৯৯৯-এ কলে ৮ কেজি গাঁজা উদ্ধার

আগের সংবাদ

রবীন্দ্রনাথ ও বাঁশির চিত্রকল্প

পরের সংবাদ

বার কাউন্সিলের ১৫ সদস্যের এডহক কমিটি গঠন

প্রকাশিত: আগস্ট ৫, ২০২১ , ১২:০০ পূর্বাহ্ণ
আপডেট: আগস্ট ৫, ২০২১ , ১২:০০ পূর্বাহ্ণ

কাগজ প্রতিবেদক : আইনজীবীদের নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ বার কাউন্সিল পরিচালনার জন্য ১৫ সদস্যের এডহক কমিটি গঠন করেছে সরকার। এ কমিটির মেয়াদ ২০২২ সালের ৩০ জুন পর্যন্ত। এডহক কমিটি ২০২২ সালের ৩১ মে-র মধ্যে নির্বাচন সম্পন্ন করবে। এরপর ১ জুলাই দায়িত্বভার গ্রহণ করবে নির্বাচিত কমিটি।
অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিনকে এডহক কমিটির চেয়ারম্যান করা হয়েছে। কমিটির সদস্য হিসেবে আছেন- সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী এডভোকেট ইউসুফ হোসেন হুমায়ন, এডভোকেট আবদুল বাসেত মজুমদার, এডভোকেট সৈয়দ রেজাউর রহমান, এডভোকেট মোখলেসুর রহমান বাদল, এডভোকেট জেড আই খান পান্না, এডভোকেট শাহ মো. খসরুজ্জামান, এডভোকেট মো. কামরুল ইসলাম, ঢাকা বার থেকে এডভোকেট কাজী নজীবুল্লাহ হিরু, চট্টগ্রাম বার থেকে এডভোকেট মুজিবুল হক, সিলেট বার থেকে এডভোকেট এ এফ রুহুল আনাম চৌধুরী মিন্টু, ময়মনসিংহ বার থেকে এডভোকেট মো. কবির উদ্দিন ভূঞা, খুলনা বার থেকে এডভোকেট পারভেজ আলম খান, রাজশাহী বার থেকে মো. ইয়াহিয়া ও সিরাজগঞ্জ বার থেকে এডভোকেট মো. আবদুর রহমান।
গত মঙ্গলবার রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে আইন মন্ত্রণালয়ের উপসচিব মো. গোলাম মাহবুব স্বাক্ষরিত প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানানো হয়েছে। গতকাল বুধবার সাংবাদিকদের বিষয়টি নিশ্চিত করে আইন মন্ত্রণালয়।
এর আগে বার কাউন্সিল অধ্যাদেশে নির্বাচনের কোনো বিকল্প রাখা ছিল না। সেজন্য গত ২৬ জুলাই অধ্যাদেশটি সংশোধন করে এক বছরের জন্য এডহক কমিটি করার বিধান যুক্তের প্রস্তাব অনুমোদন দেয় মন্ত্রিসভা।
মন্ত্রিসভার বৈঠকে ‘বাংলাদেশ লিগ্যাল প্র্যাক্টিশনার্স এন্ড বার কাউন্সিল (অ্যামেন্ডমেন্ট) অর্ডিন্যান্স ২০২১’-এর খসড়ার নীতিগত ও চূড়ান্ত অনুমোদন দেয়া হয়। সভা শেষে সচিবালয়ে এক ব্রিফিংয়ে মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান।
তখন তিনি বলেন, ১৯৭২ সালের বার কাউন্সিল অধ্যাদেশে বলা আছে, বার কাউন্সিলে ৩১ মের মধ্যে নির্বাচন হতে হবে। তিন বছরের জন্য কমিটি নির্বাচিত হবে। গত এক-দেড় বছর ধরে যে মহামারি অবস্থা চলছে, তাতে ইলেকশন করা সম্ভব হয়নি।
মহামারি বা কোনো বিশেষ পরিস্থিতিতে ভোট না হলে বিকল্প কী হবে- তার কোনো ব্যাখ্যা অধ্যাদেশে ছিল না উল্লেখ করে মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, রাষ্ট্রীয় কারণে বা আইনশৃঙ্খলার কারণে বা প্রাকৃতিক দুর্যোগে বা অন্যকোনো কারণে যদি ইলেকশন না হয়- তখন কী করণীয়, তা আগের আইনে ছিল না।

মন্তব্য করুন

খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, ভোরের কাগজ লাইভ এর দায়ভার নেবে না।

জনপ্রিয়