বিদ্যুৎ খাতের মূল্যায়ন : এবার বরখাস্ত দুই কর্মকর্তা

আগের সংবাদ

ভয়ংকর আগস্ট-সেপ্টেম্বর : ঢাকার বাইরেও ডেঙ্গুর ব্যাপকতা > সব জেলাকে সমান গুরুত্ব দেয়ার পরামর্শ > আছে বৈশ্বিক শঙ্কাও

পরের সংবাদ

নীরবতা ভাঙলেন অভিষেক

প্রকাশিত: জুলাই ২২, ২০২৩ , ১২:০০ পূর্বাহ্ণ
আপডেট: জুলাই ২২, ২০২৩ , ১২:০০ পূর্বাহ্ণ

‘আমার মা-বাবা রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত থাকলেও, আমি কখনই এটা করব না। আমি রাজনীতিকের চরিত্রে অভিনয় করতে পারি, তবে বাস্তব জীবনে কখনই নয়।’ ২০১৩ সালে এক সাক্ষাৎকারে এই কথাই বলেছিলেন অভিষেক বচ্চন। কিন্তু তারপর কেটেছে বেশ কিছু সময়। সময়ের সঙ্গে বদলায় মানুষের চিন্তাধারাও, তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না। এর মাঝেই ভাইরাল হয় একটি খবর।
শোনা যায়, রাজনীতিতে পা রাখছেন অমিতাভ বচ্চন ও জয়া বচ্চনের পুত্র অভিষেক। সত্যিই কি তাই? নীরবতা ভাঙলেন জুনিয়র বচ্চন। ভারত সমাচারের একটি রিপোর্টে বলা হয়েছে, জুনিয়র বচ্চন নাকি অখিলেশ যাদবের সমাজবাদী পার্টি (এসপি)তে যোগ দিতে চলেছেন। এমনকি আগামী নির্বাচনে এলাহাবাদ কেন্দ্র থেকে অভিষেকের প্রার্থী হিসেবে দাঁড়ানোর কথাও শোনা যায়। তবে অভিষেক বচ্চন বা সমাজবাদী পার্টির তরফে অফিসিয়ালি এ বিষয়ে কিছু জানানো হয়নি। বিশেষ করে উত্তরপ্রদেশে অভিষেকের রাজনীতিতে যোগ দেয়ার খবর বেশ আলোড়ন সৃষ্টি করেছে নেটপাড়ায়।
এই খবর সত্যি কিনা, তা জানার জন্য যদিও উদগ্রীব জুনিয়র বচ্চনের ফ্যানেরা। তাই অনুরাগীদের কথা মাথায় রেখেই মুখ খুললেন অভিষেক।
অভিষেক বলেন, ‘এটা একেবারে অসত্য, এমন কোনো কিছু হচ্ছে না।’ রাজনীতিতে পা রাখার খবর কার্যত উড়িয়ে দিয়েছেন অভিনেতা। তিনি জানিয়ে দেন যে এই খবরটি পুরোপুরি মিথ্যে।
প্রসঙ্গত, ২০০৪ সালে প্রথম সমাজবাদী পার্টি থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন জয়া বচ্চন। ২০০৬-এ মার্চ পর্যন্ত রাজ্যসভায় উত্তরপ্রদেশের প্রতিনিধিত্ব করেন তিনি। ২০১২ সালে তৃতীয় মেয়াদ শেষে ২০১৮ সালে সপা থেকে চতুর্থবার সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন।
অন্যদিকে ১৯৮৪ সালে দীর্ঘদিনের পারিবারিক বন্ধু রাজীব গান্ধীর সমর্থনে অভিনয় থেকে বিরতি নিয়ে রাজনীতিতে আসেন অমিতাভ বচ্চন। তবে তার রাজনৈতিক জীবন খুব অল্প সময়ের জন্য স্থায়ী হয়েছিল। এলাহাবাদের আসন থেকে প্রতিদ্ব›িদ্বতা করেন বিগ-বি এবং ৬৮ শতাংশেরও বেশি ভোট পেয়ে ৮তম লোকসভা নির্বাচনে জয়ী হন। কিন্তু ১৯৮৭ সালের জুলাই মাসে বোফর্স কেলেঙ্কারিতে তার জড়িত থাকার অভিযোগ ওঠায় ইস্তফা দেন অমিতাভ বচ্চন। পরে বলিউড শাহেনশাকে বলতে শোনা যায়, তার রাজনীতিতে আসার সিদ্ধান্ত আবেগপ্রবণ ছিল। কিন্তু যখন তিনি রাজনীতিতে নামে, তখন বুঝতে পারেন এখানে আবেগের কোনো জায়গা নেই।
: মেলা ডেস্ক

মন্তব্য করুন

খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, ভোরের কাগজ লাইভ এর দায়ভার নেবে না।

জনপ্রিয়