রাজধানীতে ধারণক্ষমতার ৬ গুণ যানবাহন চলাচল করে : ডিএমপি কমিশনার

আগের সংবাদ

মাছ সংরক্ষণ কর্মসূচি : জেলেদের প্রতিও নজর দিতে হবে

পরের সংবাদ

কালের সাক্ষী

প্রকাশিত: মে ২১, ২০২৩ , ১২:০০ পূর্বাহ্ণ
আপডেট: মে ২১, ২০২৩ , ১২:০০ পূর্বাহ্ণ

ফ্যাশন পরিবর্তিত চক্রাকারে ফিরে আসলেও প্রতিটি ফ্যাশন এক একটি সময়কে ধারণ করে। তবে সেই সময়ের সঙ্গে সাজপোশাক ও অনুষঙ্গ বিবর্তিত হতে থাকে। কালের সাক্ষী হয়ে থাকে ডিজাইনার ক্লোথিং বা অনুসঙ্গগুলো। ষোড়শ শতক থেকে বর্তমান সেই সব কাস্টমাইজ ট্রেন্ডগুলো নিয়ে জানার আগ্রহ থাকতেই পারে ফ্যাশননিস্তাদের মাঝে। এবার এমনই কয়েকটি ফ্যাশন জাদুঘরের খোঁজ থাকছে ভোগ ম্যাগাজিন ও আর্টসপার ডট কম অবলম্বনে।

দ্য সিমন হ্যান্ডব্যাগ মিউজিয়াম, দক্ষিণ কোরিয়া

দ্য সিমন হ্যান্ডব্যাগ মিউজিয়াম হ্যান্ডব্যাগ প্রদর্শনীর জন্যই গড়ে তোলা হয়েছে দক্ষিণ কোরিয়ার রাজধানী সিউলে। বর্তমানে এই জাদুঘরে তিন শতাধিক ব্যাগের সংগ্রহ রয়েছে। জাদুঘরটিকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছে। একটি অংশে বিংশ শতাব্দী ও সমসাময়িক সময়ে তৈরি হ্যান্ডব্যাগ শোকেস করা হয়েছে। অন্য একটি অংশে পনেরো শতক থেকে শুরু করে উনিশ শতকের বিখ্যাত কিছু ব্যাগ রাখা হয়েছে। উল্লেখ্য, সিমোন কোম্পানি হচ্ছে এশিয়ার প্রথম অরিজিনাল ডেভেলপমেন্ট ম্যানুফ্যাকচারার, যারা বিলাসবহুল হ্যান্ডব্যাগ তৈরি করে। কোম্পানিটি মার্ক জ্যাকবস ও টরি বুর্কের মতো সমসাময়িক লেবেলের জন্য হ্যান্ডব্যাগ তৈরি করে থাকে।

দ্য বাটা শু মিউজিয়াম, কানাডা

জুতা নিয়ে যাদের বিশেষ আগ্রহ আছে তাদের জন্য কানাডার টরন্টোতে অবস্থিত দ্য বাটা শু মিউজিয়াম উপযুক্ত গন্তব্য। এখানে দুই ধরনের প্রদর্শনীর ব্যবস্থা করা হয় স্থায়ী ও অস্থায়ী। এটিকে বিশ্বের সবচেয়ে বড় জুতার মিউজিয়াম ও জুতা নিয়ে গবেষণার আন্তর্জাতিক কেন্দ্রও বলা হয়ে থাকে। ইতিহাস ঘেটে জানা যায়, চল্লিশের দশকের মাঝামাঝি সময় থেকে সুইস কানাডিয়ান ব্যবসায়ী সোনজা বাটা নানা রকমের জুতা সংগ্রহ করে আসছেন। ১৯৭৯ সালে মিসেস বাটা, বাটা শু মিউজিয়াম প্রতিষ্ঠার উদ্দেশ্যে একটি বিশাল তহবিল দেন। তবে এটি ১৯৯২ সালে প্রথমবারের মতো সংগ্রহটি জনসাধারণের দেখার জন্য প্রদর্শন করে। এরপর ১৯৯৫ সালের মে মাস থেকে জাদুঘরের নিয়মিত কার্যক্রম শুরু হয়।

দ্য মমু, বেলজিয়াম

ফ্যাশন বিশ্বে বেলজিয়ামের ফ্যাশন, এর প্যাটার্ন ও ডিজাইন
তুলে ধরা জন্যই ২০০২ সালে এন্টিওয়ার্পে দ্য মমু এর যাত্রা। তবে ২০২১ সাল পর্যন্ত এটি বন্ধ থাকে যখন এর নতুন করে নির্মাণের প্রয়োজন হয়। এখানে প্রায় ৩০ হাজার কাস্টমাইজ পোশাকের সংগ্রহ আছে। এছাড়া আগামী জুন মাসে এখানে ফ্যাশনপ্রেমীদের জন্য আয়োজন হতে যাচ্ছে ফ্যাশন ওয়াক। যা গতি আনবে নতুন প্রজন্মের ট্রেন্ড ফোরকাস্টিং-এ।

মন্তব্য করুন

খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, ভোরের কাগজ লাইভ এর দায়ভার নেবে না।

জনপ্রিয়