ভার নেবে না।

জনপ্রিয়