পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় : সবাই সার্বভৌমত্বকে সম্মান দেখাবে- এই প্রত্যাশা বাংলাদেশের

আগের সংবাদ

মেয়র প্রার্থীদের প্রতিশ্রæতির ফুলঝুরি : ‘পরিকল্পিত সিলেটে’ প্রাধান্য

পরের সংবাদ

‘আমি ভ্রমণপ্রিয় একজন মানুষ’

প্রকাশিত: জুন ১৭, ২০২৩ , ১২:০০ পূর্বাহ্ণ
আপডেট: জুন ১৭, ২০২৩ , ১২:০০ পূর্বাহ্ণ

ভ্রমণ করতে ভালোবাসেন কমবেশি সবাই। এর ব্যতিক্রম নন
চিত্রনায়িকা বিদ্যা সিনহা মিম। ভ্রমণ নিয়ে অভিনেত্রীর নানা
অভিজ্ঞতা জানাচ্ছেন সোহানুর রহমান সোহাগ

পছন্দের ভ্রমণের জায়গা
আমি কাজের অবসরে বেশির ভাগ সময়েই ভ্রমণ করি। ভ্রমণ করতে আমার ভীষণ ভালো লাগে। এক কথায়, আমি ভ্রমণপ্রিয় একজন মানুষ। যখনই কাজ থাকে না তখনই ছুটে যাই আমার পছন্দের জায়গাগুলোতে। তার মধ্যে আমার সব থেকে বেশি পছন্দের জায়গা সুইজারল্যান্ড। অসম্ভব সুন্দর একটি দেশ, যেখানে গেলে আমার অসাধারণ সময় কাটে; তাই সময় পেলেই চেষ্টা করি সেখানে যাওয়ার। আর দেশে সব থেকে পছন্দের জায়গা কক্সবাজার। যেখানে আমার বছরে বহুবার যাওয়া হয়।

সদ্য ঘুরে আসা
সবর্শেষ আমি ভ্রমণ করেছি সিটি অব জয়খ্যাত কলকাতায়। যদিও সেখানে আমি একটি অনুষ্ঠানে যোগ দিতে গিয়েছিলাম। সেই অনুষ্ঠানে যোগ দেয়ার আগে ও পরে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন পছন্দের জায়গা ঘুরেছি। কলকাতা শহরটিও আমাকে মুগ্ধ করে।

ভ্রমণের বিশেষ স্মৃতি
সব ভ্রমণেই বিশেষ বিশেষ স্মৃতি হয় আমার। বেড়ানোর জায়গায় বিভিন্ন ধরনের ঘটনা ঘটে, যেটা সারাজীবন মনে থাকে। যেমন আমার শেষ বিবাহবার্ষিকীতে আমাদের দুই পরিবারের অনেক সদস্যই সেখানে ছিল। সেখানে আমরা সবাই মিলে অনেক আনন্দ করেছি। বিশেষ করে সবাই একসঙ্গে সময় কাটিয়েছি, এটাই অনেক বড় স্মৃতি।

পছন্দের ভ্রমণসঙ্গী
ছোটবেলা থেকে আমার পছন্দের ভ্রমণ সঙ্গী আমার পরিবার। এখন এক পরিবার থেকে দুই পরিবারের হয়েছি। তাই আমার দুই পরিবারের সঙ্গেই ভ্রমণ করি। ভ্রমণ সঙ্গী হিসেবে আমার দুই পরিবারই এখন পছন্দের।

ভ্রমণের হেতু
আমরা কাজ নিয়েই বেশি সময় ব্যস্ত থাকি। কিন্তু সব সময় কাজ নিয়ে থাকলে একঘেয়েমি চলে আসে। তখন কাজের প্রতি এত আগ্রহ থাকে না। কাজ বিরক্তিকর মনে হয়। আমাদের উচিত ভ্রমণ করা। কেননা ভ্রমণ মানসিক প্রশান্তি বাড়ায়। অজানাকে জানতে, শরীর ও মন ভালো রাখতে ভ্রমণের বিকল্প নেই। ভ্রমণ মানুষের জীবনে গুরুত্বপূর্ণ। ভ্রমণে বিভিন্ন বিষয়ে জ্ঞানও বাড়ে। বিদেশে ও দেশে বিভিন্ন জায়গা ঘুরলে বিভিন্ন ধরনের মানুষকে দেখা যায়, পরবর্তী যে কোনো পরিস্থিতিতে সেটা কাজে আসবে। ভ্রমণ মানুষের মানসিক সমস্যার সমাধান করে। তাই সুযোগ পেলেই ভ্রমণ করা উচিত। ভ্রমণ মানুষের মানসিক পীড়া দূর করে।

যেখানে যেতে চাই
অনেক জায়গায় যাওয়ার ইচ্ছা থাকে মানুষের, আমিও তার ব্যতিক্রম নয়। এখন আমার বোন ভ্যানকুভারে থাকে। তাই সুযোগ পেলে আমি ভ্যানকুভারে যাব।

মন্তব্য করুন

খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, ভোরের কাগজ লাইভ এর দায়ভার নেবে না।

জনপ্রিয়