‘ভীষণ এক্সাইটেড ও নার্ভাস’

আগের সংবাদ

নির্বাচন ঘিরে বারবার নির্যাতন : ইস্যু যাই হোক হামলার লক্ষ্যবস্তু ‘সংখ্যালঘু’, স্বার্থ উদ্ধারের হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে ‘ধর্ম’

পরের সংবাদ

ওয়ালটন ব্যবস্থাপনা পরিচালক : উদ্ভাবনী প্রযুক্তির বিকাশ ঘটলে এগিয়ে যাবে দেশ

প্রকাশিত: অক্টোবর ৩১, ২০২১ , ১২:০০ পূর্বাহ্ণ
আপডেট: অক্টোবর ৩১, ২০২১ , ১২:০০ পূর্বাহ্ণ

কাগজ প্রতিবেদক : ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা গোলাম মুর্শেদ বলেছেন, উদ্ভাবনী শক্তি যখন প্রযুক্তি শিল্পের বিকাশ ঘটাবে, তখনই বঙ্গবন্ধুর অর্থনৈতিক মুক্তির স্বপ্ন ও সোনার বাংলা গড়ার প্রত্যয় দেশকে সামনে এগিয়ে নিয়ে যাবে। বিশেষ কিছু কারণে স্বাধীনতার পর আমরা সেই সুযোগ পাইনি। কিন্তু প্রধানমন্ত্রীর দৃঢ় ইচ্ছা ও চেষ্টায় বাংলাদেশ আজ অন্য উচ্চতায় যাচ্ছে।
ওয়ালটন বাংলাদেশের প্রযুক্তি শিল্পকে এগিয়ে নিচ্ছে। বাংলাদেশের উন্নয়ন, বর্তমান সরকারের উন্নয়ন এবং ওয়ালটনের ১২ বছরের যাত্রা একইভাবে এগিয়ে যাচ্ছে। ২০৩০ সালের মধ্যে ওয়ালটন বিশ্বজুড়ে বাংলাদেশকে প্রতিনিধিত্ব করবে, সে প্রত্যাশা নিয়ে আমরা কাজ করছি।
গতকাল রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বাংলাদেশ ফিল্ম আর্কাইভ অডিটোরিয়ামে অনুষ্ঠিত ‘বঙ্গবন্ধু ইনোভেশন গ্র্যান্ট’ (বিগ)-২০২১’ প্রতিযোগিতার গ্র্যান্ট ফিনালেতে এসব কথা বলেন গোলাম মুর্শেদ। বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী উপলক্ষে আইসিটি বিভাগের আইডিয়া প্রকল্প এ আয়োজন করে। স্টার্টআপ ও ইনোভেটরদের নিয়ে আয়োজিত এ প্রতিযোগিতার স্পন্সর ছিল বাংলাদেশি সুপারব্র্যান্ড ওয়ালটন। প্রতিযোগিতার সেরা স্টার্টআপকে ১ লাখ ইউএস ডলার পুরস্কার দেয়া হয়। অনলাইনে অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি ছিলেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। সভাপতিত্ব করেন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক। বিশেষ অতিথিদের মধ্যে ছিলেন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের সিনিয়র সচিব এন এম জিয়াউল আলম, বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিলের নির্বাহী পরিচালক মো. আব্দুল মান্নান এবং আইডিয়া প্রকল্প পরিচালক আব্দুর রাকিব, ওয়ালটন ডিজি-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর লিয়াকত আলী প্রমুখ।
আইসিটি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক বলেন, ডিজিটাল বাংলাদেশের স্বপ্নদ্রষ্টা আধুনিক বাংলাদেশের স্থপতি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা বৈষম্যমুক্ত, অন্তর্ভুক্তিমূলক বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়তে প্রযুক্তিকে হাতিয়ার হিসেবে বেছে নিয়েছেন।
অনুষ্ঠানে গোলাম মুর্শেদ বলেন, সৃষ্টি, সুখ, উল্লাস- এই তিনটির সমন্বয়ে উদ্ভাবনী শক্তি। স্টার্টআপ ও ইনোভেটরদের নিয়ে এমন আয়োজন যদি আরো পনেরো বা বিশ বছর আগে হতো, তবে ওয়ালটনের মতো আরো অন্তত ২৬টি প্রতিষ্ঠান এখন বাংলাদেশে থাকত। আজকের ২৬টি স্টার্টআপ এক যুগের মধ্যে যখন এমন আরো ২৬টি ইভেন্টে স্পন্সর করতে সক্ষম হবে, তখনই এ আয়োজন সফল হবে।
তিনি আরো বলেন, ২৬ সংখ্যাটি আমাদের স্বাধীনতার সঙ্গে সম্পর্কিত। ওয়ালটন পরিবারের পক্ষ থেকে আজকের ২৬টি স্টার্টআপকে প্রযুক্তি যুদ্ধে স্বাগতম। তাদের যে কোনো সহযোগিতা ও বিকাশে ওয়ালটন পাশে থাকবে।

মন্তব্য করুন

খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, ভোরের কাগজ লাইভ এর দায়ভার নেবে না।

জনপ্রিয়