রাজধানীর বাজারদর : সবজিতে স্বস্তি মাছ-ডিমের দাম অপরিবর্তিত

আগের সংবাদ

বই সংকটে উৎসবে ছন্দপতন : শিক্ষার্থীদের হাতে দেয়া হয় একটি-দুটি অথবা গতবছরের বই > ফেব্রুয়ারির আগে সব শিক্ষার্থী বই পাবে না

পরের সংবাদ

আইডিবিতে সিটি আইটি মেগা ফেয়ার : ১০ দিনব্যাপী মেলা উদ্বোধন করেন ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার

প্রকাশিত: জানুয়ারি ১, ২০২৩ , ১২:০০ পূর্বাহ্ণ
আপডেট: জানুয়ারি ১, ২০২৩ , ১২:০০ পূর্বাহ্ণ

মেলা উপলক্ষ্যে মার্কেটজুড়েই থাকবে নানা ধরনের অফার-ছাড়, ডিসকাউন্ট। যারা স্পন্সর তারা ক্রেতাদের বাড়তি সুবিধা দিচ্ছে। ১০ দিন ধরে চলবে এই আয়োজন। আয়োজন সফল করতে আয়োজকরা সব ধরনের ব্যবস্থা গ্রহন করেছে। তবে এবারের মেলায় শিক্ষার্থীরা প্রাধাণ্য পাচ্ছে। এছাড়া মেলায় রয়েছে ক্রেতা ও দর্শনার্থীদের জন্য গেমিং প্রতিযোগিতা, বেস্ট পিসি বিল্ডারর্স প্রতিযোগিতা, র‌্যাফেল ড্রসহ আরো অনেক আয়োজন। বৃহস্পতিবার থেকে শুরু হওয়া ‘সিটি আইটি মেগা ফেয়ার ২০২২’ প্রতিদিন সকাল ১০টায় থেকে শুরু হয়ে রাত ৮টা পর্যন্ত দর্শকদের জন্য মেলা প্রাঙণ খোলা থাকবে-

বৃহস্পতিবার ২৯ ডিসেম্বর থেকে বিসিএস কম্পিউটার সিটি (আইডিবি) এর আয়োজনে দেশের বৃহত্তম কম্পিউটার ও ল্যাপটপ মেলা ‘সিটি আইটি মেগা ফেয়ার ২০২২’ শুরু হয়েছে। রাজধানীর আগারগাঁও এর আইডিবি ভবনে অবস্থিত বিসিএস কম্পিউটার সিটিতে শুরু হওয়া ১০ দিনব্যাপী মেলা সন্ধ্যায় উদ্বোধন করেন ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার। ‘প্রযুক্তির সোপানে উৎকর্ষের শীর্ষে’ স্লোগানে মেলা চলবে আগামী ৭ জানুয়ারি ২০২৩ পর্যন্ত। বিশেষ অতিথি হিসেবে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন আবদুল্লাহ এইচ কাফি, সম্মানীয় আজীবন চেয়ারম্যান, এওয়ার্ড কমিটি, এসোসিও, ইঞ্জিনিয়ার সুব্রত সরকার, সভাপতি, বাংলাদেশ কম্পিউটার সমিতি, জসীম উদ্দিন খোন্দকার, পরিচালক, গেøাবাল ব্র্যান্ড প্রাইভেট লিমিটেড, আহমেদ হাসান জুয়েল, প্রথম সভাপতি, বিসিএস কম্পিউটার সিটি, আইডিবি, মোহাম্মদ মাহবুবুর রহমান, সেক্রেটারি জেনারেল, বিসিএস কম্পিউটার সিটি এবং মোহাম্মদ জাহেদ আলী ভূঁইয়া, আহবায়ক, সিটিআইটি মেগা ফেয়ার ২০২২। অনুষ্ঠানটি সভাপতিত্ব করেন বিসিএস কম্পিউটার সিটির প্রেসিডেন্ট এ এল মজহার ইমাম চৌধুরী (পিনু চৌধুরী)। ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার বলেন, নতুন প্রজম্মের জানা প্রয়োজন হুট করেই বাংলাদেশ ডিজিটাল হয়নি। এর জন্য নানা চড়াই-উৎড়াই পার করতে হয়েছে। এই ডিজিটাল বাংলাদেশের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ আইডিবি ভবন। আর এই কম্পিউটার সিটি কোনো কালেই দূর্বল ছিল না, এখনও নেই। অন্য যেকোনো মার্কেটের চেয়ে এই মার্কেট বেশ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। কারণ দেশে এই একটি মার্কেট যেখানে পারিবারিক পরিবেশে সবাই কেনাকাটা করতে পারে। তিনি আরো বলেন, কম্পিউটার ইন্ডাস্ট্রির জন্য যা যা প্রয়োজন তা আজীবন করে যাবো। মেট্রোরেল চালুর আগে বেশ কঠিন সময় পার করেছে আইডিবি। মেট্রোরেল চালুর পার এবার বন্দীদশা থেকে বের হয়েছে, এটি কিন্তু খুশির সংবাদ। আর এই আনন্দের মাঝে এই রকম সেলিব্রেশন দরকার ছিল। মেলার আয়োজন একটি সঠিক সিদ্ধান্ত বলে মনে করছি। এছাড়া মেলায় প্যাভিলিয়ন, স্টল তৈরির মাধ্যমে এখানে অন্য একধরনের আমেজ তৈরি হয়েছে। একটি কথা বলে শেষ করতে চাই, বাংলাদেশ ডিজিটালকরণে আমরা সব সময় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছি; স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তেও আমরা যোদ্ধা হিসেবে কাজ করে যাবো।

মন্তব্য করুন

খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, ভোরের কাগজ লাইভ এর দায়ভার নেবে না।

জনপ্রিয়