আজকের খেলা

আগের সংবাদ

পাহাড়ে সন্ত্রাস নির্মূল হোক

পরের সংবাদ

তারকাদের ঈদের স্মৃতি

প্রকাশিত: এপ্রিল ৬, ২০২৪ , ১২:০০ পূর্বাহ্ণ
আপডেট: এপ্রিল ৬, ২০২৪ , ১২:০০ পূর্বাহ্ণ

ঈদ মানে আনন্দ, ঈদ মানে খুশি। আর এই ঈদের আনন্দ ছোট-বড় নির্বিশেষে সবার মাঝেই ছড়িয়ে যায়। ব্যতিক্রম নেই তারকাদের ক্ষেত্রেও। সাধারণ মানুষের মতোই আয়োজন করে ঈদ উৎসব পালন করেন তারা। বলিউডের তারকাদের ঈদের স্মৃতি পাঠকদের সঙ্গে শেয়ার করছে মেলা

সাইফ আলি খান
প্রতি বছরই জমকালোভাবে ঈদ উদযাপন করে পতৌদি পরিবার। পুরো পরিবার নিয়ে কারিনা কাপুর খান এবং সাইফ আলী খান ঈদ উৎসব উদযাপন করেন। নিজেদের মুম্বাইয়ের বাড়িতে একসঙ্গে ঈদ উদযাপন করে দিনটিকে স্মরণীয় করে রাখেন তারা।

নওয়াজুদ্দিন সিদ্দিকী
বলিউডের অভিনেতা নওয়াজুদ্দিন সিদ্দিকী। সাত ভাইকে নিয়েই কাটত এই তারকার ঈদ। ঈদের স্মৃতি মনে করে নওয়াজুদ্দিন সিদ্দিকী বলেন, ঈদে মা সব সময় আমাদের সাত ভাইকে একই রকমের কাপড় দিয়ে নিজের হাতে পোশাক বানিয়ে দিতেন। এরপর আমরা ভাইয়েরা মিলে নামাজ পড়তে যেতাম। সেখান থেকে ফিরে আত্মীয়দের বাড়িতে যেতাম। নওয়াজুদ্দিন আরো বলেন, আমাদের বড় একটি পরিবার ছিল। মজার বিষয় হলো- আমরা সবাই একই রকমের পোশাক পরতাম। ছবি তোলার জন্যও একই রকম পোজ দিতাম। দেখে মনে হতো সেনা সদস্যদের একটি দল।

আরবাজ খান
কাজ নিয়ে শত ব্যস্ততা থাকলেও প্রতিটি ঈদ পরিবারের সঙ্গে উদযাপন করেন আরবাজ খান। ঈদের স্মৃতি মনে করে এক সাক্ষাৎকারে বলিউডের এই অভিনেতা বলেছিলেন, আমি কখনো দেখিনি ঈদে আমাদের বাড়িতে কাউকে দাওয়াত দেয়া হতো। কেননা ওইদিন সবাই নিজ থেকেই আসত এবং আমাদের সঙ্গে ঈদ উদযাপন করে।

ফারাহ খান
ছোটবেলার ঈদের কথা মনে পড়লে ভীষণ নস্টালজিয়ায় ভোগেন নির্মাতা ও নৃত্যপরিচালক ফারাহ খান। ঈদের স্মৃতি নিয়ে তিনি বলেন, ‘আমার দাদি ঈদের আগের দিন বিরিয়ানি রান্না করতেন। সেই বিরিয়ানি তিন থেকে চারবার খেতাম। তার হাতের সেই বিরিয়ানি এখনো মিস করি, যেন তার হাতের স্বাদ, তার সেই ভালোবাসা এখনো আমাদের শরীরে মিশে আছে।’

সোহা আলি খান
মুম্বাইতে থাকেন সোহা; কিন্তু খুবই কম সময় তিনি পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে থাকতে পারেন। স্মৃতি হাতড়ে সোহা বলেন, আমি যখন ছোট ছিলাম, সে সময়ের ঈদের দিন খুব সকালে উঠে নতুন জামা-কাপড় পরে বাড়ির বড়দের সালাম করতাম। তারা আমাকে ঈদের সালামি দিতেন। সেই দিনগুলোর কথা মনে পড়লে চোখে পানি চলে আসে। ঈদি পেতাম রঙিন সব খামের ভেতরে। সব খামেই থাকত নতুন ১০ কিংবা ২০ রুপির কয়েকটি চকচকে নোট। সেমাই খেতাম, কাবাব খেতাম আর খেতাম খাসির রেজালা দিয়ে পোলাও।

ইমরান হাশমি
ঈদের দিনে ছেলে আয়ান এবং বাবার সঙ্গে নামাজ পড়েন বলিউড তারকা ইমরান হাশমি। শৈশব থেকেই সকালের এই প্রার্থনা তার হৃদয়ে একটি বিশেষ স্থান দখল করে রয়েছে।

ইমরান খান
আমির খানের ভাগিনা ইমরান খান। ১৯৮৮ সালে ‘কেয়ামত সে কেয়ামত তাক’ ছবিতে আমির খানের ছোটবেলার চরিত্রে অভিনয়ের মধ্য দিয়ে বলিউড অভিষেক হয় ইমরানের। পরে ২০০৮ সালে ‘জানে তু ইয়া জানে না’ ছবির মাধ্যমে তিনি নায়ক হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেন। তবে ক্যারিয়ারকে পুরোপুরি মামা আমিরের মতো সাজাতে না পারলেও মামার মতো ব্যক্তিত্বকেই ধারণ করছেন ইমরান। তাই মামার সঙ্গে ঈদ কাটানো তার কাছে বিশাল একটা চাওয়া। দুজনের কেউ যদি শুটিংয়ে না থাকেন, তবে ঈদ কাটে মামার সঙ্গেই।

আলি ফজল
এই অভিনেতা ঈদের স্মৃতি মনে করে বলেন, ছোটবেলায় ঈদের সময় লক্ষেèৗর চকে ঘুরে বেড়াতাম। আমাদের মহল্লার বাড়িগুলোয় যেতাম। সেখানে গিয়ে সালাম করতাম, খাবার খেতাম।

:: মেলা ডেস্ক

মন্তব্য করুন

খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, ভোরের কাগজ লাইভ এর দায়ভার নেবে না।

জনপ্রিয়