নীরব-মজনুসহ বিএনপির ৪৭ নেতাকর্মীর কারাদণ্ড : নাশকতার তিন মামলা

আগের সংবাদ

অপশক্তিকে রুখে দেয়ার অঙ্গীকার : বিজয় দিবসে জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তানদের স্মরণ

পরের সংবাদ

স্মার্ট বাংলাদেশ : বাঙালির অনিবার্য লক্ষ্য

প্রকাশিত: ডিসেম্বর ১৬, ২০২৩ , ১২:০০ পূর্বাহ্ণ
আপডেট: ডিসেম্বর ১৬, ২০২৩ , ১২:০০ পূর্বাহ্ণ

যার মননে থাকে না স্বপ্ন আয়োজন
স্বার্থান্ধতা-মোহে যার সতত ক্রন্দন
বিপণনে যার নিত্য ব্রত
ত্যাগের মহিমা যার পায়ে গড়াগড়ি যায় অবিরত
প্রেম যার কাছে বিলক্ষণ প্রতারণা
তার কাছে কেন রাখি সঞ্চিত বঞ্চনা
ঔদার্য কেবল তাকেই মানায়
সামান্য দিয়ে যে কম পেতে চায়
আর যারা অন্যায্য কুড়ায়
কখনো যেও না তার কাছে মানবতা যার পায়ে গড়াগড়ি যায়।
সততার চেয়ে সাবলীল সুন্দর কোত্থাও নেই
প্রণাম শাশ্বত থেকে স্মার্ট বাংলাদেশ তোমাকেই।
স্মার্ট বাংলাদেশের ঠিকানা সন্ধান করতে গিয়ে নানা অনুষঙ্গ চিন্তায় ভিড় জমালো; দৈনিক ভোরের কাগজ পত্রিকা অফিস থেকে বেরিয়ে দেখি রাস্তার পাশে একটা গাড়ি দাঁড়ানো; গাড়ি দেখে বোঝাই যাচ্ছে, ওরা রক্ত সংগ্রহের কাজ করছে। ওখানে ছোট্ট একটা ব্যানারে লেখা আছে, ‘জন্মদিনে রক্ত দান স্মার্টনেস!’ বিষয়টি ভাবনায় নিলাম; মানব সেবায় ত্যাগ স্বীকারে স্মার্টনেস আছে বৈকি। কিন্তু ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’- এর ধারণাটি আলাদা; সেই স্মার্টনেস কোথায়? চিন্তার জট সরিয়ে স্মার্ট বাংলাদেশের আলোয় অবগাহন করতে চাই।
সা¤প্রতিক সময়ে বিশ্বব্যাপী যখন বাংলাদেশের উন্নয়নযাত্রা আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে, বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্ব যখন বিশ্বব্যাপী প্রশংসিত, শেখ হাসিনা সরকারের উন্নয়ন কর্মকাণ্ড যখন দৃশ্যমান। রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র, পদ্মা সেতু, মেট্রোরেল, বঙ্গবন্ধু টানেল, এলিভেটেড এক্সপ্রেস, উড়াল সেতুসহ অসংখ্য উন্নয়নযজ্ঞ দেখে বাংলাদেশ এবং বিশ্ব অবাক; তখন কিন্তু দেশের অভ্যন্তরে স্বাধীনতাবিরোধী চক্রের অপ-তৎপরতা থেমে নেই। সর্বত্র ভাঙনের শব্দ শুনি নানান জনের মুখে; যার-তার মুখে ভাঙনের শব্দ শুনেই অনেকে আবার অস্থির হয়ে উঠি; অতঃপর সেই ভাঙনধ্বনি নিয়ে নানাজনের নানা মন্তব্যে সরগরম হয়ে ওঠে অঙ্গন। প্রশ্ন হচ্ছে যার মুখে ভাঙনের শব্দ শুনে আপনি অস্থির, একবারও খোঁজ নিয়ে দেখেছেন, তিনি ভাঙনকলার কিছু জানেন কিনা? তার চেয়েও বড় কথা, যা তিনি ভাঙতে বলেন, তার নির্মাণ কলারই-বা কতটুকু জানেন তিনি? যিনি যুদ্ধ ঘোষণা করেন, তিনি কি যুদ্ধের ভয়াবহতার খবর সামান্য জানেন; না-কি যুদ্ধপ্রস্তুতি সম্পর্কে কিছু জ্ঞান রাখেন? কেন তাকে আমরা নেতা মেনে তার পেছনে হাঁটব? এই ডিজিটাল সময়ে অন্তর্জালে কে কোত্থেকে যুক্ত হচ্ছেন সেটা বড় কথা নয়, বার্তাটি আমাদের চিন্তাকে নাড়িয়ে দিতে চায়। যখন আমাদের চিত্ত দোদুল্যমান থাকে, তেমন স্পর্শকাতর সময় কখনো তো আমরা ভুল আহ্বানে সাড়া দিয়ে বসি; এমনি ভুল আহ্বানে সাড়া দিলে স্মার্ট বাংলাদেশের স্বপ্ন বিভ্রান্তির অতলে ডুবে যাবে পলকে। যে কোনো আঞ্চলিক ইস্যুতে অযৌক্তিকভাবে আন্দোলনের ডাক দিয়ে কেউ লোকাল হিরো হতে চাইছেন, তেমনটি নয়; হতে পারে তিনি দেশবিরোধী চক্রের প্ররোচনায় তিনি এসব করছেন।
সা¤প্রতিক সময়ের নতুন এক প্রবণতা, সবাই সব বিষয়ে বিশেষজ্ঞের মতামত দিতে আগ্রহী; আপনি ক্রিকেটের ‘ক’-ও জানেন না, অথচ ক্রিকেট বিষয়ে বাজার গরম করা মতামত প্রচার করছেন; সংগীতের ‘আরোহ-অবরোহ’ জানেন না; সুর-তাল-লয় জানেন না, জানেন না ‘সোম-ফাঁক’ কিছু; তবুও কিন্তু আপনি সংগীতের নানান বিতর্কে বিশেষজ্ঞের মতামত দিয়ে বেড়াচ্ছেন! শিক্ষা বিষয়ে আপনার ন্যূনতম জ্ঞান নেই, অথচ আপনি শিক্ষানীতি নিয়ে ‘টিকটক’ বানিয়ে ভাইরাল হতে চাইছেন!
কবিতার ছন্দ ভাঙার স্পর্ধার কথা তো অনেক বছর ধরেই আলোচনার টেবিলে আছে। কবিতার ছন্দ-প্রকরণ প্রসঙ্গে আপনি কোনো খোঁজই জানেন না; অথচ ছন্দ ভাঙার ব্যাপারে বোমা ফাটাচ্ছেন ঘন ঘন; আপনার বোমা দাগাবার শব্দে তটস্থ কাব্যাঙ্গন! সর্বোপরি এ দেশের দুশ্চরিত্র ব্যবসায়ী মহল অধিক মুনাফার লোভে সিন্ডিকেট বানিয়ে অস্থির করে তুলছে মানুষের জীবন; অস্থির করে তুলছে সরকার ও প্রশাসনকে।
‘গ্রাম হবে শহর!’ এটাই স্মার্ট বাংলাদেশের একমাত্র সেøাগান হতে পারে না! গ্রাম গ্রামই থাকবে, কিন্তু আধুনিক বিশ্বের সমস্ত সুবিধা প্রাপ্ত হবে গ্রামের মানুষ। ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ একটা স্বপ্ন। স্বপ্ন যে কেউ দেখতে পারেন; কিন্তু স্বপ্নকে বৃহত্তর জনগোষ্ঠীর চিন্তায় বাঙ্ময় করে তুলতে পারাতে সাফল্য। আমরা দেখেছি ১৯৭১-এ একটা স্বপ্ন কীভাবে এক থেকে শত সহস্র, হাজার-নিযুত-লক্ষ ছুঁয়ে কোটি মানুষের চিন্তায় প্রোথিত-অঙ্কুরিত হয়েছিল! ৭ মার্চ রেসকোর্স মাঠে বঙ্গবন্ধু যখন উচ্চারণ করলেন, ‘এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সম্মান! এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম!’ বিদ্যুৎ গতিতে বাঙালির সুপ্ত আকাক্সক্ষাটি স্বপ্ন হয়ে উঠল! সমগ্র জাতি প্রস্তুত হয়ে উঠল যুদ্ধের জন্য এবং নয় মাসের জীবনপণ রক্তক্ষয়ী যুদ্ধে বিজয়ের দ্বারপ্রান্তে উপনীত হলো! সুতরাং বলতে পারি, স্বপ্ন বুনন থেকে স্বপ্নবাস্তবায়ন; সবটাই আমাদের করায়ত্ত।

দুই.
স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার জন্য প্রযুক্তির যথাযথ ব্যবহার অবশ্যই গুরুত্বপূর্ণ অনুষঙ্গ। প্রযুক্তির ব্যবহারে আমাদের জীবনাচারে এসেছে সমূহ পরিবর্তন। প্রযুক্তির সবটাই অকল্যাণকর নয়, বরং কল্যাণের দিকটাই বড়; কিন্তু কথা হচ্ছে, আমরা নিজেকে কতটা কল্যাণে নিবেদন করছি। অকল্যাণের দিকটি যতটা সহজে ছড়িয়ে পড়ে, কল্যাণের প্রসঙ্গ ততটা সহজে ছড়িয়ে পড়ে না। আমরা সবাই ‘ভাইরাল’ হতে চাই। কেন ভাইরাল হতে চাই? কারণ ভাইরাল হওয়া সহজ। মানব কল্যাণে প্রযুক্তির ব্যবহার অনেক বেশি চ্যালেঞ্জিং; চ্যালেঞ্জের কাজটা সবসময়ই কঠিন। আমাদের পক্ষপাত সহজের দিকে; সাহসীরাই কঠিনের মোকাবিলা করে; সাহসীরাই যুদ্ধ করে বিজয় অর্জন করে; ভিতু কাপুরুষেরা ভুল যুদ্ধ ঘোষণা করে পরাজিত হয় এবং কান ধরে দাঁড়িয়ে থাকতে বাধ্য হয়। সাহসের জন্য স্মার্টনেস প্রয়োজন। চিৎকার করে গলা ফাটানোতে স্মার্টনেস নেই। অন্যের প্রয়োজনে নিজের শরীর থেকে রক্ত দেয়াও সাহসের কাজ; জন্মদিনে রক্তদান তাই ‘স্মার্টনেস’। মানুষের প্রয়োজনে ত্যাগস্বীকারেই স্মার্টনেস। আজকের পৃথিবীতে প্রযুক্তির যে বিস্তার, তাকে তো রোধ করা সম্ভব নয়; প্রযুক্তির সঙ্গে জীবনের সমন্বয় আজ সময়ের দাবি। প্রযুক্তি যেন আমাদের উচ্ছন্নে না নেয়, বিকলাঙ্গ করে না ফেলে, তার জন্য প্রয়োজন জীবনে প্রযুক্তির সুচিন্তিত সাহসী ব্যবহার এবং সেটাই স্মার্টনেস। সাহসী হবার জন্য স্বনির্ভর হওয়া প্রয়োজন, সাহসী হবার পূর্বশর্ত আত্মসম্মান লাভ। স্মার্ট বাংলাদেশের ধারণাটির সঙ্গে আছে সাহসের যোগ। স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার জন্য আত্মমর্যাদা সম্পন্ন জাতির প্রয়োজন। যে জাতি করুণায় সন্তুষ্ট সে কীভাবে স্মার্ট বাংলাদেশের নির্মাতা হবে! স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার জন্য সাহস ও স্বপ্নকে মহিমান্বিত করে তোলা প্রয়োজন; সাহস বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার আছে; পদ্মা সেতু নির্মাণ করে তিনি তার সাহসের দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন। এবারে প্রশ্ন স্বপ্নকে মহিমান্বিত করার কৌশল। স্বপ্ন তখনই মহিমান্বিত হয়, যখন স্বপ্ন ছড়িয়ে যায় জনপদের প্রতিটি মানুষের চেতনায়। তার দৃষ্টান্তও আমাদের কাছে আছে; ১৯৭১-এর কথা আগেই বলেছি। বঙ্গবন্ধু যে স্বপ্ন দেখেছিলেন, তা তিনি সমগ্র জাতির স্বপ্ন করে তুলেছিলেন। তার শারীরিক অনুপস্থিতি সত্যেও আমরা তার নেতৃত্বেই স্বাধীন করেছিলাম বাংলাদেশ। আজ যে স্মার্ট বাংলাদেশের কথা শুনছি, সেটি জননেত্রী শেখ হাসিনার স্বপ্ন এবং তা সমস্ত বাঙালি জাতির জন্য এক অমীয় স্বপ্ন বটে; কিন্তু এ স্বপ্ন আমরা আমাদের চিন্তা ও মননে ধারণ করেছি কি-না সেইটি-ই বড় প্রশ্ন। আমাদের স্বপ্নের পদ্মা সেতু নির্মিত হয়েছে; নিজস্ব অর্থায়নে নির্মিত পদ্মা সেতু আমাদের গৌরব বাড়িয়েছে; আমরা আনন্দিত, আমরা কৃতজ্ঞ। এ আনন্দ ও গৌরবের জন্য আমি বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার প্রতি প্রণতি জানাই; কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করি। এ গৌরব অর্জনে প্রতিটি বাঙালির পরোক্ষ ভূমিকা এবং অবদান আছে; কিন্তু অর্জনটির সিংহভাগ

কৃতিত্বই বাঙালির নেত্রী শেখ হাসিনার; তিনি নানান কৌশল আর কুশলতা দিয়ে লক্ষ্যে পৌঁছেছেন; আমরা হয়তো প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ কর দিয়ে তাকে সহযোগিতা করেছি; কিন্তু একাত্তরে আমরা ত্যাগ ও বুকের রক্ত দিয়ে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন সফল করেছি। দুই অর্জনের গুরুত্ব এবং পার্থক্যে প্রচুর ফারাক। আজকের দ্বিধাবিভক্ত দেশে মহৎ স্বপ্ন বাস্তবায়ন কঠিন। বৃহত্তর ঐক্য ছাড়া ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’-এর মতো এত বৃহৎ-মহৎ স্বপ্ন বাস্তবায়ন অসম্ভব প্রায়।
জাতির বোধোদয় হওয়া আবশ্যক। স্মার্ট বাংলাদেশের স্বপ্নের সঙ্গে আমরা যদি ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করি তাহলে সমস্যা কোথায়? প্রযুক্তির মেধাদীপ্ত সমন্বয়ে আমরা যদি ব্যর্থ হই, তাহলে প্রযুক্তিই আমাদের গ্রাস করবে।
১৯৭১-এ ৩০ লাখ মানুষের বুকের রক্ত আর দুই লক্ষাধিক মা-বোনেরা সম্ভ্রমের বিনিময়ে যে বিজয় আমরা অর্জন করেছিলাম; মাত্র সাড়ে ৩ বছরের মাথায় বাঙালির মহান নেতা শেখ মুজিবকে সপরিবারে নৃশংসভাবে হত্যার মধ্যমে বাঙালি জাতির সর্বশ্রেষ্ঠ অর্জনকে ভূলুণ্ঠিত করা হয়েছে। দীর্ঘ ২১ বছর ধরে অপমানিত হয়েছে বাঙালি জাতির আত্মত্যাগ ও সম্ভ্রম। বাঙালির হৃতগৌরব পুনরুদ্ধারের জন্য বঙ্গবন্ধুকন্যা ব্রত নিয়ে কাজ করছেন; অনেক পশ্চাদপদতা, অনেক অনাচার অপসারণ করা গেলেও, আমাদের চেতনার সংস্কার হয়নি। চেতনা শতভাগ পুনরুদ্ধার হয়েছে, কথাটি সর্বাংশে ঠিক নয়; কিন্তু আমাদের শতভাগ পুনরুদ্ধার নিশ্চিত করতেই হবে! তবে বাঙালির গৌরবোজ্জ্বল ইতিহাসের অবহেলিত এক বিশাল অধ্যায়কে পাঠকের সামনে তুলে আনতেই হবে। আমি বিশ্বাস করি, আমাদের সমাজের দেউলিয়াত্ব আর সংকীর্ণতা দূর করতে প্রাগ্রসর সমাজকর্মীসহ সংস্কৃতিকর্মীদেরও ব্রত নিয়ে এগিয়ে আসা উচিত। বঙ্গবন্ধুকন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তার দায়িত্ব পালন করেছেন; অবশ্যই তিনি অভিনন্দন পাওয়ার দাবি রাখেন; কিন্তু আমরা নিজেরা যদি তার এ উদ্যোগকে অভিনন্দিত না করি, সমাজের অন্ধতা-কূপমণ্ডূকতা দূর করতে সোচ্চার না হই, তাহলে সব উদ্যোগই ব্যর্থতায় পর্যুবেসিত হবে। স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার জন্য দেশ ও জাতির বৃহত্তর স্বার্থে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হতেই হবে। বিরোধী শিবিরে যারা আছেন, তারা নিশ্চয়ই নিজেদের ব্যর্থতা এবং স্বার্থান্ধতার কথা জানেন; নিজেদের ভুলের জন্য অনুতপ্ত হয়ে বঙ্গবন্ধুকন্যার স্মার্ট বাংলাদেশ স্বপ্নের সঙ্গে যুক্ত হোন সবাই; সবাই যুক্ত হলে জাতির স্বপ্নপূরণ সহজ হবে, অন্যথায় হয়তো একটু বেগ পেতে হবে; তবে স্বপ্নপূরণ হবেই। কারণ আধুনিক মানুষ কখনো পেছনে যেতে চায় না; নতুন প্রজন্ম অবশ্যই স্মার্ট বাংলাদেশের স্বপ্ন নিয়ে স্মার্ট নেত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে এগিয়ে যাবে। নতুন প্রজন্মের সাহসী মানুষের অংশগ্রহণে প্রতিষ্ঠিত হবে স্মার্ট বাংলাদেশ।

মন্তব্য করুন

খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, ভোরের কাগজ লাইভ এর দায়ভার নেবে না।

জনপ্রিয়