মধ্য আফ্রিকান প্রজাতন্ত্র : মাইন বিস্ফোরণে তিন বাংলাদেশি শান্তিরক্ষী আহত

আগের সংবাদ

সংসদ প্রাণবন্ত করার তাগিদ : বিশ্লেষকদের মতে, ‘৭০ ধারা বড় বাধা’, সংশোধনীর দাবি, কার্যকর বিরোধী দলের বিকল্প নেই

পরের সংবাদ

গাইবান্ধায় ৮ দফা দাবিতে বিক্ষোভ

প্রকাশিত: জানুয়ারি ৩, ২০২২ , ১২:০০ পূর্বাহ্ণ
আপডেট: জানুয়ারি ৩, ২০২২ , ১২:০০ পূর্বাহ্ণ

গাইবান্ধা প্রতিনিধি : সব সেচপাম্পে মিটার স্থাপন ও পল্লী বিদ্যুতের কাছে সেচপাম্প হস্তান্তরের সিদ্ধান্ত বাতিলসহ ৮ দফা দাবিতে বিদ্যুৎ গ্রাহক ও সেচপাম্প মালিক সমিতি গাইবান্ধা জেলা শাখার উদ্যোগে গতকাল রবিবার জেলা শহরের ডিবি রোডে নাট্য ও সাংস্কৃতিক সংস্থার সামনে বিক্ষোভ সমাবেশ কর্মসূচি পালন করে।
বিক্ষোভ শেষে জেলা প্রশাসক মো. আবদুল মতিনের মাধ্যমে কৃষি মন্ত্রণালয়ের সচিব বরাবরে একটি স্মারকলিপি প্রদান করা হয়।
বিক্ষোভ কর্মসূচি চলাকালে বক্তব্য রাখেন- ওয়ার্কার্স পার্টির পলিট ব্যুরোর সদস্য আমিনুল ইসলাম গোলাপ, গাইবান্ধা জেলা বিদ্যুৎ গ্রাহক ও সেচপাম্প মালিক সমিতির উপদেষ্টা মাসুদুর রহমান মাসুদ, সাধারণ সম্পাদক আনাউর রহমান, সহসভাপতি দেবল কুমার, সাংগঠনিক সম্পাদক মাহবুবর রহমান সুমন, আব্দুল হালিম, মাহবুর রহমান, হযরত আলী, মকসুদ মিয়া, মো. আওলাদ হোসেন, জাহাঙ্গীর আলম, বাদল মিয়া, রফিকুল ইসলাম, সাজু মিয়া প্রমুখ।
বক্তারা সব লাইন স্ট্যান্ডার্ডে রূপান্তরকরণ, বন্ধ সেচপাম্পের সব বিল বাতিল, চলতি মৌসুমে সব অতিরিক্ত বিল ও পূর্বের অতিরিক্ত সব বিল দ্রুত সংশোধন এবং গ্রাহকদের নামে হয়রানিমূলক মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারের দাবি জানান।
এছাড়া স্মারকলিপিতে ৮ দাবিগুলো হলো- অতিরিক্ত বিল দিয়ে সেচ পাম্প মালিকদের উপর মিথ্যা মামলা হয়রানিমূলক যেসব মামলা হয়েছে।
তা অবিলম্বে প্রত্যাহার, নেসকোর পূর্বে পিডিবির সময়কালে ২০১৪, ২০১৫ ও ২০১৬ পিডিবির তদন্তে যে ৫ কোটি ২৭ লাখ টাকা অতিরিক্ত বিল করা হয়েছে তার বিপরীতে যেসব সেচপাম্প মালিকদের অতিরিক্ত বিল করা হয়েছে ওই সব বিল বাতিল।
এছাড়া যেসব সেচপাম্প বন্ধ থাকার পড়েও বিল করা হয়েছে সেসব বিল বাতিল, পিডিবির পরবর্তী সময়ে ও বর্তমান সময়ে অনেক সেচপাম্প মালিকদের অতিরিক্ত বিল করা হয়েছে তা সংশোধন, পিডিবি/নেসকোর কোনো কর্মকর্তা দিয়ে বিল সংশোধনের তদন্ত না করে তৃতীয় পক্ষের মাধ্যমে তদন্ত, অতিরিক্ত বিলকারী ১০ জন কর্মকর্তা-কর্মচারীসহ বর্তমানে যেসব কর্মকর্তা-কর্মচারী অতিরিক্ত বিল করার জন্য দায়ী তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া, সব সেচপাম্পে মিটার সংযোগ দিয়ে মিটার সংযোগের ক্ষেত্রে কোনো টালবাহানা না করে সব লাইন স্ট্যান্ড করা এবং পল্লী বিদ্যুতের কাছে সেচপাম্প হস্তান্তরের সিদ্ধান্ত বাতিল করা।

মন্তব্য করুন

খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, ভোরের কাগজ লাইভ এর দায়ভার নেবে না।

জনপ্রিয়