রিজভী : সরকার জনবিচ্ছিন্ন হয়ে সন্ত্রাস নির্ভর হয়ে গেছে

আগের সংবাদ

বুয়েটে হার্ডলাইনে সরকার

পরের সংবাদ

সেরা কিছু অ্যাপ

প্রকাশিত: মার্চ ৩১, ২০২৪ , ১২:০০ পূর্বাহ্ণ
আপডেট: মার্চ ৩১, ২০২৪ , ১২:০০ পূর্বাহ্ণ

যোগাযোগের বিভিন্ন মাধ্যম বা উপায়ের মধ্যে লেখা অন্যতম। আগে চিঠি লেখা হলেও এখন মোবাইলের মেসেজ অপশন সে জায়গা দখলে নিয়েছে। বর্তমানে প্রচলিত অধিকাংশ মেসেজিং অ্যাপে অ্যান্ড-টু-অ্যান্ড এনক্রিপশন সুবিধা, বিনামূল্যে বার্তা পাঠানো ও কল করার ফিচার রয়েছে। বিশ্বজুড়ে টেক্সট পাঠানোর জন্য ওভার দ্য টপ (ওটিটি) পরিষেবা ব্যবহার করা হয়। এদিক থেকে ইন্টারনেটনির্ভর ওটিটি অ্যাপগুলোর জনপ্রিয়তা উল্লেখযোগ্য হারে বেড়েছে। এদিক থেকে
কিছু অ্যাপ রয়েছে-

ফেসবুক মেসেঞ্জার: হোয়াটসঅ্যাপের তুলনায় মেসেঞ্জারে খুব বেশি পরিবর্তন নেই। শুধু ব্যবহারকারীর দিক থেকে ফেসবুক এগিয়ে, এর সঙ্গে মেসেঞ্জার যুক্ত। যুক্তরাষ্ট্রে প্লাটফর্মটির ৬৫ শতাংশ ব্যবহারকারী রয়েছে। এছাড়া মেসেঞ্জার ব্যবহারের জন্য হোয়াটসঅ্যাপের মতো নাম্বার প্রয়োজন হয় না।

হোয়াটসঅ্যাপ: বিশ্বে প্রচলিত বিভিন্ন ওটিটি মেসেজিং অ্যাপের মধ্যে মেটা মালিকানাধীন হোয়াটসঅ্যাপ বেশ জনপ্রিয়। ২০১০ সালের ১৮ অক্টোবর এটি আত্মপ্রকাশ করে। উন্নত টেক্সটিং সুবিধার পাশাপাশি অ্যাপটি থেকে ভয়েস ও ভিডিও কল করা যায়। এছাড়া অ্যাপটিতে গ্রুপ চ্যাট ও কমিউনিটিজ ফিচার রয়েছে। ১০ কোটির বেশি ব্যবহারকারী থাকলেও প্লাটফর্মটি ব্যবহারে কোনো সমস্যা হয় না।

টেলিগ্রাম: প্রযুক্তিবিশারদদের মতে, টেলিগ্রাম অনেকটা হোয়াটসঅ্যাপ বা মেসেঞ্জারের মতো। এতে টেক্সট মেসেজিং, ভয়েস ও ভিডিও কলিংসহ মাল্টিমিডিয়া ফাইল শেয়ারের সুবিধাও রয়েছে। টেলিগ্রামের গ্রুপে দুই লাখের বেশি সদস্য যুক্ত করা যায় এবং এতে চ্যানেলও রয়েছে। আরো বেশি ফিচারের জন্য এতে প্রিমিয়াম প্ল্যানও রয়েছে।

শর্ট মেসেজ সার্ভিস বা এসএমএস সব দেশেই প্রচলিত। আন্তঃব্যক্তিক যোগাযোগ ছাড়াও বর্তমানে যেকোনো প্লাটফর্ম ব্যবহারে এখানে ওয়ান টাইম পাসওয়ার্ড পাঠানো হয়। টু-ফ্যাক্টর অথেনটিকেশনের ক্ষেত্রেও এসএমএস সহায়ক ভূমিকা রাখছে।

গুগল মেসেজ: এসএমএস অ্যাপ হিসেবে অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইসে সবচেয়ে পরিচিত গুগল মেসেজ। এতে সাধারণ এসএমএস ও এমএমএস মেসেজ পাঠানোর সুবিধা রয়েছে। এছাড়া এতে আরসিএস মেসেজিং ফিচার দিয়েছে গুগল।

চম্প এসএমএস: ২০১৩ সাল থেকেই বাজারে চম্প এসএমএস কার্যকর। কাস্টমাইজেশন বা পরিবর্তনের সুবিধা থাকায় এটি অন্য অ্যাপের তুলনায় এগিয়ে। ব্যবহারকারী চাইলে অ্যাপের নোটিফিকেশন কালার, টেক্সটের আকার ও রঙ, এমনকি রিংটোনও পরিবর্তন করতে পারবেন। সূত্র: অ্যান্ড্রয়েড পুলিশ

মন্তব্য করুন

খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, ভোরের কাগজ লাইভ এর দায়ভার নেবে না।

জনপ্রিয়