ঢাবি প্রতিনিধি : ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামান ছয় দিনের ছুটিতে আগামী ২২ নভেম্বর থেকে ২৭ নভেম্বর পর্যন্ত দেশের বাইরে থাকবেন। উপাচার্যের এই ছুটিকালীন সময়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য (শিক্ষা) অধ্যাপক ড. এ এস এম মাকসুদ কামাল উপাচার্যের রুটিন দায়িত্ব পালন করবেন।
গতকাল সোমবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) প্রবীর কুমার সরকার স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামানকে লন্ডনে অনুষ্ঠেয় ঞযব অংংড়পরধঃরড়হ ড়ভ ঈড়সসড়হবিধষঃয টহরাবৎংরঃরবং (অঈট)-এর কাউন্সিল সভায় এবং নিউইয়র্কে উযধশধ টহরাবৎংরঃু অষঁসহর অংংড়পরধঃরড়হ টঝঅ, ওহপ.- এর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শতবর্ষপূর্তি উদযাপন অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি হিসেবে যোগদানের উদ্দেশ্যে ২২-১১-২০২২ থেকে ২৭-১১-২০২২ তারিখ পর্যন্ত ০৬ (ছয়) দিন কর্তব্যরত ছুটি মঞ্জুরসহ যুক্তরাজ্য ও যুক্তরাষ্ট্র গমন ও অবস্থানের জন্য সরকার সম্মতি জ্ঞাপন করেছেন। উপাচার্যের ছুটিকালীন সময় প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর (শিক্ষা) অধ্যাপক ড. এ এস এম মাকসুদ কামাল তার নিজ দায়িত্বের অতিরিক্ত হিসেবে উপাচার্যের রুটিন দায়িত্ব পালন করবেন।’ ছয় দিনের ছুটি শেষে উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামান তার নিয়মিত দায়িত্ব পালন করবেন।
দুর্বৃত্তের ছুরিকাঘাত
আহত আওয়ামী
লীগ নেতার মৃত্যু
কাগজ প্রতিবেদক : যশোরে দুর্বৃত্তের ছুরিকাঘাতে আহত আওয়ামী লীগ নেতা আসাদুজ্জামান আসাদ (৫০) মারা গেছেন। গতকাল সোমবার বেলা ১১টার দিকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়। ঢামেক হাসপাতাল পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (ইন্সপেক্টর) মো. বাচ্চু মিয়া মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেন। যশোর শহরের বেজপাড়া এলাকায় আসাদের বাড়ি। তার বাবার নাম মৃত আহমদ আলী। গ্রামে তার গরুর খামার রয়েছে।
জানা যায়, এলাকার ইন্দ্রজিৎ মুখার্জি নামে একজনের কাছে ৮০ লাখ টাকা পেতেন আসাদুজ্জামান। এ নিয়ে মামলা করা হয়েছিল। ইন্দ্রজিতের নির্দেশেই এই হত্যাকাণ্ড ঘটানো হয়েছে বলে অভিযোগ করেন তার ছেলে আনিসুজ্জামান আনিস। এ ঘটনায় নিহতের ছোট ভাই সাইদুর রহমান বাদী হয়ে চারজনের নাম উল্লেখ করে থানায় মামলা করেছেন। অভিযুক্তরা হলেন- খাবড়ি হাসান, আকাশ, চঞ্চল এবং বিপ্লব।
আনিসুজ্জামান আনিস জানান, গত ৮ নভেম্বর মঙ্গলবার সন্ধ্যায় হেঁটে নিজ গ্রামের সাদেক দারোগা মোড়ে গেলে সেখানে খাবড়ি হাসান, চঞ্চল, লিখন ও সুমনসহ বেশ কয়েকজন তাকে মারধর এবং ছুরিকাঘাত করে। খবর পেয়ে সেখান থেকে উদ্ধার করে তাকে সদর হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। অবস্থার অবনতি হওয়ায় ওই রাতেই উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢামেক হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানেই চিকিৎসাধীন অবস্থায় আসাদ মারা যান।
তিনি আরো জানান, যশোর জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য ছিলেন তার বাবা। এছাড়া জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক ছিলেন।
মন্তব্য করুন
খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, ভোরের কাগজ লাইভ এর দায়ভার নেবে না।