মগবাজারে বিস্ফোরণ আরো একজনের মৃত্যু

আগের সংবাদ

রবীন্দ্রনাথের ঋতুর গান ও অন্যান্য

পরের সংবাদ

শেষ পর্যন্ত আগলে রেখেছিলেন সায়রা

প্রকাশিত: জুলাই ৮, ২০২১ , ১২:০০ পূর্বাহ্ণ
আপডেট: জুলাই ৮, ২০২১ , ১২:০০ পূর্বাহ্ণ

বিনোদন ডেস্ক : প্রেমজীবনে এসেছে একাধিক উত্থান-পতন। কিন্তু দিলীপ কুমারকে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত আগলে রেখেছিলেন সায়রা বানুই। সায়রা বানুর মা নাজিম বানুও অভিনেত্রী ছিলেন। মায়ের দৌলতেই প্রথম দিলীপের সঙ্গে দেখা সায়রার। দিলীপ হেসে বছর ষোলোর যুবতীর প্রশংসা করেছিলেন মাত্র। তাতে কী! লাভ অ্যাট ফার্স্ট সাইট সার্থক করলেন সায়রা বানু। প্রথম সাক্ষাতে সায়রা বুঝতে পারেন দিলীপের সহধর্মিণী হয়তো তিনিই হবেন। জানা যায়, দিলীপ কুমারের সঙ্গে সায়রা বানুর কাছাকাছি আসাতে বড় ভূমিকা পালন করেছিলেন সায়রার মা। ‘ঝুক গ্যাঁয়া আসমা’ ছবিতে সায়রাকে প্রেম নিবেদন করেন দিলীপ। ১৯৬৬-এর ১১ অক্টোবর তাদের বিয়ে হয়। দিলীপ কুমার তখন বছর ৪৪-এর প্রতিষ্ঠিত তারকা। ২২ বছরের ছোট ছিলেন সায়রা। ১৯৭২-এ গর্ভবতী হওয়ার আট মাসের মাথায় উচ্চ রক্তচাপের দরুন সন্তানকে বাঁচানো যায়নি। তারপর আর সন্তান নেননি এই দম্পতি। ১৯৭৬-এ অভিনয় ছেড়ে দিয়েছিলেন সায়রা জীবনসঙ্গী ইউসুফ সাহেবের খেয়াল রাখতে। ১৯৮১ সালে সায়রার সঙ্গে দাম্পত্য জীবনে যেন দুঃসময় নেমে আসে। হায়দরাবাদে এক ক্রিকেট ম্যাচে সাক্ষাতে পাকিস্তানি অভিনেত্রী আসমা রেহমানের সঙ্গে সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েন দিলীপ। বিয়েও করেন। যদিও তা দুবছরের বেশি টেকেনি। আবারো সায়রার কাছে ফিরে আসেন দিলীপ। পাঁচ দশকেরও বেশি সময় একসঙ্গে কাটিয়েছেন তারা। দিলীপ কুমারকে শেষ সময় পর্যন্ত আগলে রেখেছিলেন সায়রা। নিজের ‘কোহিনূর’-এর এতটুকু যতœ লোপ হতে দেননি তিনি। শেষকালে হাসপাতালেও গিয়েছিলেন দেখতে।

মন্তব্য করুন

খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, ভোরের কাগজ লাইভ এর দায়ভার নেবে না।

জনপ্রিয়