তেঁতুলতলা মাঠ ফিরে পেয়ে উচ্ছ¡াস এলাকাবাসীর

আগের সংবাদ

বিশ্ববাজারে খাদ্যপণ্যের মূল্যবৃদ্ধির রেকর্ড, প্রভাব পড়বে বাংলাদেশেও

পরের সংবাদ

বেড়েছে রিফারবিশড স্মার্টফোনের বাজার

প্রকাশিত: মে ১, ২০২২ , ১২:০০ পূর্বাহ্ণ
আপডেট: মে ১, ২০২২ , ১২:০০ পূর্বাহ্ণ

কাউন্টারপয়েন্ট রিসার্চের এক প্রতিবেদনের তথ্যানুযায়ী, গত বছর গ্রাহকদের মধ্যে ফাইভজি স্মার্টফোনের ক্রমবর্ধমান চাহিদা রিফারবিশড ফোনের বিক্রি বাড়াতে সহায়তা করেছে। অধিকাংশ গ্রাহক ফোরজি থেকে ফাইভজি স্মার্টফোনে আপডেট করার ইচ্ছা প্রকাশ করে। আপডেটের জন্য আর্থিক লেনদেন কার্যকর করার জন্য তাদের একটি ট্রেড ইন চুক্তি ব্যবহার করতে হয়েছে। এ ধরনের চুক্তি অনুমোদনের হার বেড়ে যাওয়ায় উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানগুলো রিফারবিশড হিসেবে ব্যবহার করা যাবে এমন স্মার্টফোনের পরিমাণ বাড়িয়েছে। রিফারবিশড স্মার্টফোন হচ্ছে ব্যবহৃত ফোন, যেগুলো ঘুরেফিরে উৎপাদনকারীদের কাছেই ফেরত আসে। ডিভাইসগুলো আসার পর উৎপাদনকারীরা সেগুলোর বাহ্যিক ও অভ্যন্তরীণ অবস্থা পরীক্ষা করে। স্মার্টফোনগুলোয় কোনো সমস্যা থাকলে সেগুলো সমাধানের মাধ্যমে ডিভাইসটিকে নতুনের মতো করা হয়। কয়েক দিন আগে স্যামসাং তাদের অনলাইন স্টোরে রিফারবিশড তালিকায় নতুন তিনটি স্মার্টফোন যুক্ত করেছে। স্মার্টফোনগুলো হলো স্যামসাং গ্যালাক্সি এস২১ ফাইভজি, গ্যালাক্সি এস২১+ ফাইভজি ও গ্যালাক্সি এস২১ আল্ট্রা ফাইভজি।
প্রতিবেদনের তথ্যানুযায়ী, রিফারবিশড স্মার্টফোনের বাজারে পছন্দের দিক থেকে স্যামসাংয়ের পর দ্বিতীয় অবস্থানে ছিল অ্যাপল। দুটি স্মার্টফোন উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান আরো ট্রেড ইন চুক্তি গ্রহণ করছে। মূলত ফ্ল্যাগশিপ মডেলের জন্য প্রতিষ্ঠান দুটির রাজস্ব বাড়ছিল। প্রতিবেদনে আরো বলা হয়, রিফারবিশড সেলফোনের সেকেন্ডারি বাজারগুলো গ্রাহকদের বেশকিছু প্রিমিয়াম মডেলের স্মার্টফোন নতুনগুলোর তুলনায় ৬০ শতাংশ কম দামে কেনার সুবিধা দিচ্ছে। কাউন্টারপয়েন্টের প্রতিবেদনে আরো বলা হয়, নতুন ডিভাইস বিক্রির ক্ষেত্রে বিশ্বের বেশকিছু পরিচিত রিটেইলার প্রতিষ্ঠান রিফারবিশড স্মার্টফোনের সরবরাহ বাড়াচ্ছে। মূলত বিশ্বজুড়ে চলমান চিপ ও অন্যান্য সংকটের কারণে প্রতিষ্ঠানগুলো এ উদ্যোগ নিয়েছে। সূত্র: টেকটাইমস ও গ্যাজেটসনাউ

মন্তব্য করুন

খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, ভোরের কাগজ লাইভ এর দায়ভার নেবে না।

জনপ্রিয়