সংসদে অর্থমন্ত্রী : গত বছরের ১১ মাসে রেমিট্যান্স এসেছে ১৯.৫৮ বিলিয়ন ডলার

আগের সংবাদ

তারল্য সংকটে বিপাকে ব্যাংক : সংকট উত্তরণে দরকার দৃশ্যমান রাজনৈতিক অঙ্গীকার, এখনই সমাধান না করলে সংকট আরো গভীর হবে

পরের সংবাদ

কামারখন্দ : সংকট মোকাবিলায় ৩শ মেট্রিক টন সার মজুত

প্রকাশিত: জানুয়ারি ১২, ২০২৩ , ১২:০০ পূর্বাহ্ণ
আপডেট: জানুয়ারি ১২, ২০২৩ , ১২:০০ পূর্বাহ্ণ

দুলাল হোসেন মন্ডল, কামারখন্দ (সিরাজগঞ্জ) প্রতিনিধি : সিরাজগঞ্জের কামারখন্দ উপজেলায় রবি মৌসুমে ন্যায্য মূল্যে কৃষকরা যাতে সার ক্রয় করতে পারে সে বিষয়ে কঠোর মনিটরিং করছে কৃষি বিভাগ। একই সঙ্গে অবৈধ মজুতের মাধ্যমে কৃত্রিম সংকট সৃষ্টিরোধে সারের গুদাম নিয়মিত পরিদর্শন করা হচ্ছে। এছাড়া সংকট মোকাবিলায় আরো ৩০০ মেট্রিক টন সার অতিরিক্ত বরাদ্দ হিসেবে মজুত রয়েছে।
জানা গেছে, সারের বাজার স্থিতিশীল ও চাহিদার অনুপাতে সরবরাহ রাখতে তাৎক্ষণিক মোবাইল কোর্টও পরিচালনা করা হবে। এক্ষেত্রে মূল্য তালিকা না টাঙানোসহ সরকার নির্ধারিত দামের বেশি নিলে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেয়া হবে।
উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা গেছে, গত ডিসেম্বর মাসে উপজেলায় বরাদ্দ ছিল ইউরিয়া ২৮৫ মেট্রিক টন, টিএসপি ১০৬ মেট্রিক টন, ডিএপি ১৭০ মেট্রিক টন ও এমওপি ১৪০ মেট্রিক টন। চলতি জানুয়ারি মাসে ইউরিয়া ৬০৬ মেট্রিক টন, টিএসপি ১১৩ মেট্রিক টন, ডিএপি ৩২২ মেট্রিক টন ও এমওপি ৯৭ মেট্রিক টন বরাদ্দ পাওয়া গেছে। সব মিলিয়ে বর্তমানে ইউরিয়া সারের মজুত ২২০ মেট্রিক টন, টিএসপি ৬৫ মেট্রিক টন, ডিএপি ২৮৬ মেট্রিক টন ও এমওপি ৯০ মেট্রিক টন।
কামারখন্দ উপজেলা কৃষি অফিসার কৃষিবিদ জেরিন আহমেদ জানান, এ পর্যন্ত কৃষি প্রণোদনা কার্যক্রমের মাধ্যমে প্রায় ৭০ মেট্রিক টন ইউরিয়া সার বিনামূল্যে কৃষকদের মাঝে বিতরণ করা হয়েছে। বাজার তদারকির পাশাপাশি ভ্রাম্যমাণ আদালতের উপস্থিতিতে বিসিআইসি ও খুচরা সারের গুদাম পরিদর্শন অব্যাহত থাকবে। সারের বাজারজাত নিয়ে কোনো অনিয়ম ধরা পরলে ছাড় দেয়া হবে না। দোকানে লাল সালুতে উল্লেখিত সরকার নির্ধারিত মূল্য এবং ক্যাশমেমো সহকারে কৃষকদের সার ক্রয়ে পরামর্শ দেয়া হচ্ছে।

মন্তব্য করুন

খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, ভোরের কাগজ লাইভ এর দায়ভার নেবে না।

জনপ্রিয়